চেনা ইতিহাসকেই নতুন করে প্রতিষ্ঠা করলো ছাত্ররা। জানা সত্যকে নতুন করে জানালো। কী সেই ইতিহাস? কী সেই সত্য?
বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের আন্দোলনে এই মাটির ছাত্ররাই এগিয়ে আসে সবার আগে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হওয়া এই প্রতিবাদে অংশ নিয়েছে দেশের অনেক বি...
ভালো লাগে না এসব। সত্যি বলছি, একদমই না। সেই তো গুনে গুনে ত্রিশটা দিন হাসফাঁস করে পার করা। মাসের শুরুতে বেলি ডেন্স উইথ সোয়ান লেক দেখা, ভরপেট খেয়ে গলা ভেজাতে ভেজাতে পৌন:পুনিক হেঁচকি তোলা কিংবা ম্যাটিনি শো শেষে রিক্সার অপেক্ষায় থেকে থেকে খিস্তি করা। অথচ আপনারাই বলেন- আমি নাকি খুব ভালো আছি। প্রতিদিন নতুন রেজ...
১.
আমি বিবর্তনবাদের একজন আগ্রহী শিক্ষার্থী। এই তত্ত্বটি নানা সময়ে আক্রান্ত হয়েছে বিভিন্ন মহল থেকে, তবে হামলাবাজরা আক্রমণেই আনন্দ পেয়েছেন বেশি, ব্যাপারটা নিয়ে লেখাপড়ার বা পড়াশোনার উদ্যোগ তেমন নেননি। ডারউইন, জীবজগতে বিবর্তনবাদের অনেক প্রবক্তার মধ্যে প্রথমেই তাঁর নাম আসা উচিত, তাঁর আমলে এর বিরুদ্ধে ঢ...
ইনডেক্সে এরপর খুঁজে
নিও নাম
তোমার-আমার-
হৃদয়ের দুঃখের,
চায়ের কাপে
ডুবে যাচ্ছে
শরীর, বিবর্ণ
ইচ্ছে -
ভাঙছে আলো, অন্ধকার
একাকী সময়, একটি
মেয়ের মুখ,
শান্ত নিদারুণ,
বর্ণগুলো ঘুড়ির মতো,
ওড়ে শুধু নিরর্থ,
নিরর্থ, ডুবে
যাচ্ছে শরীর,
বোহেমিয়ান
চামচ;
তারপর ইনডেক্স
ছিঁড়ে ফ্যালো, টুকরো
টুকরো,
যেখানে লেখা
ছিল ন...
জানি পর পর তিনটা কবিতা খুব বেশি হয়ে যায় কবিদের জন্য
আর পাঠকরাও কবিতা বাদ দিয়ে পাঠ করে অন্য যে কিছু, রাশিচক্র হাসিচক্র দাসীচক্র
কিন্তু এ কথা গরম ভাতে ধোঁয়া ওঠা সত্যি, আজ
সক্কালে কেমন যেন কামার্ত ছিলাম
পথ চলতে চলতে আমি মনে মনে পথের সাথেই
রতি পরিকল্পনা করি, তাতে মগ্ন হয়ে
বিজয় সরণি এসে আর
পারি না, ভাসানী নভো...
[justify]১.
বাবলু ভাইকে অমায়িক লোক বলে জানতাম, তিনি যে ওভাবে চোখ লাল করে তেড়ে আসবেন, আমি বা দুলাল কেউ-ই বুঝিনি।
দুলাল থতমত খেয়ে বলে, "না, কিন্তু ...।"
"কোন কিন্তু নাই!" বাবলু ভাই প্রায় ফেনায়িত মুখে গর্জন করেন। "আমি কোন পুরুষমানুষের সাথে এক বিছানায় শুইতে পারবো না!"
দুলাল বলে, "কী আপদ, এইখানে মাইয়ামানুষের ব্যবস্থা এখন ক্যামনে করি?"
বাবলুদা বলেন, "খবরদার!"
আমি বলি, "ঠিক আছে। কিন্তু ...।"
বাবলু ভাই ...
মাঠে দাঁড়ালে
গোটা মাঠটাই নেই হয়ে
যায়।
সবসময় এই-ই ঘটে।
যেখানেই থাকিনা কেন,
সেখানকার একমাত্র নেই
বস্তুটা হলাম - আমি।
বাতাস ছিন্ন করে করে
হেঁটে যাই যখন,
সাথে সাথেই বাতাস
জড়ো হয় - আমার
শরীর এইমাত্র ফেলে এল
যে জায়গাটুকু।
ক্রমাগত হাঁটার জন্যে
আমাদের প্রত্যেকেরই আলাদা-আলদাভাবে
অসংখ্য যুক্তি আছে।
...
এই ঘন ঘোর শীতে প্রেম বড় কম,
শৈশবের শরতের চরে
কাশবনের কথা মনে পড়ে
কুয়াশা বন্দী নগরে- সে রকম
চাইছি তোমার উষ্ণতারই ওম।
কিংবা এই শিশ্নতাপে গলে গিয়ে ভয়
করেছে ঘেরাও ঢের সহিসেরে
স্বভাবে নগ্ন পুরোবসনার ঘরে
লালসা লিপ্ত অধরে- চাইছি তোমায়
হেলেনের ন্যায় পরকীয়াময়।
এই দেহ পুরে যাক-
এই শীতের ভোরে প্রেম হয়ে থাক
ভরা ...
এরপর
উচ্চতর সিঁড়িতে দৃষ্টি হানে শরীর,
শব্দের পঙ্কিলতায়
রি-রি করে ওঠে নাগরিক হৃদয়,
খুব উঁচুতে উঠে হারিয়ে গেছে যে
বেলুন -
তার মতো সবকটা চিন্তা,
বর্ণক্রীড়া.
নগ্নিকার চেয়েও সুন্দর পংক্তির ছবি
আর
স্তবকের নিষ্প্রাণ চেয়ে থাকা, - দূরে
সরে যায় - আমার হাতের মুঠো হতে
সিঁড়িটির
প্রথম ধাপে পা দিতে যাব কি-না বুঝত...
(খুব ইচ্ছে হয় তোমায় প্রশ্ন করি)...
ঠিক কিভাবে বেঁচে থাকলে কখনোই আর মনে হবে না - 'অন্য কোনো জীবন এরচেয়েও অন্যরকম ছিল হয়তো', ঠিক কিভাবে নিঃশ্বাস নিতে হয় খুব চমৎকার আফসোসহীন সন্ধ্যে কাঁটাবার জন্যে, ঠিক কিভাবে আকাশের দিকে তাকালে আমি আর ইতঃস্তত করবো না কখনো - 'কি করা যায়?' এইভেবে, ঠিক কিভাবে বেঁচে থাকলে...
আমি যদ্দূ...