১৮ দলীয় জোটে বিম্পি আর জামাত ছাড়া বাকি দলগুলোকে পাবলিক দুধভাতই মনে করে। তাই পাবলিকের জবানে ঘুরে ফিরে এদের বিম্পি-জামাত জোটই বলা হয়। এতে করে একটা জিনিস বোঝা যায়, বিম্পি আর জামাত পাবলিকের চেতনায় এখনও দু'টি পৃথক সত্ত্বা, কার্যত তারা কতটুকু ভিন্ন, সে আরেক তর্ক।
(১)
ট্রেনটা মিস করে ফেললাম। পরের ট্রেন ঘণ্টা খানেক পরে। এদিকে ওয়েটিংরুমটা বড্ড নোংরা, ওটাতে বসার রুচি হচ্ছে না। আধঘণ্টা বাইরে পায়চারি করে তবু ওই আস্তাকুড়ের মধ্যে গিয়ে বসলাম। খানিক বাদে একটা রিনরিনে কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়ে চমকে গেলাম আমি।
-চিনতেই পারো নি, নাকি ভাণ করছ?
খুব চেনা স্বর। ঘাড় ঘুরিয়ে দেখতে পেলাম ঝিল্লির মুখ।
-থিয়েটার ছাড়ো নি বুঝি?
ডাগরতাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল হায়াত মণ্ডল খুব আরাম করে ঘুমাচ্ছিলেন।
ভেবেছিলাম ঘোর কেটে গেলে লিখব, অথবা সম্ভবত ঘোর কেটে গেলেই লিখব। সেই ভেবেই অপেক্ষা করছিলাম, দু-চার দিন, কিন্তু ঘোর কাটল না, কাটছে না, বরং ঘোরের মধ্যেই পড়ে ফেললাম আরেকটা বই। সে জন্যেই লিখতে বসা। ঘোর কাটার অপেক্ষায় থাকলে হয়ত লেখাই হয়ে উঠবে না। লেখা না হয়ে ওঠা আরও অনেক সম্ভাবনাময় লেখার মত হারিয়ে যাবে, অনেক লেখাই যে রকম ভ্রুণ অবস্থায় হারিয়ে যায়। অবশ্য তাতে বিশেষ কিছু ক্ষতি হয়নি বা হয়না। আমি এমন কিছু লিখ
আমাদের দেশে সামরিক বাহিনী ও পুলিশ বাহিনীতে বীরত্বের জন্যে খেতাব প্রদানের ব্যবস্থা রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পর বীরত্বের জন্যে ভূষিত করতে চারটি খেতাব প্রচলন করা হয়েছিলো। বীর শ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক, এই চারটি খেতাবে সামরিক ও বেসামরিক, উভয় প্রকার মুক্তিযোদ্ধারা ভূষিত হন। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে বীরত্বের জন্য সামরিক বাহিনীতে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করার নজির রয়েছে। খেতাবপ্রাপ্ত ব্যক্তি
কেমন আছো, প্রিয়তা? সেলফোন, স্কাইপ, ভাইবার... কতকিছু আছে
তবু কথা নেই বহুদিন, নেই আসা কাছে।
যেইসব শুয়োরেরা মানবতা মানবতা চিল্লায়,
জন কেরি! না কী জানি শুনেছি যে নাভি নাকি পিল্লায়!
যেইসব পণ্ডিতে টকশোতে মারে নানা তন্ত্র,
নজরুলে কইছে কী? মতি ভাই কী দিয়াছে মন্ত্র!
ধরা খেয়ে কথা নাই তারা আজ চুপচাপ চোষে কী?
বহু পরিকল্পনা, ভেঙ্গে গেল, ঠিক সেই রোষে কি?
জামাতের টেকাটুকা খায় নাকি পাকি তেল মালিশে?
কথা শুধু বলে তারা বাংপাকি মিটমাটে শালিশে।
ভোট নিয়া মতি মিয়া দেখ দেখি করল কী কিচ্ছা!