চিত্রবিচিত্রা

ধন্যবাদ।
আপনার ভালো লাগায় আমারও অনেক ভালো লাগলো।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

আরো ছিলো, শরত্‌ হেমন্ত শীত বসন্ত-
কিন্তু সেগুলো --থাক, থাক সেগুলো।
আপনাকে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

এখন আর কি ই বা আছে? সবই বদলে গেছে। মনও। কেউ কেউ তো অহঙ্কারে মটমট করতে বলে জেট-সেট লাইফ। বোঝেও না ক্রীতদাসের লাইফ।
তবু কিন্তু কোথাও কোথাও খাঁটি কিছু বেঁচে থাকেই। নইলে দেখুন আপনারা এত ভালোবাসায় কেন এই ঘর গড়বেন?
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

দিতে হবে? মানে দিতে হবেই? বলছিলাম কি, নিতান্তই দিতে হবে?
ধন্যবাদ ছন্দ ভয়াবহ লাগার জন্য।

-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

আমার ধন্যতা জানাই।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ডাইরি তো লিখিনা, কিন্তু যখন যা মনে আসে চিঠির মতন লিখে রাখি। অবশ্যই কাউকে
সে চিঠি পাঠানোর নয়।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

চিঠিগুলো?
"প্রিয় চকোরী,
আজ সকালে উঠিয়া মুখহাত ধুইয়া খেন্তিপিসির বানানো চা-রুটি খাইয়া যেই না আয়েস করিয়া খবরের কাগজ পড়িতে বসিয়াছি, অমনি চিল-চিত্‌কার! "আরে অলপ্পাইয়া, দুফরে গিলতে হইবো না? কিছু নাই কি রান্ধুম? যা অখ্‌খনই বাজারে যা! " কি আর করি, বাঁচিতে গেলে মানিতেই হইবে এইসকল উত্‌পাত। জীবনটা ছারখার হইয়া গেলো। থলি লইয়া ব্যাজারমুখে হালদার-বাজারের দিকে রওনা দিলাম। বাজারে গিয়া বাছিয়া বাছিয়া পালং, ঢেঁড়শ,ঝিঙা,চিচিঙা, কয়েকটুকরা কাতলামাছ, চাইরটা মুরগীর ডিম,ধইন্যা পাতা,আদা, সরিষাশাক এইসব সওদা করিতে হইলো। তাহার পরে -----------" আরো দেড়মাইল চলবে।
এইরকম সব চিঠি!

রে পামর!!!!!!!!!!!! দাঁত বসাতে চাস? "িু" হয়েছিস নাকি?