Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

রাজনীতি

Death toll of Genocide in 1971

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৪/২০১১ - ৯:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গণহত্যা সংখ্যা দিয়ে বিচার হয় না, বিচার হয় হত্যার প্রকৃতি দিয়ে। বাংলাদেশের গণহত্যা, সেই ২৬ মার্চেই ইয়াহিয়াও অস্বীকার করে বলেছিলেন, জনা পঞ্চাশেক মানুষ মারা পড়তে পারে; তার উত্তরসুরী শর্মিলা বসু তো এভাবেই ভাববেন। কিংবা রুবাইয়াতের মাথায় তো পাকিস্তানী হত্যাযজ্ঞের চেয়ে ভালবাসাবাসিটাই মুখ্য হয়ে যাবে।অনেকদিন ধরেই দেখছি ৩০ লক্ষ শহীদের সংখ্যা নিয়ে বাংলাদেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দল বা কিছু সংখ্যক ল


স্যরি, হামিদ মীর। আপনাদেরকে ক্ষমা করতে পারবো না।

ফারুক হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফারুক হাসান (তারিখ: রবি, ২৭/০৩/২০১১ - ১২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
১.
আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানের সাংবাদিক হামিদ মীরের একটি লেখা ছাপা হয়েছে দৈনিক প্রথম আলোতে ‘বাংলাদেশের কাছে ক্ষমা চেয়ে প্রস্তাব নেওয়া উচিত’ শিরোনামে।


কালোরাতের পাশে জ্বলতে এসেছি

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঁচিশে মার্চ রাত ১১.৪৫ মিনিটে শুরু হল আমাদের অপারেশন। মুখর প্রত্যয়ে সারারাত জেগে থাকার প্রাণবন্ত আয়োজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ-স্মৃতি বেদিতে সেই কালরাত স্মরণে আমরা শ’দুয়েক তরুণ-যুবা-প্রৌঢ় জড়ো হয়েছিলাম। আমাদের প্রত্যয় ও উদ্যমের সাথে একাত্ম হতে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর আ.আ.ম.স আরেফিন সিদ্দিক, এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক প্রফেসর রফিকউল্লাহ খান, প্রফ


অন বিহাফ অব শেখ মুজিবুর আমি মেজর জিয়া

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফর রহমান রিটন (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১১ - ৭:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে একাধিক ছড়া লিখেছি। লিখেছি মানে লিখতে বাধ্য হয়েছি। স্বাধীনতা দিবস এলেই শুরু হয়ে যায় ঘোষক প্রশ্নে অহেতুক তুমুল হট্টগোল। বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের দীর্ঘ ধারাবাহিক ইতিহাসের কোণাকাঞ্চিতেও নেই এমন একজন মেজরকে (জিয়াউর রহমান) ঘোষক বানিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অশুভ সূচনা শুরু করেছিলো ক্যান্টনমেন্ট কেন্দ্রিক একটি রাজনৈতিক দল।(সেই সার্কাস আজো চলছে।) বিশেষ করে ২০০১ সালে জামাতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেধ


সাধে কি বলি, বাঙ্পাকিরা পাকিস্তানে হিজরত করুন

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/০৩/২০১১ - ১:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পোস্ট খুব সংক্ষেপ।

আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা ছিলো।

খেলার আগে ইন্টারনেটের বদৌলতে এক চ্যানেলে শুনলাম ইমরান খান বলছে, বাংলাদেশিরা পাকিস্তানকে সমর্থন করবে। কারণ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে বাংলাদেশের হারের বদলা নিবে পাকিস্তান।


বুয়েটের ছাত্র নামধারী সন্ত্রাসীদের পরিচয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৩/২০১১ - ১০:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনের যারা নিয়মিত পাঠক অথবা যারা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখেন তারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন বুয়েট এ ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ন্যক্কারজনক মারামারিগুলো নিয়ে। এর পেছনে কারা আছে তা কমবেশি সবাই জানে। কিন্তু সমস্যা হলো প্রশাসন এদের পক্ষে বিধায় আইনগত ভাবে এদের কিছু করা আপাতত সম্ভব নয়।


বুয়েট নিয়ে কিছু কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৯/০৩/২০১১ - ৪:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বার বার ফোন বাজছে, কিন্তু কেউ ফোন ধরছে না।
অবশেষে ওপাশ থেকে সাড়া পাওয়া গেল।
"হ্যালো।"
"গৌতম'দা, আজকে কিন্তু আপনাকে মারতে পারে ওরা। তাড়াতাড়ি সরে পড়েন।হলে থাকবেন না।"
"কি করবে ওরা?করুক। আমি এখন ডাইনিং এ। খাওয়ার পরে কথা বলি।"
গৌতম খেতে বসে। কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই___

"বাঁচাও, আমাকে মেরে ফেললো ।"


এবার তোরা মানুষ হ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১১/০৩/২০১১ - ৮:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খুব সম্ভব তোদেরকে উদ্দেশ্য করেই শ্রদ্ধেয় খান আতা এককালে বলেছিলেন, আবার তোরা মানুষ হ। তোরা মানুষ হসনি। আটত্রিশ বছরেও তোরা মানুষ হতে পারলি না। চেঙ্গিস খানের মত গায়ের জোরে দিকদিগন্ত ছারখার করে তোরা এবার এসেছিস বুয়েট জয় করতে। তোরা ভেবেছিলি, আসবি, দেখবি আর জয় করবি। হলে হলে চাঁদাবাজি করবি, কেউ তোদের কিচ্ছুটি বলবে না। ভিন্নমতের মানুষদের মত প্রকাশের অধিকারের মুখে ছুরি চালাবি, কেউ কিচ্ছুটি বলবে না। কেনো বল


সেলিম দেলোয়ার হত্যা দিবস

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৩/২০১১ - ১:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৮৩ সাল থেকেই এরশাদ বিরোধী আন্দোলন দানা বেঁধে উঠতে থাকে। বিশেষ করে ৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি হত্যাকান্ডের পর ছাত্র আন্দোলন তীব্রতর হয়। সারা দেশে ছাত্র জনতা সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।


ফেব্রুয়ারি বিপ্লব; জাতীয় স্বতন্ত্রতা ও সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০২/২০১১ - ১১:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেব্রুয়ারি বিপ্লব আমাদের জাতীয় মুক্তি ও সংগ্রামের পথে ছিল ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মত । এ ঐতিহাসিক ঘটনার ফলাফল আমাদের স্বাধীনতা। দেশ ভাগের পর মাত্র ৫ বছরের মাথায় কেন এই গন বিস্ফোরণ, কোন চেতনায় তারা মুখোমুখি দাঁড়িয়েছিল অন্যায়-অত্যাচার-শোষণ-আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তা কখনই নতুন প্রজন্মের সামনে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করা হয় নাই। এ প্রজন্মের বেশির ভাগ অংশ শুধু এইটুকুনই জানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন দিন, যে দিন কিছু