চারদলীয় জোটের রোডমার্চ কর্মসূচী সুন্দরভাবে শেষ হলো। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী আশংকা ছিলো- সরকারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের বাধা দেয়া হয় কিনা, কেন্দ্রীয় না হোক নিদেনপক্ষে স্থানীয় সরকারদলীয় অতিউৎসাহী কর্মীরা ঝামেলা করলে বড়ধরনের রাজনৈতিক বিশৃংখলার সূচনা হতো। কিন্তু সে রকম কিছু ঘটেনি শেষপর্যন্ত। সরকার পক্ষ থেকে যেমন কোন প্রতিবন্ধকতা আসেনি তেমনি চারদলীয় জোটের আয়োজকরা ও এতো বড় আয়োজনে চমৎকার দক
বিডিনিউজে আপনার একটি আর্টিকেল [১] পড়ে একাধারে ভালো লাগা আর বিতৃষ্ণা নিয়ে লিখতে বসলাম। আমি সম্ভবত আপনার আর্টিকেলে উদ্দিষ্ট তরুণ প্রজন্মের একজন। আপনি যদি তরুণতর প্রজন্মের জন্যে এই আর্টিকেলটি লিখে থাকেন, তাহলে সম্ভবত আমার প্রতিক্রিয়া লেখা মানায় না। কিন্তু কিছু জিনিস আপনাকে জানানো প্রয়োজন বোধ করছি।
শূন্যপ্রতীক্ষায়… কোন এক ফাগুনের বিকেল বেলা হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্তশ্বাসে মনের তৃপ্তি মেটাতে পাতা গাছের ছায়ার নিচে মাধুর্যহীন গোলাপ ফুল তার পাশে রেখে মৃদু কন্ঠে নিজের দুই লাইন কবিতা পাঠ করলাম, ‘রাত্রি গভীর হলে ঘুরে আসে যে মুখ,/ সে কি তুমি?/’ সে বিরক্তি সুরে বলে উঠল চারপাশে এত কিছু ভাললাগা বস্তু ফেলে আমি কেন কবিতা লিখি?... গান তখনও যে আরো বেশি প্রিয়ছিল তা বলে নি!
সেদিন করে বাসে করে আসছিলাম। তখন কিছু ছাত্রের কথা শুনলাম, বি সি এস পরিক্ষা দিয়ে আসার পথে বাসে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের আর তাদের ছেলেদের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করছে। কারন একটাই, তাদের জন্য ৩০% কোটার জন্য অনেক যোগ্য ছাত্রও সুযোগ পাচ্ছেনা চাকরির। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সরকার এই মুক্তিযুদ্ধকে বানিয়ে ফেলেছে আমাদের সাথে বৈষম্য করার একটা মাধ্যমে। যেখানে সরকারি চাকরিতে দেশের সব চেয়ে মেধাব
(১) আমার এই লেখাটি শুরু করতে চাই ডিসিসি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে, কারন তারা জলাতঙ্ক প্রতিরোধের নামে কুকুর নিধনের মতো অমানবিক কাজে এখন আর উৎসাহী নয়। দেরিতে হলেও কুকুর নিধনের মত অমানবিক কাজের পরিবর্তে বন্ধাকরন, পালন এবং টীকা প্রদান এর মাধ্যমে জলাতঙ্ক প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী।
গত শুক্রবার আসরের নামাযের পর সৌদি আরবের রিয়াদে “কেসাস”-এ আট বাংলাদেশীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এই কেসাস শব্দটা প্রথম শুনি ২০০৫ সনে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিনিয়ার ভাই বাবার কর্মসূত্রে অনেক দিন সৌদি আরবে ছিলেন। তাঁর মুখেই প্রথম শুনি কেসাসের বর্ণনা। সৌদি আরবে নামাযের পর (সাধারণত জুম্মার পর) মসজিদের পাশেই জনসম্মুক্ষে অপরাধীদের শিরশ্ছেদ করে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
[justify]
১
এই লেখা সভ্যতা নিয়ে। সভ্যতার অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় দরকারী খুব দরকারী চারটি উপাদান আছে। এগুলো ছাড়া সভ্যতা অচল, সভ্যতা সভ্যতা নয় অসভ্যতা।– শিশ্ন যোনী সঙ্গম ধর্ষণ।
দুর্গতিনাশিনির পুনরাগমন আমার বন্ধু-মহলের একাংশে আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয়। কুয়াশায় আচ্ছন্ন সকালের ফাঁক দিয়ে এসে পড়া নাযুক সূর্যরশ্মির মত মনের ওপরে প্লাস্টারে বাম হাত মোড়া ছোট ছেলেটির ছায়া এসে পড়ে। রায়েরবাজার আখড়ার প্যান্ডেলে পারিবারিক নিকট-বন্ধুদের হাসিমুখ, ধুপের গন্ধ আর নেশা ধরানো ঢাকের শব্দের ভেতর বাতাসা-মুরলী চিবোতে চিবোতে সেই ছেলেটি হেঁটে বেড়ায়। হলুদ লাল আর সোনালী রঙের ভেতর থেকে তিনটি চোখের অপলক
গল্প উপন্যাসে আর সিনেমায় কিছু মেয়ের দেখা মিলে যারা একসাথে দুই নায়ককে ভালোবাসে, দুইজনকেই তীব্রভাবে চায়। তাদের হৃদয় থাকে দ্বিখন্ডিত। আমার অবস্থা ঐ নায়িকাদের মতো, আমার নায়ক দুজন! আমি সংসার আর ক্যারিয়ার দুটোই ভালোবাসি, দুটাই চাই।
অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।