চন্দ্র-সূর্য হ্রদের কাহিনী
অনেক কাল আগের কথা। সে সময়ে শাও নামের এক উপজাতি তাইওয়ানের মধ্যাঞ্চলে পাহাড়ী এলাকায় বস বাস করত। উপজাতির লোকজন ভুট্টা, টারো, ধান ইত্যাদির আবাদ করত। মাঝে মাঝে তারা মাছ ধরতে বা শিকার করতেও যেত। তাদের জীবন ছিল বেশ নির্ঝঞ্ঝাট , শান্তিময়।
কোন এক রোদে ঝলমল সকালে, শাও লোকজন যখন মনোযোগ দিয়ে ক্ষেতে-খামারে কাজ করছিল , তখন হ ঠাৎ করে গগনবিদারী শব্দে আকাশ-বাতাস প্রচ...
তুমিও তো ভালবাসতে চাও তোমার দেশের মানুষকে
যারা ধীরে ধীরে গ্রাস করে তোমার চাষের জমি
যারা গভীর রাতে কেটে নিয়ে যায়
তোমার ক্ষেতের পাকা ধান
চিন্তাচর্চার জন্য যারা শুক্রবারে নিষিদ্ধ করে তোমাকে
মহল্লার মসজিদে
আর সেই সব আবাল্য বন্ধুরা তোমাকে নাস্তিক বলে
তকমা মেরে এক ঘরে করে রাখে শৈশবের স্মৃতিগুলোসহ
তোমার পাঠকক্ষের জানলার নীচে
যারা মলত্যগ করে যায় চুপিচুপি
যেন ভোরের হাওয়ায় ফুলে...
সবাই দেখি ছবি পুস্টাইতেসে। দেইখা আমারো মঞ্চাইলো। আগেই কইয়া নিসি যে ছবি তোলা আমার কম্ম না। তাই আপনাদের ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টির জন্য আবারো আগাম ধইনাপাতা।
ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুকুন। ছবি দেখতে ব্লগে ঢুক...
আমার লাশটাকে ঘিরে ছোটখাট একটা জটলা। আশপাশের মানুষগুলো আমার কত জনমের চেনা। ওদের সুন্দর মুখগুলো কেমন যেন শুকনো আর মলিন।
আমার মাকে কেউ সামলাতে পারছে না। মা খুব চিৎকার করে কাঁদছে আর বারবার জ্ঞান হারিয়ে ফেলছে। মার যে প্রচন্ড শ্বাসকষ্ট। এমনভাবে কাঁদলে তো মাকে বাঁচানো যাবে না। মাকে থামানো দরকার। কিন্তু কার সে সাধ্য আছে?
আমি যখন মায়ের কোলজুড়ে আসি তখন কত বয়স হবে তার? বড়জোড় সতের-আঠের...
ক্যামেরার ফিল্ম বা সেন্সরের উপর কতক্ষণ ধরে আলো পড়বে সেটা নির্ধারন করে দেয় এই পর্দাগতি বা শাটারস্পীড। সাধারণতঃ লেন্স আর ফিল্ম বা সেন্সরের মাঝে একটা যান্ত্রিক পর্দা দ্বারা এটা নিয়ন্ত্রন করা হয়। এটা যতটুকু সময়ের জন্য খুলে বন্ধ হয়ে যায় ততটুকু সময়কে শাটারস্পীড বলে। উদাহরনস্বরুপ, 1/125s এর শাটারস্পীড মানে ক্যামেরার পর্দা ১ সেকেন্ডের ১২৫ ভাগের এক ভাগ সময় ধরে আলো আসতে দিয়েই বন্ধ হয়ে যা...
অনেকদিন পরে আজকে একটু সময় পাওয়া গেলো হাতে। ভাবলাম একটা পোস্ট দেই। কিন্তু মাসের পর মাস ধরে লেখার ভেতর আছি, আজকে আর একটা অক্ষরও লেখতে ইচ্ছে করছে না।
কিন্তু একটা পোস্ট দিতে ইচ্ছে আছে। আবার ফ্লিকারে যে সেই জন্মের পরে গোটা পাঁচেক ছবি রেখেছিলাম। তারপর আর কিছু যোগানো হয়নি। ভাবলাম এক ঢিলে দুই পাখি মারি।
তো শুরু হোক ছবিব্লগ।
কিন্তু অনেকদিনের অনেক ছবি জমে গেছে। সেগুলো থেকে বাছতেও ইচ্...
নিজের মুখে হাত দিয়ে অবাক হয়ে যাই
যেখানে হাত পড়ে সেখানেই হাড়-
কপাল থেকে চিবুক, এমনকি গাল;
মুখের এই চামড়া তবে সত্যি নয়!
মিথ্যা মোহে ঢেকে রাখে
অপ্রিয় সব শক্ত শক্ত হাড়?
চামড়া-ঢাকা পুরো মুখ
মিথ্যা-মিথ্যা লাগে-
হাড়ের সাথে দ্যাখা, কখনো কি আর
কবর না-খুড়লে হবে?
সচলায়তনের বিভিন্ন বিষয়ের পোস্টগুলোর মধ্যে থেকে ছবি বিষয়ক পোস্ট অথবা ছবিব্লগগুলোর উপর আমার বিশেষ আকর্ষণ রয়েছে। অরূপ ভাই, মুস্তাফিজ ভাই, মুর্শেদ ভাই, শোহেইল মতাহির ভাই, পিপিদা, হিমুদা এবং তুলিপুর ছবি বিষয়ক পোস্টগুলো সবসময় চেষ্টা করি পড়ার জন্য। ছবিগুলোর সৌন্দর্য্য দেখে সবসময়ই মুগ্ধ হয়ে যাই। এঁরা ছাড়াও যাদের নাম বলতে ভুলে গেছি তারা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি। সচলের কি...
এই রূপকথায় উল্লেখিত চরিত্রগুলোর সহিত বাস্তবের কিংবা পরাবাস্তবের কোন চরিত্রের কোন প্রকার মিল নাই। যদি কোন পাঠক তাহার পরেও মিল খুঁজিয়া পান তবে তাহা একান্ত ভাবে উক্ত পাঠকের দুরভিসন্ধিমূলক মনের পরিচায়ক হইবে। ইহাতে অধম লেখককে কোন প্রকারেই দায়ী করা যাইবে না।
-----------------------------------------
পঞ্চবটি রাজ্যের রাজা মাননীয় ধুগো একদা প্রাসাদের ছাদে পদচারণা করিতে করিতে বৈকালিক মৃদুমন্দ সমিরন উপোভ...
১।
আমি মৌনী ছিলাম, ছিলাম নিরর্থক ঋণী।
এবার একটু ধানী হই, ধনী হই-
একটিবার কাছেটি আয় দিকিনি!
[১৩ মে ২০০৯, মহাখালী, ঢাকা]
২।
আয় এক চুমুতে পান করি আজ প্রেমের এক চুমুক-
উত্তাপে না কাঁপুক, ঠাণ্ডা হাওয়ায় ভরি বুক।
আয় আরেক চুমোয় পান ক'রে নিই আরেক চুমুক তুই-
কাঁধের ছোট্ট চড়ুই, তোরে কোনখানে যে থুই!
[১৪ মে ২০০৯, মহাখালী, ঢাকা]