আগের পোস্টে শিশুকে কীভাবে বর্ণ শেখানো যায়, সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছিলো। সেখানে অনেকে জানিয়েছিলেন- কিছু কিছু বিষয়ে তাঁদের খটকা লেগেছে। কেউ কেউ তাঁদের খটকার জায়গটা পরিষ্কার করলেও অনেকেই করেন নি। এই পোস্টে কারও কোথাও খটকা লাগলে জানানোর অনুরোধ রইলো। এবার শিশুকে কীভাবে বর্ণের মাত্রা শেখানো যায় সেটি দেখা যাক।
শিশুকে বর্ণের মাত্রা শেখানো খুব-ই, আবারও বলি, খুবই সহজ ...
“প্রজাপতি! প্রজাপতি! কোথায় পেলে ভাই এমন রঙিন পাখা?”
শুক্রবার দল বেঁধে ময়মনসিংহ গিয়েছিলাম। বিশাল এক দল। দলে ফটোগ্রাফার ছিল, চিত্রকর ছিল, গায়ক ছিল, লেখক ছিল, আরো ছিলো সমাজকর্মী। আমাদের ঠিকানা ছিল কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। একটা দল সেখানেই শনিবার পর্যন্ত থেকে ঢাকায় আর আরেকটা দল শুক্রবার সন্ধ্যায় বিরিশিরির উদ্দেশ্যে ময়মনসিংহ ছাড়লেও আমরা সাত জন সেখান থেকে সারাদিন বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘু...
আমার মায়ের বুকে-
ভোরের পাখিরা মায়াবী কন্ঠে ডেকে যায় মহাসুখে
বাউল বাতাস দোলা দিয়ে যায় তুলতুলে সাদা কাশ-এ
গায়ে কাদা মেখে দুষ্টু ছেলেরা মেতে উঠে উল্লাসে।
রবীন্দ্রনাথ নজরুল লিখে কবিতা গল্প গান
উদাস দুপুরে মুর্ছনা তুলে লালনের আহবান
মমতা জড়ানো মেঠোপথ ধরে পথচারী চলে একা
দূর দিগন্তে হাতছানি দেয় জীবনের সীমারেখা!
বিকেলের রোদে নিকেল আলোয় সাজে শাপলার বিল
মুগ্ধতা নিয়ে সুনীল আকাশে ডা...
মা ভেবেছিলেন সেবার তার মেয়ে হবে। জামা বানানো হয়েছিলো, সবাইকে তিনি আগাম বলে রেখেছিলেন তার মেয়ের কথা। কিন্তু সেই শীতে তার মেয়ে হয়নি। ধুন্দুমার বাঁধিয়ে, জীবন ও মৃত্যুর মাঝে তিনি এক ছেলেকে জন্ম দিয়েছিলেন। তার শারীরিক সকল সক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিলো সেই শিশু। সেই থেকে সন্তান জন্মের ক্ষত ধারণ করতে হচ্ছে তাকে। সেই ধুন্দুমার লাগিয়ে, মাকে জন্মের মতো অসুখি করে পৃথিবীতে আসা শিশুটাই আমি।
গতক...
আমায় তুমি প্রাণ দিয়েছো,
মুখের ভাষা, গান দিয়েছো,
ভালবাসায় মন দিয়েছো ভরে,
সকল দুখে সান্তনা পাই তোমার বাহুডোরে!!
একটি দিনে যায় কি বলা
তোমার কাছে ঋণ?
আমায় সুখী দেখার তরে
রইলে আপোসহীন!
কষ্ট পেয়েও হাসলে চেয়ে
খোকার মুখের পাণে,
আপন আয়েস বিলিয়ে দিলে
মাতৃস্নেহের টানে!
তোমার ছায়ায় উঠছি গড়ে
অসীম ভাগ্যবান,
'মা' দিবসে শ্রদ্ধা জানাই
কৃতজ্ঞ সন্তান!!
আমাকে মাঝে মাঝে ভূত-এ পায়, আমার পাশের মানুষটি এই ভূত-এ পাওয়া আমিকে খুব ভয় পান, আমি নিজেও বুঝি যে, তিনি খুব অসহায় হয়ে পড়েন এই সময়গুলিতে। এ যেনো চাঁদগ্রস্ততা এক, হাঁটছি ফিরছি সংসার করছি জীবনের ঘানিতে তেল দেয়ার প্রয়োজনেও নিত্য জীবনক্ষয়কারী চাকরিটিও ঠিকই করে যাচ্ছি, কিন্তু আমি নেই, এই জীবনে কোথাও নেই। তাহলে কোথায় আমি? প্রশ্নটা করি, উত্তর নেই। এ এক অসম্ভব হেঁয়ালিময়তা, নিজেরই সাথে নিজের।...
গত সপ্তাহেই ভেবেছিলাম সচলায়তনের পুষ্পকোষের জন্য ছবি তুলতে সামনের শনিবার অর্থাৎ আজকে ক্যামেরা নিয়ে বের হবো। কিন্তু বেমক্কা গরম আর আমার শরীরের কিঞ্চিৎ বেহাল অবস্থার কারণে আজকের সব কর্মসূচীই আমাকে বন্ধ করতে হয়েছে। ফুলের ছবির তুলতে না পারার দুঃখে যখন ভারাক্রান্ত, তখনি মনে পড়লো, এবার দার্জিলিং ট্যুরে বেশ কিছু পাহাড়ি ফুলের ছবি তুলেছি।
পাহাড়ি ফুল জিনিসটা ...
'মধ্যসমুদ্রের কোলে' নামের অতিথি লেখকের অসাধারন একটি কবিতা 'রেণু বিষয়ে' প্রকাশ করেছেন কিছু দিন আগে। কবিতাটি পড়ে আমি আবৃত্তির দূর্বল চেষ্টা না করে পারলাম না। আপনাদের কর্ণের ক্ষতি সাধনের জন্য পোষ্টালাম।
দেশ নিয়ে চিন্তা করনে না এমন মানুষ মনে হয় কমই আছেন। যারা আবার বিদেশে বসবাস করি তারা মনে হয় একটু বেশিই করি। এক্ষেত্রে আমাদের ছড়াকার রিটন ভাইয়ের একটি সাক্ষাত্কার এর একটি মন্তব্য আমার খুব ভাল লেগেছিল যা তুলে ধরার লোভ সামলাতে পারছি না। রিটন ভাই কে উপলক্ষ্য করে সব প্রবাসীদের উদ্দেশ্য কবি নির্মলেন্দুগুণ বলেছিলেন- “মায়ের দেহ থেকে, মায়ের গর্ভ থেকে যখন সন্তান ভুমিষ্ঠ ...
ফরাসি সাহিত্যিক বালজাকের জনক বইটি অনেক আগে প্রকাশিত হয়েছিল বাংলা একাডেমী থেকে। নি:সন্দেহে অসাধারণ বই এটি। এটির অনুবাদক ছিলেন আবুল হাসান শামসুদ্দিন। আবুল হাসান শামসুদ্দিন মূলত ভোলা জেলার মানুষ। সম্ভবত ওনি মারা গেছেন। এই বইটি আমরা পূনমুদ্রণ করছি। ফলে ওনাকে অথবা ওনার উত্তরাধিকারীকে আমাদের দরকার ডিড করার জন্য। যাতে ওনাদের রয়্যালিটি দিতে পারি। ব্লগীয় বন্ধুগণ এ সম্পর্কিত কো...