Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

অনুবাদ

আনাসি ও নাথিং

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৮/২০১৮ - ৬:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঐ গল্পটা শুনেছ?


খৈয়ামি রুবাই: ১. সুরার গ্রাস

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: বুধ, ১১/০৭/২০১৮ - ১২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্ধের হঠাৎ দেখার সাধ হলো—এক বাক্য ফার্সি না জেনেও অনুবাদ করতে বসে গেলাম খৈয়ামি রুবাই। ‘খৈয়ামের’ রুবাই না, ‘খৈয়ামি’ রুবাই। স্বামী গোবিন্দ তীর্থ ১০৬৯টি খৈয়ামি (বা ওমরীয়) রুবাই মূল ফার্সি থেকে প্রথমে মারাঠি (‘গুরু করুণামৃত’) এবং পরে ইংরেজিতে (‘দ্য নেক্টার অফ গ্রেইস’) অনুবাদ করেছিলেন। কিন্তু এর মধ্যে স্বয়ং ওমর খৈয়ামের লেখা রুবাই ৭২ টা


তিন দার্শনিক কবি: লুক্রেতিউস, ২

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১৮ - ১২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘বিশ্বপ্রকৃতি’ লিখতে গিয়ে এপিকুরোসের বিশ্বদর্শনের বিশালতা লুক্রেতিউসকে অভিভূত, বিহ্বলিত করেছিল। গ্রিক ভাষায় শোনা সূক্ষ্ণ সূক্ষ্ণ আবিষ্কার তাকে সুললিত, কিন্তু বেয়াড়া লাতিন ভাষায় প্রথম বারের মতো ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে। তার কাজ ছিল কুসংস্কার দূর করা, বিরোধীদের যুক্তি খণ্ডন করা, বিজ্ঞান ও প্রজ্ঞার একটা নিশ্চিত ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত করা, এবং মানুষকে নিষ্ঠুরতা ও নির্বুদ্ধিতা বিসর্জন দিয়ে সরলতা ও শান্তির


আত্মগীতি [১–১৩]

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: বুধ, ০৬/০৬/২০১৮ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জর্জ সান্টায়ানার অনুবাদের পরের কিস্তিটা এখনো শেষ করে উঠতে পারিনি। এই ফাঁকে আগে করা হুইটম্যানের ‘সং অফ মাইসেল্ফ’-এর একটা অনুবাদ দিচ্ছি। প্রথম ১১টা সেকশন আমার সাইটে রেখেছিলাম, এখানে আরো ২টা যোগ করে মোট ১৩টা সেকশন প্রকাশ করলাম। সৈয়দ আলী আহসান এটা অনুবাদ করেছিলেন, কিন্তু আমার এখনো পড়ার সুযোগ হয়নি। আমি অনুবাদটা করছি


তিন দার্শনিক কবি: লুক্রেতিউস, ১

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: বুধ, ১৬/০৫/২০১৮ - ৭:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লুক্রেতিউসের ‘দে রেরুম নাতুরা’ (‘বিশ্বপ্রকৃতি’) লেখার কারণ আমরা যত ভালো জানি, ততটা পরিষ্কার ভাবে অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ কবিতার পূর্বসূত্র জানি বলে মনে হয় না। অবশ্য ‘বিশ্বপ্রকৃতি’র কারণ ব্যক্তি লুক্রেতিউস না; যদি হতেন, আমাদের খবরই ছিল, কেননা ব্যক্তি লুক্রেতিউস সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানা যায় না। সন্ত জেরোম (৩৪৭–৪২০) রোমান ইতিহাসবিদ সুয়েতোনিউসের (৬৯–১২২) উপর নির্ভর করে একটা ইতিহাসপঞ্জি লিখেছিলেন


তিন দার্শনিক কবি: ভূমিকা

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: রবি, ২২/০৪/২০১৮ - ১১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মহৎ সাহিত্য আমাদেরকে যা হতে সাহায্য করে তার মধ্যেই তার সার্থকতা নিহিত। নিছক সাহিত্যের খাতিরে, শুধু লেখকদের কলাকুশলের প্রমাণপত্র হিসেবে, তারা এত মূল্যবান হতো না, আর সেক্ষেত্রে তারা আমাদের হাতে এসে না পৌঁছালেও সত্য বা মহত্ত্বের বড়ো কোনো ক্ষতি হতো না। তাদের অতীত মূল্য বা মর্যাদায় আমরা কিছুই যোগ করতে পারি না। বরং শুধু তারাই আমাদের মনের বর্তমান মূল্য ও মর্যাদায় কিছু জিনিস যোগ করতে পারে, অবশ্যই যদি ত


বোক্সোদগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০৪/২০১৮ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আইজাক আসিমভের "সিলি অ্যাসেস" গল্পের অনুবাদ]
অনুবাদ: সামিনা কায়সার

দীর্ঘ আয়ুর রিগেলিয়ান জাতির নারন তার বংশের চতুর্থ লোক, যার কাঁধে ছায়াপথীয় ইতিহাস টোকার দায়িত্ব এসে পড়েছে।


ফাঁসি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৪/০১/২০১৮ - ৭:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক বিষণ্ন বর্ষার সকালে আমরা কয়েকজন দাঁড়িয়ে আছি বার্মার এক কারাগারের কনডেম সেলের সামনের খোলা জায়গাটায়। উঁচু পাঁচিলের উপর দিয়ে একপাশ থেকে আসছে সূর্যের মলিন হলুদ আলো। সামনের সারিবাঁধা সেলগুলো অনেকটা পশুর খাঁচার মতোই- একটা চৌকিখাট আর পানির পাত্র দিয়েই ভরে গেছে দশ ফুট বাই দশ ফুটের মেঝে। তারই কয়েকটার মধ্যে গায়ে কম্বল পেঁচিয়ে বসে আছে কয়েকজন মানুষ। এরা সবাই ফাঁসির আসামী, আগামী সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ফাঁসি হয়ে যাবে এদের সবার।


চৈতন্যের মহাসমুদ্র

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৯/২০১৭ - ১:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফগানিস্তান এর গুহা কিংবা মধ্যপ্রাচ্যের মাদ্রাসা থেকে নতুন ধর্ম উঠে আসার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। তারবদলে এগুলা উঠে আসবে গবেষণাগার থেকে।


চক্রধামাঃ মায়ারাগ পর্ব-৫

শিশিরকণা এর ছবি
লিখেছেন শিশিরকণা (তারিখ: শনি, ০৫/০৮/২০১৭ - ৫:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বের লিংক
চাকতি জগতঃ জাদুর রঙ
চক্রাধামঃ জাদুর রঙ -পর্ব২
চক্রধামঃ মায়ারাগ - পর্ব ৩
চক্রধামাঃ মায়ারাগ (চলছে...) পর্ব-৪
এই ঘটনার কিছুদিন আগে কোন এক ভোরে আখ নদী বেয়ে একটা জাহাজ এসে মরপর্ক বন্দরের ঘোরপ্যাচওয়ালা অসংখ্য ঘাটের কোন একটায় নোঙর ফেলে। জাহাজের খোলে করে এসেছিলো গোলাপী মুক্তো, দুধবাদাম, ঝামা, এর নগরপিতার জন্য কিছু দাপ্তরিক চিঠিপত্র আঁখ এবং একজন মানুষ। এই মানুষটিই কানা হারুন এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।