Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

স্যাটায়ার

ক্লেদ মল্লার

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/০৬/২০১১ - ৩:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা এখন শঠতায় মাখা কিছু স্বপ্নকে করি বেচাকেনা
আমরা এখন ছুটছি বেতাল ছেনালি নেশায় হয়ে উন্মনা
আমরা এখন কাজের গুহায় মাথা গুঁজে রোজ প্রতিপলে মরি
আমরা এখন এঁদো কাদাজলে বৃথা খুঁজে ফিরি গাঢ় বিভাবরী

ও ব্যাটা বদ্ধ-পাগল, মাথায় ঢুকে আছে কোন নীল আত্মার পোকা
ও ব্যাটা শুদ্ধ-ছাগল, খাতায় টুকে রাখে কোন বিফলতা ভরা ব্যথা

আমরা এখন ছলাবান্ধব কিছু অভীপ্সা মনে পুষে রাখি


তথ্য জানা আপনার অধিকারঃ তথ্য মন্ত্রণালয়ে মজার ভ্রমণ

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০৫/২০১১ - ২:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বোকা জনগন। জানে না তথ্য জানা মৌলিক অধিকার। সরকারকে তাই পয়সা খরচ করে SMS পাঠাতে হয় দুইদিন পরপর। অধিকার বজায় রাখতে গিয়ে আজকে গেলাম তথ্য মন্ত্রনালয়ে।

ওয়েবসাইট খুলেই প্রথমে দেখি দুই বছরের অর্জন জ্বলজ্বল করছে একটা লিংকে


আনন্দ-বিস্ময়-প্রেম সম্পর্কিত কয়েক টুকরো তোবড়ানো দর্শন

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৪/২০১১ - ৫:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
হাইস্কুল জীবনটা ছিল মোটামুটি জঘন্য রকমের। ক্লাস সিক্সে ওঠার পর ভুগোল, ইতিহাস, ধর্ম, বাংলা ব্যাকরন, ইংরেজী গ্রামার,পাটীগনিত, জ্যামিতি ইত্যাদির অত্যাচারে দম বন্ধ হয়ে আসতো সময় সময়। সিক্স থেকে এইট এই তিন বছরের যেসব স্মৃতি আছে সব জ্যৈষ্ঠের খরতপ্ত দুপুরের মতো ঝলসানো। বেত নামক লিকলিকে ভয়ংকর বস্তুটার সাথে প্রতিদিন দেখা সাক্ষাত হলে, আর বাড়ির কাজ যথাসময়ে শেষ না করলে যা হবার কথা আর কি।


কুকুর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৪/২০১১ - ৮:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নতুন কেনা লেক্সাসের নরম চামড়ায় হেলান দিয়ে মুচকি হাসির সাথে একটা তৃপ্তির শ্বাস ছাড়ে নুমায়ের মাহমেদ। সুমি আনাদিল খান, না! হট বেইব, হট নেইম! মাগী দামী গাড়ি আর দামী রেস্টোরান্ট পছন্দ করে,গতির পেছনে ছোটে। সেই গতি নুমায়ের দিতে পারে এখন, কিন্তু আনাদিলের জন্য আর কতটাই বা বরাদ্দ রাখা যায় তার মহামূল্যবান সময়ের? সাময়িক বিনোদন, ছুঁড়ে ফেলে দাও একটু পরেই, এমন কত খানম-চৌধুরানী পেছন পেছন ঘুরবে!


একজন রাজনীতিবিদের জন্মবৃত্তান্ত

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ১৮/০৪/২০১১ - ৩:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নেয়ামত যখন মেট্রিক পাশ করে গ্রাম থেকে শহরে আসে তখন সে পাজামা-পাঞ্জাবীর সাথে কেডস পরে এসেছিল বলে কলোনিতে একটা হাসাহাসি হয়েছিল। নেয়ামত যে গ্রাম থেকে উঠে এসেছে সেখানে কেডসের সাথে জিন্স কিংবা পাজামার সাথে স্যান্ডেল পরতে হবে সেরকম কোন নিয়মকানুনের বালাই ছিল না।


আদমচরিত ০৩৪

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৩/২০১১ - ৩:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গিবরিল আসিয়া কহিল, "আদম, তোমার জন্য দুঃসংবাদ আছে!"


আদমচরিত ০৩৩

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: রবি, ২০/০২/২০১১ - ২:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নন্দন কানন ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি স্বর্গদূত লোটাসিল তাহার রশ্মিনির্মিত গলাটি খাঁকরাইয়া কহিল, "প্রিয় ক্রিকেটারবৃন্দ! আজ তোমাদের সামনে বক্তৃতা করিবেন স্বর্গের প্রথম আরারাতবিজয়ী, মৃত্তিকাপুত্র আদম! তিনি তোমাদের শিক্ষা দিবেন, কীরূপে ক্রিকেট ম্যাচে জয়লাভ করিতে হয়!"


বই পরিচিতি: অন্ধকারে চিকা

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শনি, ১২/০২/২০১১ - ৮:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুখবন্ধ:

ডিটেকটিভ গল্প/উপন্যাসের দিক দিয়ে বাংলা সাহিত্য বেশ সমৃদ্ধ হলেও স্পাই থ্রিলারের ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্য রীতিমত দুঃখজনক পর্যায়ে রয়ে গেছে। সেই উনিশশো ছেষট্টি সাল থেকে মেজর মাসুদ রানা একাই দুহাতে সামলাচ্ছে বাংলার স্পাই থ্রিলার জগত।

মাসুদ রানার সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে জেমস হ্যাডলি চেজ, ফ্রেডেরিক ফোরসিথ, অ্যালিস্টেয়ার ম্যাকলীন, উইলবার স্মিথ প্রমুখ খ্যাতনামা লেখকেরা মাসুদ রানার গল্পগুলোকে নিজেদের গল্প হিসাবে চালিয়ে দিয়ে বিশ্বজোড়া খ্যাতি লাভ করে। মাসুদ রানা রয়ে যায় বাংলার ঘরে ঘরে।

প্রায় চুয়াল্লিশ বছর পর দুই হাজার দশ সালে এসে মেজর মাহমুদ খুদাপেটে মাসুদ রানার কাজের ভার খানিকটা লাঘবের দায়িত্ব নিলেন।

২০১১ সালে এসেও আমাদের অবস্থা “সমগ্র বাংলাদেশ দুই স্পাই”।


বাজে গল্প ০৩

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০২/২০১১ - ১০:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পচা গল্প। ভদ্রলোকেরা দূরে গিয়া খ্যালেন। দেঁতো হাসি


আড়িয়াল বিলে পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার গবুচন্দ্রীয় স্বপ্ন

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০২/২০১১ - ৯:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক. আবদুইয়ার মাথাটা সারাবছরই নড়বড়ে থাকে। আর শীতকাল আসলে তো একদম চরমে। তার মুখ দিয়ে যেসব শব্দ বের হয় সে তুলনায় রাস্তাঘাটে শুনতে পাওয়া দৈনিক খিস্তিগুলি নিতান্তই নিরীহ। আবদুইয়ার চোখে চোখে তাকালেই সে ধরে নেবে আপনি তার গালির খদ্দের এবং খদ্দের সন্তুষ্টির জন্য তেড়িয়া হয়ে উঠবে সে...... সুতরাং তার চোখে চোখে কেউ তাকায় না। নিরাপত্তার খাতিরে আবদুইয়াকে রাস্তার যেপাশে দেখি আমি তার বিপরীত দিকে চলে যাই।