ভাল লাগছে সচলায়তনের বেটা ভার্সনের স্ফীতি দেখতে। চেনা মুখগুলোর বিচরণ দেখে আরও ভাল লাগছে। বাড়ছে লেখার পরিসর। টেস্টিং। চালু হচ্ছে কথাবার্তা। বিনিময় হচ্ছে কুশল। বাড়ছে প্রত্যাশার ব্যাপ্তি। আয়োজকরা সময় নিচ্ছেন সবকিছু সাজিয়ে নিত

সামারের তুরুমতাজ গবেষণা এখন আমার নার্ভের উপর চাপ ফেলবে মনে হচ্ছে। ক্লান্তবোধ করবার সময় পাচ্ছিনা। তার চেয়ে বেশী চেপে বসেছে,অসহায়ত্ব। গবেষণার একাকীত্ব এবং টুঁটি চেপে ধরা অসহায়ত্ব। বিনিয়োগকারীদের ধৈর্য্যের পরীক্ষা নেবার সুযো

মাঝে মাঝে মনে লয় লাত্থি মাইরা দুনিয়াটারে চ্যাপ্টা চাপাতি বানায়া দিই এরপর ঝাল গোশ দিয়া খাই।।

বড়ই সমস্যা দেখা দিছে এইখানে। পানির হিসাবে যা কিনা অতলান্তিকের সমান। সিগনেচার লইয়া ক্যাচাল - আসেন দেহি আমরা সেই ক্যাচালের ওয়ানস্টপ সমাধান ক্যামনে করতে হয় দেখি। স্টেপ ১ - বাম দিকের প্যানেলে "আমার একাউন্ট" এ টিপি দ্যান। তারপর "এডিট" এ টিপি দিয়া স্ক্রল কইরা নিচের দিকে যান। বড় একটা টেক্সটবাক্স দেখতাছেন যার উপরে লেখা আছে "Signature"? তাইলে স্টেপ ২ এ যান, নাইলে আবার এক থাইকা আসেন।

মুখফোড় আইছে । চা-বিড়ি র সাপ্লাই যা লাগে, দিতাছি । --- তক্তা ধইরা পেরেক মারা শুরু করেন দাদা ।

যা ডায়ালগ না ! ...আমাদের ছোটবেলায় কোন ছবি দেখে এসে তৃপ্ত বড়ভাইদের মুখে প্রায়ই শুনতাম এ কথাটি।

একটু আগে ফিরলাম একটা প্রেজেন্টেশান দিয়া। প্রস্তুতি নেবার সময়টুক কাটাইছি সচলায়তন আর সামহোয়ার আর রাস্তা। গত রাইতে তাড়াহুড়া কইরা গুগল স্কলার থিকা চোথাইয়া কি জানি একটা বানাইয়া নিয়া গেলাম সকাল ১০ টায়। আমার পালা আসতে আসতে দেখি কথা

৭ই মে। বরাবর যা হয়, এবারও তাই হল! যথারীতি এবারও ৭ই মে। অন্যান্য দিনের মত করে সব কাজ সারছি- তাইরে নাইরে ভাব। সকাল গড়িয়ে দুপুর। হোম মিনিস্টার ইস্তারি (!) সাহেবার ফোন। ফোনে উত্তাপ স্পষ্ট টের পাচ্ছি।

* স্বনামে ১টি\n* স্বনামে/বেনামে ১টি\n* স্বনামে ১টি, বেনামে ১টি\n* সর্বেচ্চ ২টি যেকোনভাবে\n* অসংখ্য\n

কনটেন্ট ----- শব্দ ছাঁকনী রাখলে কেমন হয়? গালিগুলো বদলে হাস্যকর কিছু শব্দ হয়ে গেল। যেমন: ুতমারানী বদলে হল ভুততাড়ানী। অশ্লীল ছবি আসলে ডিলিট করা বেস্ট। আপত্তিকর লেখা যেমন চটির কাট পেস্ট: ডিলিট।