সমস্যা শুরু হয়েছিল বিয়ের দিনেই। শ্বশুর বাড়ির লোকজন দাদাকে মাত্র এক হাজার টাকা নজরানা দিলো! খেপে গেলেন মা, বাবা, বড় চাচা...।
ভাবী যে শো-কেস এনেছে সেটার তাকগুলো কদম কাঠের। সোফার ফোম খুব বাজে, দুদিনেই বসে যাবে। ড্রেসিং টেবিলটার ডিজাইন সেই মান্ধাতা আমলের। আরো কতো ভেজাল যে আছে.....!
ভাবীর অনেক খুঁতও বেরুতে লাগলো। কথা বলে কেমন করে, তিন বাড়ির মানুষ শুনতে পায়!
ঠা ঠা করে হাসে। বাপের বাড়ির এতো অপরাধের ব্যাপারেও তার কোনো বিকার নেই। এমন ভাব দেখা
সেদিন ফেরার বেলা ।
[সংশয়বাদীগন স্কটল্যান্ডের ওয়েদার রিপোর্ট দেখে নেন , নিজ দায়িত্বে
। স্কটল্যান্ডের কোন শহর? কম'ুনা
! যা দিনকাল পড়ছে(ধরাখাইছে) ]
(ভুমিকা: গত পর্বে আলোচনা ছিল শুধু ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে,আমার ইচ্ছা ছিল নিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা নিয়েই আলোচনাটা এগুবে। কিন্তুু কিছু কমেন্টকারি বন্ধু আলোচনাটিকে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যেতে চাচ্ছিলেন। তাই আজকের লেখায় তারা হয়তো কিছু রসদ খুজে পেতে পারেন।এই ইস্যুটি আরো একাধিক পর্বে গড়াতে পারে।তারপর আবার মুলস্রোতে ফিরে আসা যাবে।গত পর্বে যারা কমেন্ট করে মতামত দিয়েছেন,তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।)
: আব্বু, তাহলে তো গনতন্ত্রের মুল মন্ত্র 'বাই দ্য পিপল,অফ দ্য পিপল' কথাটিকে নতুন ভাবে ভাবতে হবে?রাষ্ট্র যদি সংখ্যাগরিষ্টের মতামতে না চলে তাহলে তাকে রাষ্ট্র বলা কি উচিত হবে?
: তোমাকে মনে রাখতে হবে যে,
বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া অবশেষে শুরু হলো। রায় ঘোষিত হওয়ার 7 বছর অতিবাহিত হওয়ার পর এটা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ নেয় নি নির্বাচিত সংসদ। প্রথম দফায় আওয়ামী লীগ এবং এর পরে চার দলীয় জোট এই বিচার বিভাগকে পৃথক করার সৎসাহস অর্জন করেন নি। 2001এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এই একটা বিষয়ে 2 নেত্রি সহমত ছিলেন, তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে এই রায় বাস্তবায়ন না করার অনুরোধ করে বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের এটা বাস্তবায়নের সুযোগ দেওয়া হোক।অবশ্য এর পরও নোটিশ এবং সময় প্রর্থনা চলছিলো বিধিমতো। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই রায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন।
যদিও বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে এই প্রশ্নটা থেকেই গেলো। পুলিশের ভূমিকা কি হবে? তাদের কি বিচার বিভাগের হাত
প্রাইমারি স্কুলে একটা বিষয় ছিল ছবি আঁকার। বাংলা স্যার মাঝে মাঝে কিছু একটা আঁকতে বলতেন। আমরা আলতো হাতে তা আঁকতাম।ক্লাস বলতে এই পর্যন্ত। কিন্তু পরীক্ষার সময় ছবি আঁকার আলাদা পরীক্ষা ঠিকই হতো। পরীক্ষার দিনে ক্লাসের সবাই রঙ, রঙ পেন্সিল, তুলি, স্কেল কত কি নিয়ে আসতো। ...আমার সে সব নেওয়া হতো না। বড় আপা কচি সীমপাতা তুলে দিত বেশ কটা, সাথে বাবার লাল কালির কলম। আর আমার লেখার কলমটাতো থাকতই। এ জন্য আমার আঁকা ছবি সব সময়ই তিন রঙের হতো। কচি সীমপাতা সবুজ, লাল আর
(ভুমিকা:এটি খুবই সহজ ভাষায় এবং সহজবোধ্য উদাহরন দিয়ে লেখা একটি ধারাবাহিক প্রবন্ধ।মুলত শিশুরা যাতে বুঝতে পারে এজন্যই এই প্রয়াস। কেউ একে 'ছোটদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান শিক্ষা' বললে আপত্তি করব না। বড়োরা ,(যারা অলরেডি আমার থেকে বেশী জানেন)এই প্রবন্ধ পড়ে কিছুই শিখতে পারবেন না,বরং বিরক্ত হবেন। সুতরাং তারা না পড়লেই ভালো করবেন।)
: আব্বু,রাষ্ট্রীয় ধর্ম কি থাকতে পারে ? 'জাতীয় পাখি,জাতীয় পশু" যখন আছে ?
: রাষ্ট্রীয় ধর্ম একটি হাস্যকর আইডিয়া। এটি এরশাদ সাহেবের একটি সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার অপচেষ্টা।ধর্ম মানুষের জন্য এসেছে। রাষ্ট্র কোন মানুষ নয়,ধর্ম পালন রাষ্ট্রের জন্য জরুরি কোন বিষয় নয়। রাষ্ট্র নিজে পুজা করবে না,ন
বিশাল কাহিনী ।
বসে আছি অফিসের জানালার পাশে । আকাশ পরিস্কার । কথাবাতর্া নেই । হুটহাট শুরু হয়ে গেলো বরফ পড়া!!!
হ্যাঁ, এক্ষুনি, এই মাত্র...
এ বছরের এই প্রথম ।
ড্রয়ারে একটা ডিজিক্যাম থাকে ।
তুলে ফেললাম চট করে ।
কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
কোন সালের ঘটনা তা বলতে পারছি না। তবে সবটা পড়লে আপনারা নিজেরাই মনে করতে পারবেন সাল ও সময়। তখন রাত আটটা বাজে মাত্র। এ সময় ঢাকার রাস্তা জনশূন্য হওয়ার কথা না। সুতরাং সুন সান খালি রাস্তা দেখে আমিঅবাক। মাঝে কয়েক মাস দেশে ছিলাম না। এর মাঝে এত কিছু বদলে গেলো দেশের। আমার প্রশ্নের তোপে পড়ে বন্ধু জানালো টিভি নাটক দেখার জন্য সবাই রাস্তা-ঘাট থেকে হাওয়া হয়ে গেছে। ওর কথা শুনে ধীরে ধীরে রহস্য খোলাসা হলো।
কেউ কোথাও নেই নামে বিটিভিতে হুমায়ুন আহমেদের লেখা একটি নাটক প্রচারিত হচ্ছে। তার আজ শেষ পর্ব। সেই নাটকের চরিত্র বাকের ভাই'র ফাঁিস হওয়ার কথা নাটকে। সেটি দেখার জন্য লোকজন রাস্তাঘাট থেকে সটকে পড়েছে। এর মধ্যে নাকি রাস্তায় রাস্তায় দেশজুড়ে দর্শকরা বাকের ভাই'
আমি এবং সাকিনা ।
সাকিনা এবং আমি ।
আমরা চারজন গিয়েছিলাম বনভোজনে । পুরোটা বন ভোজন করেছিলাম বারবিকিউ স্টাইলে ।
পরিনামে হু হু শুন্যতা । না বন, না ভোজন, না সাকিনা, না আমি ।
কোত্থাও কেউ নেই । ছিলো ও না কোনো কালে ।
সেই শোকে কেঁদে উঠে বঙ্গের বাতাস ।
আর গুনে গুনে তিনবার মহাজাগতিক ঘরানায় আওয়াজ তোলে এক মিথিক্যাল মুরগী--
'কুরুককু,কুরুককু, কুককু....'
[
এই লেখার সাথে কোনো ব্যক্তি বা ঘটনার (অ) মিলন ঘটে গেলে তার দ