[জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে নিজের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে আমার এই ছেলেমানুষি লেখা দেবার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমার নিজের মন ভাল করার জন্যেই আমি বেশির ভাগ সময় লিখি এই শৈশব কথন। অনেকদিন কিছু লিখি না। আজকে একটু লিখতে ইচ্ছে হলো অনেকদিন পর। তাই শৈশব লেখা দিয়েই শুরু করলাম আবার। সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি।]
ট্রেন ভ্রমণ
মুহূর্তে সৃষ্টি হচ্ছে দেবতার গ্রাস,
মাথার ডান পাশে যেখানে স্তব্ধ বিকাশের পথ|
মনুষ্য জীবন বাঁচার পথ খুঁজে সামাজিক প্রতিক্রিয়ায়;
সৃষ্টি সুখের উল্লাস ক্ষত বিক্ষত হয়
মধ্যযুগের জানোয়ারের অশ্লীল থাবায়|
শাহবাগের সাথে একাত্মতায় এল রাজাকার বধাবলীর দ্বিতীয় পর্ব। এইখানে আছে সচলায়তনে প্রকাশিত নানান রাজাকার বিরোধী ছড়ার একটা সংকলন। আমি আলাদা করে তাদের নাম আর উল্লেখ করছি না।
তাঁদের সকলের কাছে আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা তাদের রচনা আমাকে ব্যবহার করতে দেবার জন্যে।
জয় বাংলা!!!
ছড়া আবৃত্তিঃ অনিকেত
রচনাঃ সচলায়তনের নানান ছড়াকার
যন্ত্রানুষঙ্গ আয়োজন, পরিচালনাঃ অনিকেত