Archive - ফেব 2013

রাতের ঢাকা এবং সারা দেশের তান্ডব

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০১৩ - ১০:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খবরগুলো একসাথে করছি এখানে। চাইলে আপনারাও যোগ করতে পারেন, কোন নতুন তথ্য এবং আপডেট থাকলেও এখানে যোগ করতে পারেন। পরিস্থিতি সামগ্রিকভাবে অস্থিতিশীল তাই পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন।


তিন পুরুষের স্মৃতি চারণঃ প্রথম পর্ব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০১৩ - ১০:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার জন্ম সত্তুরের দশকের শেষের দিকে, স্বাধীন বাংলাদেশে। আমি বাহান্নর ভাষা আন্দোলন দেখিনি, ঊনসত্তুরের গনআন্দোলন দেখিনি, একাত্তুরের মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। আমি দেশের ইতিহাস পড়েছি বইয়ে। কিন্তু এসব ঘটনা আমার মনে জীবন্ত হয়ে আছে অন্য একটি কারনে। স্বাধীনতা উত্তর প্রজন্মের আর সবার মতো, আমি ছোটবেলা থেকেই এসব ঘটনার কথা শুনেছি বড়দের মুখে। ইংরেজিতে যাকে বলে, first-hand account; বাংলায় “প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ


ছাগুসুনারা কুথায় আজ?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০১৩ - ১০:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে যারা গোমড়ামুখো
আজকে যাদের গা জ্বলে
থাকলে সাহস বল না তোরা
আসলেতে কোন দলে?

আজকে যাদের চউক্ষে পানি
আনন্দে নয়, দুঃখুতে
'সাঈদী' বলে ফোঁপাস যদি
তোদের মুখে দেই মুতে।


February 28th

পাষাণপুরী ( পর্ব -৩)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০১৩ - ১১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব - http://www.sachalayatan.com/node/48180
আফসার মুক্তিযুদ্ধে দেয় এবছরের জুনে। বেশ ভালো ট্রেনিং সে এতিমধ্যে নিয়ে ফেলেছে। রণাঙ্গন হিসেবে বেছে নিয়েছে কুষ্টিয়া। দেশের হয়ে লড়াই করা যাবে। সেই সাথে পরিবারের আশেপাশে থাকা যাবে। কুষ্টিয়ায় মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেবার পর সে চলে আসে কাশীপুরে। যোগ দেয় আজিমের গেরিলা দলে।


জং

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০২/২০১৩ - ৮:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

।।১।।

শৈশব নিয়ে অনেক লিখেছি। আমার সব লেখাতেই সে উঁকি মারতে আসে, দেখে মনে হয় সব ব্যাপারেই তার কিছু অভিমত আছে; এমনই নাছোড়বান্দা সে। আজকে অনেকদিন পরে কলম (নাকি অভ্র?) ধরলাম – আর ধরা মাত্রই সেই ব্যাটা এসে হাজির। মেহদীকে জিজ্ঞেস করতে হবে, অভ্রের সাইড এফেক্ট হিসাবে এটার কথা উল্লেখ আছে নাকি কোথাও।


দেশান্তরী উপাখ্যান- চার

শেখ জলিল এর ছবি
লিখেছেন শেখ জলিল (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ১১:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সাতচল্লিশে দেশভাগের ঠিক এক বছর পর সবার মুখ উজ্জ্বল করে এই ধরায় এসেছিল জহির। তার চাচা, মামাদের পরিবারের মধ্যে সেই ছিল বংশের প্রথম এবং সবার বড় সন্তান। যদিও জহিরের বাবা বিশা শেখ ছিলেন পাকিস্তান আন্দোলনের ঘোরতর কর্মী কিন্তু নিজ ভিটেমাটির টানে তিনি থেকে গিয়েছিলেন এই আসাম রাজ্যে। দেশভাগের পর যখন মাওলানা ভাসানী চলে গেলেন পূর্ব পাকিস্তানে তখন তাঁর অনুসারী অনেকেই দেশত্যাগ করলেও জহিরের বাবা তাদের ক


বুড়ো বন্ধু এবং সাহিত্যপ্রেম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের প্রি-ক্যাডেট স্কুলের পূব পাশে আকাশী রঙের যে বিল্ডিংটা দুপাশের অন্যান্য হেঁজিপেঁজি দোকানপাটের মাঝখানে একলা একা দাঁড়িয়ে আছে, যাতে সারাটা সকাল বোরিং ক্লাশের পর ভীষণ ক্লান্ত হয়ে সারি সারি বইয়ের আলমারীর মাঝে মুখ লুকাতাম,- দ্বিতীয় শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষার পর ১০ টাকা ফি দিয়ে ঐ পাঠাগারে ভর্তি হবার পর থেকেই যে সাহিত্যের প্রতি আমার ভালোবাসা জন্ম নিয়েছে তা কিন্ত নয়। কিংবা, কবে কখন কীভাবে সাহিত্যের প্র


February 27th

তথ্য’বিনা মিথ্যা বোনা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চল্লিশ বছর হয়ে গেল তবু কিছু লোক এখনও একাত্তরে যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা নিয়ে খোঁচাখুঁচি চালিয়ে যায়। এইসব নাস্তিক-ইসলামবিরোধী-আওয়ামীলীগার-ভারতের দালাল এখনও প্রমাণ করার চেষ্টা করে চলেছে যে তাদের ‘মুক্তিযুদ্ধে’ নাকি তাদের তিরিশ লাখ লোক মারা গেছিল। একথা যে সর্বৈব মিথ্যা, তা এটা স্মরণ করলেই বোঝা যাবে – প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া বলেছিলেন, “Kill 3 million of them and the rest will eat out of our hands” – তাই বাংলাদেশ যে স্বাধীন হয়ে যেতে পেরেছিল, এটাই যথেষ্ট প্রমাণ যে দয়ালু পাকিস্তানি সেনারা তাদের তিন মিলিয়ন ছুডুভাইকে আসলে মেরে উঠতে পারেনি।

তবুও ব্যাটারা থামে না, তাদের নির্লজ্জ মিথ্যাচার চালিয়েই যায়। তাদেরকে ডাউন দেবার জন্য কিছু কট্টর প্রমাণওয়ালা বিপরীত প্রোপাগাণ্ডার দরকার পড়েছে। এক শ্রদ্ধেয় বড়ভাই আমাকে বোসম্যাডামের বইটা ধরিয়ে দিয়ে বললেন, এর চেয়ে নিরপেক্ষ, বাস্তবনিষ্ঠ অনুসন্ধানপূর্ণ বই আজকাল পাওয়াই অসম্ভব, এবং এটা অকাট্যভাবে আমাদের কথা প্রমাণ করে দিয়েছে; আমি যেন এটা নিয়ে কিছু লিখি যাতে ঈমানদার ভাইবোনেরা ব্যাপকহারে শেয়ার দিতে পারেন।


জামাত, শাহবাগ ও একটি কথপোকথন (২৪ ফেব্রুয়ারী, বাংলাদেশ সময় দুপুর ১ টা)

Fallen Leaf এর ছবি
লিখেছেন Fallen Leaf [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ১২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-তোমাকে তো আজকাল পাওয়াই যায় না। ফোন ত করোই না আমি করলেও ধরনা। মোবাইল বাজতেই থাকে। কি করছ আজকাল?
-ক্লাস থাকে। সামনে পরীক্ষা...তার মধ্যে চলছে শাহবাগ...এই জন্যেই আরকি।
-শাহবাগে যাও তুমি?
-যাই তো। না গেলে কি ভাবে হবে? যুদ্ধপোরাধীদের পার পেয়ে যেতে দেয়া যাবে না।

এই হল আমার মেডিকেলে পড়ুয়া ছোট ভাইয়ের অবস্থা। সে রাজাকারের বিচারের দাবীতে শাহবাগ যায়। স্লোগান দেয়।

ওর আরেকটা পরিচয় ছোট্ট করে বলে রাখি.....ও একজন কোরআন এ হাফেয। সমস্ত কোরআন শরীফ বুকে ধারণ করেই সে শাহবাগে যায় এবং "ফাঁসি চাই" বলে স্লোগান দেয়।

-শাহবাগে নাকি অনেক আজেবাজে কিছু হয় আর মানুষ নাকি শব ফটোশপে বসানো?
-কে বলল উল্টাপাল্টা?
-ফেসবুকে দেখি আর আমার দেশের মাহমুদুর রহমানের টেলিফোনের লিক হওয়া কথায় জানলাম।
-আমি তো অতসব জানিনা। যতটুকই সময় পাই শাহবাগে যেয়ে স্লোগান দিয়ে আসি। আমি তো ওখানে লাখ লাখ মানুষ দেখি মহাসমাবেশে। ফেসবুক দেখার সময় ও পাইনা।


এসো নিজে করি: আন্দোলনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির সহজ ফর্মুলা

বাবুবাংলা এর ছবি
লিখেছেন বাবুবাংলা (তারিখ: বুধ, ২৭/০২/২০১৩ - ৪:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোন আন্দোলন আপনাকে বেকায়দায় ফেলেছে? কোন ভাবেই আর সেই আন্দোলন সামাল দিতে পারছেন না? চিন্তা নেই, আন্দোলন মোকাবেলা না করতে পারলেও আপনার গা বাঁচানোর জন্য আছে বিকল্প ব্যবস্থা। আন্দোলনে বিভ্রান্তি তৈরি করুন। বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য অনুসরণ করুন এই সহজ ৪-দফা ফর্মুলা। এই ফর্মুলার কার্যকারিতার ব্যাপারে আমরা ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে থাকি। অতীতে এই ফর্মুলা আপনার বাপ-দাদারা বারবার কাজে লাগিয়েছে। আপনিও পারবেন।