ভয়ংকর মেজাজ খারাপ নিয়ে ঘুম ভাংগল শাওনের। না, লাইনটা ভুল হলো,আবার বলি। ঘুম ভাংগার পর ভয়ংকর মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো শাওনের। মাথার সামনে দারোয়ান চাচা দাঁড়িয়ে ডাকাডাকি করছেন। অফিসে যাবার তাগাদা।
-বাবাজি অফিসে যাবেন না? কত বেলা হয়ে গেছে দেখছেন?৯টা বাজে বাবাজি।
-হুম।
১৮৫২ সালের এক দিন। ব্রিটিশ শাসিত ভারতের পার্বত্য শহর দেরাদুন। সেখানে একটি অফিসে সকালবেলা এক তরুণ প্রবেশ করেন এবং তাঁর সিনিয়রকে বলেন, “স্যার, আমি দুনিয়ার উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ আবিষ্কার করেছি!!” তাঁর সিনিয়র ব্রিটিশ ভদ্রলোক চমকে উঠলেন। একজন নেটিভ ভারতীয়, যিনি কিনা আবার বাঙ্গালী মাথায় এত বুদ্ধি রাখে?? তখন ব্রিটিশরা এদেশের মানুষদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতো। সে কিনা এই আবিষ্কার করেছে?
আগস্ট মাসের শুরুটা আমার পছন্দের। কারন ১ই আগস্ট আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষের মধ্যে একজনের জন্মদিন... আমার বাবার। কিন্তু তারপর থেকে সময় যত ১৫ তারিখের দিকে গড়াতে থাকে আমার মন ততই খারাপ হতে থাকে।
-রোল নাম্বার থার্টি টু।
-ইয়েস স্যার।
-কিরে গতকাল স্কুলে আসস্ নাই ক্যান?
-স্যার, বাবার মৃত্যুবার্ষিকী ছিল।
-ঐ হারামজাদা! শেখ মুজিব কবে তোর বাবা হইল! এদিকে আয়, ক কাইল কই আছিলি? সত্য বলবি নাইলে পিটাইয়্যা পিঠের ছাল তুইল্যা ফালামু।
-স্যার, সত্যি কাল আমার বাবার মৃত্যু বার্ষিকী ছিল, গতবছর এইদিনে উনি মারা গেছেন।
-আগে কবিতো, যা বস্, মন খারাপ করিস না, বাবা কারো চিরদিন বাইচা থাকেনা।
সমুদ্রের নোনা ঢেউয়ে ঝলকায় মুহূর্ত,
হলদে আকরিকের তীব্রতায়, মধুর সোনালী জৌলুসে,
ঝঞ্ঝার বিক্ষোভ যার বরফি পাথুরে কেলাসকে
ভাঙতে পারেনি এতটুকু
সূর্যালোক, আগুনের শব্দে বেজে ওঠে চড়চড়,
মৌমাছির মত গুনগুন করে,
ব্যস্ত রাখে নিপুণ আঙুল, সবুজ পাতায় ঢেকে নেয় মুখ,
গাছের তামাম উচ্চতায় শিস দেয় ঝিলমিলে, ফিসফিসে রূপকথা।
আগুনের ক্ষুধা আর আঁচ নিয়ে, সামান্য পাতায়,
[justify]সম্প্রতি ভারতের এক রাজনৈতিক নেতার মন্তব্যের জেরে তৈরি হয়েছে এক তুমুল বিতর্ক --- বিতর্কের বিষয় লাল টমাটো কি শুধুমাত্র গোলাপি গালের জন্য?
এ স্টোরি অভ বিচ
==============
সে ছিল একটা গ্রাম্য কুকুরী। প্রভূর ফেলে দেয়া হাড়ের টুকরা, মাছের কাঁটা ছিল তার প্রিয় খাবার। সব সময় তার ভাগ্যে এসব জুটত না। অধিকাংশ দিন তাকে বাসি ভাত ও ভাতের মাড় খেয়ে কাটাতে হত।
তবু, কেউ তাকে অসন্তুষ্ট হতে দেখেনি।কিংবা কোন হতাশার মেঘ তার চোখে মুখে কখনও জায়গা করেনি।
“কত দিন কত রাত গেছে, সেই মায়া হরিণের পিছে
আমি যত ছুটে যাই কাছে, সে রয় বহুদূর”
কৈশোরে শোনা প্রিয় একটি গানের এই দুটি লাইন প্রায় দুই দশক পর নতুন করে আবার গুনগুন করে গাওয়ার ইচ্ছে জেগে উঠার রহস্যটা অবশেষে ধরতে পারলাম সেদিন। মায়া হরিণ আবার পাবো কোথায় এই দূর পরদেশে? উইকিপিডিয়া যতই বলুক না কেন এ হল ছাগল সদৃশ হরিণ, কিন্তু চতুষ্পদী এই প্রাণীর মায়া মাখা ওই দুচোখে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থেকে আমি তাকে হরিণ সদৃশ ছাগল মানতেই রাজি।
১৯৯৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারীর রাত। তুর্কি বিমান সংস্থা বার্গেন এয়ারের অত্যাধুনিক বোয়িং ৭৫৭ সিরিজের যাত্রীবাহী বিমানটি (ফ্লাইট ৩০১) ডোমিনিকান রিপাবলিকের রাজধানী পুয়ের্তো প্লাটো থেকে জার্মানীর ফ্রাঙ্কফুর্টের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাচ্ছিল। যাত্রীদের প্রায় সবাই জার্মান পর্যটক যারা ক্যারিবীয় দ্বীপ-দেশটিতে ছুটি কাটাতে এসেছিলেন।