[justify]১
আমাদের সূর্য এখন প্রায় মাঝবয়েসী নারীর মতন, মনিকা বেলুচ্চির মতন সূর্য আমাদের এই প্রপঞ্চ শীতে আন্তরিক রোদ নিয়ে আসে, আমরা সেই রোদের পানে সাইকেলআরোহী বালকদের মতন উষ্ণ কাতরতা নিয়ে চেয়ে থাকি। আমাদের সূর্যের বয়েস এখন প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন, তাকে পাড়ি দিয়ে হবে কম বেশি আরো এতগুলো বছর, অর্থাৎ সূর্যের বয়েসকাল আনুমানিক দশ বিলিয়ন বছর। কিন্তু বয়েসের শেষসীমায় পৌঁছে সূর্য আর মাঝবয়েসী নারীর মতন আকাঙ্ক্ষার হবে না, সে বদমেজাজি অত্যাচারি প্রাচীন জমিদারদের মতো লাল হয়ে যাবে, লাল দানবে পরিণত হবে।
[justify]চতুর্থ অধ্যায়: বিকল্প ইতিহাসসমূহ (Alternative Histories)
[justify]তৃতীয় অধ্যায়: বাস্তবতা কী? (What Is Reality)
[justify]১
====================================
অধ্যায় ২: সূত্রের নিয়মনীতি (The Rule of Law)
--------বাড়ি ফেরা/প্রজ্ঞা নাসরিন
সংগীতায়োজন: সঞ্জীব চৌধুরী
শঙ্খজীবন
======
আঘাত করো ততো, এখন কতো সহজে হৃদপদ্মের পাশে
রোদ পোহায়ে চলে ব্যথার কুমির
নীলাভ সূর্যের যতো আলোকতৃষ্ণা সব বড্ড বেশি একপেশে
সুরের ভেতরে কোন রঙ জাগে অস্থির
[justify]মূল বই: The Grand Design (মহিমান্বিত নকশা)
মূল লেখক: লিওনার্ড ম্লোডিনো এবং স্টিফেন হকিং
=============================
প্রথম অধ্যায়: অস্তিত্বরহস্য (The Mystery of Being)
================================
আমাদের প্রত্যেকেই খুব অল্প সময়ের জন্য বেঁচে থাকি, এবং এই স্বল্প সময়ের মাঝে এই সমগ্র মহাবিশ্বের অল্প অংশই আমাদের পক্ষে দেখা বা অনুসন্ধান করা সম্ভব হয়ে ওঠে। কিন্তু মানব প্রজাতি খুবই কৌতূহলী। আমরা বিস্মিত হই, আমরা উত্তর খুঁজি। এই কোমল-কঠোর পৃথিবীতে বেঁচে থেকে এবং উপরের সুবিশালতার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে মানুষ বরাবরই নানা রকমের প্রশ্ন করে গেছে: আমরা যে পৃথিবীতে বেঁচে আছি সেটাকে কীভাবে বোঝা যাবে? এই মহাবিশ্বের মতিগতিই বা কেমন? বাস্তবতার প্রকৃতি কেমন? সবকিছু কোথায় থেকে এলো? মহাবিশ্ব সৃষ্টিতে কি কোনো সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন ছিলো? আমরা সকলেই এইসব প্রশ্নাবলি নিয়ে সারাক্ষণ চিন্তা করি না, তবে প্রায় প্রত্যেকই কখনো না কখনো এইসব নিয়ে মাথা ঘামাই।
গতানুগতিকভাবে এইসব প্রশ্ন দর্শনশাস্ত্রের পাঠ-এখতিয়ারে ছিলো, কিন্তু দর্শনশাস্ত্রের মৃত্যু হয়েছে।
[justify]
সুপ্তার বিয়ে হয়ে যাওয়া মানে জীবনকে জীবনের হাতে সঁপে দেয়া! বিসিএস পরীক্ষার খাতায় রাগ করে শিক্ষা ব্যবস্থার সনাতনী মুখ এঁকে গোল্লায় যাওয়া, মাঝরাস্তায় দাঁড়িয়ে ডাবলু বাসটাকে বৃদ্ধাঙুল দেখিয়ে দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে হরতাল কীভাবে করে তা শিখিয়ে দেয়া; যে ছিলো সম্ভবনার খনি, অপসৃত রোদকে ডেকে নিয়ে গিয়ে সে পেটে মারলো, বুকে জাগিয়ে দিলো দামাল নদী আর অসংখ্য কুমির।
তবু-ও জুতোর ফিতে ঠিকই ...
[justify]
১
খরগোশ আর কুকুরের ভ্রাতৃত্ব নিয়ে এই শহর, ব্রোসার্ড, সারা সকাল সমগ্র দুপুর ভিজতেছিলো ঘ্যানঘ্যানে বৃষ্টি ও গুচ্ছ তুষারে। আর বিষাদপ্রত্ন নিয়ে সারি সারি ফিরছিলো মানুষদের গাড়ি চটক বাড়ি বাড়ি।
আমি চশমা খুলে রেখে-ও দৃশ্যায়নের আন্তরিকতায় চপল হয়ে উঠি। প্রগলভ কণ্ঠে ডাকে কাঁথা-লেপ-বিছানা, 'কালরাতের না ঘুমানো ঘুমটুকু বুঝে নাও।'
আবহাওয়া বার্তায় মোতাবেক জানতে পারি বিকেলে রোদের ক্ষমত...
ছবিগুলো ২০০৭ তোলা। অটোয়া, কর্নওয়ালের দিকের কিছু জায়গায় তোলা। অটোয়াকে কেমন যেন নিরিবিলি শহর লাগে; অগোছালোভাবে গোছানো! কর্নওয়ালে যেখানে গিয়েছিলাম সেটা বনভোজনেরই জায়গা। ছোট্ট নদীর (লেক-ও বলা চলে) কিনারে গড়ে তোলা হয়েছে। ছোটখাট পাহাড়, তার উপরে ভাস্কর্য; দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে নিহত কানাডিয়ান সৈনিকদের স্মরাণার্থে নির্মিত কয়েকটি স্থাপনা। খুদে ট্রেন; গ্রামীণ সংস্কৃতি নির্ভর শপি...