মধ্য এপ্রিলে বিজু উৎসব (উতসব) উপলক্ষে খাগড়াছড়ি যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। বিজু পার্বত্য জনপদের প্রধান উতসব। উতসবের নানা রঙের মধ্যেও একটি বিষয় খুব করে নজর কাড়ল, বিজু উতসবেও শিশুদের স্কুলে যেতে হয়েছে, ওদের বাবা-মাকে অফিসে করতে হয়েছে। পরীক্ষার মতো ভয়কাতুরে বিষয়েও ছাড় পায়নি অনেক পাহাড়ি শিশু। চৈত্র মাসের শেষ দুদিন এবং পয়লা বৈশাখ হচ্ছে পাহাড়ে বিজু উৎসব। (মারমারা ওদের ভাষায় বলে সংগ্রাই আর...
আর ঘন্টাকয়েক বাদেই সুন্দর মন নিয়ে রওনা দিবো সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে। মূলত কয়েকজন ওস্তাদ ফটোগ্রাফার যাবেন সুন্দরবনের ছবি তুলতে। তাদেরই একজন মুস্তাফিজ ভাই। মুস্তাফিজ ভাইয়ের কৃপায় আমিও সেই দলের সঙ্গী হয়ে গেলাম আমার ভাঙ্গাচোরা OLYMPUS SP-570UZ নিয়া। সেসব কথা আগেই রচিত হইছে পূর্বতন ব্লগে।
আজকের নতুন এবং চমক খবর হইলো, এই দলে যোগ দিয়েছেন মহামতি [url=http://...
আজকে সকাল বেলায় পত্রিকা দেখেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে বাংলাদেশে পরিকল্পনাবিদ একটু বেশি হয়ে গেছে। একের পর এক অদ্ভুত সব পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে, আধাখেচড়া অবস্থায় তা রেখে আবার সে বিষয়ে নতুন পরিকল্পনা।
শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে সরকারের পরিকল্পনার কোন শেষ নেই; একেবারে স্কুলজীবন থেকে কর্তৃপক্ষের যথেচ্ছাচারের স্বীকার হয়ে আমাদের জীবন ভজঘট হয়ে গেছ...
[justify]অন্য অনেক টাটকা আর সময়-প্রাসঙ্গিক বিষয়াশয় নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে এই আয়তনে, সব অন্য সময়ের মতোই। সব ঠিকমতো অনুসরণও আমার হয়ে উঠছে না কাজের চাপে। একটা কথা, খুবই অন্য কথা, এখানে এখনই বলার তাড়না অনুভব করছি, জানি না এটা জাস্ট শেয়ারিং না কি কোনো ভমিটিং, আসোলে কিছুদিন থেকে অনেক বেশি হারে আশেপাশে দেখে দেখে বিরক্ত হ'তে হ'তে গতকাল রাতেও বাসায় ফেরার পথে একবার ওই জিনিস দেখে সেই থেকে মেজাজ...
একেবারে হারিয়ে যাওয়া বোধহয় সঠিক না, তেমনি হুমায়ুন আজাদ'কে পুরোপুরি বিস্মৃতির অতলে ঠেলে দেওয়াটাও সঠিক কাজ নয়। শোহেইল ভাইয়ের লিখাটা পড়বার পর মনে হলো হোক পুরোনো কিন্তু স্যারের জন্য যে ভালোবাসা সেটা এখনো আছে কবিতায়, শব্দে এবং অবিশ্বাসের কাঠামোতে। মোল্লাতন্ত্রের প্রচ্ছন্ন হুমকিতে আক্রান্ত দক্ষিণ এশিয়ার এই ছবিটা তিনি অনেক আগেই দেখেছিলেন।
=============================================
অনেক শব ব্যবচ্ছেদে...
রঙধনুর শিকড়ের কাছে নাকি থাকে সোনার মোহরভরা সোনার কলস? ঝড়বৃষ্টির পরে রঙধনুটির একটুখানি দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল, হায় সোনার কলস আর খোঁজা হলো না।
সেই সোনাই কি ছড়িয়ে গেলো মেঘে মেঘে? ঐ অস্তদিগন্ত ছেয়ে ছড়িয়ে গেলো আলোর আঁচলে আঁচলে?
যে তরণী দিনেরাতে সকালে সাঁঝে কেবল ভেসে চলে,তারই উপরে বসে আকুল হৃদয় কবি তার পরাণপ্রিয়কে বলেছিলো না," আছে কি সেথায় আলয় তোমার /মেঘচুম্বিত অস্তগিরির চরণমূলে?"
সে...
১.
বৈপরীত্যে ভরা মানুষের জীবন। হুমায়ুন আজাদের জীবনও তার ব্যতিক্রম ছিলো না। প্রশংসা করে লিখলেন শামসুর রাহমান : নিঃসঙ্গ শেরপা নামের বইটি, সেই শামসুর রাহমানের নামে এখানে ওখানে কুৎসা গেয়েছেন তিনি নিজে। মতামত প্রকাশে কিছুটা চমক সৃষ্টির ঝোঁকও তাঁর ছিলো বলে মনে হয়, যা তাঁর বুদ্ধিবৃত্তির সঙ্গে ঠিক খাপ খায় না।
আমাদের দেশে নির্ভয়ে সত্যউচ্চারণ করার মতো সাহসী বুদ্ধিজীবীরা ভয়াবহ রকম...১.
আমি আউলা ঝাউলা টাইপ লিরিক লেখি হঠাত হঠাত। সেইগুলি কবিতার মতো পড়ি একলা একাই। তেমন কাউরে দেইনা এখন আর। কখনো সখনো আমার বোনদের পইড়্যা শুনাই। খুব ঘনিষ্ট যারা গানবাজনা নিয়া আছে, তারা মাঝে মধ্যে লিরিক চায়। আমি নিজেরে ধন্য মনে করি। 'সুজন বুঝিয়া তোরা প্রেম করিস' এর মতো 'গায়ক বুঝিয়া তুই গান দিস' নীতি অবলম্বন করি।
কিন্তু এক সময় এই রকম কঞ্জুস ছিলাম না আমি। তখন কলেজে ঢুকছি সবে, চারিদিকে ব্যান...
একটু উলট পালট খেলি
একটু নদীর ঘ্রাণ নিয়ে ঘষে দেই ফসলের পলি কাদায়
আহ!
আনন্দ টানি বুক ভরে
ফু দিয়ে ছাড়ি বাশের চোঙ্গে
মাটির তিন কোনা উনুনে
ভাপ বড় ভাপ
ফুয়ে পোড়ে খড়.. চোখে জল
কাশি আসে
কেশে উঠে আধশোয়া কেউ
ভয় হঠাৎ..
কাশি সংক্রামক কি?
আনন্দের মতই?
কই?
তবে কেনো দেখা যায় পাজরের হাড়?
খায়নি?
কিন্তু হাড়িতে তো ধোঁয়া উঠে তখনো ..
তবে? ...
হায় তুমি দেখোনি বালক..
এভাবেই মেশে,
মিশে যায় কিছু কষ্ট,
গোগ্রাসে ...
আমাদের কথা ওরা কেউ বিশ্বাস করেনি। ওরা আপনার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা অশ্লীল গল্প ফেঁদেছে। জামাতী মন্ত্রীর দেয়া ইংগিতের গন্ধ শুঁকে ওরা কেচ্ছা ছাপিয়েছে নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনে। যখন বাংলাদেশ ক্ষোভে সোচ্চার, শিক্ষার্থীরা কফিন বানিয়ে প্রতিবাদ করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন ওরা লেলিয়ে দিয়েছে মাস্তানবাহিনী আর ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর বইয়ে দিয়েছে ঝড়। আমরা চিৎকার ক...