হাতির বাড়িতে গরীবের পা

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: সোম, ২২/০৯/২০০৮ - ৮:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বলাই'দা হঠাৎ অসময়ে মুঠোফোনে ফোন্দিলেন। এই লাইনখানা পড়ে সচলায়তনের পাঠকগণ যদি মনে করছেন আমি অচ্ছুৎ বলাইয়ের কথা বলছি তাহলে তাদের তরে আমি বলিষ্ঠ কণ্ঠে জানিয়ে দিতে চাই, "জ্বী হ্যাঁ জনাব। আপনি ঠিকই ধরেছেন!"

তো যা বলছিলাম। বলাই'দা ফোন্দিয়ে জানালেন তাঁর এক চাচাতো শালীর খোঁজ পাওয়া গেছে লতাপাতার সূত্রে। মিসেস বলাই আবার আমার লেখার বিশেষ ফ্যান বিধায় আমার এই দূর্ভাগা দূর্দশা দূর করতে নিজেই এগিয়ে এসেছেন। মাঝখানে বলাই'দা বারখানেক ট্যাঁওম্যাঁও করার চেষ্টা করেছিলেন বৈকি, কিন্তু ভাবী সাহেবার রক্তচক্ষু আর রান্না ঘরের কোণে বিশেষ যত্নে সংরক্ষিত চেলাকাঠটি অবলোকন করেই দমে গেলেন এবং আমাকে ফোন্দিলেন। তিনি জানালেন বাসার স্ক্যানার নষ্ট এবং ভাবী সাহেবা চাইছিলেন যেনো আমার হাতে হার্ডকপিটাই এসে পরে তাই হরকরা হিসেবে হিমুকে বেছে নিয়ে আমার কাছে বলাই'দার সেই লতাপাতায় জরানো চাচাতো শালীর ফটুক খানা প্রেরণ করেছেন। এইখানে পাঠক যদি মনে করেন আমি সচলের মোটারাম হিমু'র কথা বলছি তাহলে বলবো, জ্বী না জনাব, আপনার ধারণা আংশিক রঙ্গীন ও বাকীটা ভুল! এই হিমু আমার দোস্ত হিমু, যাকে দেখতে হলে প্রখর রৌদ্রের মাঝেও আপনাকে দেড় ব্যাটারীর টর্চ হাতে রাখতে হবে!

হরকরার জায়গায় হিমুর নামটা শুনেই আমার মনের দূর্দশার দরজা সমানে কড়া নাড়তে লাগলো। আমার উশখুশ ভাব লক্ষ্য করে বলাইদা হেতু জিজ্ঞেস করলেন। বললাম, 'বলাই'দা করছেন টা কী! আমি আমার নিজের বউরে দিয়া দোস্ত হিমুরে বিশ্বাস করতে পারি কিন্তু কারো শালী দিয়া না। ব্যাটা পুরা এলজিডি আমলা-মন্ত্রীদের মতো আমার জন্য পাঠানো ফটুকখানা আত্মসাৎ করে না দিলেই হয়!

শুনে বলাই'দা হাসলেন। বললেন, এই সাহস যাতে হিমু না পায় সেজন্য পাহারাদার হিসেবে বদ্দাকে সঙ্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি মুরুব্বী মানুষ, দেখেশুনে রাখবেন! বদ্দার কথা শুনে কিঞ্চিৎ ভরসা পেলাম বটে, কিন্তু মনের কুডাক ডাকা আর সরে না। নামের মাঝেই কেমন বদ-বদ একটা ব্যাপার আছে। বদ্দা যদিও বেসিক্যালী আপাদমস্তক ভদ্রলোক কিন্তু হিমুর পাল্লায় পড়ে কে যে কখন কী করে বসে বুঝা দায়! যদি দুইজনেই গোপন পরিকল্পনায় ফিফটি-ফিফটি শেয়ারে ফটুকটা হাপিশ করে দেয় তাইলে!

এরকম সাতপাঁচের প্যাচ নিয়ে ভাবতে ভাবতে উড়নচণ্ডীর বেশে গিয়ে হাজির হলাম স্টেশনে বলাই'দার জানানো সময়মতো। প্ল্যাটফর্মে দাঁড়ানো বদ্দাকে দেখে যতোটা ভালো লাগলো ঠিক ততোটাই পিলে চমকে উঠলো কুঁজো হয়ে রেলিং ধরে দাঁড়ানো বদমাশ হিমুটাকে দেখে। আমি বুঝে গেছি, ঘাপলা একটা হয়েছে। সেটা যে কী, এটাই এখন উদ্ধার করার পালা।

কাছে যেতেই হিমু হাউমাউ করে কান্না শুরু করে দিলো। দোস্ত তুই আমারে মার, আমারে কাট, কাইট্যা বুড়িগঙ্গায় ভাসায়া দে!
আমি বলি, অই শালা, এই বিঁভুইয়ে বুড়িগঙ্গা পামু কই! বি প্র্যাকটিক্যাল ম্যান।

হিমু টি-শার্টের কোণা তুলে চোখ মুছে বলে তাইলে রাইনেই ভাসায়া দে দোস্ত....!

বদ্দা এবার ধমক দিয়ে বলেন, মেয়ে মানুষের মতো ফ্যাঁচ ফ্যাঁচ করো ক্যান মিয়া? খুইলা কও যা হইছে!

হিমু শুরু করলো, বদ্দা বয়স্ক মানুষ।

বদ্দা, বেনী দোলান।

এতোদূর জার্নীর ধকল সইতে না পেরে মাঝপথে গেলো ঘুমায়া। এমন সময় আমাদের পাশের সীটে আসলো দুই হিস্পানিক তরুনী। উফ এক্কেরে সেইরম উহুলালা টাইপের...।

আমি বাগড়া দিলাম, "রমজানের পবিত্রতা রক্ষা করুন। রোজার দিনে খারাপ কথা ুদাইবেন না জনাব!"- এগুলা বিটিভিতে দেখস নাই ব্যাটা?

হিমু নিজের ভুল বুঝতে পেরে জিভ কাটে, উপপস... এন্টশুলডিগুং।

আবার শুরু করে, তো হিস্পানিক তরুনীদের দেখে আমার সেইরম কিছু ইচ্ছা শুরু হইলো। টুকটাক হিস্পানিক জানি বিধায় হুইসস্পার করে তাদের কানের কাছে বলতেই তারা আমার হাত ধরে নিলো সখা ট্রেনের খালি কামড়ার দিকে।

বদ্দা কই? আমি উত্তেজিত।

হিমুর জবাব, তখনো ঘুমায়!

আমি বলি, গরমের আঁচ লাগে না?

হিমু বলে, মনেহয় না। কারণ রুশ দেশে মনেহয় বরফ পড়া শুরু হইয়া গেছে।

হিমু বয়ান করে চলে। খালি কামড়ায় নিয়ে আমাকে একজন জাপটে ধরলো। আমি মনের খুশীতে চোখ বুজে বগল বাজানো শুরু করলাম। বাকীজন আমার প্যান্টের পেছনের পকেটে যেখানে মানিব্যাগ আছে সেখানে হাতাহাতি শুরু করলো। আমি ব্যাপারটা উপভোগ করতে থাকলাম। উপভোগের চরমে পৌছে আমি যখন ইডেনের পেয়ারা গাছের দিকে হাত দিতে যাবো তখন খেয়াল করলাম কখন যেনো আমাকে দুই হিস্পানিক তরুনীই আলগা করে রেখেছে। মানে তাদের কোনো স্পর্শ পাচ্ছি না। ইডেনের সুখ ছেড়ে ঢুলুঢুলু চোখ খানিক মেলতেই টের পেলাম হিস্পানিক তরুনীদয় পালিয়েছে। সঙ্গে নিয়ে গেছে আমার সর্বস্ব... ইঁইঁইঁইঁ...

ধমক দিয়ে ফ্যাঁচ ফ্যাঁচানি কান্না থামালাম। ইতোমধ্যে বদ্দা হিমুর মাথা নিজের কাঁধে নিয়ে সান্ত্বনা দিচ্ছে, থাক থাক আর কাইন্দ না। কাসেলে ফিরা গিয়া ফ্লোমার্কট থাইকা আরেকটা কিইন্যা দিমু নে!

আমি বুঝিনা কী কিনে দেবার কথা বলেন বদ্দা। জিজ্ঞেস করি, বলাই'দা যে বললো, সেই জিনিষ কই!

এবার বদ্দা ক্ষেপে গেলেন আমার সঙ্গে। তুমি বাড়া বাংলা বুঝনা? পোলাটা কানতাছে কি হুদাহুদিই?

ধমক খেয়ে চুপসে গেলাম। কিন্তু মাথায় তখনো ঢুকছেনা, বলাইদার লতাপাতা চাচাতো শালীর ফটুকের সঙ্গে হিস্পানিক তরুনীর পালিয়ে যাওয়ার সম্পর্কটা কোথায়! হিমুই বা কাঁদে ক্যান? আর কথা বাড়ালাম না। বদ্দার ঝারি যারা খান নাই তারা বুঝবেন না কেনো আর কথা বাড়াই নাই!

স্টেশন থেকে বের হয়ে বাসস্টপের দিকে যেতেই হিমু হঠাৎ বজ্রাহতের মতো ঠাঁয় হয়ে গেলো! বদ্দাও। কোনো এক কালের লিজেন্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সাক্ষাতের ধকল তারা সইতে পারবেন কেনো? বাংলাদেশের এযাবৎকালের সকল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর শ্বেতপাথরের নাম ফলকে এই লিজেন্ডের নাম প্রথম পাঁচ নম্বরে জ্বলজ্বল করে। মহাকামেল ব্যক্তি!

দেরী হলেই এই কামেলের কামিলতি দেখতে হতে পারে এই ভেবে সামনে দাঁড়ানো বাসে চড়ে বসি তিনজনেই। গন্তব্য অজানা। এই অজানা গন্তব্যে পৌঁছে দেখা মিললো লিটন ভাইয়ের। লিটন ভাই ব্যস্ত মানুষ, তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে গেলেন কিছুক্ষণের মাঝেই। যাওয়ার আগে অবশ্য আলাভোলা লিটন ভাইকে ধরে ফুসলিয়ে ফাসলিয়ে অমিয় সূধা পান করিয়ে ফেললো হিমু। বেচারা লিটন ভাই ঐ অবস্থাতেই পগারপাড় হলেন!

তার পরের ঘটনা সংক্ষিপ্ত ও বর্ণনামুক্ত। আমাকে দিয়ে বিখ্যাত খিচুড়ি রান্না করিয়ে নিজের উদরপূর্তি করে ফিরতি ট্রেনে চেপে বসলো দোস্ত হিমু। ট্রেনে তুলে দেবার আগে যেইনা ফটুকের কথা তুলতে যাবো অমনি আবার কান্না শুরু হয়ে গেলো বেচারার। এই দেখে বদ্দা তেড়ে এলেন। কিছু বলার আগে আমি নিজেই বলে ফেললাম, "আমি বাড়া বাংলাও বুঝিনা!" মন খারাপ

ট্রেন ছেড়ে দিলো। আমি একাকী স্টেশন থেকে বেরিয়ে আসলাম। মনের কোণ থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে গেলো, "ইশ, আর এই ইট্টুনির লাইগ্যা...!"


মন্তব্য

থার্ড আই এর ছবি

এবারও ফসকে গেলো ধুগো...?? হায় !
-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

ধুসর গোধূলি এর ছবি
রেনেট এর ছবি

এই নি কাহিনী! চিন্তিত
সমবেদনা মন খারাপ
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

ধুসর গোধূলি এর ছবি
মৃদুল আহমেদ এর ছবি

আপনে বাড়া বাংলা না বুইঝাই যা লিখসেন, হাসতে হাসতে গড়াগড়ি...
---------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়!

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সৌরভ এর ছবি

জা-কা-জা ভায়রাভাই পরিষদ এর পক্ষ থেকে হিমু ভাইকে তিন মিনিটের জন্যে সচলায়তন থেকে বহিষ্কার করা হলো।

লেখা ভালো হইসে। সকালের ত্যাগের আনন্দ পাইসি। (গোপাল বলেছিলো, ত্যাগের আনন্দই নাকি সবচেয়ে বড় আনন্দ।)
তুমি বাড়া বাংলা বোজো না, আবার বাচ্চা পুলাপাইনে বলা শুরু না করে, সাধু সাবধান।


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হিমু ভাই? আপনি কোন হিমু ভাইয়ের কথা বলতে চাইতেছেন স্যার?
আমি কি জা-কা-জা ভায়রা ভাই সংহতি পরিষদের রেজিঃনং খারিজ করতে চান? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৌরভ এর ছবি

সমিতির একজন সদস্যের ভেটো প্রদানে আপত্তিকর শব্দ এক্সপাঞ্জ করা হলো। অফিসিয়াল বিবৃতিতে মোঢিমু বা হিমোডু (মোডু+হিমু অথবা হিমু+মডু) দিলে কেমন হয়?


আবার লিখবো হয়তো কোন দিন

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হিমোডু নামটা কমোডে হাডুডুর মতো শোনা যায়, ভেরী ব্যাড। এইটা বাদ। মোঢিমু টা খাটে। কিছু কইলেই ঢিল দিমু টাইপের... এইটা চলুক হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

এই হইলো চিরকালীন ধুসর গোধূলি...
সমবেদনা ছাড়া জানানোর আর কি আছে...দেঁতো হাসি

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- চিরকালীন না কন আকালীন। আপনে এক কাজ করেন, একটা লোটা দেন। রেনেটের বদনার পানি শেষ হইয়া গেলে আবার অযু করুম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

রণদীপম বসু এর ছবি

আহ্ চ্ চ্ ! তয় চিন্তা কইরেন না ধুগো। শুনেছি বউ নাকি একটাই হয় (বড়কপালি কেউ কেউ ব্যতিক্রম আছে)। কিন্তু পৃথিবীতে শালির সংখ্যা অগণিত। এই একটা ফসকাইলে কী হইবো, আরো বহু বাকি রইয়া গেছে। সম্ভাবনা এখনো অসীম।
তবে এই মর্মভেদী লেখাটা পৃথিবীর সব শালিকাদের কাছে পাঠাইতে পারেন কিনা দেখেন। তাহলে ফলাফল অতি নিকটবর্তী হইতে পারে।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ভাই গো লেখাটার একটা কপি আপনে নেক্সট টাইম শ্বশুর বাড়ি যাওনের সময় মনে কইরা লইয়া যাইয়েন। এক ছোট কপাইল্যা আরেক নাই কপাইল্যার দিকে না তাকাইলে কেমনে কী! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আকতার আহমেদ এর ছবি

ধুরো বাড়া.. বস এর লাইগা জুইত কইরা হাসতেও পার্লামনা পইড়া !
লেখা চরম হইছে ধুগো দা !

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আকতার ভাই আপনে আইছেন? নেন ভাই, আপনেও লেখাটার এক কপি লগে লইয়া যাইয়েন।

কইরে মুতাব্বির এঁরি আংগো আকতার ভাইরে ইট ভিজাই ছা দে! আর আঁরে হানি দে, অযু করতাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আলমগীর এর ছবি

পোতানি ভাব কাটছে এতেই খুশী। শেষদিকে কি টাট্টিঘরে যাওয়ার দরকার পড়ছিল? নাকি মোঢিমু কোন থ্রেট মারছিল? ক্যামনে যেন হ্যাচকা শ্যাষ হয়া গেল।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ভাইরে, আপনে কি আমারে মোঢিমুর হাতে ঢিল খাওয়াইতে চান?
কষ্টের কথা মাইনষে কতোক্ষণ কইতে পারে? এইটুক ল্যাখতে গিয়াই তো আমার ঘর-বাড়ি-বসত-ভিটা সব কুলকুল গঙ্গা হইয়া গেছে। আরো লেইখা কি বঘোপসাগর বানাইতে কন আমারে? চিন্তিত
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

এম্নে আর কদ্দিন ?
পুরা সন্ন্যাসী হওনের টাইম হইছে।
আমরা চান্দা তুইলা আপনারে আমাজনের মতন কোনো জঙ্গলে ছাপড়া বানায় দিমু নাকি বলেন ?

--------------------------------------------------------

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সন্ন্যাসী হইলে আমাগো সন্ন্যাসী আমারে ল্যাঙগোট কাছা মাইরা দৌড়াইবো! তারচেয়ে আমি যাযাবরই থাকি, উহাই উত্তম।
আমাজনে প্লট বুকিং দিছি। চান্দা তোলা শুরু করেন। আল্লাহ ভরসা।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

খেকশিয়াল এর ছবি

কিসের কি চুরি হইসে, এডি হইল সব হিমু ভাইয়ের চোরাপানি ! আপ্নে বাড়া বাংলাও বুঝেন না বাঙ্গালীও বুঝেন না, দেখছেন তো কেম্নে চামে দিয়া বামে আপনার ফটুক ও লইল আর আপ্নেরে দিয়া রান্না করাইয়া খিচুড়ী ও মারল ! শিখেন শিখেন !

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

এদিকে আমি আছি মহা সমস্যায়। শালী প্রতিদিন বার তিনেক ফোন দিয়া জিগায়, ধুসদ্দা তার ছবি দেইখা কি কইলো। আমি তারে কি বলি? ছবি কেলেঙ্কারীর আসল কাহিনী ভিন্ন। ইস্পানীয় মাইয়ারা হট; কিন্তু তারা স্ট্রেইট। তারা আমার শালীর ছবি কোন দুঃখে ছিনতাই করতে যাবে? ইতালীয়ান মাইয়া হইলে না হয় দুইখান কথা আছিলো। সুতরাং ঠিকমতো চাইপা ধরতেই আসল কথা বাইরাইয়া গেছে। আসল ছবি ছিনতাইকারী হইলো সেই প্রথম ৫জনের একজন ইন্টারনেটওয়ালা।

এখন এই কথা আমি আমার শালীরে কেমনে কই? মেরিল প্রভা আবার আমার শালীর দোস্ত! তাগো ফ্রেন্ড সার্কেলে ইন্টারনেট ওয়ালার এসএমএস কেলেঙ্কারী নিয়া ব্যাপক হাসি-ঠাট্টার ব্যাপার-স্যাপার আছে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

খেকশিয়াল এর ছবি

বলাইদা আপ্নে ধুগোরে মেইল কইরা দেন না ওই শালীর ছবি, লেঠা চুইকা যায়, কাট দ্য মিডল মেন ব্রাদার ! আর শালী কিছু অবশিষ্ট থাকলে আমগো দিকেও তাকাইয়েন আরি ... দেঁতো হাসি

আর বলাইদা, আমাগো সবজান্তা মেরিল প্রভার একজন কাটাকাটি পাঙ্খা আই মিন ফ্যান আরি ... তো ওর কথাটা একটু মাথায় রাইখেন .. আমার কিছু কইতে হইব না দেইখেন অয় নিজেই আপ্নের লেখা দেইখা লাফ দিয়া আইবো খাম খাম কইরা ...

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

আরো শালী খুঁজতে হবে দেখছি!

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি

-

ইস্পানীয় মাইয়ারা হট; কিন্তু তারা স্ট্রেইট। তারা আমার শালীর ছবি কোন দুঃখে ছিনতাই করতে যাবে? ইতালীয়ান মাইয়া হইলে না হয় দুইখান কথা আছিলো।
ঘটনার একমাত্র 'হইতে পারতো' সাক্ষী বদ্দা কিন্তু ঐ সময় ঘুমাইয়া আছিলো। আর হিমুর চোখে অতি উত্তেজনায় কনটাক্ট লেন্স যে জায়গামতো ছিলো এই গ্যারান্টি কে দিবে? চিন্তিত

ঐ মহাকাবিল এন্টারনেট ইউজকারী যদি আসলেই হাতায়া থাকে তাইলে তো আরো ঝামেলা বলাইদা। দোস্ত হিমুর কি তাইলে দুষ্টু মহাজনদের সাথে গোপন আঁতাত আছে নাকি?

আপনের শালীর কষ্টে বুকটা ফাইট্টা চৌচিড় হইয়া যাইতাছে। খা খা মরুভূমি হইয়া গেছে আমার কইলজাডা। ইচ্ছা হয় হিমুরে ফোনাইয়া বলি, তুই একটা ভোঁতা দাও দিয়া আমার বুকটা কাইট্টা লা, বলাইদার শালির ওড়না পেচায়া আমারে যাইত্যা ধইরা মাইরা লা।
কিন্তু তারপরেই আবার বদ্দার অগ্নিমূর্তি সামনে আইসা পড়ে, বদ্দা কিছু কওয়ার আগেই আমি নিজেই চিল্লায়া কই, "আমি বাড়া বাংলাও বুঝি না!" মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

একবার না পারিলে দেখো শতবার চলুক
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

শিক্ষানবিস এর ছবি

সেইরকম মজা পাইলাম বস।
হিমু ভাইয়ের কাইন্দন আর আপনের ইট্টুনির লাইগ্যা মিস, কোনটা দেইখ্যা যে বেশী মজা লাগছে শিউর না। তয় মজা লাগছে এইটাই আসল কথা। দেঁতো হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কিং অফ জ্বিনের কথামতো তো শ'বার কবে শিকেয় তুলে হাজারের কোটা শেষ করে ফেল্লাম, তাও তো সোনাবন্ধে আমারে দিওয়ানা বানাইলো না! মন খারাপ

শিক্ষানবিস কে শুক্রিয়া। তয় গরীবের কষ্টে মজা লাগাটা কিঞ্চিৎ বেমানান বস। আগে ইট্টু আহা-উহা কইরা নিতেন তাইলেও নাহয় এট্টা কথা আছিলো! মিয়া, আপনের কইলজায় মায়া নাই? আশে-পাশের বাড়িতেও এই নামে কেউ নাই?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তানবীরা এর ছবি

বলাইদার পরিবার আছে শুনে আমি যার পর নাই খুশী হলাম, কাছে ভীড়ে তাহলে কেউ আছে। যার বাড়িতে যেয়ে খাওয়া দাওয়া করা যাবে।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

তানবীরাপু, যে কোনো উইকএন্ডে চলে আসেন। নিজের হাতে রান্না করে ডাল-ভাত-মাছভাজি খাওয়ামু। আমার বউও ভালো আলুভর্তা করে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- পরিবার তো আমারো আছে কতোশত। খালি বিয়া করার জন্য কেউ শালি ধার দেয়না দেইখা সেনা! নাইলে তো আইজকাই কমসে কম এক হালি পরিবার হাজির করতে পারতাম আপনেগো সামনে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

মুশফিকা মুমু এর ছবি

ওহ এই তাইলে সেই অপেক্ষার কারন চিন্তিত তা এই ফটুখানার জন্যই এত সুন্দর সাহিত্যিক কাব্যিক লেখা শুরু করেছিলেন
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- সাহিত্যিক-কাব্যিক লেখা? কি কও রমনী? মাথায় ঊঁকুনের উপদ্রব কি বেড়ে গেছে ইদানিং?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

সমবেদনা ধুগোদা'। তবে নিরাশ হইয়েন না। জানেন নি তো, একবার না পারিলে দেখ শতবার।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ভাইরে আমি ওয়েটিঙে আছি। সেদিন বেশি দূরে না যেদিন শুনবো, শতবার না পারিলে দেখো লক্ষবার, লক্ষ্য হাসিল হোলেও হোতে পারে! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

!
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

পরিবর্তনশীল এর ছবি

এই কাহিনীর ভেতরেও আরো কাহিনীর আভাস পাইতেছি। গোয়েন্দা নিয়োগ না কইরা উপায় নাই।
গুরু গো আপনার লাগি অন্তরডা হাডি চল্লিশ টুকরা হইয়া গ্যাসে গা। এখন একটা গীত ধরণ লাগব। বিরহের গীত।

লেখা শাটাশাটি হইছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

ধুসর গোধূলি এর ছবি
স্বপ্নাহত এর ছবি

আমগো গুরু ফর্মে ফিরসে এতেই খুশি। শালী হারানো কোন ম্যাটার না। হিমু ভাই একটা নিসে তো কি হইসে। খালি বিয়াটা করবার দেন, কত শালী দরকার দেখায় দিমু , শাশুড়ি আম্মা চাইলে সেইটাও না নাই।

এখন একটু হাসেন গো গুরু হাসি

---------------------------------

বিষণ্ণতা, তোমার হাতটা একটু ধরি?

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ বুঝছি। ব্যাটিং অর্ডারে চেইঞ্জ আনতে হইবো। এখন আর কারো কাছে শালি চামু না। চামু শ্বাশুড়ি। এইবার কই যাইবা বাপধনেরা? শ্বাশুড়ি পাইলে শালিকা এমনেই আইসা পড়বো, অটোমেটিক। দেঁতো হাসি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

চাচাতো মুলা?
হেহ!

দেঁতো হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অনিন্দিতা এর ছবি

আহারে! ধূ গো, আপনার কাহিনী বড় দুঃখের ।
অনেক শালী তো খুঁজলেন । কেউ দিলো না ।
সাহস করে এবার ভ্যালেন্তিনাকে ধরেন।
নিশ্চিত পাবেন।

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ভ্যালেন্তিনারও শালী আছে নাকি?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍সহে না যাতনা
দিবস গণিয়া গণিয়া বিরলে
নিশিদিন বসে আছি
শুধু পথপানে চেয়ে
সখা (পড়ুন "শালী") হে এলে না...

- রবি ঠাকুর

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
শেষ বিচারের আসরে উকিল নিয়োগের ব্যবস্থা না থাকলে ক্যাম্নে কী!

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- মশকারি করেন না? কোবতে বান্ধেন আমারে লইয়া?
ঠাডা পড়বো, আপনের আগত অনাগত বেবাক শালির উপরে ঠাডা পড়বো।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

এক শালী লোকান্তরে... লক্ষ শালী ধূগোর ঘরে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- এইযে আরেক শালিখেলাপি আইছে।
লক্ষ লাগবো না নজু ভাই, আপাতত একটারেই আমার ঘরে বনবাসে দেন। আপনে না পারলে সরেন, আমি নূপুর ভাবী কাম নূপি আপার লগে বাতচিত করুম!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অমিত আহমেদ এর ছবি

কাহিনী পুরাটা পরিবেশন করা হয় নাই। কিছু স্পর্ষকাতর অংশ চেপে যাওয়া হইছে বলে মনে নেয়। তয় সেসব বাদে কই, আমরা আপনার সাথে আছি বস। মোঢিমুর চামড়া দিয়ে পাপোষ বানায় দিবো আপনাকে দাঁড়ান। কত্তবড় সাহস। মাগার বলাই ভাবি কি আমার দিকেও একটু তাকাইতে পারে না? আমি কি বানে ভাইসা আসছি? দিলটায় খুব বড় চোট খাইলাম।


ওয়েবসাইট | ব্লগস্পট | ফেসবুক | ইমেইল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হই মিয়া। বলাই ভাবী এতো দিকে চোখ দিতে গেলেতো কারো ভাগেই কিছু জুটবো না কইলাম। তাছাড়া হিমু ফটুকহরকরাকে কানাডা পাঠানোর খরচাপাতির একটা ব্যাপার আছে না?

বলি আগে আমার কপালের শিঁকে ছিড়ুক, তারপর আমি তো আছিই নাকি? নাকি আমার ওপর বিশ্বাস নাই। অপরের শালীর দিকে চোখ বোয়াল মাছের মতো করে তাকালেও নিজের শালীর ব্যাপারে আমি অবশ্যই দিলদরিয়া। নো টেনশন। আমার লগে কম্পিটিশনে না নাইমা তাই বলি কি মজলিশে শুরার অন্য সদস্যদ্বয়ের সঙ্গে লাইনে দাঁড়ায়া যান বস। তিন শালী না পাই, একটারে ভাগাভাগি কইরা হইলেও দিমু যান।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

বস, আপনে "াড়া" বাংলা যদি নাই বোঝেন, তাইলে এইটা কোন ভাষায় লিখছেন? চিন্তিত
আপনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে একটু আহা-উহু কইরা নেই। তয় হতাশ হইয়েন না। জানেন তো, সেই স্কটল্যান্ডের কোন এক রাজা যুদ্ধে জিতসিলো এক মাকড়সারে দেইখা অনুপ্রাণিত হইয়া। আপনেও জিতবেন, চোখ-কান খোলা রাখেন, দেখেন কোন শালী চোখে পড়ে নাকি! দেঁতো হাসি
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কোন ভাষায় যে লিখছি রে ভাই এইটা চিন্তা করলে তো আমার দিলে পানিই থাকে না বাড়া!

এই আকড়ষা-মাকড়ষায় আমার বিশ্বাস নাই। পরে মুমু বেগম আইসা কী জিগাইতে কী জিগাইয়া বসে তার ঠিক নাই। আহা-উহু করছেন তার লাইগা শুক্রিয়া। এই আহা-উহুটাও বাড়া কেউ করবার চায়না ইদানিং। মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হিমু এর ছবি

একটু সময় নিয়ে কমেন্ট করতে এলাম। পোস্ট আর মন্তব্য পড়ে যা বুঝলাম, পোস্টের শিরোনাম "হাতির বাড়াতে গরীবের পা" হলেও অত্যুক্তি হতো না। এই গরীবকে মাফ করে দিস, হাতি দোস্ত!


হাঁটুপানির জলদস্যু

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- কষ্ট পাইস না দোস্ত, তুই ঠিকই বলছিলি। তুই আসলেই আমার চাইতেও গরীব। আমার তো তাও পেট আর বদ্দা যে জিনিষের কথা কইলো ঐটা আছে, তোর তো তা-ও নাই, তুই একদম সঠিক। তোর মুখের কথার উপর কোনো কথা নাই। হাজার হোক তুই আমার 'স্থানীয় অভিবাবক' স্থানীয়। দে, পাড়া দে, আরো একটা দে। তোর কষ্টটা আমি বুঝি রে! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।