শিশুপালন-১

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৪/০১/২০১০ - ৩:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেবার রুম

শিশু পালন যে জটিল কাজ সে বিষয়ে কোন তর্ক আছে বলে মনে হয় না। এই প্রবাসে সেটা আরও দুরূহ কাজ বলে মনে হয় আমার। দেশে আমার বন্ধুরা গম্ভীর মুখে লেবার রুমের সামনে সিগারেট টেনে টেনে একসময় জেনেছে নার্সের কাছ থেকে...আপনি বাবা হয়েছেন। এদেশে এত সোজা না, আপনাকেও ঢুকতে হবে লেবার রুমে, চান অথবা নাই চান। আমারও জানা ছিল যে লেবার রুমে ঢুকতে হবে, কিন্তু মানসিক প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও ভেতরে গ...লেবার রুম

শিশু পালন যে জটিল কাজ সে বিষয়ে কোন তর্ক আছে বলে মনে হয় না। এই প্রবাসে সেটা আরও দুরূহ কাজ বলে মনে হয় আমার। দেশে আমার বন্ধুরা গম্ভীর মুখে লেবার রুমের সামনে সিগারেট টেনে টেনে একসময় জেনেছে নার্সের কাছ থেকে...আপনি বাবা হয়েছেন। এদেশে এত সোজা না, আপনাকেও ঢুকতে হবে লেবার রুমে, চান অথবা নাই চান। আমারও জানা ছিল যে লেবার রুমে ঢুকতে হবে, কিন্তু মানসিক প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও ভেতরে গিয়ে আমি রীতিমতো ঘাবড়ে গেলাম। ইয়া মাবুদে এলাহী, এটা যে এত ভয়াবহ ব্যাপার তা জানা ছিল না। ছাত্রজীবনে ছ্যাকা খেয়ে যদি নারীজাতি সম্বন্ধে কোন রাগ থেকেও থাকে এদিন তা দূর হয়ে যাবে...ঠাট্টা নয়...শ্রদ্ধা বেড়ে যাবে দুনিয়ার তাবত নারীর প্রতি।

তা আপনি তো লেবার রুম থেকে ছোট্ট একটা ল্যাদা গ্যাদা বাচ্চা নিয়ে আসলেন, এরপর করবেন কি? মজার শুরুতো ভাই এইখানে। রাতের ঘুম, দিনের কাজ, সবই গিয়ে ঠেকবে কয়েকটা জিনিসে...ডাইপার চেঞ্জ...ঘুম পাড়ানো...দুধ বানানো...সময়ে অসময়ে কান্না থামানো...কিছু হলেই ডাক্তারের কাছে ছোটা...আরে এইটাতো আর সিনেমা না যে বাচ্চা এক দৌড় দিল আর ব্যাস নায়করাজ রাজ্জাক।

অবশেষে বাচ্চার বয়স যখন দুইয়ে ঠেকল...আপনি তখন বিশ বছর যোগ করেছেন আপনার বয়েসের মাইল মিটারে।

পটি ট্রেইনিং

তা ভাই বাচ্চাতো বড় হয়ে যাচ্ছে স্কুলে ভর্তি করতে হবে না? আমাদের সময় কেজি ক্লাসে অনেক বাচ্চাই প্যান্টে "ইয়ে" করে দিত। আমরা কেউ তা নিয়ে কোনদিন বিচলিত হয়েছি বলে মনে হয় না। কিন্তু এ বড় কঠিন জায়গা...ঠিক কাজ ঠিক জায়গায় না করলে স্কুল ভর্তি করবেই না। সুতরাং আমার দেশের বন্ধুরা যখন বাচ্চাদের বর্ণমালা শেখাচ্ছে তখন আমরা চেষ্টা করছি ডাইপার ছেড়ে মেয়ে যেন বাথরুমে কাজ সারে।

আমি অবশ্য তেমন বিচলিত ছিলাম না, কেননা আমার দেখা মতে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষও ডাইপার পড়ে না, বাসায় এসেতো দেখি সবাই বাথরুমেই যায়, কেউ কোনদিন ডাইপার চায়নি...এসব যুক্তি নিলেন না আমার উত্তম অর্ধেক...অতএব ডাক্তারের স্মরণাপন্ন।

ডাক্তার প্রাঞ্জল ভাষায় ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিলেন। যেহেতু শিশুরা কাউকে বাথরুম করতে দেখে না, সেহেতু তারা শিখে নি এই কর্ম কিভাবে করতে হয়। সুতরাং প্রেসশকিপন হোল "আপনার শিশুকে বাথরুমে নিয়ে যাবেন যখন আপনি বাথরুম করবেন"। আমি এই বাসার ড্রাইভার কাম কাজের ছেলে, আমাকেই দেওয়া হোল এই বৈজ্ঞানিক শিক্ষার গুরু দায়িত্ব।

ছোট কাজ দিয়েই বড় কাজের সূচনা, তাই ভেবে চিন্তে যথাসম্ভব দূরত্বে মেয়েকে রেখে কাজের একটা "সেশানাল" (বুয়েটের ভাষায়) দেখালাম। সেই সঙ্গে কিছু থিওরি ক্লাস।

"পিপি কোথায় করতে হয়?"

সমস্বরে..."বাথরুমে"।

"আবার বল পিপি কোথায় করতে হয়?"

সমস্বরে..."বাথরুমে"।

অতপরঃ একদিন মেয়ে জানালো তার পিপি দরকার। আমরা আবার সমস্বরে..."বাথরুমে"। দৌড়ে গেল সে, আমি গর্বিত পিতার মত শুনছি বারি পতনের ধ্বনি। সন্তান জিপিএ ৫ পেলে কেমন লাগে অনুভব করছি।

"আব্বু হয়ে গেছে"।

আমি দৌড় বাথরুমে...পার্টি হবে আজ...কিন্তু একি মেঝে ভেজা কেন?

ভুলেই গিয়েছিলাম...আমরা পুরুষজাতি যে বর্বরের মত দন্ডায়মান হয়ে গন্ডারের মত কর্ম সারি...সেই শিক্ষাই দিয়েছি মেয়েকে।

আমার মনেই ছিল না এটা যে জেন্ডার বেসড্ এডুকেশন।

বাপকা বেটি...সব কাজই বাবার মত হচ্ছে।

ভেরি সরি, মাই ব্যাড। ভুল শিক্ষার বিপদ।

বরাহপ্রীতি

মেয়ে স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে। নানান প্রশ্ন...নানান আবদার।

"আব্বু কি করছ?"

"কাজ করছি মা।"

"কি কাজ?"

"সচলায়তন কাজরে মা।"

"কি করছে ওরা আব্বু?" ব্যানারটা দেখিয়ে ওর প্রশ্ন।

"চাচুরা বরাহশিকার করছে।"

অবধারিত প্রশ্ন "বরাহশিকার কি আব্বু?"

একটু ভেবে আমি বললাম "আম্মু চাচুরা নটি পিগিকে মারছে।"

"আব্বু পিগি নটি না।"

বলে কি এই মেয়ে...তিনকোনার ব্লগ পড়ে নাকি আবার?

"আব্বু আমরা স্কুলে পিগিকে আদর করি।"

আচ্ছা আচ্ছা এখন বোঝা গেল, মার্কিনী দেশে বরাহ হারাম বস্তু নয়, বরং বেশ আদ্যিখেতা চলে, স্কুলে নিশ্চয় বরাহ বিষয়ক খেলনা আছে।

"তুমি চাচুদের বল এলিগেটর মারতে, ওরা দুষ্টু।"

"ঠিক আছে, আমি জানিয়ে দিব ওদের।"

কথা রাখলাম, জানিয়ে দিলাম এই বেলা। দেখা যাক চাচুরা এলিগেটর শিকার জারি করে কিনা।

শেষ কথা

ঈশ্বর কিন্তু সমাজতন্ত্রে বিশ্বাস করেন তাই তিনি সেরা জিনিসগুলো আমাদের একদম বিনা পয়সাতে দেন। মায়ের দুধের জন্য কোন দাম দেইনি আমরা, শিশুদের নির্মল আনন্দের ভাগও পাই একদম মাগনায়। শিশুরা সম্ভবতঃ দুনিয়ার সবচেয়ে বড় স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান, মাঝে মাঝে আপনাকে দারুন ভাবে আমোদিত করবেই, যতই খারাপ দিন যাক না কেন।

সুতরাং হে পাঠককুল, দেরী না করে সন্তানের জন্ম দিন, একটা যদি থাকে তবে আরেকটা, দুটো থাকলে তিনটা, তিনটা থাকলে চারটা...অনেক লেখা এবং পড়াতো হোল, এবারে কাজের কাজ কিছু করেন বাহে...

উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায়...

###তাসনীম###

tmhossain@gmail.com


মন্তব্য

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ভাল্লাগছে।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
###তাসনীম###

অতিথি লেখক এর ছবি

শেষকথার প্রথম প্যারাটা ব্যাপক পছন্দ হৈল।

--
ইমতিয়াজ মির্জা

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

###তাসনীম###

ধুসর গোধূলি এর ছবি

সুতরাং হে পাঠককুল, দেরী না করে সন্তানের জন্ম দিন,
ভাইরে, সন্তান তো জন্ম দিতেই চাই, পারলে তো এখনই বিসমিল্লাহ্ বলে ঝাঁপায়া পড়ি, কিন্তু বিশাল বড় এক প্রশ্নবোধক চিহ্ন ঝুলতেয়াছে যে চউক্ষের সামনে! মন খারাপ

...একটা যদি থাকে তবে আরেকটা, দুটো থাকলে তিনটা, তিনটা থাকলে চারটা...
এ ভাই, মশকরা করেন গরিবের লগে? একবচনের জন্ম দিমু, সেই স্বপ্নই বাস্তবায়নের কোনো সম্ভাবনা দেখতেয়াছি না আপনে লগে বহুবচনের লাইগা লাইনের পিছ থাইকা ঠেলতেয়াছেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

অতিথি লেখক এর ছবি

ধৈর্য ধরুন, অবশ্যই শত সন্তানের জন্ম দিবেন আপনি। তবে তাদের মানুষ করতে গিয়ে দেউলিয়া হইতে পারেন।

###তাসনীম###

হিমু এর ছবি

চিন্তা করিস না মনির। আমরা তো আছিই। তুই একটা নিয়ে গলদঘর্ম হইতে হইতে দেখবি আমাদের দোয়ায় তোর ঘর কালো করে একের পর এক হাবশী শিশু ছুটে বেড়াচ্ছে। ঘাবড়াইস না দোস্ত, আমরা আছিইইইই।



হাঁটুপানির জলদস্যু বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

অতিথি লেখক এর ছবি

হো হো হো চোখ টিপি হো হো হো
এই রহস্য সমাধানে ধুগোদা হয়ত গোয়েন্দা ঝাকানাকার স্মরণাপন্ন হতে পারেন...
হো হো হো শয়তানী হাসি হো হো হো

রাহিন হায়দার এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি চ্রম লিখসেন! তয় শেষ প্যারাটা বাংলাদেশবাসীরা না মানলেই ভালো।
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

###তাসনীম###

তানভীর এর ছবি

চলুক

ভুক্তভোগী হিসেবে উত্তম জাঝা! দিলাম।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

###তাসনীম###

স্বপ্নকথক [অতিথি] এর ছবি

বাবুর আম্মু নেই? আপনি শেখাচ্ছেন দেখে প্রশ্ন করা...
ভাবি, নিজে কবে বাবা হবো...

অতিথি লেখক এর ছবি

বাবুর মা আছে কিন্তু তিনি বৈজ্ঞানিক শিক্ষায় বিশ্বাস করেন না। তার পদ্ধতি বেশ প্রাচীন এবং শেখানে বলপ্রয়োগের একটা ব্যাপার আছে। তার পদ্ধতিতে শেষ পর্যন্ত দ্রুত কাজ হয়।

অবশ্যই বাবা হবেন...হলে অবশ্য প্রথম প্রথম মনে হতে পারে..."পথ ভুলে ভাই এসে ছিলাম আমড়া গাছের তলে"...শুভেচ্ছা রইল।

###তাসনীম###

মণিকা রশিদ এর ছবি

খুব ভালো লেগেছে লেখাটা। বছরখানেক আগে লিখলে বড়ই কাজে লাগত!
____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ

----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে। বছরখানেক আগে লিখলে কি কাজে লাগত বলবেন কি?

###তাসনীম###

মণিকা রশিদ এর ছবি

হুম! আমার মেয়ে চার এ পড়ল। বছরখানেক আগে হলে টয়লেট ট্রেইনিং এর ব্যপারটা আরো সহজ হয়ে যেতো!
____________________________
শান্তিও যদি সিংহের মত গর্জায়, তাকে ডরাই।
--নরেশ গুহ

----------------------------------------------
We all have reason
for moving
I move
to keep things whole.
-Mark Strand

তাসনীম এর ছবি

আমারও সেরকম ধারনাই ছিল। আদর রইল আপনার কন্যার জন্য। টয়লেট ট্রেইনিং নিয়ে টেনশান থাকলেও শেষ পর্যন্ত সবাই কিন্তু শিখে ফেলে।

এজন্যই আমি এখনও পর্যন্ত টয়লেট ট্রেইনিং ছাড়া কোন বয়স্ক লোক দেখিনি হাসি

আপনার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করুন সচলের পাঠকদের সাথে।

ধন্যবাদ আপনাকে...শুভ কামনা রইল।

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

তিথীডোর এর ছবি

ভীষণ মজা পেলাম!
ভাইয়া, এ গল্পটা কি "সামারা"কে নিয়েই?

--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

তিথিডোর ধন্যবাদ আপনাকে। এ গল্পটা আনুশাকে নিয়ে, সামারার সতেরো মাসের "বিগ সিস্টার"। সামারাকে তার মা বলপ্রয়োগের মাধ্যমে ট্রেইনিং দিয়েছেন, অত্যন্ত অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কিন্তু অতি কম সময়ে সুফল পাওয়া গেছে।

###তাসনীম###

তিথীডোর এর ছবি

দুই পিচ্চিকেই আদর পাঠালাম... হাচল হওয়ায় অভিনন্দন!

--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

ভেড়া এর ছবি

চ্রম ।
লিখতে থাকুন ।

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

হিমু এর ছবি

পিগি বলেই মুশকিলে ফেলসেন। বেইব দেখলে মনে হয় না কেউ কোনো শূকরের প্রতি আর বিদ্বেষ পোষণ করবে। বরাহ তো একেবারেই অন্য কিসিমের জিনিস। দেখি বরাহের একটা ছবি আলাদা করে দিতে হবে পিচ্চুদের জন্য।

শিশু পালন একটা সিরিজ হিসেবে আসুক। অদূর ভবিষ্যতে আমারও কাজে আসবে বলে মালুম হচ্ছে দেঁতো হাসি



হাঁটুপানির জলদস্যু বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

অতিথি লেখক এর ছবি

হিমু আপনাকে ধন্যবাদ, আমার ইচ্ছা আছে শিশুপালন নিয়ে আরও কিছু লেখা দেওয়ার। অন্যদেরকেও একই অনুরোধ, শেয়ার করুন সব মজার অভিজ্ঞতা। সিরিজ হলে মন্দ না, মাসুদ রানার মত, এই সিরিজের অন্য বইগুলো পড়া না থাকলেও মজা পাওয়া যাবে।

শিশুতোষ বরাহ তৈরি করলে ভালো হবে, বোঝাতে সুবিধে হবে।

একটা লেখায় দেখলাম কে যেন মেয়ে দেখছে আপনার জন্য, সুতরাং অদূর ভবিষ্যতে বাবা হবার সমূহ সম্ভবনা হাসি

ভালো থাকুন, লিখতে থাকুন দারুন লেখা, মারতে থাকুন কিং সাইজ বরাহ।

###তাসনীম###

হিমু এর ছবি

আহহা ... কে যেন দেখছে বলে বাকিরা থেমে থাকবে কেনু কেনু কেনু? এই ঘটকালি তো ধরেন গিয়ে সকলের করপোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি। সবাইকেই এগিয়ে আসতে হৈবেক। দড়ি ধরে মারো টান রাজা হবে খানখান ...।



হাঁটুপানির জলদস্যু বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

রাহিন হায়দার এর ছবি

জার্মানীতেও রাজা পাওয়া যায়?
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা

হিমু এর ছবি
ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ আবুল হোছেন, একদম ঘাবড়াইচ্চা! তোর ঘরে এনশাল্লাহ্ একটা হাবশী হৈলে গুলাবি হবে কয়েক গণ্ডা। এইরকম টিউটোরিয়াল পড়ে শিখতে থাক। কামে দিবে। দুই হোম থাকোস আর অ্যাবরোড, তোর ঘর ঠিকি আলু করে জুনিয়র পয়দা হতে থাকবে ফি বছর। একদম চিন্তা করিস না দোস্ত। তোর দুর্দিনে কামে না লাগলে আর কবে!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হিমু এর ছবি

হে হে হে নিজের একবচন লৈয়াই টানাটানি আবার বহুবচনের খোয়াব দ্যাহস!

তাসনীম ভাইয়ের পোস্ট তাই বেশি কিসু কৈলাম্না। তাছাড়া আমি বেশি কথায় বিশ্বাসীও না। বিশ বছর পর নিজের ঘরে দুইচাইরটা দুইশ ওয়াটের বাত্তি জ্বালাইয়া যা দেখার দেইখা লৈস!



হাঁটুপানির জলদস্যু বন্ধু চলো আজ যাবো বরাহশিকারে মোরা ধার ধার ধার দিও বল্লমে ♪♫

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- শোন খোমাখাতার ঐ কেষ্টা আর চৌহানের মতো খালি 'বকিস' না। আমার খোয়াব তো বচনে না, আধারে! এইটা তোরে ক্যামনে বুঝাই?

তয় ডরাইস না (তুই আমার জিগরি দোস্ত আর মহাচিন্তিত দেইখাই কেবল কৈতাছি), তুই কোনোমতে খালি আধারটা ম্যানেজ কর, তারপর ফলাফল হাতেনাতেই দেখিস। বেশি বইক্যা কাম নাই, আরেকজনের পোস্ট!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

ধুগোর বিরুদ্ধে আজ থিক্যা ক্রুসেডে নাম্লাম, হিমু ভাই; আপ্নের বয়স হইসে- ছাড়ান দ্যান। যা করার কেষ্টাই কর্বে...

_________________________________________

সেরিওজা

নাশতারান এর ছবি

এই কি সেই অশ্লীশ রহস্যগল্পের উৎস?

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

সাঈদ আহমেদ এর ছবি

খুব ভালো লাগলো লেখাটা...

বিভূঁইয়ে মেয়ে বড় হচ্ছে, আরো কত কী শিখবেন-- বাচ্চা যে হাসপাতাল বা দোকান থেকে আসে না, আসে "টামি" থেকে; গোলাপী বা পিঙ্ক যে পৃথিবীর একমাত্র রঙ এবং ভুলক্রমে নীল (যা কিনা ছেলেদের রঙ) কিছু কিনে ফেললে যে মহাভারত অসুদ্ধ হয়ে যায় ... আরো কত কী!

ভালো থাকুন... লিখতে থাকুন হাসি
-----------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"

-----------
চর্যাপদ

অতিথি লেখক এর ছবি

দেখছি আর শিখছি...যে দুটো জিনিস উল্লেখ করেছেন সেটা অলরেডি হয়ে গেছে...মেয়ে খুব ভালো জানে ছেলেদের আর মেয়েদের রঙের তফাত এবং "টামি" থেকে বাচ্চাদের আগমন। ছেলে এবং মেয়ের পার্থক্য পাশ্চত্যের মত আমরা মনে হয় করা শিখিনি।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

###তাসনীম###

স্পার্টাকাস এর ছবি

তাসনীম, হিমু, ধুগো - তিনটারেই চলুক

----------------------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

তাসনীম ভাই,

ভাল লিখছেন। লিখতে থাকেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

শুভাশীষ দা,

ধন্যবাদ আপনাকে। চেষ্টা চালিয়ে যাব।

###তাসনীম###

অতিথি লেখক এর ছবি

জোশ হইছে।। লোল পড়তেছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ।
###তাসনীম###

পুতুল এর ছবি

হা হা হা
লেখা সেই রকম হইছে! আমাদের কইন্যা কাপড় পরানোর সময় মাঝে মাঝে দৌড় দেয়। আমি একটু আস্কারা দিয়ে কিছুক্ষনের জন্য নেংটু থাকতে দেই। কিন্তু মাঝে মাঝে কার্পেট, কাঁথা-বালিশ ভিজে যায়।
পানি দেখে বেচারী নিজেও কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে যায়! পিচ্চিদের জন্য শুভ কামনা।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ, আপনার কন্যার জন্যও শুভেচ্ছা। শেয়ার করুন আপনার অভিজ্ঞতা সচলের পাঠকদের সাথে।

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

স্বপ্নহারা এর ছবি

ব্যাপক হইছে! ভবিষ্যতে অনেকেরই কামে লাগতে পারে...দেঁতো হাসি

-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!

-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

শামীম এর ছবি

গতরাতে কমেন্টাইছিলাম .... এখন দেখি হাওয়া ... মন খারাপ (আবার দেই)

লেখাটা ভাল্লাগলো

তবে শেষের আহবানের ব্যাপারে সমর্থন দিতে পারলাম না আপাতত। একটা নিতে গিয়েই অবস্থা কেরোসিন .... ... তওবা নাক খপ্তা!
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

উড়কি বস। এদ্দিন খালি কমেন্ট পড়া হইসে, এবার আপনার লেখায়ও মুগ্ধ...

_________________________________________

সেরিওজা

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

অতিথি লেখক এর ছবি

আহ! মাত্র ২০! কবে যে গ্র্যাজুয়েট হব,আর বাপ-মা বিইয়ে দিবে! তারপরই তো বাচ্চার মুখখানা দেখতে পাব। বাচ্চার জন্য তো এখনই মন আনচান আনচান করে.........

-স্নিগ্ধা করবী

তাসনীম এর ছবি

অবশ্যই হবেন...অনেক সুপাত্র কিন্তু সচলেই আছে...আমি জানি না মডুরা ঘটকালী করে কিনা হাসি

ধন্যবাদ আপনাকে।

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

রেনেট এর ছবি

অনেকদিন পর একটা অসাধারন লেখা পড়লাম। চমৎকার লেখার হাত ভাই আপনার চলুক

হে মডুগন...তাসনীম ভাইকে হাচল বানিয়ে দিন, যেন উনার লেখা খুঁজে পেতে কষ্ট করতে না হয়।
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার দাবি মানা হয়েছে, দেখছেন তো এখন আমি স্বনামে চলাফেরা করছি হাসি

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

ভাইরে, আজকের দুইটা লেখা মন ভালো করে দিলো, আপনারটা দ্বিতীয়। দেঁতো হাসি

বাচ্চাকাচ্চার প্রতি আমার চরম ফ্যাসিনেশন। আমার ইচ্ছেগুলো নিয়ে একতা ব্লগ দিসিলাম ঐখানে এই কথা কওয়ার পরে সেরাম আওয়াজ দিসিলো বন্ধুলোকেরা... ইয়ে, মানে...

ভালা থাইকেন...সিরিজ বাড়ান!

---------------------------
ওলো সুজন আমার ঘরে তবু আইলোনা
এ পোড়া মনের জ্বলন কেন বুঝলোনা!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে, আরও লেখা দেওয়ার ইচ্ছা আছে।

আপনিও ভালো থাকুন।

তাসনীম

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

Shafqat এর ছবি

মাই গড!!! একজন "বাবা"র হাত দিয়ে এই লেখা বের হতে পারে আমার স্বপ্নেরও বাইরে ছিল!! সত্যি আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা অনেক অনেক অনেএক বেড়ে গেল।
আমি শুনতাম আগে, "যে ছেলে দেশে এক গ্লাস জল নিজে ঢেলে খায়না প্রবাসে সে দেশের মেয়েদেরকেও হার মানায়", আপনাকে দেখলাম একটা সেরকম স্পেসিমেন। খুব ভাল। আমার পরে কখনও ছেলে হলে কনফার্ম প্রবাসে পাঠাবো হাসি
আমারও দুই মেয়ে। জাইনা আর জাইবা। ওদের নিয়ে অনেক লিখেছি। বলতে পারেন আমার লেখা ওদের নিয়েই (কালেভদ্রে ওদের বাবাকে নিয়ে)। কিন্তু আপনার এই লেখা এখনো "অতিথি লেখকের" লেখা হয়ে আছে এই দেখে আমি লিখতে ভয় পাচ্ছি। নিজের লেখার প্রতি আমার অনেক মায়া। এরকম বেনামে পড়ে থাকবে সেটা এখনও মানতে পারছিনা হাসি তাই আপাততঃ খালি কমেন্ট করেই যাচ্ছি। বাচ্চাদের অনেক অনেক আদর।
-শাফক্বাত

তাসনীম এর ছবি

ধন্যবাদ এবং একই সঙ্গে লজ্জিত। এদেশে শিশুপালনে বাবাদের অংশগ্রহন না করে উপায় নেই, কাজটা আমার কাছে ভালোই লাগে। আমি বড় হয়েছে পুরুষবহুল পরিবেশে, আমার মা ছিলেন বাসার একমাত্র মহিলা, আজকে ঠিক তার উলটো ঘটনা, আমি বাসার একমাত্র পুরুষ। দেশে থাকতে আমিও পানি ঢেলে খেতাম না। ঠেলার নাম বাবাজী।

জীবনে প্রথমবার মেয়েদের বড় হতে দেখছি...আর শিখছি। প্রবাসে আসার অনেক উপকারি দিকও আছে হাসি

আপনি অতিথি হিসাবে দেওয়া লেখা পরে নিজের ব্লগে নিতে পারবেন, মডারেটরদের অনুরোধ করলে। আমি একটা ব্লগ করেছি...যেটার নাম..."সচল হওয়ার আগের লেখা"... সেখানে পুরানো লেখার লিঙ্কগুলো দিয়েছি।

ওখানে একটা কমেন্টে একটা লিঙ্ক পাবেন, এতে বলা আছে কিভাবে নিজের ব্লগে পুরানো লেখা নিতে হয়। কিছুই হারাবেন না হাসি

জাইনা আর জাইবার জন্য আদর রইল। ওরা আমার কন্যাদের বয়েসী (৫ এবং ৩) বলে মনে হয়। লিখতে থাকুন, আমরা পড়তে থাকি।

--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

Shafqat এর ছবি

উপরে আমার নাম এ ক্লিক করলে আপনি ওদের নিয়ে আমার লেখা পাবেন। অনুপ্রাণিত করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানালাম। আমি আবার আমার পারিবারিক গন্ডীর বাইরে তেমন লিখতে পারিনা। লিখবো, লিখবো বলেই তো এসেছি হাসি
[সবার মন্তব্য পোস্ট করতে গেলেঈ কি CAPTCHA লিখা লাগে?]

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

দারুণ। অনেকদিন পরে পড়লাম। আহা! কি মিসটাই না করতাম লেখাটা না পড়লে...
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তাসনীম এর ছবি

অনার্য সঙ্গীত, ধন্যবাদ আপনাকে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

বোহেমিয়ান এর ছবি

সিরিজটা উলটা দিক থেকে পড়লাম ।
সেই রকম ।
অনেক লম্বা হোক এই সিরিজ ...
চলুক
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !

_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!

দ্রোহী এর ছবি

দারুণ লেখা।

দেখে নিয়েন........একদিন আমিও........

অতিথি লেখক এর ছবি

আহা কতদিন পর এমন প্রাণ খুলে হাসলাম, আমার হাসির শব্দে রুমমেটরা চমকে গেছে। আমার কাছে পিচ্চি মানেই "বাচ্চা ভয়ঙ্কর, কাচ্চা ভয়ঙ্কর" কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতা পড়তে ভালোই লাগল - এইটাও একটা আর্ট! আপনার হাতের কলম (মানে কি-বোর্ড) অক্ষয় হোক, আপনার আর আপনার আদরের কন্যাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত প্রার্থনা করি।
--চিরায়ত পাঠক

সাফি এর ছবি

কোন এক কারণে এই লেখাগুলো আগে পড়া হয়নাই। উপাদেয় যথারীতি। তবে ট্যাক্সোনমিতে শিশু পালন শিশুপালন যোগ করে দিয়েন।

মেঘা এর ছবি

প্রথম থেকে পড়তে শুরু করলাম ভাইয়া। বাবুদের কথা পড়তে খুব মজা লাগছে।

বন্দনা এর ছবি

শিশুরা সম্ভবতঃ দুনিয়ার সবচেয়ে বড় স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান, মাঝে মাঝে আপনাকে দারুন ভাবে আমোদিত করবেই, যতই খারাপ দিন যাক না কেন।

চলুক খুব খুব সহমত ভাইয়া।
আপনার এই চমৎকার সিরিজটা পেছন থেকে পড়ছিলাম, আজকে হঠাত কি মনে হোল এক্কেবারে প্রথম থেকে শুরু করলাম।আপনার কন্যারা নিশ্চয় এখন বেশ বড় হয়ে গেছে, কততে পা দিয়েছে দুইজনে জানতে ইচ্ছে করছে? ওদের জন্য অনেক অনেক আদর।

তারেক অণু এর ছবি

পড়া শুরু করলাম-

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।