এ্যাকাডেমিক পাবলিশিং-৩

কুমার এর ছবি
লিখেছেন কুমার [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০২/০৩/২০১২ - ৯:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব
দ্বিতীয় পর্ব

অনিল পট্টি আর জ্যান হ্যান্ড্রিক শুনকে নিয়ে লিখেছিলাম এ্যাকাডেমিক পাবলিশিং এর যথাক্রমে প্রথমদ্বিতীয় পর্বে। চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞানে যতগুলো জুয়াচুরির ঘটনা দেখা গেছে, অন্য কোন বিজ্ঞানে ততটা দেখা যায়নি। আজকের বিষয় জীববিজ্ঞান ও জীবাশ্মবিজ্ঞানের একটা আলোচিত ঘটনা নিয়ে।

Coelacanth (উচ্চারণঃ SEE-la-kanth) বা “ছিলিকান্ত” কে জীববিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন জীবিত জীবাশ্ম (Living Fossils)। ছিলিকান্ত একটি ডাইনোসর যুগের মেরুদণ্ডী মাছ। ধারনা করা হয় ছিলিকান্তের প্রথম উদ্ভব হয় ডেভোনিয়ান সময়ে। ভূতাত্ত্বিক সময়কাল অনুযায়ী ডেভোনিয়ান যুগ ছিল ৪০০ মিলিয়ন থেকে ৩৪৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে। ডেভোনিয়ান যুগকে বলা হয় সমুদ্র যুগ, পৃথিবীর অধিকাংশ পানির নীচে ছিল এই সময়। পৃথিবীজুড়ে ছিলিকান্তের যে কয়েকটা জীবাশ্ম পাওয়া গেছে, তাদের মধ্যে ক্রিটাসিয়াস সময়ের জীবাশ্মটি সবচেয়ে নতুন বলে ধারণা করা হয়। ক্রিটাসিয়াস যুগের ব্যাপ্তিকাল ১৪৬ মিলিয়ন থেকে ৬৫ মিলিয়ন বছর পূর্বে, আর এই যুগ বিবর্তন ইতিহাসের জুরাসিক যুগের পরের যুগ। পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সূচনা হয়েছিল সমুদ্রে, আর এই ছিলিকান্তকেই জলজ (লাইফ আন্ডার ওয়াটার) আর স্থলজ (লাইফ অন ল্যান্ড) প্রাণীদের মধ্যকার যোগসূত্র বলে ধারণা করা হয়। ডেভিড আটেনব্যুরোর ফার্স্ট লাইফ প্রামাণ্যচিত্রে জল থেকে স্থলে উঠে আসা প্রথম প্রাণীটি হয়ত এই ছিলিকান্তের ভাই ব্রাদার কেউ ছিল। ক্রিটাসিয়াস জীবাশ্মটির পর আর কোন সাক্ষ্যপ্রমাণ না থাকাতে ধারণা করা হয়েছিল ছিলিকান্তের রাজত্ব এখানেই শ্যাষ। কিন্তু না, ডাইনোসর বিলুপ্ত হলেও ছিলিকান্ত পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়নি। ১৯৩৮ সনে দক্ষিন আফ্রিকার চলুমনা (Chalumna) নদী থেকে একটি জীবিত ছিলিকান্ত ধরা হয়, বিজ্ঞানীরা বৈজ্ঞানিক নামকরণ (Latimeria Chalumnae) করেন। জুরাসিক যুগের মাছ, আকার তো বড় হবেই। ধৃত ছিলিকান্তটি লম্বায় ছিল ২ মিটার, ওজন ছিল ৪০ কিলোগ্রাম । এরপর জীববিজ্ঞানীরা ছিলিকান্তের পিছনে উঠে পড়ে লাগে, দক্ষিন আফ্রিকার উপকূলে আর ভারত মহাসাগরের মাদাগাস্কার দ্বীপ ও তার পার্শ্ববর্তী কমোরো দ্বীপপুঞ্জে কয়েকটা ছিলিকান্ত ধরা পড়ে। কমোরো দ্বীপপুঞ্জে পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশী। এর বাইরে আর কোথাও ছিলিকান্ত দেখা গেছে বলে তখনও শোনা যায়নি।

মেরিন বায়োলজিষ্ট মার্ক এর্ডম্যান (Mark Erdmann) ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে থেকে পিএইচডি অর্জন করেন। পিএইচডি গবেষনার সময়ে মার্ককে কিছুদিনের জন্য ইন্দোনেশিয়া থাকতে হয়েছিল। মেরিন বায়োলজিষ্টদের কাছে ইন্দোনেশিয়া বা পূর্ব ভারত মহাসাগর ও পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের ঐ অঞ্চলটি অনেকটা স্বর্গের মত। সম্ভবত মার্কেরও এলাকাটি ভাল লেগেছিল, বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমা যাপনের জন্য তিনি আবার ইন্দোনেশিয়া ফিরে আসেন। সময়টা ছিল ১৯৯৭ সনের সেপ্টেম্বর মাস। মধুচন্দ্রিমাতে এসেই হঠাৎ একদিন মার্কপত্নী জেলেদের ঠেলাগাড়ীতে অদ্ভুত দর্শন একটা মাছ দেখতে পান। মার্কপত্নী তার স্বামীকে দ্রুত বাপারটি জানান। মার্ক মাছটিকে দেখেই এটিকে ছিলিকান্ত বলে নিশ্চিত করেন। তিনি অদ্ভুত-দর্শন ছিলিকান্তটির ছবি তুলে রাখেন, খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারেন মাছটিকে স্থানীয় সমুদ্রে পাওয়া গেছে। মার্ক তখনও উপলদ্ধি করতে পারেননি তিনি বা তার পত্নী যে ছিলিকান্তটিকে দেখেছেন, ঐ অঞ্চলে ঐটিই প্রথম। তার ধারণা ছিল ছিলিকান্ত বিরল হলেও পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে ছিলিকান্ত দেখা যাওয়ার নজির হয়ত আছে। এরপর মার্ক বার্কলে ফিরে আসেন, ইতিহাস তন্ন তন্ন করে খুজে জানতে পারেন ছিলিকান্তকে মাদাগাস্কারের পূর্বদিকেই কখনও দেখা যায়নি, ইন্দোনেশিয়াতো ৬০০০ মাইল দূরের পথ। মার্ক এরপর আবার ইন্দোনেশিয়া ফিরে আসেন ছিলিকান্তের খোঁজে। বলে রাখা ভাল, ছিলিকান্ত কিন্তু একটি গভীর জলের মাছ, সমুদ্রের উপরিভাগ থেকে একশ মিটার বা তারও নিচে এর বাস। প্রচণ্ড চাপের কারণে সাধারণ ডুবুরীদের পক্ষে এত নিচে যাওয়া সম্ভব নয়, বিরল এই প্রানীটির সন্ধানে নেমে বিশেষজ্ঞ ডুবুরীদলের তিন জন সদস্যের মৃত্যুর একটি করুণ প্রামাণ্যচিত্রও সম্প্রতি পেলাম। যা হোক, অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর ১৯৯৮ সনের জুলাই মাসে মার্ক ও তার সাথীরা একটি ছিলিকান্ত জ্যান্ত ধরে ফেলতে সক্ষম হন। মার্ক মাছটির ডিএনএ বিশ্লেষনের জন্য টিস্যু সংগ্রহ করেন, পরিশেষে মাছটিকে ইন্দোনেশিয়ান ইন্সিটিউট অফ সায়েন্সে দান করেন সংরক্ষনের জন্য। মার্কের গবেষণা পত্রপত্রিকায় ছাপা হয়, ডিসকাভারি চ্যানেল তাকে নিয়ে বিশেষ ফিচার সম্প্রচার করে, নেচারে তার আর্টিকেল প্রকাশ পায় ধৃত ছিলিকান্তের ছবিসহ। মার্কের সাফল্যটা হঠাৎই বলতে হয়, নিশ্চিতভাবে সে তার পত্নীর জহুরীর চোখের সাহায্য পেয়েছিল, কিন্তু সামুদ্রিক জীববিজ্ঞান বিষয়ে তার গাঁথুনি মজবুত না হলে মার্ক হয়ত প্রথম দেখাতে ছিলিকান্ত চিনতেই পারত না।

মার্কের আবিষ্কারের প্রায় দুই বছর পর, ২০০০ সনের শুরুর দিকে তিনজন ফরাসী বিজ্ঞানী নেচার জার্নালে একটি গবেষণাপত্র জমা দেন। তাদের দাবী মার্কের আবিষ্কারেরও তিন বছর পূর্বে ১৯৯৫ সনে তারা ইন্দোনেশিয়ার জলসীমায় ছিলিকান্ত দেখেছেন। তারা তাদের গবেষণাপত্রের সাথে তাদের ধৃত ছিলিকান্তের একটি ছবিও সেঁটে দেন। এই তিনজনের মধ্যে একজন ছিলেন বারনার্ড শীরেট (Bernard Seret), প্যারিসের জাতীয় জাদুঘরের বিশিষ্ট মাৎস্যবিজ্ঞানী [উচ্চারণ কি “শীরে” বা “সেরে” হবে, নিশ্চিত নই]। এই তিন ফরাসী বিজ্ঞানীর দাবী মার্কের সকল অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। সায়েন্টিফিক কম্মুনিটি প্রশ্ন তুলে তোমরা এতকাল ছিলা কই? মার্কের অর্জন দেখে আলুপোড়া খাইতে আসো নাই তো আবার? ফরাসী বিজ্ঞানীরা জানায় ছিলিকান্তটিকে তারা ১৯৯৫ সনেই ধরে, সাথে সাথে ছবিও তুলে। প্যারিসের জাদুঘরের উদ্দেশ্যে ছিলিকান্তটিকে পার্সেলও করা হয়, কিন্তু কোন এক অজানা কারণে পার্সেলটি পৌছায়নি, হয়ত কোন ডাকবিভাগ কুরিয়ারটি ঘাপলা করে দিয়েছে। সাথে সাথে তারা আরও জানায় ছিলিকান্তের ছবিটিও তারা বাসাবদলের সময় হারিয়ে ফেলে, সম্প্রতি ছবিটি খুঁজে পেয়েছে, তাই পুরষ্কারের দাবী করতে এত দেরী। এইখানে কিছু কথা বলে রাখা ভাল। জীববিজ্ঞানীরা ১৯৮৯ সনে একটা ছিলিকান্তশুমারির চেষ্টা করেন, কিন্তু কোন সুবিধা করে উঠতে পারেননি। বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীতে ছিলিকান্তের সংখ্যা ৫০০ বা তারও অনেক কম হবে, যে সংখ্যাটি এটিকে একটি বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি (এন্ডেঞ্জার্ড স্পেছিস) হিসাবে চিহ্নিত করে। মার্ক যেখানে ছিলিকান্তটিকে পেয়েছিলেন তার থেকে আরও ১২০০ মাইল পূর্বে ফরাসী বিজ্ঞানীত্রয় তাদের ছিলিকান্তটিকে ধরেন বলে দাবী করেন। তাহলে কি সমগ্র ভারত মহাসাগর আর প্রশান্ত মহাসাগর জুড়ে গিজগিজ করছে ছিলিকান্ত, জীববিজ্ঞানীরা চিন্তায় পড়ে গেলেন।

জার্নাল নেচারের কর্মকর্তারা মার্কের দুই বছর আগে জমা দেওয়া এবং ফরাসী বিজ্ঞানীদের সম্প্রতি জমা দেওয়া ছিলিকান্তের ছবির মধ্যে অদ্ভুত রকমের মিল দেখতে পান। কম্পিউটারে চুলচেরা বিশ্লেষন করা হয় ছবিদুটি। পরিশেষে ফরাসী বিজ্ঞানীদের ছবিটির মধ্যে কম্পিউটার গ্রাফিকস সফটওয়্যারের কারসাজী পাওয়া যায়। ফরাসী বিজ্ঞানীরা শুধু মার্কের ছবিটি নকল করেই ক্ষান্ত হননি, সাথে সাথে দুটো সাধারণ মাছও মার্কের ছবির মধ্যে এম্বেড করে দিয়েছে বাস্তবসম্মত দেখানোর জন্য। ফরাসী বিজ্ঞানীদের গবেষণাপত্রটি গৃহীত হয় না, নেচারের কর্মকর্তারা কাষ্ঠপ্রমান সহ তাদের বিরুদ্ধে মাঠে নামেন। দলের পান্ডা শয়তানের হাড্ডি বারনার্ড শীরেটের কাছে উত্তর জানতে চাওয়া হলে তিনি অজুহাতের ঠাঁকুরমার ঝুলি খুলে বসেন। শীরেটের ভাষ্য ছবিটি তার এক বন্ধুর তোলা, কিন্তু ছবিটি ডেলিভারী নেওয়ার আগেই বন্ধুটি হঠাৎ মারা যায়। পাশাপাশি আরও জানান সদ্যপ্রয়াত বন্ধুর বিধবাপত্নী শীরেটকে ছবিটি সরবরাহ করে এবং তারপর বন্ধুপত্নীও বন্ধুশোকে দেশান্তরী হন। ছবিতে ফটোশপের কারসাজি থাকলে তার জন্য মৃতবন্ধু ও বন্ধুপত্নীই দায়ী। এ্যাঁই কি কইচ্চি? শীরেটের আষাঢ়ে গল্পে নেচারের কর্মকর্তাদের চিড়ে ভেঁজে না, নেচার তার পরবর্তী সংখ্যায় মার্কের আসল ও ফরাসী বিজ্ঞানীদের নকল ছবি দুটো পাশাপাশি রেখে পাঠকদের একটা তুলনামূলক বিশ্লেষনের সুযোগ দেয়, সাথে সাথে ফরাসী বিজ্ঞানীদের ক্যারিয়ারের একটা পোষ্ট মর্টেমও করে ফেলে। সায়েন্টিফিক কম্মুনিটির ভাষায় আরও আডভাঞ্চড গ্রাফিকস সফটওয়্যার ব্যবহার করে হয়ত ধোঁকাবাজি সম্ভব ছিল যা ছিলিকান্ত বিশেষজ্ঞদের কয়েকযুগ ভুল পথে চালিত করত।

কাজেই, অন্যের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে অন্যকে বেকায়দায় ফেলতে গেলে নিজের আয়রন ম্যানের মত পুটু থাকা আবশ্যক। এইগল্প থেকে আর একটি ব্যাপার জলবত তরলম। হিজ হিজ হুজ হুজ পত্নী নিয়ে মধুচন্দ্রিমা গমন অত্যাবশ্যক। ক্যারিয়ারের একটা আমূল পরিবর্তনও আসতে পারে আপনার এই সিদ্ধান্তে।


(চলবে)

কুমার

পাদটীকা

  • ১. ছিলিকান্তের ছবিটি ক্রিয়েটিভ কমন্সের আওতায় নেয়া


মন্তব্য

হিমু এর ছবি

ফরাসিদের নামের উচ্চারণ খুবই সমিস্যার। লোকটার নামের উচ্চারণ হবে বেহনার্দ স্যহ্রে। বেহনার্দের দ-টাও উচ্চারণ করতে হবে খুব আলগোছে।

কুমার এর ছবি

অ্যাঁ উচ্চারণ করতেই দাঁত ভেঙে যাচ্ছে।
সঠিক নামটি জুড়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ হিমু ভাই, ধন্যবাদ পড়ার জন্যও।

চরম উদাস এর ছবি

চলুক

কুমার এর ছবি

আপনাকে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

সত্যপীর এর ছবি

ছবি আসে না কা?

লিখা চরম হইসে।

..................................................................
#Banshibir.

কুমার এর ছবি

ধন্যবাদ পোঙটা পীর। ভাই টাই বাদ দিলাম, বুখে আয় বাবুল।
ছবি তো ঠিক ঠাকই ছিল।
বৈদ্যুতিক গোলযোগে প্রচারে বিঘ্ন ঘটায় আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

দ্রোহী এর ছবি

দারুণ! চলুক
আপনি যে গন্যিমান্যি বিজ্ঞানীদের পেন্টুল খুলে দিচ্ছেন সবার সামনে, পাপ হচ্ছে না? চোখ টিপি

সিরিজ দৌড়াক।

‌ছিলিকান্ত না সিলাকান্থ [স = সাদেক/সেঞ্চুরি]

কুমার এর ছবি

দ্রোহীদা, প্রথমে কয়লাকান্থ মনে করছিলাম, উচ্চারণ দেখলাম সিলাকান্থ, প্রামাণ্যচিত্রে দেখলাম সবাই ছিলিকান্থ বলছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। হাসি

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

দারুণ দারুণ! সিরিজ চলুক নিয়মিত।

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

কুমার এর ছবি

ধন্যবাদ অনার্যদা।

সবুজ পাহাড়ের রাজা এর ছবি

দারুণ!
লিখা চলতে থাকুক।

কুমার এর ছবি

ধন্যবাদ রাজাভাই/মশাই। চোখ টিপি

বন্দনা এর ছবি

লেখা মজারু হয়েছে।

কুমার এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ বন্দনাপু।

বাউলিয়ানা এর ছবি

দারুন!
চলুক। সিরিজ পড়ছি নিয়মিত।

কুমার এর ছবি

ধন্যবাদ বাউলিয়ানা।

shafi.m এর ছবি

বুকমার্ক করে রাখলাম, পরীক্ষার পর পড়ব। ছবি দেখা যাচ্ছে না।

শাফি।

কুমার এর ছবি

আপনাকে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

অমিত আহমেদ এর ছবি

চলুক

কুমার এর ছবি

অমিত ভাই, আপনাকে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ফাহিম হাসান এর ছবি

একেবারে অন্য স্বাদের সিরিজ। চমৎকার হাত আপনার।

সিরিজ বন্ধ হলে খবর আছে।

কুমার এর ছবি

ধন্যবাদ ফাহিম ভাই।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ধুর কি এক মাছ নিয়া লাফলাফি চিন্তিত এইটা খাইতে ইলিশ মাছের চাইতে বেশি স্বাদ বইলা মনে হয় না। এইসব গবেষণা ইলিশের উপর করা উচিত। যেই মাছ খাইতে ভাল খাইছে সেইটা নিয়াই বেশি গবেষণা হওয়া দরকার।

কুমার এর ছবি

ইলিশের স্বাদের সাথে কি কিছুর তুলনা হয় !!!
ছিলিকান্থের বিক্রি, বাট্টা, বিপণন, বিতরণ নিষিদ্ধ। খেয়ে দেখতে চান !! চিন্তিত

হাসিব এর ছবি

আপনার সিরিজটার শিরোনামটা বিভ্রান্তিকর।

কুমার এর ছবি

হাসিব ভাই, সিরিজটা যখন শুরু করেছিলাম এই শিরোনামটি মাথায় এসেছিল। শিরোনামটি আরেকটু সতর্কতার সাথে বেছে নিলে ভাল হত। বিভ্রান্তির জন্য দুঃখিত।

অতিথি লেখক এর ছবি

চলুক চলুক

ইফতি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।