ছবি দেখে ঘুরে আসা, সুন্দরবনে (৫ম পর্ব)

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: শনি, ২৯/০৮/২০০৯ - ১২:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি আসলে নজরুল ভায়ের লেখার সাথে তাল মেলাতে পারিনা, কোনটা কখন লিখবেন বুঝিনা, ভাবলাম এই শেষ কিন্তু দেখা গেলো পরের পর্বে আরো চমক, বাদ দিই সেসব, আমি আমার নিজের মত চলি, তবে নজরুল ভায়ের লেখার সাথে একটু হলেও তাল মিলিয়ে।
এবারের পর্বে প্রথমেই কিছু কিছু চরিত্রের সাথে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব।
ছবি-১। ডাকাত ডাকাত চেহারার এ লোকটার নাম এমদাদ হোসেন, বন বিভাগের প্রহরী, বাঘ কাটা ডোম, ক্যামেরা পাগল। দুই ঢোক বিদেশী পানীয় পেটে গেলে সারা রাত ভুস ভুস করে ঘুমাতে পারে, বাঘ এলেও সে ঘুম ভাঙ্গানো যাবেনা। অসীম সাহসী এ লোকটার একমাত্র দূর্বলতা সাপ। তাদের কাছে বাঘ দেখা গ্রামে থেকে ছাগল দেখার মত, ইচ্ছা আছে ব্যাটার হাতে একটা ক্যামেরা ধরিয়ে দেব মনের সুখে বাঘের ছবি তোলার জন্য। এমদাদের একটা ডায়ালগ খুব মনে ধরেছে “এমদাদ কখনও পেছনে হাঁটেনা”।
20090815_5578
ছবি-২। নাদুস নুদুস আরেক বন প্রহরী দত্ত বাবু, হাসি খুশী, আলাভোলা টাইপের হলেও খুবই সতর্ক। আমি চায়না থেকে বেশ কয়টা ট্রেকিং বুট এনেছিলাম, সুন্দরবনে মরাকাগার চরে যেখানে নেমেছিলাম অসম্ভব কাদা সেখানে, নৌকায় উঠার কিছুক্ষণ পর খেয়াল করলাম খুবই মনোযোগ দিয়ে দত্ত বাবু আমার বুট পরিষ্কার করছে, আসলে ঐটা তার পছন্দ হয়েছে বুঝতে পেরে বলেছিলাম রেখে দিতে, আমার চাইতে ওরই বেশী কাজে লাগবে।
20090815_5580
ছবি ৩। সিগারেট মুখে আমাদের লিলেনদা, হাতের লাঠি কিন্তু বাঘ তাড়ানোর জন্য নয়, কাদায় হাঁটার সুবিধার জন্য নেয়া। অসম্ভব উদ্যমী লিলেনদা সেখানে অসূস্থ্য হয়ে পড়লেও কাউকে তেমন বুঝতে দেননি। আমি বিভিন্ন গ্রুপ ট্যূরে সাধারণত যেমন লোক পছন্দ করি তার সবকয়টা গুন উনার মাঝে আছে।
20090815_5577
ছবি-৪। এম ইউসুফ তুষার। নেশা আর পেশা ছবি তোলা। সবকিছু ছাপিয়ে একজন ভালো মানুষ, কিছুটা অস্থির সবসময়। আমার ক্যামেরা বিষয়ক জ্ঞানের অধিকাংশই এঁদের থেকে জানা। সামনের সেপ্টেম্বরেই চায়না যাচ্ছেন ইউনেস্কোর একটা পুরষ্কার নেবার জন্য।
20090815_5569
ছবি-৫। মামুন। এবারই আমার সাথে পরিচয়। ঢাকায় এক বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কাজ করে। অসম্ভব অস্থির আর হাজারটা ছবি তুলেও অতৃপ্ত সবসময়।
20090815_5581
ছবি-৬। নজরুল ভাই। মূলত আমার গুঁতাগুঁতিতে উনার সুন্দরবন আসা, ঘুরে যাবার পর মনে হচ্ছে এখন উনার গুঁতাতেই আমাকে আবারো সুন্দরবন যেতে হবে। উনার লেখায় পড়েছেন সারারাত ছাদে আধোঘুমে কাটানোর কথা, পরদিন দুপুরের আগে আগে পরিশ্রান্ত নজরুল ভাইকে এভাবেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমাতে দেখা গেছে।
20090816_5658
ছবি-৭। আমি। লুংগী পড়া এ ছবিটা নজরুল ভায়ের তোলা, নিলকমলে। বন্দুকের লাইসেন্সের কথা জানতে চাওয়াটা ঠিক হবেনা।
IMG_5483
ছবি-৮। নিলকমলের স্ক্রিনশট
nilkomol
নাম্বার দেখে মিলিয়ে নিন, 1,2,3 যথাক্রমে বন অফিস, নৌবাহিনী, মংলা পোর্ট অথরিটির ঘাট। 4,5,6 মিঠা পানির পুকুর, এতদঞ্চলের খাবার পানির একমাত্র উৎস। গত আইলায় 4 এবং 6 নোনা পানিতে ডুবে গেলেও 5 নাম্বারটা রক্ষা পেয়েছে। 7 অবজারভেশন টাওয়ার। 8 গোলঘর, সামনে ঘাসের মাঠ, দলবেঁধে হরিন ঘুরে বেড়ায় এখানে তাই বাঘেরও আনাগোনা বেশী। 9 অফিসের উল্টোদিকে সাদা দাগ বরাবর এখানে কাঠের রাস্তা আছে একটা প্রায় ৫০০মিটার লম্বা, এখন অবস্থা করুন, এরপর মাটি তোলা রাস্তা আরো ৫০০ মিটার তারপর হালকা গাছ, মূলত ঘাসের বন এরপর আবারো নদী, চারদিক পানিতে ঘেরা প্রায় ৭ বর্গ কিলোমিটার এ চর এলাকায় কমপক্ষে একটি বাঘ থাকার কথা সকল শুমারীতে উল্লেখ আছে।
ছবি ৯,১০,১১,১২। এছবি গুলো শরিফের তোলা, নীলকমল ফরেস্ট অফিসের পন্টুনের উপর বসে। যথাক্রমে বাপ্পি, আমি, নজরুল, লিলেন
bappi
ami
nazrul
lilen
ছবি ১৩। কাদা ডিঙ্গিয়ে নৌকায় ফেরা
দত্ত, মামুন, পেছনে তুষার, তার সামনে যুবায়ের আর সবার সামনে রয়েল
20090815_5587

বড় হয়ে যাচ্ছে, বাকিটা ইফতারের পর।


মন্তব্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

আমিও ইফতারের পর পরবর্তী পর্ব ছাড়তেছি... আজকে সুন্দরবন উৎসব
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মুস্তাফিজ এর ছবি

ইফতারের পর সেহরীর সময় চলে এসেছে

...........................
Every Picture Tells a Story

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

হুমম, বাকি কমেন্টও ইডতারের পরে।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

এমদাদ ও দত্ত বাবুদের সশ্রদ্ধ সালাম। খুব ভালো লাগছে দত্ত বাবুকে বুটটা দিয়েছেন বলে।

মামুন ভাইয়ের প্রোর্ট্রেটটা অসম্ভভ ভালো লেগেছে। হাতের ক্যামেরাটাই শুধু বেমামান! লীলেন ভাইয়েরটাও সেরকম হয়েছে।

নজরুল ভাইয়ের দাঁড়িয়ে ঘুমানোর জন্য কিছুটা খারাপ লাগছে।

কাঠের পুলের উপর আপনার ছবি দেখে মনে হচ্ছে অয়োময়ের মীর্জা হাসি

শেষের ছবিটা অতি চেনা-- যেন মুক্তি সেনার দল; রাইফেলের বদলে শুধু ক্যমেরা!

মুস্তাফিজ এর ছবি

মামুন ছেলেটা ভালো, একটু বেশী মাত্রায় অস্থির, ওয়াইল্ড লাইফের ছবি তুলতে যে মাত্রায় ধৈর্য রাখতে হয় তার ১০% ও ওর মাঝে নেই, আমরা ওর জন্যই অনেক ছবি মিস করেছি। সুন্দরবন যাবার আগে বাসে উঠার সময় সে আঙ্গুল কেটে ফেলেছিলো তাই প্রথম দিন ওকে কাদায় নামতে দিইনি। সেদিন আমরা নামার আগেই দেখি পায়ে পলিথিন বেঁধে সামনে এসে হাজির, বলে বস্‌ এখন নামতে পারি?
আমি এমদাদ কে একটা পয়েন্ট এন্ড শ্যূট ধরিয়ে দেব ভাবছি, ওরা আসলেই খুব আন্তরিক,আসলে আমাদের সবার মাঝে একটা বন্ধুসুলভ ব্যবহার ছিলো ওদের সাথে, সচরাচর টুরিস্টরা যা করেনা, তাই মিশে যেতে সময় লাগেনি।
নজরুল ভাই সেদিন আক্ষরিক অর্থেই বৃষ্টিতে খোলা ছাদে শুয়েছিলো, আসলে নীচেও বিছানা ভেজা ছিলো।
অন্যরা আরো কয়টা ছবি তুলেছিলো আমার, সেগুলো রিয়েলিস্টিক,তবু নজরুল ভাই তুলেছে বলে এটার কদর অন্যরকম।
শেষ ছবিটা আরেকটু লো লেভেল থেকে নিতে পারলে ভালো হতো, আসলে আমি নৌকায় না উঠা পর্যন্ত ওরা ফিরতে চাইছিলোনা, তাই আমাকেই আগে উঠতে হয়েছে।

...........................
Every Picture Tells a Story

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ওনাকে ক্যামেরা দিলে যে কাজ হবে সেটা আপনি আমি কেউই করতে পারবোনা। বড় মেমোরীর একটা দিতে পারলে ভালো হবে। আরো ভালো হবে ওখানে কম্পিউটারওয়ালা কেউ থাকলে (শহরে হলেও চলে), যাতে করে ছবিগুলো মাঝে মাঝে ডাউনলোড করা যায়। ওনার তোলা ছবি যে কত মূল্যবান হবে সেটা ভাবতেই আমার লোম খাড়া হয়ে যাচ্ছে।

মুস্তাফিজ এর ছবি

এমদাদ কে ছোট্ট একটা ট্রেনিং ও দেওয়া হবে ছবি তোলার উপর। আর কার্ড দুইটা, সমস্যা হবে না।

...........................
Every Picture Tells a Story

সাইফ তাহসিন এর ছবি

ছবিগুলো দেখে আমার এক পর্যায়ে হিংসায় বুক জ্বালা হতে লাগল, এত সুন্দর ক্রে মানুষ ছবি তুলে কিভাবে!! তাও ভাল এত আনন্দ করে এসে চেপে জাননি, ১% আনন্দ ও যদি ভাগ করে থাকেন এর জন্যে আমই বিশেষ কৃতজ্ঞ। আপনে গুরু গুরু . অন্ধকারে তোলা হেড শটগুলো দেখে চরম লাগল, জট্টিল এক একটা ছবি।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

মুস্তাফিজ এর ছবি

ভ্রমনের আনন্দ কিন্তু ফিরে আসার পরও থাকে অভিজ্ঞতা শেয়ারের মাধ্যমে।
হেড শট গুলো শরিফের তোলা, ও ভালো তোলে।

...........................
Every Picture Tells a Story

মামুন হক এর ছবি

ছবি সাতঃ হাজী নজরুল ( ওরফে পাজি নজ্রুল)
প্রতিটা ছবিই খুব ভালো লাগল!

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ

...........................
Every Picture Tells a Story

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

দুর্দান্ত সব ছবি।
আলোছায়ার মধ্যে লীলেনদার মুখ গম্ভীর করে তোলা ছবিটা দেখে অবশ্য একটু কুলকুল করে হেসে নিলাম... হাসি
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ মৃদুল দা
লীলেনদার মুখ গম্ভীর কারন উনি বাঘ দেখেছিলেন, দেখে উনার প্রথম কথা ছিলো “বাঘ তুমি নেংটো?” আর সাথে সাথে বাঘ লজ্জাতেই মরে গেলো।

...........................
Every Picture Tells a Story

যুধিষ্ঠির এর ছবি

পোর্ট্রেইট ছবিগুলো দারুণ! আপনার আর শরীফ ভাই - দুজনের তোলা ছবিগুলোই।

এমদাদ হোসেনের ছবির চারদিক ঘিরে যে আঁধারের একটা আবহ, ওটা কি ছবিটাই সেভাবে তোলা? নাকি পিপি করার পর?

কাঠের সেতুর ওপর আপনার ছবির ক্যাপশন হতে পারে - "আমার জলমহাল কে নিলো!?"... বহু বছর আগে বিটিভি-র কোন একটা নাটকে যেন শুনেছিলাম ডায়ালগটা, মনে নেই।

মৃদুল আহমেদ এর ছবি

হো হো হো এই কমেন্টটা ছিল সম্ভবত "এখানে নোঙর" নাটকে। সাইফুদ্দিন ছিলেন এক মাথানষ্ট গ্রাম্য বুড়োর ভূমিকায়, যার কাছ থেকে অন্যায়ভাবে জলমহাল বেড়ে নিয়েছিল মোড়ল। সেই বুড়োই এখানে সেখানে এই ডায়লগ দিয়ে বেড়াত!
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'

মুস্তাফিজ এর ছবি

যতদূর মনে পড়ে হানিফ সংকেত আর আজিজুল হাকিমের প্রথম টিভি নাটক সেটা।

...........................
Every Picture Tells a Story

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ যুধিষ্ঠির।

এমদাদের ছবিটা ওভাবেই তোলা।

...........................
Every Picture Tells a Story

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

এমদাদ ভাইয়ের রাইফেলের কি বেয়নেট আছে? রাইফেলটার কনফিগারেশন কী?

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

বেয়নেট আছে। কনফিগারেশন বলতে পারবো না। তবে শেষদিন দেখা গেলো তিন প্রহরী ডেকের উপর বসে বন্দুকের সব যন্ত্রপাতি খুলে ভয়ঙ্করভাবে পরিষ্কার করছেন। সেই সময়ের কিছু ছবি আমি তুলে রেখেছি মুস্তাফিজ ভাইয়েল জি৯ দিয়ে। মুস্তাফিজ ভাইয়ের কাছে আছে
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মূলত পাঠক এর ছবি

খাসা ছবি সব!

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ দাদা

...........................
Every Picture Tells a Story

স্পর্শ এর ছবি

ইস আপনাদের লেজধরে কেন যে ঝুলেপড়িনি সেইটা ভেবে কান্না পাচ্ছে মন খারাপ
নেক্সটটাইম ছাড়বোনা। দেঁতো হাসি


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...


ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...

মুস্তাফিজ এর ছবি

নেক্সটটাইম ছাড়বোনা।

দেখা যাবে আমরা লেজে তেল দিই নাকি আপনি হাতে তেল মাখেন হাসি

...........................
Every Picture Tells a Story

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রতিটা ছবিই খুব ভালো লাগল!

নৈশী।

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ নৈশী।

...........................
Every Picture Tells a Story

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি

ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। স্মৃতিমনেপড়ানিয়া ছবি। আমার বাড়িও সুন্দনবন এলাকাতেই কিনা। মাঝে মাঝে আব্বার সাথে শিকারে যেতাম। শৈশবের সেই সব ঝাপসা হয়ে আসা দিনগুলোর কথা আপনাদের ছবি আর লেখা (নজরুল ভাইয়ের লেখাসহ) পড়ে আবার উজ্জ্বল হয়ে উঠলো।

শেষ সেই বছর দশেক আগে আমি আর কীর্তিনাশা একসাথে বরগুনা জেলার পাথরঘাটা থানার কোরাইল্যা নামের এক এলাকায় গিয়েছিলাম। যেখান থেকে সুন্দরবন যাওয়ার জেলেদের মাছ ধরার ট্রলার ছাড়ে। ৯৮-এর বন্যা পরবর্তী সময় সেটা। আহা কী সেই স্মৃতি! মনেহয় সেদিনে কথা।

মুস্তাফিজ ভাই, আপনাকে আবারো ধন্যবাদ।

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

...........................
Every Picture Tells a Story

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

ছবিতায় কাইত হইলাম! চোখ টিপি
..............................................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

মুস্তাফিজ এর ছবি

ছবিতায়
?? ডিকশনারীতে ঢুকাইলা না কি?

...........................
Every Picture Tells a Story

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

এইটা মনে হয় এতোদিনে ডিকশনারিতে ঢুকে গেছে। হাসি
............................................................................................

আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।

মুস্তাফিজ এর ছবি

জানতামনা

...........................
Every Picture Tells a Story

দময়ন্তী এর ছবি

কই বাকী ছবি কই?
-----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'

-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'

মুস্তাফিজ এর ছবি

তৈরী আছে, এটা প্রথম পাতা থেকে সরে যাক তারপর

...........................
Every Picture Tells a Story

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

সুন্দর।
অন্ধকারের তোলা শরিফ-ছবিগুলোও অনেক ভালো লাগলো।
তবে, বিষয়গতভাবে আমার কাছে টপার হ'লো ছবি ৩- বনে বুনো লীলেন ভাই। চলুক
আরো আছে, না? দারুণ! চলুক
কী সুন্দর আপনার কাঁধে রাখা দূরবীন দিয়ে সুন্দরবন দেখেই ফেললাম এ-যাত্রায়। দেঁতো হাসি
ধন্যবাদ মুস্তাফিজ ভাই। কীরকম সিন্সিয়ারলি আপনারা এগুলোর দলিল রাখেন এবং আমাদের মতো ঘরকুনোব্যাঙদেরকেও সবিস্তারে খেটেখুটে দেখান সেই জানলা-পৃথিবী!
এই প্রসঙ্গে বিশ লক্ষ তারা দিয়ে গেলাম আপনাকে, অনিকেতদা'র স্টাইলে। হাসি
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

মুস্তাফিজ এর ছবি

ধন্যবাদ সাইফুল, আপনাকে তো কমেন্টে তারা দেয়া উচিৎ।

ভালো কথা পরের পর্ব দেখেন নাই?

...........................
Every Picture Tells a Story

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।