অকারণ

বাহ্ চমতকার (এই মুহুর্তে খন্ড ত লিখতে পারছি না Chrome এ )!!

জহির রায়হানের লেখার কথা মনে পড়ল। এই লাইনে উনি এতোটাই অসাধারণ, কি আর বলব!

অসাধারণ। মুগ্ধ করে দিলেন।

অল্প কেরুয়াক?

অসাধারণ!

-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

দারুণ!

--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."

লেখাটি পড়ে ভালো লাগলো।

-----------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....

উহুহু, শুভাশীষদা ভালো লাগে নাই। এই রকম বাক্য গঠনের পুনারাবৃত্তি একটু বেশিই একঘেঁয়ে লাগসে। ... আপনি আরো ভালো পারতেন।

অফটপিকঃ ছফাগিরি ১-৫ প্রিন্ট করে নামায় রাক্সি। সময়াভাবে পড়া হইতেসে না।

_________________________________________

সেরিওজা

এইসব কেমনে বানান? আমারগুলা কেবলই বড় হইয়া যায়।

.
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

খুব ভাল লাগল।

চেষ্টা ঠিকাছে। ছোট ছোট বাক্য। একশব্দে। বাঁধের মতো।

তবে আপনার কাছ থেকে বানান ভুলটা প্রত্যাশার মাপে খাটে না।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

গ্রেট!

--
ইমতিয়াজ মির্জা ।

এই গল্প ভালো লাগলো না।
খুব সিনেম্যাটিক মনে হলো।
বাক্যগঠন সুন্দর। ছো্ট্ট ছোট্ট তিন চার শব্দে।
কিন্তু একজন অসুস্থ্য মানুষের বিষন্নতা বড় বাক্যে ধরা পড়ে বেশী।
ছোট বাক্যে বিষন্নতা কেমন চটুল হয়ে গেছে।

আর রোগের নামটা এভাবে সরাসরি না বললে ভালো লাগতো।

(একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন)
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

- আমার কাছে ছোট ছোট বাক্যের গঠনে তৈরী কথামালাই ভালো লাগে। কিন্তু সেটা হতে হয় ঠাস। আমি নিজেও পারি না, চেষ্টা করি সবসময়।

ফুলকে কে কেমন দেখবে সে তো কল্পনার ব্যাপার, তা মানি। তাও নয়নতারার সাথে দম্ভ মেলানো একটু কঠিন হয়, হাটেমাঠেঘাটে বাড়ির ফাটলে ফুটে থাকে গরীবগুর্বো ফুল ওরা। খুব বেশি ঝরেটরেও যায় না, কনিষ্ঠ জ্যেষ্ঠ নির্বিশেষে। গরীবের কি আর সৌখিনতা পোষায়।

গল্পটা ভালো লাগলো, যদিও পাঠককে নিরাসক্ত রাখার প্রচেষ্টাটা টের পাওয়া যাচ্ছে দিব্বি। সেইটার ঊর্দ্ধে উঠতে হবে যে?

ভালো লাগল। শীর্ষেন্দুর 'মানবজমিন'-এর প্রীতমের কথা মনে পড়ল।

শুভাশীষ'দা
ভাল লাগল।
আমি ছোট ছোট বাক্যের প্রেমে পড়ে আছি অনেককাল(নিজে লিখতে পারি না বলেই হয়ত, দেখুন না, এইটাও কেমন লম্বা একটা বাক্য হয়ে দাঁড়াচ্ছে---)।
যারা অনায়াসে কাজটা করতে পারেন, তাঁদের আমার ভিনগ্রহের লোক মনে হয়।

শুভেচ্ছা জানবেন।

সাবজেক্টের কাছ হতে বিভিন্ন অব্জার্ভেশনাল ইম্প্রেশান বের হয়ে আসলো, (ফুলে দম্ভ) আর, অসমাপিকা ক্রিয়াপদের যে অবস্থান অনেকগুলো বাক্যে (শুয়ে আমি), বেশ ভোগালো। কোনো গল্প কখন ম্যাচুর হয়, বা কখনোই হয় কিনা জানা নেই, এই গল্প ইনফ্যান্সিতে আছে, এটাই আমার ইম্প্রশান।

ভাল লাগল।

ভালো লাগলো। পুরো বিবরন ছবির মতন দেখতে পাচ্ছি

এমন হয়।
পুরোটাই দৌড়ের উপর। সচলে ঢুকি না কতোদিন !
কতো লেখা আসে ! মিস হয়ে যায়। এটা হলো না, সেই রক্ষা।
অতোটা ভালো লাগলো না__ কেন জানি । বিবরণে উত্তম পুরুষ লাগসই হয় না মনে হয় । ( আমি নিজে তাই ভাবি আর কি শুভাশীষস্কি__ মাইন্ড খাইয়েন না ! ) আর আখ্যানটা খুব চর্চিত ! কিন্তু আপনি উতরিয়ে দিয়েছেন ।

অফটপিকঃ ছফাগিরি পড়া হচ্ছে নিয়মিতই ।

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

উত্তম পুরুষে বর্ণনাতে আপত্তি নেই, তবে সংলাপবিহীন গল্পে নৈর্ব্যক্তিক বর্ণনাই লাগসই।
বড় যৌগিক/জটিল বাক্য লেখার চেয়ে ছোট সরল বাক্য লেখাই কঠিন।
কেন্দ্রিয় চরিত্রের কনটেক্সটে বাক্য দীর্ঘ ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসমাপ্ত হলে মনে হয় লাগসই হত। অনেকটা পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ সব উৎসাহ হারিয়ে বসে পড়ার মত।
শয্যাশায়ী মানুষের চোখে পৃথিবী কি Single Point Perspective View? অমন ভাবে দেখলে কেমন দেখায় দুনিয়াটা? এই এক্সপেরিমেন্টটা বোধহয় করা যেত।
গল্পের এক্সপেরিমেন্ট ভালো লেগেছে তবে জিফরানের ভাষ্য অনুযায়ী গল্পের Infancy-র সাথে অনেকটাই একমত।