Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

আমিয়াখুম বিজয়ের গল্প - বান্দরবান ভ্রমণ দ্বিতীয় পর্ব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৩/২০১৩ - ১০:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরু হল সূর্যের আলো ফুটতেই। সকালে খাওয়া দাওয়া সেরে নিলাম সকাল ৭.৩০ টার মধ্যেই। আবার ও ভাত আর মুরগি, সাথে ডাল। পথে খাওয়ার জন্য বিস্কিট কিনে নিলাম সবাই কারণ মাঝে খাওয়ার জিনিস কেনার মত জায়গা পাওয়া যাবে না। হালকা ওষুধপত্র ও কেনা হল।


সিলসিলা

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: বুধ, ৩০/০১/২০১৩ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৌরিতানিয়ার মতো হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর নদী ও নারী
গহ্বর থেকে উঠে আসছে সাপ
উঠে আসছে পাপ
বিলাস দ্রব্যের মতো আমাদের চায়ের কাপ
শুষে নিচ্ছে যাবতীয় কনডেন্স মিল্ক
সিলসিলা ড্রেসের মতোই রঙিন
বড় রঙিন সন্তোষে কাটানো বালকবেলা
আহা সিলসিলা কাপড়ে ঢাকা মেয়েরা
তুমাদের মনে পড়ে

....কবিতার নাম মরে যাবার আগে ও পরে


দেখা হইলো চক্ষু মেলিয়া - ২

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩০/০১/২০১৩ - ৬:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সিলেট থেকে শ্রীমঙ্গলের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটার। আমরা সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে শ্রীমঙ্গল থেকে রওনা হলাম। সারাদিন পিক-আপের ছাদে বসে হৈ-হুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ালেও সন্ধ্যার পরের বাতাসে তা বেশ কঠিন হয়ে উঠছিল। আমাদের শীতবস্ত্র ভর্তি ভারী ব্যাগ দেখে মুচকি হেসে দিনের বেলায় শীত অবশ্য উধাও হয়ে গিয়েছিল। সকল শীতবস্ত্রের ব্যবহার তাই আমরা সন্ধ্যার পরের এই পিক-আপ ভ্রমণেই করছিলাম। যাই হোক, ঘন্টা দুয়েক শীতে কাঁপাকাঁপি কর


দেখা হইলো চক্ষু মেলিয়া-১

নীলম এর ছবি
লিখেছেন নীলম [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/০১/২০১৩ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর থেকে লম্বা লম্বা টার্ম ফাইনালগুলো একটাই আশায় বুক বেঁধে শেষ করি। পরীক্ষা শেষ হলেই ঘুরতে যাবো!


নিস্তলরয় বনাম ফুটবল ও পিস্তল অথবা নাইলোটিকা মাছ

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০১/২০১৩ - ১১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নাইলোটিকা মাছের গভীরে জমে আছে লাল
অথবা আমাদের পিস্তল পবিত্র পিস্তল আমার
এখানে কুমুদিনী গার্লস কলেজের সামনে একা দাঁড়িয়ে
তোমাকে দেখব বলে এই ঘনঘোর অন্ধকার
নিশাচর পাখির মতো তন্দ্রাহীন
প্রখর রোদে

এই যে বিকেলবেলাগুনি ধসে গেল
এই যে নির্দয় প্রেম একদিন ফুরিয়ে গেল
এই যে অকস্মাৎ মানুষের মন
শনপাপড়ির মতো থোকা থোকা
মিষ্টি হয়ে ঝরে পড়ে মানুষেরই মনে
অরণ্যে ভরনপোষনের দায় কে কাহারে দিছে


কাশিপুরের জঙ্গলে ভাষার লড়াই

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৪/০১/২০১৩ - ২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘ঘটনাটা কাশিপুরের জঙ্গলের। কাশিপুর চিনলি না! আঃ মরণ। আকাট মুর্খদের নিয়ে হয়েছে যত জ্বালা।’ ভাষা-আন্দোলনের গল্প শোনাতে গিয়ে কাশিপুরের জঙ্গলের গল্প ধরেছেন কানাইলাল পণ্ডিত। সেখানেও নাকি একটা ভাষা আন্দোলন হয়েছিল। কানাইবাবু কাশিপুরের লোক কিনা, তাই গল্পটা তিনি জানেন।
‘শোন রে হতভাগার দল।’ কানাই বাবু তাচ্ছিল্যভরেই গল্পটা শুরু করলেন। ‘কাশিপুর হলো সেই কাশিপুর। কোন কাশিপুর? আরে যেখানে শরৎবাবুর এক মামার বাড়ি সেখানে। কী বললি, শরৎবাবুকেও চিনলি না? আরে অকর্মার ঢেকিরা! শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বুঝলি। এবার ঠিক চিনেছিস তো? ভাগ্যি তোদের, নইলে ঘাড় মটকে দিতাম। ওই কাশিপুর আবার গফুরেরও কাশিপুর। মহেশ গল্প পড়িস নি? কাশিপুরে মহেশ আর আমিনাকে নিয়ে ছিল গফুরের সংসার। ঢাকা থেকে সুন্দরবন কিংবা চিত্রা এক্সপ্রেসে চড়ে সোজা চলে যাও দর্শনা। সেখান থেকে বাসে জীববন্নগর। তারপর রিক্সা-ভ্যানে চড়ে চলে যাও কাশিপুর। বুঝেছিস রে হতচ্ছাড়ার দল?’
কানাইবাবু ছাত্রদের গল্প শোনাতে থাকুন, এই ফাঁকে আমরা ঘুরে আসি কাশিপুরের জঙ্গলে।
কাশিপুর জঙ্গলে রাজা হলো রগচটা বাজপাখিটা। প্রকাণ্ড একটা শেওড়াগাছে তার রাজপ্রাসাদ। আগে অবশ্য এই বনে রাজা-মন্ত্রী বলে কিছুই ছিল না। দুষ্টু বাজপাখিটা ষড়যন্ত্র করে রাজা সেজে বসে আছে। অবশ্য তার পাইক-বরকন্দাজও কম নয়। হাজার খানেক কাল-কেউটে সাপ পুষে রেখেছে চতুর বাজটা। এরা তার পুলিশ বাহিনী। দাঙ্গাবাজ স্বভাবের ফিঙেরদল তার সেনাবাহিনি। এছাড়া এক শিয়াল পণ্ডিতকে উৎকোচ দিয়ে দলবলসহ তাকে পুষে রেখেছে উপদেষ্টা হিসাবে। শিয়ালের দল ছাড়াও আছে একদল বনবিড়াল। কেউটেদের যাতে অসুবিধে না হয় তাই গুইসাপ কিংবা বেজিদের বনের ধারে ঘেঁষতে দেয় না রাজা বাজপাখি।


সেন্টমার্টিন ভ্রমণঃ ছবি ব্লগ-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৯/১২/২০১২ - ৪:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেন্ট মার্টিন। নীলাভ স্বপ্নের দ্বীপ। গত সপ্তাহে তিন বন্ধু মিলে গিয়েছিলাম সেন্ট মার্টিন। বাংলাদেশে এত সুন্দর একটা দ্বীপ আছে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। চারিদিকে শুধু নীল আর নীল। ওপরে নীল আকাশ, নিচে নীল জল। যেন একটা নীল স্বপ্নপুরী। এই নীল মোহনীয় রূপ ক্যামেরার ফ্রেমে ধরার অপচেষ্টা করেছি মাত্র।


চিড়িয়াখানা বৃত্তান্ত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/১২/২০১২ - ৪:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ সাব ‘লাল-সালু’ কিতাবখানিতে আমাকে যেইভাবে বেইজ্জত করিয়াছিলেন তাহাতে আমার মনে হইয়াছিল মরিয়া গেলে সব ঠিক হইয়া যাইবে, কিন্তু হইলোনা। মালাকুল মওতের সাথে যখন আমার দেখা হইলো তখনও আমি তাহাকে সৈয়দ সাবের মতন দেখিলাম, মালাকুল মওত আমার কান ধরিয়া টানিয়া নিয়া চলিলেন, আমি তাহাকে বলিলাম মৃত আত্মাকে এইরূপ কষ্ট দেয়ার কথা কিতাবে লিখা নাই, কান ধরিয়া লইয়া যাওয়া অপমানের সামিল- এই