Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

হাসপাতাল

পিউলির বোন

নিলয় নন্দী এর ছবি
লিখেছেন নিলয় নন্দী [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০৩/২০১৫ - ৩:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেবিনের জানালা দিয়ে পিউলি বাইরে তাকায়। বৃষ্টিভেজা কালচে পিচের রাস্তায় দু চারটে রিকশা যায়। হর্ণ বাজিয়ে চলে যায় একটা সাদা গাড়ি। একপাশে ভ্যান রেখে আইসক্রীমওয়ালা মাথার চুল মোছে। হঠাৎ এক পশলা বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় বেচারা ভিজে গেছে একদম। সে কি এখন গায়েই শুকাবে তার ভেজা গেঞ্জিটা? নাকি আর কোথাও শুকনো জামা আছে?


কৃষ্ণপক্ষ

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি
লিখেছেন অতন্দ্র প্রহরী (তারিখ: মঙ্গল, ২২/০৪/২০১৪ - ৬:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবাকে মনে হয় বাঁচানো যাবে না। সফেদ দাড়ির প্রৌঢ় ডাক্তার যখন বাবার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করছিলেন, আমার তেমন কোনো অনুভূতি হচ্ছিল না। ভেতরে কেমন একটা শূন্যতা দানা বাঁধছিল শুধু। মনে হচ্ছিল নীরবতার একটা চাদর যেন চারপাশ দিয়ে ঘিরে ধরছে। মা পাশেই ছিলেন। যতটা ভেঙে পড়বেন ভেবেছিলাম, আমাকে অবাক করে দিয়ে খুব শক্তভাবেই গ্রহণ করলেন তিনি ব্যাপারটা। "তুমি কথা বলো, আমি তোমার বাবার কাছে গিয়ে একটু বসি," মা ধীর পায়ে কেবিনের দিকে চলে গেলেন। তার গমনপথের দিকে আমি ফাঁকা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। ওদিকে ডাক্তার আমাকে রোগের গতিপ্রকৃতি, পরবর্তী করণীয়, কার্যত তেমন কিছুই যে আর করার নেই, সেসব আরও ভেঙে বলতে থাকলেন। চুপচাপ কেবল শুনলাম আমি। এরপর যখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন আমার কোনো প্রশ্ন আছে কি না, আমি তখনও কিছু বলতে পারলাম না। মাথা নাড়লাম শুধু। তিনি আমার বাহুতে আলতো চাপ দিয়ে সাহস রাখতে বললেন, পরিবারের পাশে দাঁড়াতে বললেন। সঙ্গে এটাও জানালেন যেকোনো দরকারে তাকে যেন নির্দ্বিধায় জানাই। তার দিকে তাকিয়ে ছোট্ট করে শুকনো হাসি হেসে আমি সরে এলাম ওখান থেকে।


কিছু টুকরো স্মৃতি

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৯/২০১৩ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
সার্জারি ওয়ার্ড এ ইন্টার্ন করছি। এক মুরুব্বী রোগী ভর্তি , সত্তরের উপরে বয়স, যার কাছে ফলো-আপ দিতে গেলেই সকাল বিকাল সবাইকে উপদেশ শুনতে হচ্ছে। তো এক সন্ধ্যায় আমি গেলাম তার খবরাখবর নিতে। ফলো-আপের মাঝে সে আমাকে নানা প্রশ্ন করছে,
তোমাদের বাড়ি কই?
ঢাকা।
তুমি কি পাস দিয়ে ডাক্তার হয়ে গেছ না এখনও পড় ?
ডাক্তার হয়ে গেছি।
আলহামদুলিল্লাহ, তোমার বাবা মা কি করে ?
চাকরি করে।


অণুগল্পঃ জীবন যেখানে যেমন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৩/২০১২ - ৭:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাইরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। ঢাকা শহরের বহুতল ভবনগুলো যেনো এই বৃষ্টিকে উপহাস করে। বড় বড় হাসপাতালগুলোর ভিতর থেকে তা আরো অনুভব করা যায় না। কেবিনে রোগী দেখতে এসে জানালা দিয়ে শুধু বৃষ্টির অঝোর ধারাই দেখা যাচ্ছে, শব্দগুলো অণুরনিত আর হচ্ছে না। কিন্তু এই অঝোর ধারা দেখেই দিপু কেমন উতলা হয়ে উঠলো। পালস দেখার জন্য রোগীর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে, পালস বিট দূরে কোথাও হারিয়ে গেছে, সেখানে জায়গা দখল করেছে টাপুর টুপুর শব্দ।


বাচ্চা ভয়ংকর ডাক্তার ভয়ংকর!

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: শুক্র, ০৬/০৩/২০০৯ - ৭:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(বাঁচতে হলে জানতে হবে টাইপ কথাবার্তা আছে ভেতরে ... বেশি ছোটরা না পড়াই ভাল)

আমার বিবাহিত জীবন প্রায় ছয় বছর ছুঁই ছুঁই করছে। বাচ্চা কাচ্চা নেয়ার কোন রকম অবকাশ পাই নাই এর মধ্যে। যখন বিয়ে করি তখন বউয়ের বুয়েট লাইফের ৩য় বর্ষ ... ২১তম বিসিএস-এর কল্যানে আমি কেবল গণপূর্ততে যোগদান করেছি আর ওদিকে পি.এইচ.ডি করার জন্য জাপান সরকারের বৃত্তি হবে হবে করছে। মাত্র চার মাস চাকুরী করেই একা জাপান চলে গেলাম...


র‌্যাফলস্ এ্যাসথেটিকস্ বিভাগের একটি কেবিন

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৮/২০০৮ - ১২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে বড় শপিংমল, সানটেক সিটি মলের ভেতরে

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৮/২০০৮ - ১২:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ডায়ালগ সেশনে আধুনিক সিঙ্গাপুরের স্থপতি মি. লী কুয়ান ইউ

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০০৮ - ১১:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সিঙ্গাপুরের বিখ্যাত ন্যাশনাল ক্যান্সার সেন্টার

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০০৮ - ১:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সুপন্ডিত গাইড ড্যানির সাথে সিঙ্গাপুর ট্যুরিজম বোর্ড অফিসে

সৈয়দ আখতারুজ্জামান এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আখতারুজ্জামান (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০০৮ - ১:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: