[justify]
অ
তার সাথে কথাসন্ধি The Danish Girl চলচ্চিত্রটির প্রসঙ্গ ধরে অথবা আমাদের দুজনেরই পছন্দ এডি রেডমেইনের (Eddie Redmayne) অভিনয়। এডির সাথে আমার পরিচয় The Theory of Everything এর মাধ্যমে- হকিঙের বিভিন্ন লেখা ও আত্মকথা পড়ে তার জীবনকে আমি যেভাবে কল্পনা করে নিয়েছিলিম সেটি ফুটিয়ে তুলেছিলো এডি চমৎকারভাবে; এমনকি হকিং অনেক সাক্ষাৎকারে এডির প্রসংশা করেছে তাকে নিখুঁতভাবে উপস্থাপন করেছে বলে।
বিতর্কটা বহুদিনের। নাচ গান থাকলেই সেটা ভালো সিনেমার সীমানার বাইরে। আবার নাচ গান না থাকলে সেটি ভালো ছবি। বা এমনও বলা হয়ে থাকে, জীবনমুখী সিনেমার রঙটা একটু ফিকে হতেই পারে। প্রশ্ন উঠতে পারে, জীবনমুখী গল্প মানেই কী ধুসর? কারও জীবনে কী রংধনুর সাত রং নেই?
নাটক নির্মাতা দীপঙ্কর দীপনের প্রথম চলচ্চিত্র ‘ঢাকা এ্যাটাক’ বছরের শুরু থেকেই অনলাইন প্রকাশনাগুলোতে বেশ ‘বাজ্’ সৃষ্টি করছে। গত ২৯শে ডিসেম্বর মহরত হয়ে গেল- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, র্যাবের মহাপরিচালক, পুলিশের আইজিপি, ডিমপি কমিশনারের উপস্থিতিতে। জানানো প্রয়োজন- সিনেমাটির নির্মাণের সাথে ‘পুলিশ পরিবার কল্যাণ সমিতি’ জড়িত আছে, এর গল্পটি লিখেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা ও অপরাধ তথ্য বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ
সে এক প্রাগৈতিহাসিক যুগের কথা। সে সময় মুর্শেদ ভাই “আপনাদের প্রিয় ছবির নাম” শীর্ষক একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। সেখানে সবার প্রিয় প্রিয় ছবির নাম দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। তো হলো কি, সচল হাচল অনেকেই তখন তাদের প্রিয় প্রিয় ছবির নামের তালিকা করে দিয়েছিলেন। মুর্শেদ ভাইও বলেছিলেন সব ছবির নাম এক জায়গায় করে একটি সুন্দর তালিকা তৈরী করবেন। কিছুটা করেওছিলেন।
সম্প্রতি আমি লিন্ডা সিগারের লেখা ক্রিয়েটিং আনফরগটেবল ক্যারেকটারস বইটি পড়া শুরু করেছি। কোন সিনেমার চিত্রনাট্যের জন্য কিভাবে একটি চরিত্র সাজাতে হয় তার উপর এই বই।
২০১৬’র শুরু থেকেই চলচ্চিত্র নিয়ে নিয়মিত লেখার একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছিলাম। ইচ্ছে ছিল ৮৮তম অস্কারের সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র পুরষ্কারের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রগুলো দিয়ে শুরু করবো। কিন্তু গত বৃহস্পতিবারের দৈনিক প্রথম আলোর ‘আনন্দ’ তে চলচ্চিত্র নির্মাতা রেদওয়ান রনির বাংলাদেশের চলচ্চিত্র বিষয়ক অত্যন্ত ‘নাইঈভ’ অত্যন্ত ‘শভিনিস্টিক’ লেখাটি পড়ে নিজেই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সম্ভাবনা
প্রথম চাকমা ভাষার চলচ্চিত্র 'মর ঠ্যাংগারি' সেন্সর বোর্ডে আটকে যাওয়ার খবর শুনে আমার মনে কৌতুহল জেগেছে সেন্সর বোর্ডে সাধারণত কি কি কারণে কাটাকুটি করা হয় সেটি জানার জন্য। তারপর তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে এ বছরের কাটাকুটির তালিকা পেয়ে ভাবলাম সবাইকে দেখাই। বেশ ইন্টারেসটিং!
সর্বশেষ ইমনের করা কাজ দেখেছিলাম আমাদের বসার ঘরের টিভিতে, সেটা ছিল আরএময়াইটি-র ফিল্ম কোর্সের জন্যে ওর বানানো একটা শর্ট ফিল্ম। ইমন আর তন্বীর মেলবোর্নে থাকাকালীন একটা বছর আমাদের জন্যে উল্লেখযোগ্য একটা সময় হয়ে থাকবে আজীবন, সেটা নিয়ে লিখেছি আগে এখানেই, নাম ছিল ‘গগন আজ দেশে ফিরছে”। সে দিন সকাল বেলা আমাদের বাসায় বসে দুইজনে ব্যাগ গোছাচ্ছে, আর পাশের ঘরে বসে আমি ভীষণ মন খারাপ করে লিখে চলেছি সেই ব্লগ, অতঃপর রাতে যখন ওদের প্লেনে তুলে দিয়ে আসলাম, মনে আছে তারপরের অনেকগুলো দিন আমার আর তিথি-র চারপাশ জুড়ে ছিল একটা অদ্ভুত শূন্যতা।
সেই প্লেন উড়ে চলে যাবার বছর চারেক বাদেই যে আমি আবু শাহেদ ইমনের পরিচালিত সিনেমা বড় পর্দায় দেখার জন্যে এই মেলবোর্নেরই এক সিনেমা হলের টিকেটের লাইনে দাঁড়াবো, সত্যি বলছি, এই কথা সেদিন ঘুর্নাক্ষরেও ভাবিনি!