Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প

কাক কিংবা শকুনের গল্প

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: রবি, ২২/০৭/২০১২ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কতগুলো কাক রাস্তার পাশের নিচু দেয়ালটায় বসে আছে। গেট থেকে বের হয়েই কাকগুলোকে দেখে আঁতকে উঠলেন আনোয়ার সাহেব। তার আঁতকে উঠাটা চোখে পড়ল বাড়ির দারোয়ানের।

“স্যার, কিছু হইছে?”

আনমনে মাথা নেড়ে অন্যমনস্ক হয়ে একটা রিকশায় চড়ে বসলেন তিনি। রিকশাটা এগিয়ে চলতে শুরু করতেই পেছনে ঘুরে আবার কাকগুলোকে একবার দেখলেন।


পৌরুষ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৭/২০১২ - ১২:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত পর্ব

“ও কোথায়?”, মিসেস উইলসন জিজ্ঞেস করেন গ্যারেজে নেমে এসে।

“উপরে ওর কামরায় গিয়েছে”, দ্বিগুণ জোশে সদ্য লাগানো পাঞ্চবলটির উপর প্রমাণ সাইজের একটা ঘুসি বসিয়ে বলেন মিঃ উইলসন, “তদারকি করেছিলে তো ঠিকঠাক? শক্ত করে ঠিকমতো লাগিয়েছে তো এটা?”

“দুপুরের খাবারের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে তো! ও এখন কামরায় কি করছে?”


স্পর্শের বাইরে

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি
লিখেছেন অতন্দ্র প্রহরী (তারিখ: রবি, ১৫/০৭/২০১২ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা নাকি পৃথিবীর পৃষ্ঠে থাকি। বাবার এই কথা শুনে বিস্ময়ে চোখ গোল হয়ে যায় রাশেদের। এ কেমন কথা! "তাহলে টুপটাপ পড়ে যাই না কেন আমরা!" বাবা হাসেন। আধাশোয়া থেকে উঠে বসতে বসতে রাশেদকে মাধ্যাকর্ষণ বোঝানোর চেষ্টা করেন তিনি। ওর বিস্ময় তাতেও কমে না। তবে যে ওর ধারণা ছিল আমরা পৃথিবীর ভেতরে বাস করি! যখন আকাশে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে, পৃথিবীর শরীরের বিভিন্ন জায়গা থেকে জানালার মতো গর্ত খুলে যায়, আর সেখান দিয়ে আমরা আকাশে যাই।


সন্তর্পণে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৭/০৭/২০১২ - ১২:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অপরিচিত একজন লোক বারবার শরীরের দিকে তাকালে কেমন লাগে! অস্বস্তিতে ওড়নাটা বুকের ওপর টেনে দেয় তন্দ্রা। বাসে থাকলে তা-ও এসব লোলুপদৃষ্টি পাশ ফেরানো যায়, কিন্তু লেগুনায় একদম মুখোমুখি।

“হারামজাদা!”


আদমচরিত ০৫৪

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৭/২০১২ - ১০:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আদম মিষ্টান্নের হাঁড়িটি বিজ্ঞানিলের হস্তে ধরাইয়া দিয়া সুমধুর স্বরে কহিল, মিষ্টান্ন মিতরে জনা।

বিজ্ঞানিল তাহার রশ্মি নির্মিত বস্ত্রখণ্ডের পকেট হইতে কী একটি যন্ত্র বাহির করিয়া মিষ্টান্নের হাঁড়ির শালপাতার আবরণ সরাইয়া মিষ্টির গুণাগুণ পরীক্ষা করিয়া হাসিমুখে কহিল, আদম যে! কেমন আছ বন্ধু?


দ্বিধা, আজকে তোমায় দিলাম ছুটি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৭/২০১২ - ৯:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঠিক এই মুহূর্তে আপনারা যাকে মতিঝিল লোকাল বাস-স্ট্যান্ডে ক্লান্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখছেন তিনি জাহিদ সাহেব। কর্ম-দিবসের দিনগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই এই সময়ে জীবনকে শাপ-শাপান্ত করতে করতে বাসের অপেক্ষা করতে থাকেন তিনি । জাহিদ সাহেব এমন কোন বিশেষ ব্যক্তি নন যাকে নিয়ে একটা গল্প তৈরি হতে পারে। জাহিদ সাহেবের প্রধান বিশেষত্বই হচ্ছে আলাদা করে তার কোন বিশেষত্ব নেই। তিনি নটা-পাঁচটার সরকারি চাকুরে। ঘুষ


পশ্চিম আফ্রিকার উপকথা

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৭/২০১২ - ৫:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুকুর আর বেড়ালের মাঝে যেভাবে শত্রুতা শুরু হল


কুমিরাবতী

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০৭/২০১২ - ৪:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভয়ার্ত না হলে মায়ের খনখনে গলার আওয়াজ কোনোদিন ভাঙেও না ফাঁটেও না। বামহাতের উল্টো পিঠ দিয়ে পাছার ঢাল থেকে ঘষটে লুঙ্গিটা কোমরের খাদ পর্যন্ত উঠিয়ে চেপে ধরে ডান হাত দিয়ে ক্যারমের রেড খাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে কানে এলো মায়ের এই চিৎকার- কু...মিকই...ই...ইর... রন... জকও...ওকও...ওন... শি...লাকআ...আ...আ...


দোষী স্বপ্ন - The Criminal Dream

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- কাল রাতে তোর বউকে স্বপ্নে দেখলাম
ভুরু কুঁচকে মতিন সোজা হয়ে বসে। রনি হারামজাদার ভাবগতিক বোঝা মুশকিল।
- আহা, ঐরকম চোখ পাকিয়ে তাকাচ্ছিস কেন? স্বপ্ন দেখাটা কি দোষের কিছু নাকি? নাকি স্বপ্ন দেখলেই দোষ হয়?
মতিনের টান পরা পেশীগুলো সামান্য সহজ হয়। তবে তারপরও সন্দেহের দৃষ্টিতে রনির দিকে তাকিয়ে থাকে। সন্দেহ হবারই কথা।
-দেখলাম আমি আর ভাবী ...
মতিনের পেশী আবারও টান টান, দৃষ্টি তীক্ষ্ণ।


রাতের অতিথি

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০২/০৭/২০১২ - ১:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হ্যালো ।
ইমন ভাইয়া? আমি কল্পনা দিদি।
আরে, সিস্টার আপনি? আপনার আজকে নাইট?
হ্যাঁ।
কিন্তু এতক্ষণ দেখলাম না যে?
ওটি তে ছিলাম, একজন রোগী এসেছে , একটু নিচে আসেন ।