Archive - মে 5, 2013 - ব্লগ

এনাফ ইজ এনাফ

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: রবি, ০৫/০৫/২০১৩ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবিন্যস্ত দৃশ্যগুলো

বাড়ির গিন্নি প্রতিদিন দু’বেলা সবার খাওয়ার পরে গৃহপরিচারিকাকে খাবার বেড়ে দেন। মেলামাইনের প্লেটের ওপর ভাত। নিজেরা যে চালের ভাত খান, সে চালের না। আলাদা করে কেনা হয় মোটা চাল। কাঁকড়-টাকড় বাছা হয় না। উঁচু ঢিবি করা ভাত। এক পাশে গতকালকের বাসি মাছের তরকারির উচ্ছিষ্ট, একটু ডাল। আর বড়জোর আজকের ভাজি।


ইনডাকশন চুলা, নন-ষ্টিকি ফ্রাইপ্যান আর আমাদের বহুবচন ভিরমি

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি
লিখেছেন লুৎফুল আরেফীন (তারিখ: রবি, ০৫/০৫/২০১৩ - ৯:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক.

ছোটবেলায় বাৎসরিক পিকনিকে গেলে দুইটা কাজ আমাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে করতে হত – এক, দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে সর্বশেষ স্থান দখল করা এবং দুই, কর্কশ টিনের মাইকে মিহি গলায় সূরা এখলাস তেলাওয়াত করা। দ্বিতীয়টা কোন পরিকল্পিত ইভেন্ট না; বাবা আমার হাফেজি এলেম জাহির করতে মাইকের কাছে টেনে নিয়ে যেতেন। টেনশনের কারণে সূরা এখলাস মনে করতে না পারলে বাবা বলতেন ‘দুই লাইন আজান শুনায়ে দাও’।


আমার গর্বের কষ্টে ছেয়ে আছ তুমি, কায়কোবাদ মামা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৫/০৫/২০১৩ - ১০:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বিয়ের সময় কোন লাইটিং কোম্পানীর সাথে যোগাযোগ করি নাই। অন্যদের বিয়ে করার সময় ব্যবহার করতে দেখেছি, হাস্যকর লাগত। কিন্তু মনে মনে মজাও লাগত। এটা আমি সারা জীবন মনে রাখব, যে সারাদিন কাজ করে, এত এত দৌড়াদৌড়ির মধ্যে কিভাবে সময় বের করে, নিজের বড় ভাগ্নের বিয়েতে লাইটিং এর ব্যবস্থা করেছিল কায়কোবাদ মামা, কাওকে না জানিয়ে, আমাকে খুশি করতে। আমার লজ্জা লাগছিল, কেন এটা করলা মামা – প্রশ্ন করলে বলেছিল – আরে মামা ত