Archive - মে 26, 2013 - ব্লগ

পাউলো কোয়েলহোর দ্য আলকেমিস্ট - পর্ব -১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ১০:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছেলেটির নাম সান্তিয়াগো। ভেড়ার পাল নিয়ে যখন সে পরিত্যক্ত গীর্জার কাছে পৌঁছালো তখন গোধূলীর আবছায়া নেমে এসেছে চরাচরে। কালের আঁচড়ে জীর্ণ গীর্জার ছাদ ধ্বসে পড়েছে অনেক আগেই। এককালে যেখানে তোষাখানা ছিল, এখন সেখানে সগর্বে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে একটি সুবিশাল সাইক্যামোর গাছ।


শেষ গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৯:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]রুমটায় খুব অস্বস্তি হচ্ছে আমার। যেন এখানে কিছু একটা অশুভ ব্যাপার আছে, যেন কেউ এ রুমটাকে কোন এক অভিশাপ দিয়ে গেছে। গা গুলানো একটা ভাপসা গরম এখানে, যেন এক টুকরো নরক। ছাড়াছাড়াভাবে কিছু স্মৃতি মনে পড়ল আমার। গত কদিন ধরে নতুন ধরনের এক হতাশায় ভুগছি আমি। জীবনের অর্থ, বেঁচে থাকার প্রয়োজনীয়তা, মহাবিশ্বের অপার বিশালতা- এসব বড় বড় ব্যাপার নিয়ে ভাবার চেষ্টা করছিলাম আমি। এক সময় বুঝতে পারলাম য


মন্ত্রী-সচিববৃন্দ, একটু বাসে চড়েন

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল সচল সিমন সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। বাসে চড়তে যাচ্ছিলেন, হেলপার তাকে ঠেলে ফেলে দেয়, তারপর বাস তাঁকে পিষে চলে যায় গন্তব্যের দিকে। সিমনকে গন্তব্য পাল্টে চলে যেতে হয় হাসপাতালে, যেখানে তাঁকে নিয়ে লড়ে যাচ্ছেন ডাক্তাররা। আমি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রেখে সিমনকে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসতে দেখতে চাই।


ম্যানেজার

ঈপ্সিত আর চম্পাকলি এর ছবি
লিখেছেন ঈপ্সিত আর চম্পাকলি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৬:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অল্প পাজি বস্‌রা যারা, একটু রেগে নাম কেনে,
দুচার দিনেই আমরা সবাই, ধাতটা তাদের যাই জেনে।
অল্পে রাগে, অল্পে চেঁচায়, হয় সে খুশি অল্পেতে,
চা, সিগারেট, মুভির টিকেট, তেল লাগানো গল্পেতে।
তারেই বলি অল্প পাজি, আসল পাজি দেখবে কে?
(দশ দিনেতে ফেলবে পাতা, সেই বসের-ই রূপ দেখে।)
চেঁচায় না সে যখন তখন, রাখবে সে যে রাগ পুষে,
অ্যাপ্রাইজালের সময় এলেই, নেবে সবার খুন চুষে।


ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি...০১৩

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ১২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...