ভীমেরে সামলাইতে পারে দ্রৌপদী কিন্তু সে এখন ভীমের কোয়ালিশন হইয়া যুধিষ্ঠিরের অপজিশন। ভীমরে কিছুটা সামলাইতে পারত অর্জুন কিন্তু অস্ত্র জোগাড়ের নামে সে পলাইছে বনবাস ছেড়ে। এই অবস্থায় দৌড়ের উপর না রাখলে ভীমেরে সামলানো কঠিন। তাই একদিন ভবঘুরে মুনি লোমশরে পাইয়া তার নেতৃত্বে যুধিষ্ঠির তীর্থ ভ্রমণের একটা পরিকল্পনা বানাইয়া ফালায়। কিন্তু তীর্থযাত্রায় দরকারি মালপত্র বহন করব কেডায়?...
ব্রিটিশ জাদুঘরের প্রাচীন সংগ্রহশালার বিশেষ কক্ষে দাড়িয়ে আছি, সেখানে বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘরটির সর্বাপেক্ষা প্রাচীন বস্ত তাঞ্জানিয়ার আদিমানুষের ব্যবহার করা ১৮ লক্ষ বছরের প্রাচীন প্রস্তরকুঠার আছে, ইউরোপের প্রাচীন ফরাসীদের তৈরি ম্যামথের দাঁতের তৈরি ১৩,৫০০ বছর আগের অপূর্ব শিল্পকর্ম আছে, এমন অনেক কিছুরই মাঝে ছিল এগার হাজার বছর আগে তৈরি আইন শাখ্রির যুগল (Ain Sakhri lovers ) ভাস্কর্য, এখন পর্যন্ত আমাদে
আমার কতো স্বপ্ন! কতো চাহিদা! শেষ হয় না আর... গত শুক্রবার এমনই এক স্বপ্নেরর প্রজেক্ট বাস্তবায়নের প্রস্তুতি চলছিলো NAEM অডিটোরিয়ামে...যেখানে আমিই থাকতে পারি নি এবার। মনটা পড়ে ছিলো সেখানেই। সেদিন সারাদিন তাই স্মৃতিচারণ করলাম বসে বসে...
স্বপ্নের পথচলা...
ঠিক মনে নাই, সম্ভবত ২০০৮/৯ এর দিকে হবে। আমার বড় বোন একটি ফুটফুটে ছেলের জন্ম দিল, জন্ম দিল আমাদের পরিবারের দ্বিতীয় প্রজন্মের। আমার বোনের বাসা আমাদের খুব কাছাকাছি হওয়াতে আমরা সুযোগ পেলাম আমার ভাগিনার যত্ন আত্তি করার। আমি অবাক হয়ে দেখলাম, আমার ভাগিনা তার ছোট ছোট হাত পা নাড়ানাড়ি করে, কখনো হাসে, কখনো কাঁদে, আর অবাক দৃষ্টিতে তার আশেপাশের জগতটাকে দেখে। এর বাহিরে আর কোন কিছুই সে করে না। আমার মা আর বোন মিলে তার সব কাজ করে দেয় – তাকে খাওয়ায়, পরায়, গোসল করায়, খেলে, অর্থহীন সব কথা বলে, আদর করে ডাকে, ঘুম পাড়ায়, তার সবকিছুই করে দেয়। তারা ঘুমায় না, খায় না, নিজের প্রতি তাদের খেয়াল নেই, তাদের সারা জগত আমার ভাগিনাকে নিয়ে। আমি দেখলাম আমার বোন আর মা মিলে তাকে মানুষ করছে, বড় করছে, তাদের কোন ক্লান্তি নাই, কোন অভিযোগ নাই, আছে এক বুক ভালোবাসা, নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।
ঢাকা সময় মে আট তারিখ সকাল থেকে সচলায়তন বন্ধ ছিল। রেইড করা দুটি হার্ডড্রাইভ ক্র্যাশ করে সার্ভারটি বিকল হয়ে পড়ে। নতুন ডিস্ক প্রতিস্থাপিত করে, শুরু থেকে সবকিছু সেটআপ করে, সচলায়তন এখন অনলাইনে।