Archive

June 8th, 2007

মডুরাম সমীপে-নতুন নিক (মুছে ফেলব)

প্রজাপতি এর ছবি
লিখেছেন প্রজাপতি (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০০৭ - ১:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
নতুন একটা নিক নিয়ে রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু এক্টিভেট হচ্ছে না, বা ব্লকড আছে বলছে। ঘটনা কি?

আমার আগামীকে নিয়ে শঙ্কায়

অমি রহমান পিয়াল এর ছবি
লিখেছেন অমি রহমান পিয়াল (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০০৭ - ১০:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
১. সিএমসিতে এক তালেবর ছাত্রনেতার কাহিনী সাড়া ফেলছিল। স্থানীয় এক ছেলে পাপ ঢাকতে তার শরণ নিছিল। বাচ্চাটা বিক্রি করা হইছিল। সেইটা ঢাকতে গিয়া আরেক কাহিনী। যাক সে কথা।

ধর্মানুভূতির ইতংবিতং ও সংখ্যাধিক্যের ষাঁড়ামী

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০০৭ - ৪:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই যুক্তি আগেও শুনেছিলাম । সম্ভবতঃ আস্তমেয়ের(অধূনা সন্ধ্যাবাতি) লেখায় ।
নতুন করে আবারো দেখলাম কর্কটের মন্তব্যে ।
যুক্তিটা এরকম-- 'মুসলমান রা তাদের ধর্মের অন্যান্য বিষয়ে সমালোচনা মেনে নেন । কিন্তু হযরত মোহাম্মদ(দঃ) এর কোনো সমালোচনা বা তাকে নিয়ে কোনো ব্যাংগ-বিদ্রুপ সহ্য করতে পারেননা । সালমান রুশদীকে হত্যার ফতোয়া, ডেনিশ কার্টুনকে কেন্দ্র করে দুতাবাস পুড়ানো এসব থেকে শুরু করে সামহোয়ার ব্লগে সাম্প্রতিক পোষ্ট ডিলিট এসব কিছুর কারন সেই একটাই--মোহাম্মদ(দঃ) এর সমালোচনা ।
প্রতিক্রিয়াটা এরকম হওয়াটা স্বাভাবিক যেহেতু শেষনবী মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত সম্মানিত,সকল সমালোচনার উর্ধ্বে । মা-বাবার সমালোচনাই আমরা সহ্য করতে পারিনা তো রাসুলের সমালোচনা সহ্য করবো


খোমা প্রদর্শন-

কনফুসিয়াস এর ছবি
লিখেছেন কনফুসিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
মাশীদাপু ও এডমিন,দুজনেই দেখিলাম নিজ নিজ খোমা প্রোফাইলে প্রদর্শন করিতেছেন!:-) তাহাদের প্রেরণায় প্রাণিত হইয়া আমিও প্রোফাইলে আমার খোমা লাগাইলাম। তবে কতদিনের জন্যে, সেইটা বলা মুশকিল! দেখা যাক।

আইলাম ...

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
যথেষ্ট পরিমান গুতাগুতি এখনো করতারিনাই । দেইখা কমুনে কেমুন হইলো বিষয় আষয় ।

প্রবাহঃ ব্যস্ত সময় যাচ্ছে তবে গোলরুটিতে লেখা শুরু করবো

উৎস এর ছবি
লিখেছেন উৎস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ৯:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
আসলেই একটু ব্যস্ত সপ্তাহখানেক ধরে। আমাদের এখানে জুন মাসে বার্ষিক রিভিউ হয়, এর ওপরই বোনাস, প্রোমোশন। আর মানুষের একটা কমন সাইকোলজি শেষের ঘটনাগুলো বেশী মনে রাখে। ছাত্রজীবনের মতো এখানেও ভীষন প্রতিযোগিতা, কে কার আগে যাবে। হয়তো ইদুর দৌড়, কিন্তু আমিও আবার পেশাদার ধেড়ে ইদুর, এজন্য ব্লগে মনোসংযোগ করতে পারছি না। তবে লিখব, শীঘ্রই

June 7th

আমার নিজের ভূবন...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
আমি কথা বলায় খুব পেছনের কাতারের নই। মোটামুটি চালিয়ে নেয়ার মত। লেখালিতেও তাই। খুব গুরুত্বপূর্ণ কিংবা কেউকেটা টাইপের কিছু না। অনেকটা ফিলার টাইপের।

খোয়াবনামা : জাবির

অমি রহমান পিয়াল এর ছবি
লিখেছেন অমি রহমান পিয়াল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ১১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
মৃত্যু এসেছিল ছদ্মবেশে সুরম্য সে ভবনের সিড়িতে দাঁড়িয়ে তাকে বলেছি- বাড়ি যাব ....................... হাফলেডিস কিছু পোলাপাইন আছে, স্মার্ট হইতে চাংকু-পাংকু করে। ধরা খায়। আমগো মতো কাউয়া চালাকরা ঠিকই এক সময় বুঝে- অনেক হইল, এইবার থামি। কিংবা থামা যায়, উচিত। তারা বুঝে না। না বুইঝা সেই বৃত্তে ঘুরপাক খায়, বের হইতে পারে না। মাঝখান দিয়া চিরদিনের জন্য অনুতাপে পোড়ায় তার ম্যান্টরগো। জাবির আছিলো সেইরকম।

বাধ ভাঙার এই আওয়াজ বোধহয় কারো কাম্য ছিল না (উৎসর্গ :বিদায়ী ধূসরছায়া বৃন্দ)

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ১১:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাবেক গল্প:
প্রথম আলো বের হলো।আমাদেরই সাবেক সহকর্মীরা একটি ঝকঝকে এসি অফিসে,পায়ের নিচে কার্পেট নিয়ে,গদি আটা ইম্পোর্টেড চেয়ারে বসে বের করলেন সম্পুর্ণ রঙ্গীন ১৬ পৃষ্ঠার ঝকঝকে একটা পত্রিকা।

অপর পাশে আমরা আরেকদল যুদ্ধ শুরু করলাম সেই আম কাঠের হাতল ভাঙ্গা চেয়ারে বসে,২২ জন মানুষের জন্য ৩টা সিলিং ফ্যান ঘুরিয়ে,ট্যাপের পানি খেয়ে,সাদাকালো একটা ১২ পৃষ্ঠার পত্রিকা ভোরের কাগজকে বাচিঁয়ে রাখার যুদ্ধ।

দিন যায়,সপ্তাহ যায়,মাস যায়।প্রথম আলোর সার্কুলেশন ১২ থেকে ২০ হাজারে ঘুরেফিরে,আর আমরা ৯০ হাজার থেকে উঠে আসি ১ লক্ষ ৫ হাজারে।ভোরের কাগজের যে শক্তি,সেই পাঠকরা আমাদেরকে ঘিরে ধরে থাকেন।

সেই সময়ের কথা।কী নেই আমাদের।আমাদের আছেন অমিত হাবিব,অলক গুপ্ত,


একটি নাটক অথবা উপন্যাসের খসড়া : ১-৫

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৬/২০০৭ - ১০:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
সামহোয়্যার ইন ব্লগে এই সিরিজটি লিখছিলাম। এখন থেকে এখানেই এটি লিখব বলে পুরানো লেখাগুলো একসাথে পাঠালাম... ১ সমুদ্র এখানে শান্ত - সন্ধ্যার পশ্চিম আকাশ ওইখানে শেষ রঙের চাদর গুটিয়ে নেয়। দিকচক্রবালে সমুদ্রের ফেনিল ঊর্মিমালা যেখানে শান্ত আকাশের সাথে মিলিয়াছে আকাশের সবটুকু নীল সেখানে তখনও অন্ধকারে ঘুচে নাই -