কারো ফাঁসির খবরে আনন্দিত হবার কিছু নেই। মানুষের মৃত্যুতে আনন্দ করার কিছু নেই। মৃত্যু এক অমোঘ পরিণতি যা সব বর্ণের সব রকমের মানুষকে এক করে দেয়। যতবড় আসামীই তার অধিকার আছে ন্যায় বিচার পাওয়ার। যতবড় অপরাধীই হোক না কেন, তার অধিকার আছে সম্মানজনক একটা শাস্তি পাওয়ার। অনেক সভ্য দেশ থেকেই মৃত্যুদণ্ডের মতো অমানবিক বিধান বাতিল করা হয়েছে। সারাবিশ্বে মানবতা আজ হুমকির মুখে। ঘৃণা, হিংসা, প্রতিশোধ আকাঙ্ক্ষা, চোখের
জয় বাংলা !
বাঙালিকে আঙুল দেখায়ো না।
বাঙালি হলে আজ খাসির মাংস রাঁধা আপনার জন্য ফরজ, যদি না আপনার কেল্লা পাজিস্তানমুখী হয়ে থাকে। কিন্তু খাসি রাঁধা মোটেও সহজ নয়। চরিত্রের মতই বেটার গায়ে বিটকেল গন্ধ।
কিন্তু তাই বলে কী আমরা খাসি খাবো না? অবশ্যই খাবো। তাই হতাশ হইও না যদি মুমিন হও।
আমরা মনে হয় সবাই ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে মিরপুরের কসাই কাদের মোল্লার শাস্তি প্রদান সম্পন্ন হয়েছে। এই সেই কাদের মোল্লা যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বারুদে আগুন দিয়েছিলো। আমাদের এতোদিনের যে গণজাগরন আন্দোলন সেটার সফলতার মুখে দেখা গেলো আজকে।
কসাই কাদেরের উত্থান:
কসাই কাদেরের ফরিদপুরের আমিরাবাদ গ্রামে ১৯৪৮ সালের ১৪ আগস্ট জন্মগ্রহণ করে।
১৯৬৬ সালে ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার সময় কসাই জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র রাজনৈতিক শাখা ইসলামি ছাত্র সংঘে (বর্তমানে ছাত্র শিবির) যোগ দেয় এবং পরবর্তীতে কলেজ শাখার সভাপতি হয়।
ঝুলে যাচ্চিস? ...কাদের?
মুখগুলা কি দ্যাখস আবার?
প্রাণ নিছিলি যাদের?
ঠেকাইতে তো পারল না কেউ--
ফরেন দালাল, জামাতি ফেউ,
নাভি, গাভি, গোলাপি বা
সাঈদী মামা চাঁদের...
ঝুলে যাচ্চিস? ...কাদের?
দাঁত কেলায়া হাসছিলি খুব
মাইখা হাতে রক্ত...
এখন হাসি বন্ধ ক্যানো?
দড়িটা খুব শক্ত?
এইটা সবে দেখলি শুরু
দেখবি আর কত...
গাছে গাছে ঝুলবি তোরা
পাকনা কলার মতো!
বিজয় তো খুব দেখাইছিলি
দেশী বিদেশী হরেক মানবাধীকারবারীর চিল্লাবাল্লার চোটে আমার ধারনা ছিল দুর্নীতি, অপশাসন, বিশৃঙ্খলা ইত্যাদি বিষয়ের মতো এই বিষয়েও বাংলাদেশ প্রথম কাতারেই থাকবে। তাই ইচ্ছা ছিল প্রদত্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করে কয়েক কিসিমের গ্রাফ প্রস্তুত করবো, বেলাজ ও অমানবিক বাঙ্গালির যদি তাতে একটু লজ্জার উদ্রেক হয় এবং মানবাধিকার জাগ্রত হয়। কিন্তু প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশের অবস্থা সুবিধার না বিধায় সে বিষয়ে কোন উৎসাহ বোধ করলাম না। অগত্যা তাই শুধুমাত্র পরিসংখ্যান।
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
ডীয়ার জাতিসংঘ!,
থাকতে সময় ছাইড়া দ্যান এই
খুনী জামাতের সংগ!