শুয়ে-বসে যখনই ভাবি ওই বিশাল মহাশূন্যের কথা বা গভীর রাতে যখনই দাঁড়াই গিয়ে ছাদে, তারায় ভরা ওই আকাশের অতলান্তিক রহস্যময়তার নীচে, মনে হয় এর কাছে কি তুচ্ছই না আমরা...তবু আমাদের অহংকারের সীমা নেই, নিজেকে বড় ভাবায় দ্বিধা নেই এতটুকু...অথচ ওই মহাশূন্যের যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে যে দানবীয় মহাশক্তিরা, কি অপরিসীম-ই না তাদের ক্ষমতা; তাদের যেকোনো একজনের ভুলবশত সামান্য এক আচরেও সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারি আমরা। ত
মৃত্যু হলেও মানুষ বেঁচে থাকে,
সাদা কাগজে
পেন্সিলে লেখা শব্দ ইরেজারে মুছলেও যেমন সে থেকে যায়।
অনেক দিন পর বাড়ি ফিরে গেলে দেখি কুপিবাতি নেই আর
আলো নিভে গেছে তার কোন বাতাসে
তবু দেয়ালে সে রেখে গেছে কালো দাগ।
মানুষের মৃত্যু ঘটে গেলেও গান রয়ে যায় হৃদয়ে
বহুদিন পর মরুভূমিতে বৃষ্টি হলে মনে হয়
পৃথিবীতে বর্ষা কোনদিন ফুরোয় না।
১।
নামের জন্য সুকুমার রায়ের এবং তথ্য-উপাত্তের জন্য পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কাছে আমি বিশেষ কৃতজ্ঞ।
২।
উল্লেখিত কোন কোন চরিত্র কাল্পনিক, বাস্তবের সঙ্গে সামান্যতম মিল পাওয়া গেলে তা ফটোশপের কারসাজি বলে গন্য হবে।
৩।
পাকিস্তানের (ক্রিকেট খেলায় হোক আর যেখানেই হোক) সমর্থকেরা নিজ দায়িত্বে দূরে থাকুন। এই ছড়া পড়ে আপনাদের হৃদযন্ত্র, জননযন্ত্র কিংবা নিদেনপক্ষে আপনাদের পরিপাকতন্ত্রের শেষাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমি দায়ী নই।
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।
সময়ের সাথে একটি ভাষায় নতুন শব্দ যোগ হওয়া ভাষার জন্য অনিবার্য। বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে এই নতুন শব্দ যোগ হওয়ার গতি আর মাত্রা নিয়ে ভাষাবিদরা ভালো বলতে পারবেন। আমরা বড়জোর নতুন শব্দ যোগ করার চেষ্টাটি চালিয়ে যেতে পারি।
[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্
এককালে বড়ো বেশি ভূতের বেগার দিয়েছি জ্ঞানী হবার জন্য। তবে বেগার খাটনিটা জ্ঞানী হবার জন্য ছিল নাকি নিজেরে জ্ঞানী প্রমাণ করার জন্য ছিল তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে আমার। কারণ একপিস জ্ঞান সংগ্রহের জন্য যতটা খাটনি দিতাম তার থেকে বেশি খাটনি দিতাম সেই একপিস জ্ঞানকে এক বালতি ঘোলা জলে মিশিয়ে পাব্লিকের মাথায় ঢেলে দেবার জন্য। সেই যুগে নিজেরে বিদ্বান প্রমাণ করার জন্য একবার পড়া শুরু করলাম [url=http://en.wikipedi
অদ্ভুত দু-খানা স্বপ্ন দেখেছিলাম একই রাতে। একটু পর পর। এই তো কদিন আগেই। কাউকে বলা হয় নি।