ইতাক তুকে মানাইছেনাই রে

কনফু, আড়িপেতে পরের বাচ্চা-কাচ্চার কথা না শুনে নিজের বাচ্চার কথা শোনার ব্যবস্থা করে ফেল।

তুমি খুব খারাপ। আজেবাজে কথা মনে করিয়ে হুদাহুদিই কষ্ট বাড়াও।

ভালৈসে!
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।

এত চমৎকার গদ্যের হাত যার, তার আরো বড় বড় লেখা দেয়া উচিত!!

আমার শুধু একটা কথা বলার আছে

'আহ'

আমারে কোথাও মানায় না। সবখানে বেমানান লাগে।
সেইজন্যে মইরা যাইতে মঞ্চায়। সবসময়।

খুব ভালো লাগলো লেখাটা।

ভালো লাগলো খুব। জীবনে একটা সময়ে সবাই বোধহয় নিজের অতীতকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাই।

ইতাক তুকে মানাইছেনাই রে ...
................................................................................
objects in the rear view mirror may appear closer than they are ...

- লন, যাইগা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

ভাল লিখেছেন
তবে বাংলা কথা শুনলে থেমে যাওয়া, বা সতর্ক ভাবে খোঁজা কে বলল এটা আমিও করি , সেদিন myers এ কেনাকাটা করতে গিয়ে শুনি দুজন ছেলে বাংলায় কথা বলছে, আমি ছিলাম এক বিদেশি বান্ধবীর সাথে তাই আমার বাংলা বলার প্রশ্নই আসেনা, তো আমি মন দিয়ে ওদের টাই কেনাকাটার সব কথা শুনলাম
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

বিষাদ ছুঁ'য়ে যাওয়া সুন্দর লেখা।

ভালো হইছেরে ভাই। অনেক ভালো।

মনে হলো ঠিক যেনো আমার জন্যই লেখা।

কিছু কিছু লেখা আমি চোখ দিয়ে পড়তে পারি না- কারণ কেমন যেন ঝাপসা লাগে। মনের ভেতরে কিছু একটা সেই লেখাটা পড়ে ফ্যালে। পড়ে স্তব্ধ হয়ে যাই।

অসাধারণ লিখছেন- অসাধারণ!!
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

খুব খুব ভালো লাগলো!!
দারুন দারুন আপনার লেখার হাত!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

চল সবে... আসাম যাব... দেসে বড় দুঃখুরে... আসাম দেসে রে সবে... চা বাগান ঘুরি আয়...ইতাক হামাকে মানাইছেনাইরে...ইক্কেবারে মানাইছেনা
---------------------------------------------------------
দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

চল মিনি আসাম যাব-কালীদাস গুপ্ত। কালীদাসের ভার্সন
তু লাল পাহাড়ী দেশে যা- বিশ্বনাথ অধিকারী
--------------------------------------------------------

দুঃখ তোমায় দিলেম ছুটি...
বুক পাঁজর আজ ফাঁকা।
দুঃখ বিদায় নিলেও সেথায়...
দুঃখের ছবি আঁকা।

এইসব দেখে আমি প্রতিনিয়ত চোখ বুজি। সমুদ্র পেরিয়ে কোন এক দুরবর্তী সবুজ দেশের কোন একটা লাল পাহাড় আমার মনের ভেতর গুন গুন করে গাইতে থাকে, ইতাক তুকে মানাইছেনাই রে,

এত চমৎকার গদ্যের হাত যার, তার আরো বড় বড় লেখা দেয়া উচিত!!

উদ্ধৃতি আর স্নিগ্ধার এই মন্তব্যের পর আর মন্তব্য করা নিষ্প্রয়োজন মনে হচ্ছে !

---------------------------------------------------------

আমার কোন ঘর নেই !
আছে শুধু ঘরের দিকে যাওয়া

এই "ইতাক তুরে মানাইছেনারে"টাই খেয়ে দিলো ....একূল-ওকূল দুকূলই গেলো মনে হয়
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

না মানানো গন্তব্যের দিকেই ক্রমশ অগ্রসর হচ্ছি। হয়ত তখন এই লেখাটাই খুঁজে বের করে পড়ে, উপরের কোন এক মন্তব্যের প্রতিধ্বণি করতে হবে।

চমৎকার লেখা। এবার কিন্তু একটা গল্প পাওনা হয়ে গিয়েছে... ...

আমাদের বোধকরি কিছুই করার নাই তারেক ভাইয়া, মানাচ্ছেনা জেনেও কেন যেন আমরা প্রতিনিয়ত খাপ খাইয়ে নেবার চেষ্টা করে যাচ্ছি !!!! ওসব পঁচা গানের আসলেই বুঝি কোনও মানে নাই। আজকাল তো মনেহয় মনটাও যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে, বিষন্ন হতেও সাহস করতে পারেনা, বিষন্ন হবার ক্ষতি সামলাবো কিভাবে !

আমি নিশ্চিত আপনে আমি আর আমার মেয়ে কথাবার্তা শুনছেন।

নাহ, শান্তি নাই। মেহনত করেন রে ভাই।

=============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!

এ এক অদ্ভুত নিয়তি... শুধু একরাশ স্বপ্ন আর দীর্ঘশ্বাস ফেরী করে সময় পার করা . . . .

হৃদয়াগ্রাহী...

এই ব্লগটার প্রথম পাঠক বোধহয় আমি ছিলাম। আর কমেন্টাইতে আইছি সবার শেষে।

লেখাটা বেশি জোস হইসে। মন খ্রাপ কৈরেন্না। আর্কয়েক্টা কষ্টের্ব্লগ বের্করে ফেলেন। মন্টা হাল্কা হবে

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার...

আমার খালি আফসোস হয় এই ব্লগগুলো কেন আরেকটু বড় হয় না।
_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

@ ঝরাপাতা,
এই মুহুর্তে আপনি কিন্তু বেশ ভাগ্যবান। তাই না?

@ জিহাদ,
এইরকমকইরালেখলেতোকথাবার্তাবোঝাবেশকষ্টকরহইয়াযায়!

@ তারেক,
মনে মনে কইলাম, সুম্মা আমীন।

-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

কি চমৎকার একটা ছুঁয়ে যাওয়ার মতো লেখা! কিছুই বলার নেই। শেষ করেও কিছুক্ষণ চুপচাপ চিন্তা করলাম। নাহ, আসলেই কিছু বলার নেই।
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

আজকাল একদম সময় পাইনা কোনকিছু ভাবার বা করার। তারপরেও যতটুকু পাই, সেটুকুতে হুট করে নস্টালজিয়া ভর করে। ফেলে আসা সেই শহরের কিছু টুকরো স্মৃতি চোখে ভাসে আর অবাক হয়ে ভাবি সেই সময়টা কখন চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। তোর এই মন ছোঁয়া লেখাটা পড়ে আরো মন খারাপ হয়ে গেল।

ভাল থাকিস।

লেখাটা বাড়তে পারতো।
তবে কিনা ব্রাদার,কষ্টটাও বাড়তো। থেমে গিয়ে বোধহয় ভালোই করেছেন।