দেয়ালের সাথে বিয়ে !!

অনেক অজানা জিনিস জানা হলো। অবাক হলাম, চমকিত হলাম, আনন্দিত হলাম। আপনি সুন্দর করে লিখেছেন। ভাল লাগল খুব
আসলেই কত রঙ্গের মানুষ যে আছে এই দুনিয়ায়!

মজা পেলাম পঢ়ড়। ঐ সব পাগলাটে মানুষগুলোর জন্য মায়া হচ্ছে আমার।

বড়ই বিচিত্র এই দুনিয়া! কতটুকুইবা জানা হলো তার! আপনার লেখা খুব ভালো লেগেছে।

বড়ই চমৎকার! এক গাল হাসা গেল বহুদিন পরে। তবে এই সব পাগলদের জন্য সত্যিই কষ্ট হয়। হায়রে মানুষ; হায়রে জীবন; হায়রে বৈচিত্র্য।।।।।।।।

ভালবাসা ব্যপার টা বুঝিনা। কেন যেন এইসব অনুভুতি হয় না আমার !!
মাথায় খালি অন্য চিন্তা!!
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!

আমি আমাদের দেশে এই একই ব্যাপারের আরেক মাত্রা দেখি। সাপ-ব্যাঙ-ছাগল-বানর এর সাথে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া - কখনও গুণিনের পরামর্শে আবার কখনও প্রায়শ্চিত্ত করতে। দুনিয়া আজব ...

হা হা হা...অতি বাস্তব কথা এইগুলা। এই যেমন আমি আমার পিসিটারে খুব ভালোবাসি। এইটা আর নেট থাকলে আমার দুনিয়ার আর কোন কিছুর দরকার নাই...

ওয়ালের সাথে বিয়ে... সেইরকম...

---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল

আমিতো আমার পুরাতন আদ্দিকালের পিসি টা এখনো প্যাকেট করে খাটের নিচে রেখেদিয়েছি!!
এইটা মনে হয় আমার প্রথম প্রেম!!
এক বার হলে থাকতে আমাদের এক হলের বড়ো ভাই কে বিয়ে দিয়ে দিয়েছিলাম সবাই মিলে। তার পিসির সাথে !!! দারুণ মজা হইসিল।
....................................................................................
অতঃপর ফুটে যাবার ঠিক আগে হীরক খন্ডটা বুঝলো, সে আসলে ছিল একটা মামুলি বুদবুদ!

আমার ল্যাপটপ আমার সবচেয়ে পছন্দের। কেউ ল্যাপটপ ধরতে আসলে সে ২ হাত দূরে থাকতেই ধমক দেই একটা। হৈ মিয়া, ল্যাপটপ দেখছো নাকি জীবনে? সাবধানে ইউজ করো বাবা। ল্যাপটপ ব্যাথা পেতে পারে।
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

ধন্যবাদ পশ্চিমের দেশগুলোতেও এই ধরনের কুসংস্কার (বা পাগলামি) আছে এই বিষয়গুলো জানা ছিল না।

জানতে ইচ্ছে করছে কোন ছেলেও কি এভাবে কোন জড় পদার্থকে তাদের প্রেয়সী হিসেবে ভাবে?

পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?

বাহ্‌ আজকাল দেখি মুমুর কাছ থেকে বেশ নিয়মিত লেখা পাওয়া যাচ্ছে।খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়লাম তোমার লেখাটি।একদম অন্য স্বাদের লেখা।আসলে পশ্চিমা দেশগুলোর মানু্ষের সেক্সুয়ালিটি নিয়ে কটাক্ষ করতে চাইনা খালি একটা কথাই বলব পেটে ভাত থাকলে তো গায়ে তেল বেশি থাকবেই।আমাদের মতন তৃতীয় বিশ্বের গরিব মানুষগুলোকে এমন পাগলামো করতে শুনেছেন কি আপনারা কখনো? শুনবেনও না আশাকরি।আমার ব্যক্তিগতভাবে মনেহয় আমেরিকায় এমন গায়ে তেল বেশি পাগলের সংখ্যা পৃথিবীর অন্য কোন দেশের চেয়ে বেশি হবেই।আমেরিকার নাগরিকরা আমার কথায় কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি লজ্জিত।আমি নিজেও ইন্টারনেটে আসক্ত একজন মানুষ, তাই বলে যে আমি যে সেক্সুয়ালিও এদের উপর আকর্ষণ অনুভব করি এমনটা অবশ্যই নয়।আগামী লেখার প্রত্যাশায় রইলাম।মুমু পাগলীর(আমি ওকে এটাই বলে ডাকি) জন্য আন্তরিক শুভকামনা।

মুমু আপু, আমিও হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাইলাম। এই রোগের নামগুলো psychology course করার সময় শুনেছিলাম। কিন্তু এতো সুন্দর কাহিনী শুনি নাই।

-নিরিবিলি

মুগ্ধ হচ্ছি ,আপনার লেখা দিনে দিনে যেভাবে পরিপক্ক হচ্ছে, এই উন্নতিতে আপনাকে জাঝা
আর দেয়ালের কিংবা আইফেল টাওয়ারের সাথে বিবাহের কথা বলছেন ?? যে হারে শালি সংকট দেখা দিয়েছে অচিরেই আমদেরও এই পথই মাড়াইতে হইবে মনে হইতেছে।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

আমার মাইর দেওয়ার হিসেব ঠিক মতন রেখ কিন্তু, সুদে-আসলে কিন্তু বেশ ভাল একটা অংকে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।তোমাকে নিয়ে তো সংশয়, হিসেব গুলিয়ে ফেলো কিনা !!!!

খবরটা মূল লিংকেই পড়েছিলাম। আমার কথাগুলো আগে অনেকেই বলে গেছেন। ঘুরে-ফিরে কথা তো দুইখানই।

প্রথমত, আমি তো মোটামুটি দুই সতীনের মাঝে পড়ে গেছি -- বিছানা আর কম্পিউটার। রাতে বিছানা-বৌয়ের কাছে যেতে গেলে পিসি-বৌ বলে, 'আমার কাছে ইন্টারনেট আছে। এই যে, নেবে?' ওদিকে দুপুরের দিকে পিসি-বৌয়ের কাছে যেতে গেলে বিছানা-বৌ বলে, 'এই যে দেখছো বালিশ-তোষক? আসতে হবে না আমার কাছে, শুধু ছুঁয়ে দিয়ে যাও। বাকি তোমার মর্জি।'

দ্বিতীয়ত, রইলো বাকি শ্যালিকা-সংকট। সেই দুঃখের কথা কী আর বলবো? থাক, থাকি এই দুই বৌ নিয়েই।

কতই রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়... আহ, গান ছিল একটা!

চতুর্থ পাগল মানে মুমুর কাহিনীটা কোথায়?
সেটা কি মুমু নিজেই লিখবে নাকি অন্য কাউকে দায়িত্ব দেবো লেখার?
(অন্য কেউ লিখলে কিন্তু পাত্র পছন্দ করার সুযোগ দেবে না। ধরেই বিয়ে দিয়ে দেবে। ((((এটা একটা সতর্কীকরণ)))))

এমন পাগল বাংলাদেশে কি আছে দুই একটা?
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

এক জার্মান মহিলা এক জড়বস্তুর প্রেমে মগ্ন। সেই জড়বস্তুর নাম ফ্রেড। তাকে নিয়েই মহিলা ব্লগিং করেন। তবে বস্তুটা বেশি সুবিধার নয় বলে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলা থেকে বিরত থাকলাম।

www.sachalayatan.com এর সাথে মুমুর বিয়ে দিয়ে দেই আসেন সবাই মিলে

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

মেলা লুকে তো গ্যাঁজাইয়া গেসে এই পোস্টে।

কারুর পাগলামিতে অন্য কারুর ক্ষতি না হলে তাতে খারাপ কিছু তো দেখি না!

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?

বিবাহিত পুরুষরা একটু দেয়াল টাইপের হয়ে যায়।

দারুণ !
বিষয়টা সম্পর্কে একেবারেই জানা ছিল না।
কুসংস্কারের বশবর্তী হয়ে গাছপালার সাথে বিয়ের কথা শুনেছি। কিন্তু এইভাবে প্রেমে পড়ে বিয়ে...ইন্টারেস্টিং !
আপনার লেখা দিনকে দিন অনেক অনেক গোছানো এবং সুন্দর হচ্ছে, মুমু।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

ভা=ভাবনার
ল=লহরীতে
বা=বাঁধা যে
সা=সাথী

এখানে , সাথী= নর/নারী , সাপ, কুকুর, পুসি , পিসি .............ইত্যাদি

অনেক দেরীতে বলছি, এই অন্য রকম লেখার জন্য মুমু, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক অজানা জিনিষ জানা গেলো। আপনার জন্য জাঝা।

তবে আমার মনে হয়, সাব-হেডগুলো ‌'প্রথম পাগল, দ্বিতীয় পাগল...' --এ ভাবে না লিখে 'প্রথম মনোরোগি, দ্বিতীয় মনোরোগি...'হিসেবে লিখলে ভালো হতো।

চমকপ্রদ লেখা। অনেক ইন্টারেস্টিং। *****
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

আমার ধারনা ...

পার্কের রাইডের প্রেমে মগ্ন ভদ্রমহিলা হয়ত শৈশবে এরকম কোন রাইডে চড়ার ভীষণ শখ থাকা সত্ত্বেও পারতেন না । হতে পারে দারিদ্র, হতে পারে সামাজিক কারনে অথবা হতে পারে বাড়ির আশেপাশে এরকম কিছু ছিল না । পরিনত বয়সে কোন কারনে মানসিক ভারসম্য হারিয়ে ফেললেন যখন তখন সামনে ছিল শৈশবের নায়ক এই রাইড । একেই তাই আঁকড়ে ধরেছেন ।

হুমম, বুঝলাম, আপনাকে লইয়াও ভয় হইতেছে...

অফ টপিক, আপনি কি দিনাঙ্কুর কুণ্ডু রিংকু নামে কাউকে চেনেন? বগুড়ার? জানা থাকলে জানায়েন, ও আমার বন্ধু ছিল বা আছে।

হুমম.... জানার আছে অনেক কিছু।

~ ফেরারী ফেরদৌস