| কালের স্মৃতিচিহ্ন | ঢাকা: আহসান মঞ্জিল |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: রবি, ৩১/০৭/২০১১ - ১০:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ঢাকার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ল্যান্ডমার্ক হিসেবে আহসান মঞ্জিলের (Ahsan Manzil) নাম শোনেন নি এমন শিক্ষিত বাঙালি খুঁজে পাওয়া ভার। বুড়িগঙ্গার তীর ঘেষে দক্ষিণমুখী হয়ে দাঁড়ানো আগুনে লালরঙা এই অসাধারণ কারুকার্যময় অট্টালিকা কেবল অমূল্য স্থাপত্য হিসেবেই নয়, ঢাকা নগরের অতীত ইতিহাস ও তৎকালীন জীবনযাত্রায়ও রেখেছে ব্যাপক প্রভাব। উনিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে বিশ শতকের দ্বিতীয় দশক পর্যন্ত ঢাকায় তো বটেই, গোটা পূর্ববঙ্গেও প্রভাব বিস্তার করেছিলো আহসান মঞ্জিল। স্থানীয়ভাবে ঢাকাবাসীদের কাছে এর পরিচয় নবাববাড়ি নামে। অর্থাৎ এটা শুধু মঞ্জিল নয়, নবাব পরিবারের আভিজাত্য, বৈভব ও প্রভাবের প্রতীক এই অট্টালিকা। পাশাপাশি দুটো বিশাল দ্বিতল ভবনের পূর্ব পাশের ভবনে ছিলো নবাব পরিবারের বাস এবং পশ্চিম পাশেরটি ছিলো দরবার হল।

.

.
আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইংরেজ সৃষ্ট নতুন নবাবদের আদি পুরুষ ঢাকার জমিদার আলী মিয়া বা খাজা আলীমউল্লাহ ১৮৩৫ সালে মতান্তরে ১৮৩৮ সালে ফরাসি কুঠিয়ালদের কাছ থেকে বুড়িগঙ্গার তীরে তাদের কয়েকটি কুঠিবাড়ি কিনে নেন। মূলত বাড়িগুলো ছিলো ফরিদপুরের জালালদির জমিদার শেখ এনায়েতুল্লাহর। ধারণা করা হয় এগুলোর একটি পরিচিত ছিলো রংমহল নামে। এনায়েতুল্লাহর ছেলে শেখ মুতিউল্লাহ এই রংমহল বিক্রি করে দিয়েছিলেন ফরাসিদের কাছে। ফরাসিদের কাছ থেকে কিনে রংমহলটি সংস্কার করে আলীমউল্লাহ বসবাস শুরু করেন। ব্যাবসা থেকে পুঁজি প্রত্যাহার করে জমিদারিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে নব্য জমিদার হয়ে ওঠা আলীমউল্লাহ ১৮২৫ থেকে ১৮৪৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় বেশ কতকগুলো জমিদারি কিনেছিলেন। যার বার্ষিক আয় ছিলো তৎকালীন হিসাবে আটলক্ষ টাকা। কিন্তু তিনি শুধু ঢাকার নন, পূর্ববঙ্গের একজন ধনাঢ্য ব্যক্তি হলেও নব্য ধনী হিসেবে সামাজিক আভিজাত্যে তাঁর স্থান ছিলো নিচুতে। তাঁর কেনা মহলটির তৎকালীন নাম ছিলো আলী মিয়ার রংমহল। আভিজাত্য অর্জনের জন্য আলীমউল্লাহ তখন ঢাকার বনেদী পরিবারসমূহের কাছ থেকে স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি কেনা শুরু করলেন। পরবর্তীকালে এই পরিবারের উত্তরপুরুষ খাজা আবদুল গনি সারাজীবন ঢাকায় অবস্থান করে ঢাকা শহর উন্নয়নে যথেষ্ট অবদান রেখে এবং ব্রিটিশ সরকারের সাথে সখ্যতা সৃষ্টি করে প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতার মাধ্যমে এই পরিবারের প্রভাব প্রতিপত্তি বৈভব বহুগুণ বৃদ্ধি করেন। এরই ফলশ্রুতিতে তিনি ব্রিটিশ সরকারের দেয়া নবাব উপাধি প্রাপ্ত হন এবং বংশানুক্রমিকভাবে সে উপাধি ব্যবহারের অধিকারও অর্জন করেন। এতে করে আক্ষরিক অর্থেই তিনি নবাবী জীবন-যাপনের মাধ্যমে ঢাকা শহর শাসন করেন।
.

.
১৮৭২ সালে নবাব আবদুল গনি সেই আলি মিয়ার রংমহলটিকে প্রায় পুননির্মাণ করে নিজের ছেলের নামে নাম রাখেন ‘আহসান মঞ্জিল’, যদিও ঢাকাবাসীর কাছে সবসময় এটি নবাববাড়ি নামেই পরিচিত। জর্জিয়ান বা পালাডিয়ান (স্থপতি আন্দ্রে পালাডিও-র নামানুসারে) স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত দ্বিতল স্থাপনাটি বিশাল সোপান সারিসহ একটি উঁচু পেডিয়াম বা মঞ্চের উপর স্থাপিত। এর দক্ষিণে বুড়িগঙ্গার দিকে বারান্দা ও সিঁড়ি, যে সিঁড়ি দিয়ে সরাসরি দোতলায় ওঠা যায়। সিঁড়িটি দ্বিতীয় তলায় তিন খিলান বিশিষ্ট প্রক্ষিপ্ত প্রবেশপথে গিয়ে উন্মুক্ত হয়েছে। উত্তর দিকে রয়েছে ফটক ও নহবতখানা যা আবদুল গনিই নির্মাণ করিয়েছিলেন। তবে সে সময় বাড়িটিতে কোন গম্বুজ ছিলো না। ১৮৮৮ সালে ঢাকায় প্রবল টর্নেডোতে বাড়িটি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভাগ্যক্রমে নবাব পরিবার বেঁচে যায়। এরপর নবাব পরিবার ঢাকায় তাঁদের আরেকটি অট্টালিকায় আশ্রয় নিয়ে আহসান মঞ্জিল আবার পুনঃনির্মাণ করান এবং তখনই নির্মিত হয় নবাববাড়ির বর্তমান আকর্ষণীয় গম্বুজটি। যা প্রবেশপথের পেছনের স্তম্ভ ও জানালাযুক্ত ড্রামের উপর স্থাপিত।
.

.
‘আহসান মঞ্জিল’-এর ওপরতলার পূর্বদিকে ছিলো বৈঠকখানা, লাইব্রেরী ও অতিথিদের জন্য তিনটি ঘর। পশ্চিমদিকে বলনাচের ঘর, নবাবদের শোয়ার ঘর। নিচের তলায় সমপরিমাণ ঘর, পূর্বদিকে ছিলো খাবার ঘর আর পশ্চিম দিকে বিখ্যাত দরবার হল। ১৯০৫ সালে বঙ্গ ভঙ্গের মাধ্যমে ঢাকা পূর্ব বাংলার রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সময় বা তার আগের বছর নওয়াব সলিমুল্লাহ বাহাদুরের সম্মানিত অতিথি হিসেবে গভর্নর জেনারেল লর্ড কার্জন এই প্রাসাদে কিছুদিন অবস্থান করেছিলেন বলে জানা যায়।
.

.
বর্তমানে ‘আহসান মঞ্জিল’ সংস্কার হয়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের একটি শাখা হিসেবে সংরক্ষিত। প্রতিদিন দর্শনীর বিনিময়ে প্রচুর দেশী-বিদেশী দর্শনার্থীর আগমনে আহসান মঞ্জিল এলাকা দারুণ সরব হয়ে ওঠে। কালের পরিক্রমায় সেই নবাবেরা আজ নেই, নবাবীও নেই। তবু বিকেলের হালকা সূর্যালোকেও ঝলমল করে ওঠা আহসান মঞ্জিলের আগুনরঙা গায়ের প্রতিফলিত আভা এখনো নবাব পরিবারের সেই বৈভব ও ঐতিহ্যের আলো ছড়িয়ে যায় ঠিকই দর্শনার্থীদের বিস্ময়মণ্ডিত চোখে…।
.

.
তথ্যসহায়তা:
০১) স্থাপত্য / বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২ / বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি।
০২) ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী / মুনতাসীর মামুন।
০৩) ছবি : রণদীপম বসু।


মন্তব্য

মুস্তাফিজ এর ছবি

একটা তথ্য দেন নাই রণ'দা। আহসান মঞ্জিলে কোন টয়লেট নাই/দেখিনাই। হাসি

...........................
Every Picture Tells a Story

রণদীপম বসু এর ছবি

হা হা হা ! টান পড়ে নাই দেখে খোঁজ নেয়া হয় নি মুস্তাফিজ ভাই !!

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

কালো কাক এর ছবি

আহসান মঞ্জিল জাদুঘরে খাবার গরম রাখার জন্য দোতলা চিনামাটির প্লেট দেখে একজন দর্শক নবাবরা কত্ত আরামে আয়েশে দিন কাটাতো এই নিয়ে বেশ ক্ষোভ ঝাড়ছিলেন, তখন আরেকজন বললেন "দেখেন তো ভাই চিন্তা করে নবাবদের টয়লেট করার জন্য অন্য একটা বিল্ডিংএ যাওয়া লাগত, আপনি তো ঘরের পাশেই পান, নবাবদের বিনোদনের জন্য বাঈজী ভাড়া করে আনতে হত আর আপনি টিভি খুল্লেই নাচগাননাটকসিনেমা কত্ত কিছু দেখে ফেলেন। তাও কন নবাবরা বেশি সুখ করত?"

রণদীপম বসু এর ছবি

তাইলে বলেন এবার আসল নবাব কে !!

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

কালো কাক এর ছবি

আমরা ..... বর্তমান ম্যাঙ্গো পিপল দেঁতো হাসি

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

খাইসে! প্রথম মন্তব্যটাই টয়লেট নিয়ে!! দেঁতো হাসি
আমিও কিন্তু এই সংক্রান্ত একটা মন্তব্যই করতে গিয়েছিলাম ... লালবাগের কেল্লায় মাঝখানের দ্বিতল-ভবনের নিচতলার হামামখানায় টয়লেট আছে!!
আর আমরা ফেব্রুয়ারিতে টো টো করতে গিয়ে খুবই জরুরি হয়ে পড়েছিল পাবলিক টয়লেট, মূল বিল্ডিং-এর পাশে অন্য একটা লাগোয়া ভবনে পাবলিক টয়লেট আছে!! যদিও তার অবস্থা করুণ। কিন্তু তাও, বাংলাদেশে দর্শনার্থীদের জন্যে এই ব্যবস্থা থাকাটা বেশ বিরল! লালবাগের কেল্লাতেও আছে অবশ্য, তবে তা এবারও তালা দেয়া দেখলাম। হাসি

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

লাফাং

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

স্বপ্নাদিষ্ট (অতিথি) এর ছবি

অনেক কিছু জানলাম। তথ্যবহুল লেখার জন্য ধন্যবাদ। চলুক
--স্বপ্নাদিষ্ট

=============================
যে জাতি নিজের ভাগ্য নিজে পরিবর্তন করে না, আল্লাহ তার ভাগ্য পরিবর্তন করেন না।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকেও।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মন_মাঝি এর ছবি

হুম! মক্কার লোক হজ্জ পায় না মন খারাপ

রণদীপম বসু এর ছবি

আমি কিন্তু ঢাকার হেরিটেজের খনি হিসেবে পুরান ঢাকার প্রতি খুবই কৌতুহলী! কিন্তু আগামাথা কিছুই চিনি না বলে গাইড/সঙ্গির অভাবে টোটোগিরি করতে পারি না !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

পাগল মন এর ছবি

রণদা, ধন্যবাদ আপনাকে আহসান মঞ্জিল নিয়ে লেখার জন্য। বেশিরভাগ তথ্য যদিও জানা কিন্তু আবার পড়তে বেশ লাগল।
আমি আহসান মঞ্জিলের কাছেই "ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, ঢাকা" য় পড়াশুনা করছি, যেটা ঢাকারতো বটেই উপমহাদেশেরই প্রথম কয়েকটা স্কুলের অন্যতম। (নিজ স্কুলের একটু গুনগান করলাম হাসি )

------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।

রণদীপম বসু এর ছবি

গুণগানটা কেবল নিজ স্কুল বলে নয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল আমাদের ঐতিহ্যের অংশ ! অতএব গুণগান না-করাটাই হবে অকৃতজ্ঞতা !
ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

guest_writer এর ছবি

চমৎকার লাগল। নবাবদের সময়ের এখানকার কয়েকটি ঘটনার অন্তরালের ঘটনা জানতে পারলে বেশ হত, শুভেচ্ছা। ==অণু

রণদীপম বসু এর ছবি

আসলে সিরিজটা করছি মোটাদাগে আমাদের ঐতিহ্য/হেরিটেজগুলোর একটা প্রাথমিক সচিত্র পরিচয় তুলে ধরে অন্তর্জালিক-আর্কাইভে বাংলা ভাষায় তথ্য ধরে রাখার জন্য, যাতে আমার মতো টোটোবাজ যারা এগুলো সম্পর্কে আগ্রহী তারা যেন অন্তত প্রথম পরিচয়টা সেরে নিতে পারে। নিশ্চয়ই এগুলো নিয়ে অনেক গবেষণা কাজ কোথাও না কোথাও রয়েছে। আর নবাবদের নিয়ে তো ড. মুনতাসীর মামুনেরই অনেক কাজ রয়েছে বলে শুনেছি !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

ফাহিম হাসান এর ছবি

রণদা সিরিজটা চালিয়ে যান। তবে অনুরোধ করব-

১। ছবির সংখ্যা বাড়াতে এবং ছবির ধরনে একটা নির্দিষ্ট ধারা অনুসরণ করতে। যেমন- একটা ছবি দিলেন দূর থেকে তোলা কোন স্থাপনার ল্যান্ডস্কেইপ শট। আরেকটা কাছথেকে গায়ের ডিটেইল। তারপর আস্তে আস্তে অন্দরমহলের বেশ কিছু ছবি কোলাজ করে সাজিয়ে (যাযাদি/বুনোদি যেভাবে দেয়)।

২। খুব বেশি তথ্য ভারাক্রান্ত না করে ইতিহাসটা গল্প আকারে দিন। তথ্য পরে এক জায়গায় জমা রাখতে পারেন, আলাদা একটা প্যারায় বা ক্ষেত্রবিশেষে বন্ধনী মাঝে।

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

আসলে সিরিজটা করছি মোটাদাগে আমাদের ঐতিহ্য/হেরিটেজগুলোর একটা প্রাথমিক সচিত্র পরিচয় তুলে ধরে অন্তর্জালিক-আর্কাইভে বাংলা ভাষায় তথ্য ধরে রাখার জন্য, যাতে আমার মতো টোটোবাজ যারা এগুলো সম্পর্কে আগ্রহী তারা যেন অন্তত প্রথম পরিচয়টা সেরে নিতে পারে।

চলুক

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

ইস্কান্দর বরকন্দাজ এর ছবি

চলুক হাসি

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

বন্দনা এর ছবি

এই সিরিজটা খুব ভালো লাগে দাদা। এই জায়গাটায় গিয়েছিলাম যখন বুয়েটে পড়তাম । গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। যেই বন্ধুকে নিয়ে গেছিলাম, তারে যে কী পরিমান যন্ত্রনা করছিলাম বলাই বাহুল্য। আমিতো পুরাটা দেখতে পারিনাই, তারে ও দেখতে দেয়নাই। আফসোস রয়ে গেছে এখনও, পরে আর কখনই যাওয়া হয়নাই।

রণদীপম বসু এর ছবি

আহসান মঞ্জিলে ঘুরতে গেলে আরেকটা সমস্যা হলো ক্যামেরা নিয়ে জাদুঘরের ভেতরে ঢুকতে দেয়া হয় না ! কী আফসোসের কথা বলেন তো !!

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

আমি 'যাযাবর ব্যাকপ্যাকার' নামের কলঙ্ক হয়ে যাচ্ছি... লিখবো, লিখবো করি খালি, কিছুই লিখি না! খাইছে

আপনার এই সিরিজের পুরাই পাঙ্খা হয়ে যাচ্ছি রণদা। চলুক! চলুক! দেঁতো হাসি

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

কৌস্তুভ এর ছবি

দারুণ।

ভেতরে কী আছে-টাছে তাই নিয়ে আরেকটু লিখতে পারতেন। আরো গুটিকয়েক ছবি।

রণদীপম বসু এর ছবি

ভেতরের তথ্যগুলো এখানে পাবেন।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

সবুজ পাহাড়ের রাজা এর ছবি

চমৎকার লাগল।

রণদীপম বসু এর ছবি

ধন্যবাদ।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।