প্রতিবিম্ব

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: বুধ, ০৩/০৩/২০১০ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিস্ক্লেইমারঃ ইহা গল্প প্রচেষ্টামাত্র এবং এরকম দুঃসাহস দেখাইবার জন্য আমার শাস্তি অবধারিত। পাঠককুলের যেকোন শাস্তি মানিয়া লইতে লেখক বাধ্য থাকিবে।


হ্যাজাকের আলোতে দূর থেকে পৌজান বাজারের যাত্রা প্যান্ডেলটা দেখা যায়। নতুন ধান ঘরে উঠার পরে বছরের এই সময়টাতে কিছু কিছু ক্ষেতে সরিষার ফলন ছাড়া মানুষের তেমন কোন কাজ না থাকায় শীত জাকিয়ে উঠার সাথে সাথেই ফি বছর পৌজান বাজারে যাত্রা আর হাউজি খেলার আসর বসে। সারা বছরে এই সময়টাতেই এলাকার উঠতি বয়সের পোলাপান একটু বিনোদনের সুযোগ পায় সেই সাথে গ্রামের মাঝবয়সী পয়সাওয়ালাদেরও ঈদ নামে। সন্ধ্যা নামার সময়টাতে দূর দূরান্ত থেকে বিভিন্ন বয়সের মানুষ পৌজান বাজারের দিকে হেঁটে আসতে দেখা যায়। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বাবাদের হাত ধরে প্যান্ডেল দেখতে আসে মাঝে মধ্যে, বিশেষ করে শীতের মধ্যে গরম গরম বানানো ভাপা পিঠা কিনে খাবার আশায়।সেই ফাঁকে যাত্রা পালার দুই একজন নট নটীকে দেখে ফেললে তাদের খুশির অন্ত থাকেনা। রূপবান বা আনারকলির মত ভাল পালা হলে মেয়েছেলেরাও বাড়ির কর্তাদের বলে কয়ে যোগ দেয় তাতে। মাঝরাত্রিরে যাত্রা পালা শেষ হলে শুরু হয় হাউজির মূল আসর যা চলে শেষ রাত অবধি। হাউজির ফাঁকে যাত্রা প্যান্ডেলের বিভিন্ন খুপরিতে চলে দেহব্যবসা। তা বছরের এই সময়টাতে হাতে নতুন ধান বেচার পয়সাও আসে আর একটু আধতু ফুর্তি ফার্তি করার সুযোগও আসে।

এবারের যাত্রার ইজারা নিয়েছে করিম শেখ। একেবারে সহজে যে সে ইজারা পেয়েছে তা নয়,তার সবচাইতে ভয় ছিল পশ্চিম পাড়ার মজিদ ব্যাপারীকে নিয়ে। মজিদ ব্যাপারী ইদানিং পাটের ব্যাবসা করে ভাল আয় রোজগার করছে হাতে তাই কাঁচা পয়সা, আর চেয়ারম্যানের সাথেও তার উঠাবসা আছে ভালই। কিন্তু করিম শেখ তাতে দমাবার পাত্র নয়, গত আট বছর ধরে সে যাত্রাপালার ইজারা পেয়ে আসছে, কে কিসে খুশি হয় তার তা অজানা না। আর যাত্রাদল খুঁজে পাওয়াও চারটি খানি কথা না, শুধু ভাল মানের অপেরা হলেইতো আর হবেনা তার সাথে ভাল মানের মেয়েছেলেও থাকতে হবে দলে। করিম শেখ বহু খোজ খবর করে সোনার বাংলা অপেরার সন্ধান পেয়েছে এবার। একদিন সুযোগ মত চেয়ারম্যানের বাড়িতে যেয়ে সেই কথা পেড়ে আসল সে, আর ইশারা ইঙ্গিতে নুরু মেম্বারকে জানিয়ে আসল যে তাদের খাতির যত্মের ভাল ব্যবস্থা করা হবে তাতে। নুরু মেম্বার চেয়ারম্যানের ডান হাত সুতরাং করিম শেখের ইজারা পেতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি। বারান্দায় হাতলওয়ালা চেয়ারে বসে করিম শেখ সিগেরেটের ধুঁয়া ছাড়ে আর আসন্ন হাউজি খেলার কথা ভাবে। ফলন ভাল হওয়ায় লোকজনের হাতে এবার ভাল পয়সা ভাল, সুতরাং খেলা জমার কথা। গতবছর বাম্পার ছিল পঞ্চাশ হাজার টাকা এবার সে এক লাখ টাকার বাম্পার ছাড়ার চিন্তা করে।তবে তার ভাবনা জুড়ে আরো থাকে সোনার বাংলা অপেরার মেয়েছেলেগুলোও। এই কাজগুলা একটু ঝামেলার, তাই সে আগে ভাগেই গঞ্জের ওসি সাহেবের সাথে কথা বলে এসেছে , হিসাব মতন তার ভাগের টাকা পয়সা পৌছে যাবে। টাকার ভাগ পাবে চেয়ারম্যান আর নুরু মেম্বারও। এখন ভালমত ঝামেলা বিহীন ভাবে মাস খানিক পালা চললেই হয়। দরকার হলে চেয়ারম্যানকে বলে কয়ে দিন পনের বাড়াবে সে।

সন্ধ্যার দিকে কাপড় চোপড় পড়ে হাতে একটা চার ব্যাটারির টর্চ নিয়ে করিম শেখ পৌজান বাজারের দিকে রওনা হয়, তার সাথে থাকে বাড়ির কামলা মনির। বয়স বেড়ে যাচ্ছে তাই আজকাল একা একা চলতে তার ভয় হয়, বিশেষ করে মজিদ ব্যাপারীর চ্যালাদের সাথে যাত্রাপালার ইজারা নিয়ে তার বেশ কয়েকবার বাকবিতন্ডা হয়েছে সেই চিন্তাও তাকে একা চলতে বাধা দেয়।যাবার আগে ভেতরের ঘরে উঁকি মেরে তার অসুস্থ বউয়ের খোঁজ নেউ সে। গত বর্ষা থেকে বউটা তার বিছানায় পড়া, প্রথম প্রথম ভাবত এমনিতেই সেরে যাবে কিন্তু দিনে দিনে অসুখ যখন বেড়ে চলল একদিন শাহীনকে দিয়ে গঞ্জের হাসপাতালে পাঠাল। শাহীন করিম শেখের বড় ছেলে গঞ্জের কলেজে পড়ে।তা ডাক্তার ঔষধপত্র দিয়েছে কিছু কিন্তু খুব বেশি কাজ হচ্ছেনা মনে হয় তাতে। বউ দিনরাত বিছানাতেই পড়ে পড়ে কোকায়, করিম শেখ তাই আলাদা ঘরে শোয় আজকাল।

যাত্রা পালার প্যান্ডেলে পৌঁছে করিম শেখ আজকের টিকেট বিক্রির খোজ খবর নেয়, পালা নিয়মিত দেখা হয়না তার তবে আজ পালার শুরুতে নাচের সময় দলের নতুন আসা মেয়েটার দিকে তার বিশেষ নজর যায়। বউ অসুস্থ থাকায় তার স্বাভাবিক জীবন যাপনে ব্যাঘাত হচ্ছে বেশ কয়েক মাস ধরেই তারপরেও খারাপ মেয়েছেলে নিয়ে কোন লোভ লালসা হয়না কখনো তার।আজকে কেন জানি একটা গভীর টান অনুভব করে সে, হতে পারে তা দীর্ঘদিনের সহবাসের বিরতিতে বা হতে পারে হ্যাজাকের আলোতে নতুন মেয়েটার মুখ দেখে। মাঝ রাত্রিরে পালা শেষ হলে যখন হাউজির আসর বসে করিম শেখ তখন মনিররে ডাক দিয়ে নতুন মেয়েটার খোঁজ নেয়, কোন খুপরিতে থাকে তাও জেনে নেয় সে। প্যান্ডেলের বাইরে এসে কনকনে শীতে মাফলার দিয়ে কান আর মাথা ভালমতন বেঁধে নিয়ে হাতে সিগেরেট ধরায় সে। মনিরকে দিয়ে অপেরার মালিককে ডেকে এনে তার কাছে নতুন মেয়েটার ঘরে যাবার ইচ্ছা পোষন করে সে। তা সে হচ্ছে যাত্রা পালার ইজারাদার তারতো এসব মেয়েছেলের প্রতি হক আছেই ভালমত, সুতরাং পালার মালিকের তাতে অমত থাকেনা। কিছুটা আচ্ছন্নের মত করিম শেখ আস্তে আস্তে নতুন মেয়েটার খুপরির দিকে এগোয়, কাছে গিয়ে ভেতর থেকে ভেজানো দরজায় টোকা মারে সে। খোলার কোন নমুনা না পেয়ে প্রথমে গলা খাকারি ও পরে নিজের পরিচয় দেয়। এতে কাজ হয়, ভেতরে থেকে নাড়াচাড়ার শব্দ ঠাহর হয় এবং হঠাৎ করেই দরজা খুলে কেউ একজন দ্রুত বেগে বের হয়ে যাবার সময় করিম শেখের গায়ের সাথে তার ধাক্কা লাগে। প্যান্ডেলের হ্যাজাকের আলোতে শাহীনকে চিনতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়না করিম শেখের।


মন্তব্য

স্বাধীন এর ছবি

গল্প প্রচেষ্টা ভাল হয়েছে। আমার খারাপ লাগেনি। তবে টাইপো কমাতে হবে। তোমার প্রচেষ্টা দেখে নিজের ও কিছুটা যে লোভ হচ্ছে না তা নয়। তবে তোমার উপর পাবলিকের কয়টা মাইর পড়ে সেটা দেখে এই পথে নামবো। শুভ কামনা রইল।

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

আমারও তো মন চায় গল্প লিখি স্বাধীন ভাই। কিন্তু খেটেখুটে একটা গল্প লিখলে লোকজন ঐটারে নাম দেয় শক্ত প্রবন্ধ। মন খারাপ

----------------------------------
~জীবন অনেকটা জড়ই, কিন্তু অনন্য!~

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ স্বাধীন ভাই। টাইপো নিয়ে আসলেই সমস্যায় আছি, আজকে আল্পনা দিয়ে চেক করাচ্ছিলাম কিন্তু সফটওয়ারটি মোটেই এফিশিয়েন্ট না। যাই হোক গল্প প্রচেষ্টা নিয়ে কিছুটা হলেও সাহস পাচ্ছি।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

গল্পতো ভালো লাগসে জাহিদ ভাই! আরো চলবে নাকি? আপনারে দিয়াই হবে। হাসি

----------------------------------
~জীবন অনেকটা জড়ই, কিন্তু অনন্য!~

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ ধ্রুব। দেখা যাক প্রচেষ্টা কতদূর যায়।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

কাকুল কায়েশ এর ছবি

গল্পটা বেশ হয়েছে, গুরু। তবে এত ছোট ক্যান? অবশ্য অনুগল্প তো ছোটই হবে হাসি
অনুগল্প পড়ার সমস্যা একটাই - শুরু করার পরেই ভয়ে থাকি ''অ্যাই বুঝি শেষ হয়ে গেল!''
এজন্যই বলছি, তুমি নির্দ্বিধায় গল্প লিখ ভাই, অনুগল্পের দরকার নাই।

যাই হোক, গল্পটা আসলেই খুব ভাল লেগেছে। ফিনিশিং চমৎকার হয়েছে। শেষ লাইনটা এরকম হলে আরেকটু মজা পাইতাম,
''প্যান্ডেলের হ্যাজাকের আলোতে শাহীনকে চিনতে খুব বেশি বেগ পেতে হয়না করিম শেখের।'' চিন্তিত

============================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ গুরু। তোমার শেষের লাইনের পরামর্শটা আমার মনে ধরছে। তোমার অনুমতি নিয়ে লাইনটা লেখাতে সম্পাদনা করে দিলাম।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

মামুন হক এর ছবি

চমৎকার লাগলো জাহিদ! আরো আসুক তোমার গল্প হাসি

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ মামুন ভাই।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

জাহিদ ভাই, আপনার গল্প তো চমৎকার সেটা নাহয় না বলি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনার বর্ণনা করার শক্তি, যেটা খুব পোক্ত মনে হলো। আপনি লিখলে অবশ্যই একদিন ভাল এবং বড় উপন্যাস লিখতে পারবেন। আমি নিশ্চিত।

সচল জাহিদ এর ছবি

পিপিদা ধন্যবাদ উৎসাহের জন্য। আসলে টাঙ্গাইলে থাকার সময় যাত্রাপালার পরিবেশ অনেক কিছুই নিজের চোখে দেখেছি বলে হয়ত বর্ণনায় অনেক কিছু ফুটে উঠেছে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

পাঠককূলের যেকোন শাস্তি মানিয়া লইতে লেখক বাধ্য থাকিবে।

বহুতদিন পর টাকার উপর লেখা 'ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে' কথাটা মনে করাইয়া দিলেন: আচ্ছা - ওই কথাটার মানে আসলে কি? এখনো বুঝলাম না ... জীবনটাই বৃথা গেল ওঁয়া ওঁয়া

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

আমি যতটা বুঝি তা হলো ১০০টাকা একটা সার্টিফিকেট মাত্র, এবং টাকার নোটটি ১০০টাকার সমমূল্যের জিনিস দিয়ে বিনিময়যোগ্য। বিনিময় হতে পারে জিনিস দিয়ে, টাকা দিয়ে (খুচরা টাকা: ৫০+৫০) ইত্যাদি।

ওয়াইল্ড-স্কোপ এর ছবি

আরে তাই তো - আগেও কথাও শুনেছিলাম - ভুলে গেছিলাম - অশেষ ধন্যবাদ হাসি

তমিজউদদীন লোদী এর ছবি

ভালো লাগলো গল্পটি।

তমিজ উদদীন লোদী

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ লোদী ভাই।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

Shizumu Wabishii Tawakemono [অতিথি] এর ছবি

ভাল পাইছি । তয় এই অণু ছাইড়া বড় কিছু লেখেন । করিম শেখ আর শাহীনরে আমার ৫ ঘন্টা বাদ মনে থাকব এই গ্যারান্টি আমি দিবার পারিনা ।

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আসলে অণু দিয়েই শুর করি পরে ছোটগল্পের উঠান দিয়ে গল্পের দূয়ারে যেতে পারি কিনা।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

জাহিদ ভাই, ভালো লেগেছে। তবে মতামত দিলে বলতে হয়- গল্পের মোচড়ের চেয়ে বড় শক্তি ছিলো ছোটছোট বিষয়ে লেখকের মনোযোগ আরোপের বিষয়টা। অনুগল্প ট্যাগ মুছে আপনি এটা ছোটগল্প করে দিতে পারেন। ...

বড় গল্প নির্মাণে নেমে পড়ুন এবার- উপস্থাপনা বলে অনুগল্পের চেয়ে ওটাতেই আপনি পক্ক।

_________________________________________

সেরিওজা

সচল জাহিদ এর ছবি

সুহান ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। বড় গল্প লেখার ইচ্ছে আছে দেখা যাক কতদূর যেতে পারি।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

রিপন, ক্যাটেগরীতে যাই লেখা থাকুক না কেন গল্পটা পড়ার শুরু থেকে আমি উপন্যাসের গন্ধ পেয়েছি। এক একটা অনুচ্ছেদ যখন শেষ হয়েছে তখন মনে হয়েছে উপন্যাসের একটা অধ্যায় পড়ছিলাম কিন্তু পুরোটা শেষ হয়নি। তোমার গল্পের চরিত্র কম মনে হলেও ক্যানভাস বড়। সব মিলিয়ে তোমার গল্প পড়ে আমার মনে হয়েছে তুমি এই ক্ষেত্রে লম্বা রেসের ঘোড়া। অণুগল্প নয়, বড় গল্প বা উপন্যাস তোমার উপযুক্ত ক্ষেত্র।

আর একটা কথা, তোমার গল্পের ভাষাতে আরেকটু পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা দরকার আছে বলে মনে হয়। সংলাপ না বলে বর্ণনা দিয়েও গল্প বলার এই রীতিতে তোমার নিজস্বতাটা আরো পরিষ্কার হওয়া দরকার।

অফটপিকঃ এটা নিতান্ত তোমার গল্প বলে একটু উপদেশ ঝাড়লাম। নয়তো "ওরে, মাইনষে কত উপদেশ দ্যায় রে!" জাতীয় কথা শোনার ভয়ে এমনধারা মন্তব্য করা থেকে দূরে আছি।



তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ক্যাটেগরীতে যাই লেখা থাকুক না কেন গল্পটা পড়ার শুরু থেকে আমি উপন্যাসের গন্ধ পেয়েছি
হে হে বস, আমিও ঠিক তাই বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু "পাছে লোকে কিছু বলে" চিন্তা করে এই কথাটাই আগের মন্তব্যে একটু ঘুরিয়ে বলেছি। যাক, আমিও তাহলে লেখার মূল্যায়ন করতে শিখে যাচ্ছি দেঁতো হাসি

সচল জাহিদ এর ছবি

থ্রি চিয়ার্স ফর পিপিদা

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

সচল জাহিদ এর ছবি

পান্ডবদা সত্যি বলতে আমি এই পোষ্টে সমালোচক মন্তব্য আশা করেছি সবচেয়ে বেশি। সাধারণত যে ক্ষেত্রে( পানিসম্পদ) আমি লেখালেখি করি সেই ক্ষেত্রে আমি বিচরণও করি তাই আমার গতানুগতিক পোষ্টে খুব বেশি সমালোচনার সুযোগ থাকেনা। গল্প লেখা কখনো হয়ে উঠেনি সেইভাবে, সচলে আমার ব্লগের খসড়াতে এ যাবত গোটা চারেক গল্প লিখতে যেয়েও আর সামনে যেতে পারিনি। এবারেরটা একটু সাহস করেই প্রকাশিত করলাম।

একথা সত্যি যে এই গল্পটাকে আরো বিস্তৃত করার সুযোগ ছিল কিন্তু ঐ যে বললাম ফিডব্যাক কেমন আসে সেটা জানার আগ্রহ ছিল তাই আর বেশিদূর যাইনি। এখন কিছুটা হলেও সাহস বেড়েছে, ভবিষ্যতে চেষ্টা করব।

ভাষা নিয়ে আমার মধ্যে একটা সংশয় ছিল। আমার গল্পের প্রেক্ষাপট যেহেতু গ্রাম আবার গল্পের বুনন রয়েছে নিজের ভাষায় সেক্ষেত্রে বর্ননা কোন ভাষায় হবে সেটা নিয়ে নিজের মধ্যেই দ্বিমত ছিল। এই ব্যাপারে আপনার পরামর্শ আশা করছি। কিছু কিছু শব্দ নিয়েও আমি সন্দিহান ছিলাম যেমন 'ঠাহর', এই শব্দটি সাধারনত গ্রামীন পরিবেশের সাথে বেশ যায়।

যাই হোক আপনার কাছ থেকে আরো পরামর্শ আশা করি ভবিষ্যতে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

বাউলিয়ানা এর ছবি

জাহিদ ভাই, গল্প ভাল লাগছে।
আরও চাই।

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ বাউল ভাই

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

আলমগীর এর ছবি

প্রথম প্রচেষ্টা হলে খুবই ভাল হয়েছে বলব। আমার পক্ষ থেকে পাঁচ তারা উৎসাহ হিসাবে।

টাইপোর কথা বলেছেন স্বাধীন। আমি একটু ব্যাখ্যা করি (কিছু মনে না করলে):


হ্যাজাকের আলোতে দূর থেকে পৌজান বাজারের যাত্রা প্যান্ডেলটা দেখা যায়। নতুন ধান ঘরে উঠবার পরে বছরের এই সময়টাতে কিছু কিছু ক্ষেতে সরিষার ফলন ছাড়া মানুষের তেমন কোন কাজ না থাকায় শীত জকিয়ে উঠবার সাথে সাথে ফি বছরই পৌজান বাজারে যাত্রা আর হাউজি খেলার আসর বসে।

ভাল হতো:

হ্যাজাকের আলোতে দূর থেকে পৌজান বাজারের যাত্রা প্যান্ডেলটা দেখা যায়। নতুন ধান ঘরে উঠার পরে বছরের এই সময়টাতে কিছু কিছু ক্ষেতে সর্ষের ফলন ছাড়া মানুষের তেমন কোন কাজ না থাকায় শীত জাকিয়ে উঠার সাথে সাথে ফি বছরই পৌজান বাজারে যাত্রা আর হাউজি খেলার আসর বসে।

ভুল হয়ত না, তবে পড়তে আরাম লাগে।

ক্রিয়া পদের শেষে না যোগ করার সময় বাংলাদেশে আলাদা করে দেয়া হয়।
যেমন: থাকেনা -> থাকে না। তবে নি দেয়ার সময় অনেকে এক সঙ্গে করে দেন। যেমন থাকেনি। (আনন্দবাজার দুটোকেই আলাদা করে দেয়)।

টুকটাক ভুল যা আছে দুচার বার আপনি নিজে পড়লেই ধরতে পারবেন। স্পেলচেকার এখান থেকে নামিয়ে নিতে পারেন। মোটামুটি খারাপা না।

লিখতে থাকেন।

সচল জাহিদ এর ছবি

আলমগীর ভাই অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।আপনার টাইপোর ব্যাখ্যা বুঝতে পেরেছি, ভবিষ্যতে এই দিকটা উন্নয়নের চেষ্টা করব। আল্পনা নামিয়েছি, অভ্যস্ত হতে হয়ত কিছুটা সময় লাগবে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমার কাছে ভালোই লাগছে। যদিও শেষটা কেনো জানি আন্দাজ করা যাচ্ছিলো! ছোটবেলায় বেশি বেশি 'দুষ্টু গল্প' পড়ার কুফল মনে হয়! মন খারাপ
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ ধুগোদা। আমার ধারনা ছিল শেষটায় করিম শেখের পরিনতি আন্দাজ করা গেলেও শাহীনের আগমনটা কিছুটা হলেও অপ্রত্যাশিত থেকে যাবে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

তিথীডোর এর ছবি

ভাইয়া, গল্প বেশ ভালো লাগলো!!

"যদিও শেষটা কেনো জানি আন্দাজ করা যাচ্ছিলো! "
সহমত... ইয়ে, মানে...
--------------------------------------------------
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ তিথীডোর আপনাকে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনার বর্ণনা চমৎকার। একটু দ্রুত শেষ হয়ে গেল মনে হল যদিও। ষষ্ঠ পান্ডব ঠিকই বলেছেন, আপনার আরো বড় ক্যানভাসে কাজ করা উচিত আসলেই।

কৌস্তুভ

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ কৌস্তভ। ভবিষ্যতে এ দিকে নজর দেয়ার চেষ্টা করব।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

হরেকৃষ্ন এর ছবি

ভাল লাগলো, আর জাহিদ হোসেনের 'আয়ে না বালাম' এর কথা মনে করিয়ে দিল।

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ হরেকৃষ্ণ দা। জাহিদ ভাইয়ের 'আয়ে না বালাম' লেখাটি পড়লাম, যথারীতি জাহিদ ভাইয়ের অনন্য সব গল্পের মত।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

মোমেন CE, BUET96 এর ছবি

তুই আরো গল্প লিখৃ, এইটাই তোর এতো সুন্দর গল্প লেখার শাস্তি।

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ দোস্ত, তোর শাস্তি মাথা পেতে নিলাম।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

অতিথি লেখক এর ছবি

ভালোই লাগছে হাসি আপনার কাছ থেকে আরো গল্প পাবো আশা করি।

- অসামাজিক

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

বইখাতা এর ছবি

শেষে এমন কিছু হবে আন্দাজ করতে পারছিলাম। তবে যাত্রাপালা আর এর সাথে সম্পর্কিত সব কিছুর বর্ণনা পড়তে ভালো লেগেছে। আরো লিখুন - বড় গল্প কিংবা ছোটগল্পই।

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ বইখাতা মন্তব্য ও উৎসাহের জন্য।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

জাহিদ ভাই, চমৎকার গল্প। খুবই ভালো লাগলো। প্রকৃতিপ্রেমিক ভাই আর পাণ্ডব'দা-র কথাগুলোর সাথে একমত। আপনার আরও গল্প পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম। হাসি

সচল জাহিদ এর ছবি

ধন্যবাদ প্রহরী। দেখি সবার আস্কারা পেয়ে গাছে উঠতে পারি কিনা !!!

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

কাকুল কায়েশ এর ছবি

আমরা মইটা সরিয়ে নেবনা, এই নিশ্চয়তা দিচ্ছি বস্। হাসি

======================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

==========================
একটাই কমতি ছিল তাজমহলে,
......তোমার ছবিটি লাগিয়ে দিলাম!

নাশতারান এর ছবি

গল্প ভালো লেগেছে। এবার সাহস করে বড় কিছু লিখুন।

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

সচল জাহিদ এর ছবি

উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ।

----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।


এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।