স্ফটিকখুলির রহস্যভেদ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৫/০৬/২০১২ - ৭:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

skull2

তেরটি স্ফটিকখুলি ছড়িয়ে আছে সারা বিশ্বে, এরা কোন সময় একসাথে হলেই জানা যাবে অচিন্ত্যনীয় সব তথ্য, কারণ এগুলো আসলে জ্ঞানভাণ্ডার, বিশেষ করে মানবজাতির ভুত-ভবিষ্যৎ সম্পূর্ণই জানা আছে তাদের, সেই সাথে আমাদের উৎস। কিন্তু যদি এগুলো ভুল লোকের হাতে পড়ে, তাহলেই সমস্যা, ব্যবহৃত হতে পারে ধ্বংসাত্মক কাজে। - ব্যস এই হল সেই গল্প যা এসেছে মধ্য আমেরিকার চির হরিৎ বৃষ্টিঅরণ্যের অধিবাসীদের মুখ বেয়ে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে।

এখন মুশকিল হচ্ছে গত শতাব্দীতে মানুষের হাতে সত্যই সত্যিই এসে হাজির হয়েছে ( আপনা থেকে নয়) কিছু স্ফটিক খুলি, তার মধ্যে ২ টি মারাত্নক ধরনের নিখুঁত, একেবারে মানুষে খুলির হুবহু নকল, দুই পাটি দাঁতসহ। এদের মধ্যে একটির অবস্থান ব্রিটিশ জাদুঘরে। বাকী গুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা সংগ্রহশালায় এবং সবচেয়ে বিখ্যাতটি যা পরিচিত স্কাল অফ ডুম বা ধ্বংস খুলি বলে তা দীর্ঘদিন কুক্ষিগত ছিল এক পরিবারের কাছে, তাকেই নিয়েই মূলত আজকের গল্প।

এই খুলির কথা প্রথম জেনেছিলাম সেবা প্রকাশনীর ভিনগ্রহের মানুষ পড়ে, এরপরে এক পুরনো বইয়ের দোকানে সারা বিশ্বের নানা অমীমাংসিত রহস্য নিয়ে ( তখন পর্যন্ত অমীমাংসিত! ) আর্থার সি ক্লার্কের এক চমৎকার বইয়ের মলাটে এর ছবি জ্বলজ্বল করতে দেখে কোন দামাদামি না করেই বইখানা সংগ্রহ করে সেই রহস্যময় খুলি নিয়ে প্রথমবারের মত তথ্য সংগ্রহ শুরু করি।

mystworldcoverskull350w

এরপরে কত যে রহস্য রোমাঞ্চের বইতে এই খুলিগুলোর কথা পেয়েছি তার কোন ইয়ত্তা নেই, বিশেষ করে ক্রিস মর্টন এবং চেরি লুই টমাসের ঢাউস বইটিতে অজস্র তথ্য-উপাত্ত রয়েছে। সবখানেই বলা হয়েছে মধ্য আমেরিকার মায়ান সভ্যতার কথা, এই খুলি তারা ব্যবহার করত বিশেষ পূজা-অর্চনার কাজে, অতি পবিত্র বস্তু ছিল তা। কিন্তু জাদুঘরে রাখা খুলিগুলো কি মায়াদের কাছ থেকেই পাওয়া?

51HFQGFV06L._SL500_AA300_

দু-চারটি সত্যিকারের তথ্যসমৃদ্ধ বই ছাড়া সবগুলোতেই ইতি টানা হয়েছে এই বলে যে খুলিগুলো মায়ারা পেয়েছে লুপ্তনগরী আটলান্টিস থেকে ( এই এক সমস্যা, যেখানে যা কিছু পাওয়া যায় সবই নাকি এসেছে আটলান্টিস নামের এক দ্বীপ থেকে, যার অস্তিত্ব আদৌ ছিল কিনা আজ পর্যন্ত জানা যায় নি, কিন্তু অব্যাখ্যাত কিছু পেলেই এটা আটলান্টিসের বলে রায় দেওয়া কিছু মহলের রেওয়াজ হয়ে গেছে, এমনকি হিটলার মনে করত সত্যিকারের আর্যরা এসেছে আটলান্টিস থেকেই! ), আর না হলে ভিনগ্রহের প্রাণীরা এসে দিয়ে গেছে পৃথিবীর মানুষদের কাছে( এই ব্যাখ্যাটির মূল সমস্যা হচ্ছে কোন অকাট্য প্রমাণ নেই, এবং সেই সাথে বিকল্প রাস্তা প্রায়শই খুঁজে পাওয়া যায় ফলে যখন তখন অন্য গ্রহ থেকে কাউকে উড়িয়ে আনার প্রয়োজন হয় না)।

খুলিগুলো নিখুঁত স্ফটিকের তৈরি। মুশকিল হচ্ছে প্রকৃতিতে যে রক ক্রিস্টাল বা পাথুরে স্ফটিক পাওয়া যায় তাতে কার্বনের কোন অংশ নেই ফলে কার্বন টেস্ট করে স্ফটিক খণ্ডটির বয়স জানবার কোন উপায় নেই। কিন্তু কিভাবে তৈরি হল সেগুলো? অনেক গবেষণা করেও সেগুলো গায়ে কোন যন্ত্রের ছোঁয়ার চিহ্ন পাওয়া গেল না অনেক বছর, এমনও বলা হল বিশাল একখণ্ড স্ফটিক থেকে হাত দিয়ে ঘষে বালু ও জলের সাহায্যে এমন নিখুঁত খুলি তৈরি করেছে মায়ারা, কিন্তু তাতে আবার সময় লাগার কথা কমপক্ষে তিনশ বছর!

220px-Crystal_skull_british_museum_random9834672

তাহলে! আসলে এই খুলিগুলোর আবিস্কার এবং অস্তিত্বের পিছনে মনগড়া ব্যাখ্যার সংখ্যা এত বেশী যে কয়েক সপ্তাহ একটানা লিখেও কুলোতে পারব না, তাই চট জলদি উপসংহার টানি ( উত্তুরে গ্রীষ্মের ভোরের আলো এসে পড়েছে অনেক আগেই, দূরের পথে যেতে হবে আজকেই) – বিজ্ঞানীরা ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ সহ অন্যান্য আধুনিক যন্ত্রের সাহায্যে ঠিকই খুঁজে বাহির করলেন ব্রিটিশ জাদুঘরের সেই খুলি, প্যারিসে অবস্থিত খুলি, আমেরিকার স্মিথসোনিয়ান ইন্সিটিউটের খুলি- সবগুলো তৈরিতেই চাকাযুক্ত যন্ত্রের সাহায্য নেয়া হয়েছে, যার ব্যবহার মানুষ শুরু করেছে কেবলমাত্র গতশতকে! আর স্ফটিকগুলোও বিশ্লেষণ করে জনা গেছে সেগুলো এসেছে হয় আফ্রিকার মাদাগাস্কার না হয় ব্রাজিল থেকে, মায়া শাসিত মধ্য আমেরিকা থেকে নয়!

তাহলে?

তাহলে আর কিছুই না, এগুলো সবই গত শতকে আধুনিক মানুষের হাতে তৈরি। কিছু মানুষ অর্থ, খ্যাতি এবং প্রচারের লোভের এগুলো নিয়ে মিথ্যে কথা বলে নিজেদের আঁখের গোছানোর চেষ্টা করেছে, আর কিছুই নয়!

কিন্তু একটা খুলি বাদ থেকে গিয়েছিল, যা হচ্ছে সবচেয়ে বিখ্যাত স্কাল অফ ডুম বা অ্যানা মিচেল হেজেসের খুলি বলে বিখ্যাত। কারণ অ্যানা তার পালক বাবা শখের প্রত্নতত্ত্ববিদ ফ্রেডেরিখ মিচেল হেজেসের সাথে সাবেক ব্রিটিশ হন্ডুরাসে (বর্তমানের বেলিজ ) ১৯২৪ সালে এক মায়ান পিরামিডের ভিতরে এই খুলিটি খুঁজে পান এবং কাউকে না বলে ইংল্যান্ডে নিয়ে আসেন। অনেকেই মনে করে থাকেন রূপালী পর্দার ইন্ডিয়ানা জোন্স চরিত্রটি আসলে নেওয়া হয়েছে বাস্তবের ফ্রেডেরিখ মিচেল হেজেসের জীবন থেকেই ( শেষ ইন্ডিয়ানা জোন্স চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে এই স্ফটিক খুলি নিয়েই, সেখানে দেখানো হয়েছে ভিনগ্রহের আগন্তকদের এর অধিকারী হিসেবে)।

anna_mitchell_hedges_and_her_enigmatic_crystal_skull_1

এর পরের অনেক দশকে টেমস দিয়ে বয়ে গেছে অনেক অনেক জল, পরিবর্তন ঘটেছে অনেক কিছুর- হঠাৎ করেই জনসমক্ষে খুলিটি নিয়ে কথা বলা শুরু করে অ্যানা, বলে এটি মায়াদের অতি প্রাচীন, পবিত্র এক বস্ত। বিখ্যাত হয়ে ওঠে তার এই খুলি, অনেকটা নতুন ধর্মের মত প্রতিষ্ঠা হয় এই বিশেষ খুলিকে ঘিরে, অনেকেই আবার স্ফটিক খুলিটিকে বিশেষ ধরনের তথ্যসংরক্ষানাগার বা কম্পিউটার মনে করে সেখানে থেকে তথ্য জানতে সচেষ্ট হয়, কতিপয় বুজরুক খুলির মাথায় হাত রেখে মানব জাতির ভবিষ্যৎ এবং খুলিটির উৎস হিসেবে অন্য কোন গ্রহকে বর্ণনা করে, সোজা কথা খুলি ব্যবসা হয়ে পড়ে জমজমাট।

crystal-skull

নিয়মিত টিভি সহ অন্যান্য মিডিয়াতে হাজির হতে থাকে অ্যানা এই মূল্যবান খুলি নিয়ে, নির্মিত হয় ব্লকব্লাস্টার হলিউড সিনেমা মায়ান কিংবদন্তীর সাথে খুলির কাহিনী মিশিয়ে।
indiana-jones-and-the-kingdom-of-the-crystal-skull-music-composed-and-conducted-by-john-williams-20080522050649008

যদিও সত্যিকারের ইতিহাসবিদরা বরাবরই সন্দেহ করে এসেছেন অ্যানার এক খুলিকে, কারণ মায়ারা যে স্ফটিকের ব্যবহার জানত এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায় না, বিশেষ করে এত বড় খণ্ডের! আর এমন স্ফটিককে এত সুক্ষ ভাবে শিল্পে পরিণত করতে যে ধাতব যন্ত্রের দরকার হবে তার ব্যবহারও ছিল তাদের অজানা।

খুলিটির নিয়ে অ্যানার গল্পের বিপক্ষে একের পর এক প্রমাণ পাওয়া যেতে থাকে, শেষ পর্যন্ত জানা যায় ব্রিটিশ জাদুঘরের খুলিটি এবং অ্যানার খুলিটি ইউজিন বোবান নামে এক ফরাসী আর্ট ডিলারের কাছ থেকে সংগৃহীত, যে কিনা সম্ভবত সব বিখ্যাত খুলিরই নির্মাতা না হলেও যোগানদাতা। সবকিছু প্রমাণ করা হলেও অ্যানা তার বিশ্বাসে অচল থাকে যে সে মায়াদের পিরামিডের ভিতরেই এই খুলিটি পেয়েছে ( বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এইটি ছিল অ্যানার প্রতি তার পালক বাবার জন্মদিনের উপহার, সে নিজেই পিরামিডের মধ্যে খুলিটি রেখেছিল), এবং তার খুলিটি পরীক্ষা করতে কয়েক দশক আগে hp কোম্পানিকে দেয়, কিন্তু তখনকার প্রযুক্তিতে অ্যানার দাবিকে নস্যাৎ করার মত কিছু পাওয়া যায় নি।

২০০৭ সালে অ্যানার মৃত্যুর পরে তার স্বামী বিল হল ম্যান খুলিটির মালিক বনে যায় এবং যথারীতি এর অলৌকিকত্ব প্রচার করতে থাকে। যদিও এক পর্যায়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির আমন্ত্রণে অত্যাধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে খুলিটি পরীক্ষার জন্য তাদের কার্যালয়ে হাজির হয় সে, চলে তুমুল গবেষণা এবং এবার বেরিয়ে আসে থলের বেড়াল!

আর কিছুই না এটি একটি Hoax, মানুষের হাতেই তৈরি হয়েছে গত শতকে যন্ত্রের মাধ্যমে। এবং এর উৎপত্তি কোন ভাবেই মেক্সিকোতে নয়। কিন্তু তাহলে অ্যানা যে এতদিন অন্য কথা বলে গেল? বোঝা গেল প্রায় ৮৫ বছর ধরে ক্রমাগত একই মিথ্যা বলে আসার ফলে এক পর্যায়ে সেই মিথ্যাকেই সত্য বলে ধরে নিয়েছিল অ্যানা মিচেল হেজ, বৃদ্ধকালে লুবানটুম যেয়ে তার স্মৃতিচারণাতেও এমনটিই মনে হয়।

anna-mitchell-hedges

সমাধান হল আমাদের গ্রহের অন্যতম এক রহস্যের, যা গুটিকয় মানুষ তৈরি করেছিল স্রেফ অর্থের লোভে, প্রচারের জন্য কিংবা অন্যদের বোকা বানানোর মজা নেবার জন্য। যদিও স্ফটিকখুলিকে ঘিরে অতিপ্রাকৃতে বিশ্বাসীদের অন্ধ বিশ্বাসে কোন হেরফের হয় নি ( হবেও না, এমনেই কি আর বলে স্বভাব যায় না ধুলে! )।

crystal_skull

( ব্যবহৃত আলোকচিত্রগুলো নেট থেকে সংগৃহীত, এবং রেফারেন্স হিসেবে যে বই বা ডকু ব্যবহার করা হয়েছে তার উল্লেখ পোস্টের মাঝে আছে, আলাদা করে আর সংযোজন করলাম না)


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

চিন্তিত - আচ্ছা ঘটনা এই...
(অট)-খুলি দেখতে যাবেন?

কড়িকাঠুরে

তারেক অণু এর ছবি

হ , সামনে মাসেই। তবে আলাদা ভাবে না, যে জাদুঘরে একটি খুলি রাখা আছে সেখানে এমনিতেই যেতাম।

রাগিব এর ছবি

গুরুত্বপূর্ণ লেখাটার জন্য ধন্যবাদ, অণু। অপবিজ্ঞান সবসময়েই বিজ্ঞানের চাইতে আকর্ষণীয়, (কেন এই রকম তা নিয়ে অনেক থিওরু আছে)। দুঃখজনক হলো, বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরাও অনেক সময় অপবিজ্ঞান ও বিজ্ঞানের পার্থক্য করতে পারে না। "মনকে খোলা রাখতে হবে" এই রকমের একটা ক্লিশে কথা মাথার মধ্যে ঢোকানোর ফলে অল্প বা আদৌ কোনো প্রমাণ না থাকলেও এরকম নানা আজগুবি কাহিনিকে হতেও তো পারে বলে প্রচার, প্রসার, এবং তেনা পেচানো সবই হয়।

এক্স ফাইল্স থেকে শুরু করে ভ্যাম্পায়ারদের নিয়ে হাজার কয়েক টিভি সিরিজে এই অপবিজ্ঞানকেই জনপ্রিয় করা হয়েছে। এসব দেখে মনে হয় এলিয়েনদের নিয়ে সব অপবিজ্ঞানের জনপ্রিয়তাটা আসলে মিডিয়ারই সৃষ্টি। কারণ এরিয়া-৫১/রোজওয়েল মার্কা সব অপ্রমাণিত মিথ দিয়ে দেদারসে কন্স্পিরেসি থিওরির বই বেচা যায়, সিনেমা, টিভি সিরিজ বানানো যায়। বিজ্ঞানের কোল্ড হার্ড ফ্যাক্ট দিয়ে তা করা যায় না।

----------------
গণক মিস্তিরি
জাদুনগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | শিক্ষক.কম | যন্ত্রগণক.কম

তারেক অণু এর ছবি

হয়ত ঠিকই বলেছেন, দুঃখজনক ব্যাপার, কার্ল স্যাগান বলেছিল না প্রতিদিন জ্যোতিষ বিদ্যার খবর ছাপা হয় আর জ্যোতিঃবিদ্যা সপ্তাহে ১টি দিন ছাপাও দুরূহ।

রাগিব ভাই, পাখির লেখাগুলো নিয়ে কথা হয়েছে, আপনি চাইলেই তথ্যগুলো বাংলা উইকিপিডিয়ায় সংযুক্ত করতে পারেন। তাদের নিয়ে আরও লেখা আসিতেছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

নতুন কিছু জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
-লাবণ্যপ্রভা

তারেক অণু এর ছবি
mnurmkt@gmail.com এর ছবি

চলুক চলুক

তারেক অণু এর ছবি

এর পরে কিসের রহস্য আসবে বলেন দেখি !

শাব্দিক এর ছবি

চলুক

তারেক অণু এর ছবি
রু এর ছবি

আপনি যে এত ঘোরাঘুরি করেন, তার পিছনে এরকম কোনো খুলির হাত নাই তো? সত্যি করে বলবেন। লেখা ভালো লেগেছে।

তারেক অণু এর ছবি

বলা যাবে না, কিন্তু আমার খুলি দিমু না !

কৌস্তুভ এর ছবি

ছোটর মধ্যেই ব্যাপারটা পষ্ট করে বুঝিয়ে দিয়েছেন হাসি

ইন্ডিয়ানা জোন্সের ক্রিস্টাল স্কাল সিনেমাটা একেবারে যাচ্ছেতাই হয়েছে।

মরুদ্যান এর ছবি

ইন্ডিয়ানা জোন্সের ক্রিস্টাল স্কাল সিনেমাটা একেবারে যাচ্ছেতাই হয়েছে।

হ পুরাই মন খারাপ

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

তারেক অণু এর ছবি

হুম, শেষেরটাই সবচেয়ে ফাউল।

সাফি এর ছবি

চমৎকার লাগলো অণু ভাই।

তারেক অণু এর ছবি

ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার ছবি নিয়ে পরের লেখা কোথায়?

আশফাক আহমেদ এর ছবি

একেবারেই নতুন জিনিস জানলাম।

-------------------------------------------------

ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

তারেক অণু এর ছবি

এটি নিয়ে নির্মিত ডকুটি দেখতে পারেন।

অরফিয়াস এর ছবি

খুলির ব্যাপারে আগে পড়েছিলাম কিছু, পরে বিস্তারিত দেখি হিস্টরি চ্যানেলের একটা সিরিজ থেকে, ব্যাপারটা রহস্যময় ছিলো এবং সন্দেহাতীত ছিলোনা মোটেও। জানা হলো আজকে, সন্দেহটা ঠিক।

অনুদা পুরো টপ গিয়ারে, একের পর এক দারুন সব বিষয়ের পোস্ট !! দেঁতো হাসি

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

তারেক অণু এর ছবি

কিসের গিয়ার, গাড়ী চলে না চলে না চলে না রে !

ন্যাট জিও-র তা সবচেয়ে সেরা মনে হয়েছে। সাধারণত ডকুগুলোতে ইচ্ছে করেই একটু হলেও রহস্যের ছোঁয়া রেখেই দেয়, পাবলিককে গেলাবার জন্য, আর এই বিশেষ ডকুটি ছিল একেবারের চাছাছোলা, পুরাই কংক্রিত।

অরফিয়াস এর ছবি

হুমম, ঠিক কথা। নাহলে অনুষ্ঠান চলবেনা!!

অনুদা, তোমার গাড়ি চলেনা?!! কি কও? আর কারো না চললেও তোমারটা চলবো এটা আমি জানি। শয়তানী হাসি

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

তারেক অণু এর ছবি

চলেছে, কেবল লেনিন জাদুঘর ঘুরে আসলাম, পরে সব জানাচ্ছি।

অরফিয়াস এর ছবি

জলদি জানাও !!

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

তারেক অণু এর ছবি

তথাস্ত! দেখি পারলে আজকেই লিখে ফেলব।

অরফিয়াস এর ছবি

চলুক

----------------------------------------------------------------------------------------------

"একদিন ভোর হবেই"

তারেক অণু এর ছবি

নীড়পাতা থেকে ী লেখা না সরলে দিই কি করে !

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

ই-ন্টা-রে-স্-টিং !!

... মজিদ ভায়ের পরের ব্যাডভেঞ্চারের জন্যে গুগল নিয়া বস্লাম দেঁতো হাসি

তারেক অণু এর ছবি

হাততালি

একটা খুলির সাথে দেখা হবে সামনে মাসে, মজিদ ভাইয়ের সাথে দেখা হতে পারে কি !

খেকশিয়াল এর ছবি

যাব্ব্যাটা! বললেই হল! আমি হলফ করে বলতে পারি ওগুলো তোর ঠাকুরদাদাদের ঠাকুরদাদার খুলি!

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

তারেক অণু এর ছবি

হ! তুই জানলি কেমনে! তয়লে কি তুইও?

ব্লুবেরী-নাইট এর ছবি

আমি একবার বৃটিশ মিউজিয়ামে গেছিলাম কয়েক বছর আগে খেয়াল করি নাই মনে হয়। গিয়া দেখি চারদিকে মূর্তি আর মূর্তি। কোনটা যে কার, কে যে কাহার, তার নাই ঠিক। তার মধ্যে মিউজিয়ামের সেটাপ টা হইলো চ্রম পেজগী। ঘুড়ায় ফিরায় সেইম জায়গায় নিয়া আসে। জানা থাকলে সুবিধা। ধরেন আবার গেলে স্কালের সাথে দেখা হলেই মনে পরবে আরে এডাই তো তারেক অনুর স্কাল। ব্লগে দেখেছিলুম।

তারেক অণু এর ছবি

পরের বার গেলে ল্যাতিন আমেরিকার সেকশনের অ্যাজটেক সংগ্রহে খেয়াল কইরেন।

প্রদীপ্তময় সাহা এর ছবি

খুলি নিয়ে খোলাখুলি লিখে সব রহস্য যে খুল্লমখুল্লা করে দিলেন। দেঁতো হাসি

তারেক অণু এর ছবি

দিলাম একটু---

সত্যপীর এর ছবি

কইলেই হইল?

সবই আপ্নেদের ষড়যন্ত্র। আজকে কইবেন খুলি ভুয়া কালকে কইবেন রাশিগণনা ভুয়া কোন্দিন কইবেন জ্বীন ও ভুয়া। ষড়যন্ত্রে ভরিয়া গেল দেশ। ঠাডা পড়ুক। মে দ্য লাইটনিং ফল আপন ইউ।

..................................................................
#Banshibir.

তারেক অণু এর ছবি

কি করি , খাঁটি পীর মিলে যে আজকাল! আসলে কোন কালেই ছিল না।

নজমুল আলবাব এর ছবি

একটা সিনামা দেখছিলাম, কিন্তু পুরাটা মনে পড়তেছে না। ইস্টার মুভিতে দেখছিলাম... না এইচবিওতে... চিন্তিত

তারেক অণু এর ছবি

কোনটা, কি নিয়ে!

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

চলুক

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তারেক অণু এর ছবি
চরম উদাস এর ছবি

আপনের মাথার ভিত্রেও ক্রিস্টাল এর খুলি আমি শিঊর। আম্রিকা আসলে আপনের মাথা টা একটু খুলে দেখতে চাই। মানা করতে পারবেন না, পিলিজ লাগে।

বন্দনা এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

তারেক অণু এর ছবি

আপনে হাসেন যে বড়!

বন্দনা এর ছবি

একটু গড়াগড়ি দিয়ে হাসতে দেন মানা করতে পারবেন না পিলিজ লাগে খাইছে

তারেক অণু এর ছবি

হাসেন, আর কি,আমি তো হেসেই যাচ্ছি দেঁতো হাসি
কি ব্যাপার প্রাগের ছবি দেখলাম যে! কোথায় এখন?

বন্দনা এর ছবি

এখন তো কামে ফেরত আসছি, প্রাগের ছবি জুনের প্রথম সপ্তাহে তোলা।

তারেক অণু এর ছবি

আর পোস্ট! সেইতা কোথায়!

বন্দনা এর ছবি

এমন পোষ্ট দেয়া শুরু করবো যে পরে কইলাম বিরক্ত হয়া যাইবেন মিয়া। দেঁতো হাসি
দেখি এই উইকেন্ডে কিছু শুরু করতে পারি কিনা।

তারেক অণু এর ছবি

দেহেন! কি আর কমু!

দুর্দান্ত এর ছবি

হাততালি

তারেক অণু এর ছবি
বন্দনা এর ছবি

এহহে সব মজা নষ্ট করে দিলেন।আর সিনেমাগুলা ভালো লাগবেনা দেখতে, জান্তাম্না তাই কেমন একটা মজা লাগতো যেন, সেই মজায় এমনে পানি ঢেলে দিলেন।

তারেক অণু এর ছবি

আরে, এখনো অনেক মজা বাকী, আর মায়ানদের খুলি নিয়ে কিছু বলি নাই তো ! বলেছি এই খুলিগুলো বুজরুকদের তৈরি।

অতিথি এর ছবি

উত্তম জাঝা!

তারেক অণু এর ছবি
আশরাফুল কবীর এর ছবি

আহা বহুদিন ধরে আমি বিশ্বাস করে ছিলুম ইহা আসল, সবগুলো ছবি মুখস্ত করেছিলুম কিন্তু আজ! আপনার উপর থুলি নিশ্চয়ই গোস্যা করবে, সাবধান তারেক অণু ভাই।।।।

>পুনশ্চ: লেখা একসিলেন্ট উত্তম জাঝা!

তারেক অণু এর ছবি

কি আর করা!

তাপস শর্মা এর ছবি

এইসব বিষয়গুলি জটিল, তবে তোমার ভাষায় সহজ হয়ে উঠলো। দারুন পোস্ট। উত্তম জাঝা!

তারেক অণু এর ছবি

আরে না, ব্যাপার সরল, লিখেছি মার মার কাট কাট করে এই আর কি। কিন্তু তুমি কি জটিল , মানে কোবতে করে লিখতে বলছ অ্যাঁ

সজল এর ছবি

দিলেন তো আমার চান্স নষ্ট করে। আমি আরো দাবী করব ভাবছিলাম যে ওইগুলা আমার খুলি, উচ্চ চাপে আর তাপমাত্রায় (ডিউ টু এনহ্যান্সড ব্রেইন একটিভিটি) ক্রিস্টাল হয়ে গেছে।

---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়

তারেক অণু এর ছবি

আপনার ছোট বেলার হতেও পারে চোখ টিপি

মন মাঝি এর ছবি

এই পুরা পোস্টটাই একটা ষড়যন্ত্র!

তারেক অণু আসলে The Man from Atlantis । সাগরতলের রহস্যময় আটলান্টিস রাজ্যের দুর্ধর্ষ স্পাই। তার মিশন হচ্ছে স্ফটিক-খুলিগুলিকে fake প্রমাণ করে এগুলির প্রতি মানুষকে আগ্রহশূণ্য করে মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে দিয়ে তারপর আস্তে করে এগুলি চুরি করে আটলান্টিসে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া। এগুলি আসলে ওদেরই খুলি কিনা! ওরা চায় না এর রহস্য ভেদ হোক, যার সূত্র ধরে ওদের নিজেদেরও অস্তিত্ত্ব ফাঁস হয়ে যাক!

শোনা যাচ্ছে, এই The Man from Atlantis শিজ্ঞির বৃটেন যাচ্ছে ব্রিটিশ মিউজিয়ামে থাকা খুলিটা চুরি করতে। বৃটেনে কেউ একে দেখতে পেলে সঙ্গে সঙ্গে James Bond 007-কে খবর দিন। আপনি বাঙালি হলে লন্ডনস্থ 'রানা এজেন্সি'র অফিসেও খবর দিতে পারেন। সবার সহযোগিতা একান্ত ভাবে কাম্য।

****************************************

সত্যপীর এর ছবি

হ আসেন তারেকানুরে পিটাই.

..................................................................
#Banshibir.

তারেক অণু এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি রোমেল ভাই অবশ্য একবার এমন কি যে একটা বলেছিল বলে!

তদানিন্তন পাঁঠা এর ছবি

হুম! মন মাঝিদার সাথে একমত। আর এই জন্যই তো কই এত ঘোরাঘুরির পয়সা পায় কই। আর ঘুরে বেড়ায় কেন তাও পরিষ্কার হলো। বাকি খুলি গুলোর সন্ধানে। এইবার ক্লিয়ার সব। পরিচয়টাও এমন এক দেশের নিয়েছেন যাতে কেউ তারে দুইবার তাকায় না দেখে। কী মাস্টার প্ল্যান করেই না নামছে। খাইছে আমারে। ম্যাঁও

তারেক অণু এর ছবি

বুঝেই যখন ফেলেছেন্‌ চ্যাইপা যান না, দেশে ফেরার সময় আপনাকে নিয়েই যাব।

মন মাঝি এর ছবি

এখন আর চাপাচাপি কইরা কুনো লাভ নাই। বেবাক ফাঁস হয়া গ্যাছে! ঘুঘু তুমি... হুঁ হুঁ বাবা!

****************************************

তারেক অণু এর ছবি

আসেন আপোষে আসেন---

তার আগে ইন্ডিয়ানা জোন্সের সিনেমাটা আরেকবার দেখে বিরক্ত হয়ে তারপর আসেন খাইছে

মন মাঝি এর ছবি

আচ্ছা, ঠিক আছে। তবে এক শর্তেই আপোষ সম্ভব!

আটলান্টিস সিক্রেট সার্ভিসের চীফ আপনার বস্ 'Q'-রে পটায়ে আগামী শীতে (নভে-ফেব্রু) আফ্রিকার মরুভূমির বালিয়াড়ির চিপায় চিপায় লুকায়ে থাকা স্ফটিক-খুলিগুলি উদ্ধারকল্পে ঐ মহাদেশের কোন বিখ্যাত এর্গ বা ডিউন-ফিল্ডে যদি ডিউন-ব্যাশিং করার একটা গোপন এসাইনমেন্টের প্ল্যান পাশ করায়ে নিতে পারেন, আর তারপর ঐ এসাইনমেন্ট শেষে পুরা সচিত্র রিপোর্টটা উইকিলিক্সের মত সচলায়তনে ফাঁস করে দিতে পারেন - তবেই কেবল আপনি রক্ষা পাবেন!

এইটা করতে পারলে বণ্ড আর আর রানার কাছে থাকা আপনার ডোশিয়ে থেকে আপনার ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট আর অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য হাপিস করে দিব। তা নইলে কিন্তু আপনার আসন্ন বৃটেন মিশন উপলক্ষে আপনি হিথ্রোতে ল্যান্ড করা মাত্রই - ক্যাঁক্‌! হুঁ!

****************************************

তারেক অণু এর ছবি

আপনার ইমেইল বা ফেসবুক অ্যাডটা দিয়েন, সব মিশন গোপনে গোপনেই ভাল। নামিবিয়ার কালাহারি আমার ১ নং টার্গেট ।

স্বপ্নখুঁজি এর ছবি

নতুন কিছু জানলাম। অনেক ধন্যবাদ।

তারেক অণু এর ছবি

শুভেচ্ছা।

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি

আপনার লেখা মানেই নতুন কোনো জায়গার ছবি, বর্ণনা, নতুন কোনো তথ্য জানা। আজও জানলাম।

যদিও মাঝে পাসওয়ার্ড ঝামেলায় কোনো মন্তব্যই কর্তে পারিনি। তাই এখানে আপনার সব লেখার মন্তব্য করে গেলাম। আসলেই আপনার পোস্ট পেলেই সেটাতে ঢুকে পরি শুধু নতুন কিছুর লোভে।

ভালো থাকুন, ঘুরতে থাকুন, লিখতে থাকুন আর আমরা দেখতেই থাকি চোখ টিপি দেঁতো হাসি

==========================================================
ফ্লিকারফেসবুক500 PX

তারেক অণু এর ছবি

আরে না, নতুন যে ছবিগুলো পোস্ট করলেন, জোশ! আমিও দেখি!
শুভেচ্ছা।

আশালতা এর ছবি

থ্যাঙ্কস অণু এই পোস্টটার জন্যে। হাসি

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

তারেক অণু এর ছবি

এতদিন পর উদয় হয়ে শুকনা থাঙ্কু! ঘটনা কি ! তাও এক খুলির জন্য!

আশালতা এর ছবি

তোমার পোস্টে কমেন্ট করতে আলসি লাগে। সারাক্ষন এক কথা লিখতে আর কাঁহাতক ভাল্লাগে বল ? তবে কিনা খুলি টুলি কঙ্কাল মঙ্কাল আমি ভালো পাই। এই হৈল ঘটনা। থেঙ্কু শুকনা লাগলে লেবুর শরবত খাওগে বরফ দিয়া। যে গরম পর্সে। খাইছে

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

তারেক অণু এর ছবি

বানান, দেশ আসব, কিন্তু গরমে না !
কিন্তু আপনি তো রেকর্ড করবেন মনে হচ্ছে, সচল হবার পর মাত্র ১ টা লেখা!

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

দারুণ তো!
বৃটিশ মিউজিয়াম নাকি বছরে মাত্র দুইদিন দর্শনার্থীদের জন্যে বন্ধ থাকে, জীবনে যেইদিন বৃটিশ মিউজিয়ামের সামনে হাজির হয়েছিলাম, সেটা ছিলো সেই দুইদিনের একদিন! <কোলন দীর্ঘশ্বাস>
যাই হোক, স্বচউক্ষে খুলিও দেখে আসেন, আর কিছুই তো বাকি নাই, চাঁদ আর মঙ্গল গ্রহে পদার্পণ ছাড়া!

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

তারেক অণু এর ছবি

ব্যাপার না, পরের বার।

তুমি আমার আগে চীনের প্রাচীর দেখছ, লন্ডনের ঘড়ি দেখছ, আবার কি ! দু -একটা আমাদের জন্যও থাক !

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি

দেঁতো হাসি

___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।

তারেক অণু এর ছবি

কি বুলছ! ঠিহিক কি না পাসেছ!

অস্বাভাবিক এর ছবি

যা লিখেছেন গুল্লি অসংস্কার- কুসংস্কার সব দৌড়ে
পালালও

তারেক অণু এর ছবি

দেন গুল্লি করে দূরে করে, ঝাঁটা দিয়ে বাড়িয়ে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

দেরি করে পড়া হল। না হলে বড় মিস হয়ে যেত আসলে।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

তারেক অণু এর ছবি

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।