Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

লাভার পথে উড়নচণ্ডীরা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১১/০৩/২০১৫ - ১২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গৌরচন্দ্রিকাটি ঠিক বিয়েবাড়িতে নুনের মতই, নিতেও পারেন আবার নাও নিতে পারেন;


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৪২ : বনওকড়া

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৭/০৩/২০১৫ - ৭:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনভোলানো ফুলের নেশায়
DSC00024
আকাশটা কালো করে মেঘেরা আসে। ঝমঝম বৃষ্টি নামে গাঁয়ে। প্রকৃতিতে সবুজের প্রলেপ বুলিয়ে দেয় বর্ষা। মাঠে, জঙ্গলে, বাগানে। আম-কাঠালের বনে শুধু নয়। শীত আর গ্রীষ্মের অত্যাচারে এতদিন পর্যদুস্তু হয়ে হয়ে ছিল নাম-পরিচয়হীন গুল্মলতারা। এখন তাদের মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার সময়। ভাট-আশ্যাড়ার শরীরে আগেই বান ডেকেছে। কিন্তু কিছু গুল্মের বীজেরা মাটির গভীরে শুয়েছিল। অপেক্ষায় ছিল বর্ষার রিমঝিম শব্দের। এখন তারা খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসবে আলোকের আহবানে। দুটি লকলকে কচি পাতা মাটি ভেদ করে বেরিয়ে আসবে প্রবল বিক্রমে। তারপর কয়েকদিনের অপেক্ষামাত্র। দুটি-চারটি-ছয়টি করে চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়াবে তার পাতার সংখ্যা। বাড়বে ডাল-পালা। সবুজে সবুজে ছয়লাব হয়ে যাবে আম-কাঠালের বন, ফসল ক্ষেতের বেড়া, নদী-খাল-বিলের কিনারগুলো। সবুজের সেই রাহাজানিতে যোগ দেবে আমাদের বনওকড়া। তারপর শীতের শেষ পর্যন্ত তাদের রাজত্ব।


হ য ব র ল’র সমুদ্র দর্শন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২০/০২/২০১৫ - ৭:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


::::পাখির গল্প১-ইষ্টি কুটুম্ব::::

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৮/০২/২০১৫ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


চলার পথের সঙ্গী : পক্ষী

জিপসি এর ছবি
লিখেছেন জিপসি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৫/০২/২০১৫ - ৪:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০৬ নাম্বার ট্র্যাকিং পথ আমার সবচেয়ে প্রিয়। আসা-যাওয়া মিলিয়ে সর্বসাকুল্লে আড়াই ঘণ্টার পাহাড়ি মেঠো পথ। গ্রীষ্মকালের উইকএন্ডে ভোর ৫ টায় হন্টন শুরু করলে সকাল ৮ টার আগেই বাসায় ফিরে পরিবারের সাথে একসাথে প্রাতরাশ করার সুযোগ থাকে। শীতকালের প্রেক্ষাপট অবশ্য আলাদা। তুষারাবৃত পর্বতমালায় হেঁটে বেড়ানোর ঝামেলা অনেক। তারপরও তো রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে ঘরে আটকে বসে থাকতে পারিনা। মাফলারটা গলায় জড়িয়ে আর পিঠে ঝোলা চাপিয়ে হেঁটে বেড়াই এক গুচ্ছগ্রাম থেকে আরেক গুচ্ছগ্রামে। পত্রহীন ধুসর বনের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া কাঠুরেদের গমন পথ ধরে এগিয়ে যাই অজানার পথে। সঙ্গী হিসেবে আবির্ভূত হয় নাম না জানা কতশত পাখির দল। গ্রীষ্মের চলার পথের প্রিয় সঙ্গী মারমোত্তার দল তো বেঘোরে ঘুমুচ্ছে পাতালপুরীতে, বসন্তের আগে সে ঘুম ভাঙবে না। কামোসসোর পাল হয়ত লুকিয়ে আছে গহীন পাইনের জঙ্গলে। প্রচণ্ড শীত উপেক্ষা করেও প্রকৃতির মাঝে কিচিরমিচির শব্দে যে সরব উপস্থিতি জানিয়ে দেয় পাখির দল তাতেই বিমোহিত হই আমি, হৃদয়ে অনুভব করি বন্ধুত্বের উষ্ণতা।


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৪১ : জোনাকি ফুল

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০২/২০১৫ - ৫:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00787
সরষেফুল শীতের মাঠকে অন্যরকম সৌন্দর্য দেয়। কিন্তু সেই সৌন্দর্যের আড়ালে হারিয়ে যায় প্রকৃতির ক্ষুদ্র অনেক সুন্দর। কবি গুরু যেমনটি বলেছিলেন, পার্বতমালা, সিন্ধু দেখতে গিয়ে ধানের শীষের ওপর শিশিরকণার সৌন্দর্য আমাদের দেখা হয়ে ওঠে না। শীতে সরষে ফুলের আগুনলাগা সৌন্দর্যও তেমন। মাঠ-ঘাটের অনেক সুন্দরকে আড়াল করে দেয়। বিশেষ করে ঘাসফুল তার নির্মম শিকার।


ছেলেমানুষী ছড়া

ফাহিম হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফাহিম হাসান (তারিখ: সোম, ০২/০২/২০১৫ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরীক্ষাতে লাড্ডু খেয়ে গাড্ডু মিয়া বলে -
ইশ্‌কুলেতে সবই যেন কেমন ধারায় চলে।
স্যারেরা সব প্রশ্ন করে চোখ পাকিয়ে তাকায়
ব্যাখ্যা ছাড়া বই থেকে সব কঠিন ছবি আঁকায়।
কোন কথাটা কেন এল নেই তো জানার সাধ্য
ছাত্র মানেই যেন শুধু পাঠ্য বইয়ের বাধ্য।
সায়েন্স টিচার হুকুম করেন সবাই যেন শিখে
জবা ফুলের সায়েন্টিফিক নামটা লিখে লিখে;
জোরে জোরে পড়তে হবে ল্যাটিন নামের লিস্টি
ঠোঁটের আগায় থাকতে হবে জীবের ডায়ানিস্টি।


আড়িয়ল বিলের মাঝি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০১/২০১৫ - ৭:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00398
ছোটবেলায় বেলায় মাঝি বলতে একজনকেই চিনতাম। নারাণ মাঝি। ওঁর বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হাঁসখালি থানার পাখিওড়া গ্রামে। আসলে পাখিওড়া আর আমাদের গ্রাম পাশাপাশি। সেকালে কাঁটাতার ছিল না। চোরাচালান ছিল অবাধ। নারাণ মাঝিই চোরাচালানিদের ‘সবে ধন নীলমনি’। তাছাড়া পাশাপাশি গ্রাম, গাঁয়ের বেশিরভাগ মানুষই রিফিউজি, তাই আত্মীয়-স্বজনের বিরাট একটা অংশ রয়ে গেছে ওপারে। ইছামতী সেকালেও খরস্র্রোতা ছিল না। তবে এখনকার চেয়ে অবস্থটা বেশ ভালো ছিল। তাই নায়রী পারাপারেও নারাণ মাঝির ডাক পড়ত।


আপন হতে বাহির হয়ে - ৬

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/০১/২০১৫ - ৮:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ

ইহা ছহীহ ভ্রমণব্লগ নহে, চোখ টিপি
বর্ণনা খুঁজিয়া লজ্জা দিবেন না


সদ্য পড়া বই – সারসের ডানায় চেপে

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ২৫/০১/২০১৫ - ১০:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

41H1SW1HKXL._SY344_BO1,204,203,200_
The world?
Moonlit water drops
from the crane’s bill.

-Zen Master Dogen, thirteenth century Japan