Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

প্রকৃতি

আসাদ রাহমানির সাথে এক ঘণ্টা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ২৪/০১/২০১৫ - ১১:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভারতের এলাহাবাদের এক ছোট শহরের বাসিন্দারা প্রতি সকালেই মুখে টিপে হাসে জজ সাহেবের ছেলেকে দেখে, আর সব দিনের মতই পোষা বাদর শাহনাজ খানকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে সে, এই বয়সী আর দশটি ছেলের মত খেলায় মেতে বা হিন্দি সিনেমা দেখা দিন কাটায় না সে, বরং এলাকার যত পশু-পাখি সব যেন তাঁর প্রাণের দোসর, নতুন কোন প্রাণী দেখার মাঝেই যেন তাঁর জীবনের সকল আনন্দ।


আপন হতে বাহির হয়ে - ৫

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০১/২০১৫ - ৪:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ

ইহা ছহীহ ভ্রমণব্লগ নহে চোখ টিপি
বর্ণনা খুঁজিয়া লজ্জা দিবেন না


গুড়ের গন্ধে মাতোয়া সকাল

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৭/০১/২০১৫ - ৬:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00490
মাঘ মাসে হাড়কাঁপানো শীতের ভয়ে এখন সকালে ঘর ছেড়ে বেরোতেই মন চায় না। অথচ শীতের সকালের সৌন্দর্যের তুলনাই হয় না। সাধারণত ডিসেম্বরের শুরুতেই বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়ে যেত। পড়াশোনা আর স্কুলের ভূত ঘাড়ে চেপে বসা তো দূরে কথা, ত্রিসীমানায় ঘেঁষতে সাহস পেত না। তখন দিন গুণতাম, আশায় থাকতাম, কবে নানাবাড়ির পথ ধরব। কারণ শীতের তাতরস আর গরম গুড়ের লোভ। আমাদের গ্রামে অবশ্য রস-গুড়ের চল ছিল না বললেই চলে। কিন্তু আমার নানা বাড়িতে-- রস-গুড়ই তাদের প্রধান চাষাবাদ।


আপন হতে বাহির হয়ে - ৪

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০১/২০১৫ - ১২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ

ইহা ছহীহ ভ্রমণব্লগ নহে চোখ টিপি
বর্ণনা খুঁজিয়া লজ্জা দিবেন না


বাংলার তরু লতা গুল্ম ৪০ : রক্তকুঁচ

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০১/২০১৫ - ৮:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC01026

কুচ বরণ কন্য তোমার
মেঘ বরণ কেশ,
---প্রাচীন কাব্য গাঁথা।


সোঁদরবনের রহস্যময়ী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১১/০১/২০১৫ - ১২:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

10859887_10152864568424178_1180081249_n


একটি মদনটাক উদ্ধার অভিযানের গল্প

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৫/০১/২০১৫ - ১০:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC01291
ডিসেম্বরের শুরুতেই হাড় কাঁপনো শীত জেঁকে বসছে। আয়েসি মানুষগুলো দশটার আগে লেপ-কাঁথা ছাড়ে না। কিন্তু নজীর আহমেদ-এর মতো দিন মজুরদের অতবেলা করলে চলে না। সাত সকালে উঠেই মাঠের পথ ধরতে হয় রাতের বাসি পানি-পান্তা খেয়ে। শীত-গ্রীষ্মের সাথে নিত্য যাদের বসবাস, শীত তাদের কাবু করতে পারবে কেন। তাই কার কাছে উপহার পাওয়া ছেঁড়া ট্রাক-স্যুট পরে তিনি বেরিয়ে পড়েন মাঠের উদ্দেশে। কিন্তু মাঠে গিয়ে কাজ শুরু করতে পারলেন না। অতিকায় একটা পাখি পড়ে আছে ক্ষেতে মাঝখানে। নজীর আহমেদ ছুটে গেলেন পাখিটার কাছে। না, মরেনি পাখিটা। জীবন্ত। অসুস্থ্। উড়তে পারছে না। এতবড় পাখি কখনও দেখেননি নজীর। শুধু নজীর কেন, গাঁয়ের কেউ কখনও দেখেছে বলে মনে হয় না। কাজ ফেলে পাখিটাকে নিয়ে বাসায় ফিরলেন নজীর। ডাকলেন ডাক্তার। পশু ডাক্তার নয়। মানুষের ডাক্তার। তাও আবার হাতুড়ে। নাপা-টাপা মিলিয়ে কয়েকটা মানুষের ওষুধ খাইয়ে দিলেন ডাক্তার। দিলেন কয়েকটা ইনজেকশনও। অবাক ব্যাপার তাতেই কিছুটা সুস্থ্ হয়ে উঠল পাখিটা


পৃথিবীতে কেন এতো প্রাণী?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/১২/২০১৪ - ৯:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[The Magic of Reality by Richard Dawkins এর তৃতীয় অধ্যায় Why are there are so many animals? এর প্রথম অংশের অনুবাদ]