সায়েম রীতিমত গলদঘর্ম হচ্ছিল বিশাল সাইজের লেগরোস্টটি উদরালয়ে ঢোকাতে যেয়ে। পেটের ডাকে যতটা না, তার চেয়ে অনেক বেশী জিহবার আহবানে এখন তার অবস্থান হোটেল নিউজার্সিতে। জিহবা ও পেটের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় তার দেহাভ্যন্তর অচিরেই পরিণত হল পল্টনের রণক্ষেত্রে!
বিচারহীনতার সংস্কৃতির অবসান:
বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া যতোই সুসংহত হচ্ছে, ততোই ভীত ও আতংকিত মুক্তিযুদ্ধের সময়ের মানবতা বিরোধী বিবিধ অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত গোষ্ঠী নানা প্রকার কূটচাল আঁকড়ে ধরছে বিচার প্রক্রিয়া বানচাল করবার পন্থা হিসেবে।
হাঁসগুলো প্যাঁক প্যাঁক ডেকেই চলেছে অবিরাম। বাইরে ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আমার বাসার পাশের প্লটটা এখনও খালি। সেখানে এককোনায় ছাপড়া তুলে বসবাস করে একটি পরিবার। আমেনা’র মার পরিবার। নামটা জানি, কারন প্রায়ই ঐ আমেনার মায়ের চিৎকার শোনা যায় । আমেনা, আমেনা বলে বিরামহীন ডাক । আমেনা নামের পিচ্চি মেয়েটা মনে হয় একটু দুষ্টু কিছিমের। তাই এই নিত্ত ডাকাডাকি। ঐ পরিবারের অন্য সদস্যের মধ্যে আছে অনেকগুলো পাতিহাঁস আর রা
তারা-মুখ তার
বহু রাত পর
একটা রাতের তারাকে দেখছি
অনেক অনেক রাত
স্মৃতিতে খোদাই জ্বল জ্বল
এমন একটা রাত
যখন রাতের অতিথি তারারা
মশগুল পান-পাত্রে
গীটারের তারে ফুলকি ফুলকি জোনাকের ঝাঁক
সাগরের পাড়ে এমন একটা রাতের আকাশ
অন্ধকার করে দিয়ে
একটা তারার মুখ বারবার
মনে পড়ে - সেদিনের তারা-মুখ তার আর নাই।
সীমানা
আমাকে যারা হাসায় কিংবা কাঁদায়
অথবা আমি একইভাবে যাদের কাছে দায়ী
এক
সবুজ-শ্যামলে ঢাকা মাটির কাঁচা রাস্তার এক পাশ ঘেঁষে অজস্র নাম না জানা বুনোফুল, ঝোপঝাড়, পরিচিত ঘাসফুল। তারই মাঝে বাড়ন্ত এক কদম গাছের দীর্ঘ নরম পাতার আড়ালে এক টুনটুনির বাসা। বুনোফুলের সুভাস মাখা ছায়াঘেরা মাটির এই কাঁচা পথটি চলে গেছে দূরের শহরে।
রাস্তার ওপাশে নেমে যেতেই একটি খেলার মাঠ। জল-বৃষ্টি আর কাদায় লুটোপুটি খেয়ে একটি পুরোনো ফুটবল নিয়ে খেলায় মত্ত এক ঝাঁক দুরন্ত বালক।
[justify]ধরণীর সবচেয়ে বৃহত্তম বাহির প্রদর্শনী হিসেবে প্রচারিত ক্যালগেরী স্ট্যাম্পিড প্রতি বছর অসংখ্য পর্যটককে কাছে টানে তার অসাধারণ রোডিও, ভয়ংকর সব রাইড, প্যারেড, মঞ্চ প্রদর্শনী, ঘোড়ার গাড়ির দৌড় প্রতিযোগিতা, মেলা এবং সর্বপরি তার উৎসবমুখর পরিবেশ দারা।
ভোর হয়ে আসে পুবের দিগন্তে। একটা অতি হাল্কা সাদা আলোর চাদর এসে পড়ে মাটিতে, সেই ক্ষীণ নীহারশুভ্র আলোয় ঢেকে যায় নক্ষত্রমালা, হারিয়ে যায় সেই টলটলে নিবিড় রাত্রিনীল যার মধ্যে মণিকণার মতন টলমল দুলছিলো নক্ষত্রেরা, নীহারিকাসমূহ ছড়িয়ে ছিলো শুভ্র উর্ণাতন্তুর মতন!
অফিসের ব্যক্তিগত লকারগুলো দেখতে ছোট হলে কি হবে, রাক্ষুসে পেট। ল্যাপটপসহ অন্যান্য টোপলা-টুপলি দিব্যি এঁটে যাচ্ছে। অথচ, এই অফিস বিলডিঙ এ অফিস শুরু করার আগে একদিন ঘুরতে এসেছিলাম, দেখলাম নতুন অফিসে ব্যক্তিগত স্থান বলতে শুধুমাত্র এই ছোট্ট লকার তখন কি মন খারাপটাই না হয়েছিল। আগের অফিসে সবার একটা করে কাঠের ক্যাবিনেট তো ছিলই আবার সেই সাথে কারও কারও একটা ইয়া বড় স্টিলের লকারও ছিল। এখন হবে কি উপায়, এত সব রাখব