Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

রেকমেন্ডেশন এঞ্জিন: আমারে নিবা মাঝি?

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: শনি, ০৭/০১/২০১২ - ২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে কোনো পোস্টে ঢুকলে এখন থেকে হাতের বামে সেই পোস্টের মতো পোস্টগুলোর একটা তালিকা দেখতে পাবেন। "আমারে নিবা মাঝি?" শিরোনামের এই তালিকাটি তৈরী করা হয়েছে আপনি যে পোস্টটি পড়ছেন সেই পোস্টে ব্যবহৃত ট্যাগগুলোর সাথে সচলায়তনের অন্যান্য পোস্টে ব্যবহৃত ট্যাগগুলোর মিল থেকে।


কৈঞ্ছেন্দেহি - ২

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: শুক্র, ০৬/০১/২০১২ - ২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছড়া কাটাকাটি না করে দিয়েই দিলাম একেবারে।

কৈঞ্ছেন্দেহি এইডা কে? চোখ টিপি


ফ্রেডরিকসনগর

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৮:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পশ্চিমবাংলার হুগলী জেলার শ্রীরামপুর শহরকে ১৭৫৫ সালে ড্যানিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ডাকা শুরু করে ফ্রেডরিকসনগর। ৯০ বছর চলে ওই নাম, পরে ক্রমাগত লোকসান সইতে না পেরে তারা ১৮৪৫ সালে ইংরেজদের কাছে কুঠি বেচে দিলে শহরের নাম আবার শ্রীরামপুর বহাল হয়। নিচের লিখাটি ১৮৮৮ সালে প্রকাশিত জর্জ টয়েনবির A sketch of the administration of the Hooghly district from 1795 to 1845 বইয়ের প্রথম অধ্যায়ের কিছু অংশের ভাবান

পশ্চিমবাংলার হুগলী জেলার শ্রীরামপুর শহরকে ১৭৫৫ সালে ড্যানিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ডাকা শুরু করে ফ্রেডরিকসনগর। ৯০ বছর চলে ওই নাম, পরে ক্রমাগত লোকসান সইতে না পেরে তারা ১৮৪৫ সালে ইংরেজদের কাছে কুঠি বেচে দিলে শহরের নাম আবার শ্রীরামপুর বহাল হয়। নিচের লিখাটি ১৮৮৮ সালে প্রকাশিত জর্জ টয়েনবির A sketch of the administration of the Hooghly district from 1795 to 1845 বইয়ের প্রথম অধ্যায়ের কিছু অংশের ভাবানুবাদ।


ক্যাডাভার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৭:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]দিপু চুপচাপ ডক্টরস রুমে বসে আছে। রাত একটা বাজে। একটু আগে এক রোগী মারা গিয়েছে। সড়ক দুর্ঘটনার রোগী। বয়স্ক পুরুষ, পঞ্চাশ থেকে ষাটের মধ্যে বয়স হবে। পরনে খাকি রঙের লুঙ্গি, সাদা পাঞ্জাবী। দিপু পরীক্ষা করার সময় খেয়াল করেছে ডান হাতার বগলের দিকে একটা ছোট ছিদ্র আছে। সাদা পাঞ্জাবীর জায়গায় জায়গায় ছোপ ছোপ রক্ত। মাথার দিকে একটা অংশ দেবে গেছে। কপালের অনেকটা জায়গা খুবলে গেছে।


নতুন বছর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ৪:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

আমার একবন্ধু রক্ত এবং চক্ষুদান কর্মসূচিতে গেলে সর্বদাই চক্ষুদান করে আসত, কখনোই রক্তদান করার নাম মুখেও আনতো না। কারণটা বেশ সহজ, রক্তদান করলে সেটা সাথে সাথেই দিতে হবে যে, চোখ দানের ব্যাপারগুলো আসবে মৃত্যুর পরে। হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যাবে আর আচমকা সুঁইয়ের খোঁচাও খেতে হবে না।


সুইস চিজ হার্ট

কাজী আফসিন শিরাজী এর ছবি
লিখেছেন কাজী আফসিন শিরাজী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছু ভাবনার উপরও কী অভিকর্ষের প্রভাব আছে? উপড়ে ছুঁড়ে দিলেও ফিরে আসে কেন? ছায়ার মত পোষা কোন কুকুর হয়ে পিছু পিছু আসে। পোড়া কোন দাগের মত চামড়ার উপর শুয়ে থাকে সমস্ত দিন-রাত! ডুব সাঁতারুর মত মনের তলানি থেকে খুঁজে নিয়ে আসতে চায় ডুবে যাওয়া জাহাজের স্মৃতি চিহ্ন। সেবার সমুদ্রের আঁচলে পা রেখে আমিতো শুধু ওর ভাবনাটুকু রেখে আসছে চেয়েছিলাম, সমুদ্র কেন ফিরিয়ে দিল ওসব?


প্রকাশিত হচ্ছে ‘সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে আদিবাসী’ বইটি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

সরকারি চাকরিতে বদলির ধাক্কা খুবই সাধারণ একটি বিষয়। নাচোল থেকে হালুয়াঘাট, সেখান থেকে এসেছি দিনাজপুরে। মাঝে মাঝে যেতে হয়েছে নেত্রকোনার প্রত্যন্ত দুর্গাপুরের বিরিশিরিতে। এই অঞ্চলগুলোতে পাড়াভেদে বাস করে তুরি, মুশহর, মাহালি, ভুনজার, সাঁওতাল, মুন্ডা, কড়া, গারো এবং ওঁরাও সম্প্রদায়ের আদিবাসীরা। কাজের ফাঁকে ফাঁকে জানাশোনা হয় তাঁদের সঙ্গে ।


রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি—জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : ষষ্ঠদশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ১১:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

শিলাইদহে দ্বিতীয় ভ্রমণ : দাদার সঙ্গে বাঘ শিকার


কৈঞ্ছেন্দেহি - ১

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ৫:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভীমকায়া, তবে সে যে কোমল হৃদয়,
কথা কহিবার কালে মাথা নিচু হয়;
হাতে লয়ে পেন্সিল আঁকিলাম তাঁকে,
খোমা তাঁর ধরে না যে কাগজের ফাঁকে চোখ টিপি

কৈঞ্ছেন্দেহি এইডা কে??? চোখ টিপি


বুয়েটিয়ান, ব্যাটল তো জিতলেন, ওয়ারে আছেন তো?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৩/০১/২০১২ - ৫:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত ১ জানুয়ারি ফেইসবুকে বুয়েটের আপডেট পাচ্ছিলাম বিভিন্ন বন্ধুর স্ট্যাটাস, ব্লগ ও ফেইসবুক পেইজের মাধ্যমে। দেখলাম, সবাইকে বুয়েটে যেতে বলা হয়েছে বিকাল চারটা থেকে পাঁচটার মধ্যে। যাবো কিনা যখন ভাবছিলাম, তখনই ফেইসবুকে ইশানের এক্সরে রিপোর্টের ছবি দেখলাম। এটা দেখে আর থাকতে পারি নাই। ছুটে গেলাম বুয়েটে। ’০৬ ব্যাচের অনেকেই তখন হলে গেছে সারা রাত ক্লান্তির পর হয়তো একটু জিরিয়ে নেবার আশায়। সন্ধ্যার পর থেকে আবারো যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে কিনা! যাই হোক, সন্ধ্যার দিকে আমাদের ’০৪ ব্যাচের বেশ কিছু বন্ধু আসলো, অন্যান্য ব্যাচের স্টুডেন্টরাও আসতে শুরু করলো একে একে। আমরা ’০৬ এর ভাইদের বললাম যে আমরা তাদের সাথে আছি। তারা আমাদের বলল তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলতে। তখন তাদের যে কথাগুলো বলেছিলাম, সেগুলোই আজ এখানে লিখে দিচ্ছি।