Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যাগুলো

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: সোম, ১৬/০১/২০১২ - ১০:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের আকাশটাও সেদিনের মতোনই। সেই সকাল থেকেই রং বদলাচ্ছে আজো। সেদিন যেমন ঠিক সক্কাল বেলাটায় রোদ্দুর খিলখিলিয়ে হেসে উঠেছিলো! ক্লান্ত দুপুর শেষে ধীরে ধীরে ধূসর মেঘরঙে ছেয়ে গিয়েছিলো প্রিয় আকাশটা। আর সন্ধ্যা না নামতেই গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।


নতুন বছরে আমার উপলব্ধি ও আকাঙ্খা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৬/০১/২০১২ - ৫:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে কয়েকটি ছোট্ট ছোট্ট মফস্বল শহরে। তখন 'নববর্ষ' বা ইংরেজী 'NEW YEAR' এর কোন ধারনা আমাদের ছিলনা। এ ধরনের কথা শুনেছি বলেও মনে পড়েনা। যেটা মনে পড়ে তা হল 'চৈত-সক্রান্তির মেলা' ও 'বৈশাখী' মেলার কথা।

নদীর পাড়ে বা স্কুল-মাঠে মেলা বসত। বিরাট মেলা। কয়েকদিন ধরেই চলত সেই মেলা। আমরা সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা বা রাত্রি, যে কোন সময়ই মেলায় হাজির হতাম।


সোমেশ্বরীর তীরে - শেষ অংশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৬/০১/২০১২ - ১২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42365
দ্বিতীয় অংশ - http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42401

আমার অফুরন্ত আলসেমির বদৌলতে শেষ পর্বটা দিতে দেরি হওয়ার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের আজকের ভ্রমণ ঈশ্বরগঞ্জ থেকে ঢাকা ভায়া কুতুবপুর, রয়েলবাড়ী, নান্দাইল।


উইন্ডস অব ওয়ার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৫/০১/২০১২ - ১১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উইন্ডস অব ওয়ার উপন্যাসটি ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল। লেখক হারমান ওক। এই বইয়ের কাহিনী নিয়ে আশির দশকে বিটিভিতে একটি মিনি সিরিজ প্রচারিত হএছিল--সচলের অনেক সদস্য, পাঠক ও অতিথির মনে থাকলেও থাকতে পারে।

বইয়ের ঘটনা প্রায় হাজার পাতাজুড়ে বিস্তৃত, সংক্ষেপে বলা দুঃসাধ্য; তাই শুধু সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা যাক।


হারিকেন উৎসব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৫/০১/২০১২ - ১০:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[আটলান্টিক মহাসাগর এলাকা তথা আমেরিকার আশেপাশে ঘূর্ণিঝড়ে বাতাসের গতিবেগ যখন ঘন্টায় ১১৭ কি.মি.-এর বেশী হয়, তখন জনগণকে এর ভয়াবহতা বোঝাতে হারিকেন শব্দটি ব্যবহার করা হয়। মায়া দেবতা হুরাকান- যাকে বলা হত ঝড়ের দেবতা, তার নাম থেকেই হারিকেন শব্দটি এসেছে।– উইকিপিডিয়া]


সাংগ্রিলা(২)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ১৫/০১/২০১২ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখানে প্রথম অংশ ৩। মজবুত জাহাজে অনেকের সঙ্গে ভেসে পড়লাম আমি আর আরেনুশও৷ অনেক তদবির তদারকের পর অনুমতি পাওয়া গেছে সাংগ্রিলার৷ না না, যোগের ইস্কুলে নয়, অত যোগ্যতা আমাদের কোথায়?


হবু রাজার গবু মন্ত্রী!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/০১/২০১২ - ২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদকে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী দূতাবাসের জ্যেষ্ঠ বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।" http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-01-13/news/216248


ছাগুচিত্র - ৪

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: শুক্র, ১৩/০১/২০১২ - ১১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লালদাড়ি জানোয়ার দেলোয়ার সাঈদী
হাতে নিয়ে কাঁঠালের পাতা, ডাকে - ভাইডি!
শুনে দেখো ছুটে আসে ছাগু লেজ নাচিয়ে,
সাঈদী শুধায় তারে - 'দে না মোরে বাঁচিয়ে'

তাই শুনে ছাগুরাজ করে এক টকশো,
সুযোগের ব্যবহারে করে দিল মকশো।
"সাঈদী তো ভালু লুক" - এই তার ম্যাতকার,
এরপর ছাগু দেখো চেটে দেয় খেত কার ...


“ইতিহাস রচিত হয় বিজয়ীর হাতে”

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০১/২০১২ - ১০:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিনমিনে ম্যাৎকারধ্বনি শুনতে পাই, ইতিহাস নাকি বিজয়ীর হাতেই লিখিত হয়। ইতিহাসের এ মহাপন্ডিতরা কি ভুলে গিয়েছে বিজয়ীর হাতে লিখিত এ ইতিহাসের খলনায়কদের কি পরিণতি হয়? দু:খ আমাদের এটাই- পলিমাটির দেশে জন্মানো নরম বাঙ্গালী ইতিহাসের সে দ্বিতীয় অধ্যায়টিই লিখতে পারলনা চল্লিশ বছরে। আজ এই বরাহছানারা চার্চিলের বরাত দেয়, ‘History is written by the victors’.


ঢাকায় থাকি বা অন্যান্য গল্প - ১

নুসায়ের এর ছবি
লিখেছেন নুসায়ের [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০১/২০১২ - ৫:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্মৃতিকথাকে গল্প বলাটা কতোটুকু যৌক্তিক? গল্প মানে তো বানানো কথা। আবার ছোট থাকতে, আব্বু বা দাদু তাদের ‘ছেলেবেলার গল্প’ শোনাতো আমাকে। সেগুলো কি তবে সত্যি কথা, নাকি বানানো গল্প, নাকি সত্যি কথার সাথে বানানো কথার মিশেল? আমার বাচ্চাকালের একটা স্মৃতি আছে, এক মেঘলা বিকালে আমি আমাদের ঢাকার বাসার বারান্দায় লাল সুয়েটার আর হাফ-প্যান্ট পড়ে আব্বুর পাশে বসে বাদাম খাচ্ছি আর কথা বলছি, বাইরে তুষারপাত হচ্ছে! হাসবেন না, কিন্তু অন্ততঃ ১০ বৎসর বয়স পর্যন্ত আমি এটাকে সত্য স্মৃতি (বা সত্য ঘটনা) বলেই ভাবতাম। যাই হোক, ঢাকা আমার অত্যান্ত প্রিয় একটা শহর। ‘বড়’ হবার পর থেকে বন্ধু, বান্ধবী, প্রেমিকার সাথে এই শহরের আনাচে-কানাচে ঘুরে-ফিরে, খেয়ে-দেয়ে বেড়িয়েছি। তাই ভাবলাম এই শহরটাকে নিয়ে নিতান্তই সাদা-মাটা কিছু স্মৃতিকথা লিখে ফেলি। সেই স্মৃতিকথায় কতটুকু সত্য আর কতটুকু কল্পনার খাঁদ আছে, সেটা পাঠকের উপরেই ছেড়ে দিলাম।