
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
রবীন্দ্রনাথের প্রথম ভ্রমণ : শিলাইদহ-------------------------
ইদানিং কিছু ছেলেপেলে দেখা যায় বড় ভাইয়া বলে সম্বোধন করে। কেমন যেন বিব্রত বোধ করি।বিব্রত হবার মত যথেষ্ট কারনও আছে। এইট-নাইন পড়ু্য়া ছেলেগুলোর সাইজ হাতির মত,লাল লাল চোখ,মুখ ভর্তি খোঁচা খোঁচা দাড়ি-গোঁফ ,গড় গড় করে হিন্দী বলে,রাস্তায় দেখলে মোটা মোটা দুই হাত বাড়িয়ে গর্জন করতে করতে ছুটে আসে !! কি ভয়ংকর ! দেখতে দেখতে আমিও বড় ভাই হয়ে গেলুম..
ছোটবেলায় ভাবতাম কখন বড় হব্,কখন বড় হব.. আর এখন ?? আফসুস ,গাধার মত বড় হয়েই যাচ্ছি..
[justify]
নিম্নবুদ্ধিমত্তাজনিত কারণে পড়াশোনার গণ্ডি অতীব সীমিত বলে অনেককিছু নিয়েই আমি বেশ কমপ্লেক্সে ভুগি।
প্রিয় কিছু নিয়ে কেউ দু-চার লাইন লিখতে বললেও তাই কী বোর্ড তোতলায়, পারবো তো? 
১৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল। ভোর ছটা।
চট্টগ্রামের অদূরে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ। গতকাল মধ্যরাতে হুকুম এসেছে সব পাক অফিসারকে ভোর ছটায় এই কলেজের মাঠে অস্ত্রসমর্পনের জন্য হাজির হতে হবে।

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
রবীন্দ্রনাথের জন্মের কাল
---------------
ঠাকুরবাড়ির আঙিনার আলো-------------------------------------------
১। গুঁড়ো গুঁড়ো বৃষ্টির মধ্যে ডুবে যেতে থাকে বাড়ীঘর মাঠ পাহাড় নদীতীরের পাথর, বালি ক্যাকটাস, আমি তুলি ঝেড়ে জল ফেলি আরো আরো আরো৷ ফোঁটা ফোঁটা জল৷ ওয়াশ ছবি বলে একে, এ ছবির অনেক অনেক ডিমান্ড আজকাল৷ ঐ যে যখন ঠিকানাহীনেরা দৌড়ে যেতো বৃষ্টি আসা মাঠের উপর দিয়ে নৌকার দিকে, ছইয়ের উষ্ণ করতলে আশ্রয়ের আশায়, পিছনে বৃষ্টিকে মনে হতো জাপানী ছবি--সেই সময় থেকে এতদূরে আমরা, এখন দূরবীণ কষেও সেসব আর দেখা যায়
১৯৬২ সালের এক ছয় বছরের অনুসন্ধিৎসু বালকের কথা বলি। ডাক্তার বাবার ব্যাগ থেকে সবক’টা থার্মোমিটার হাতুড়ি দিয়ে ভেঙ্গে যে দেখতে চেয়েছিলো, পারদ কি জিনিস! রেডিওতে গান শুনে শুনে বাবার কাছে প্রশ্ন করে বসলো, সব গানগুলোর এই ‘তুমিটা’ কে বাবা? মাকে বান্ধবীদের কাছে গল্প করতে শুনে যে তার জন্ম হয়েছে আটমাসে আর বড়ভাইটির সাতমাসে, মাকে অপ্রস্তত করে শুধিয়ে, কোন্ দিন থেকে আটমাস গুণেছিলে মা?
ব্লগে নাকি লোকে আজ যাই খুশি তা বলে,
তাই দেখে ক্ষেপে গেছে গোটা কয় ছাগলে।
মুঠো হাতে তারা বলে - আইন কর সত্ত্বর,
"অনলাইন জয়স্টিক আইন" - খুবই কট্টর!
অতঃপর লোকে আর যাবে নাকো ব্লগেতে,
ছাগুরাম আনন্দে কফি খাবে মগেতে ...
আজ সকালে একটা আর্টিকেল পড়লাম, যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধঃগমনের স্বরুপ তুলে ধরা হয়েছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড এক সময়ের উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ থেকে আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে কলঙ্কে পরিণত হয়েছে। কোনো র্যাঙ্কিংয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ৫০০-র ভেতরেও খুঁজে পাওয়া যায় না। শিক্ষকদের লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতি, ছাত্রদের চাঁদাবাজিসহ সব কিছুই হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ে, শুধুমাত্র পড়ালেখা ছাড়া। যখন আমাদের উচিত এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আবার তার পুরনো অবস্থান ফিরিয়ে দেয়ায় সচেষ্ট হওয়া, তখন আমাদের একাংশ ওই নোংরা রাজনীতিতে হাত মেলাচ্ছে আর বাকিরা বালিতে মুখ গুঁজে আকাশপানে পশ্চাৎ তুলে দিয়ে অদৃষ্টকে দুষছে।
প্রথম পর্ব এখানে
...........................