বৃটেন প্রবাসী বাঙালিরা মু্ক্তিযুদ্ধ চলাকালে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ে অসামান্য অবদান রেখেছিলেন একথা সর্বজন স্বীকৃত, কিন্ত বার্মিংহাম প্রবাসীদের ত্যাগের ইতিহাস, প্রবাসে প্রথম পতাকা উত্তলনকারী মিছির আলী ও বার্মিংহাম প্রবাসীদের শপথ সভার ঘটনাটি ছিলো বরাবরই উপেক্ষিত । কেন এই
১.
ক্রমে চারিদিকে রাষ্ট্র হইয়া গেল Bridgeমোহন অবশেষে গ্রামে আসিতেছেন।
[justify]ধোয়া উঠা চায়ের মগটা হাতে নিয়েই মেইন ডোরটা খুলে বাইরের টানা বারান্দায় এসে দাঁড়ালাম। প্রায় তিন বছর তিন মাস হয়ে গেছে এ বাড়িতে এসেছি, কখন যে কোথা দিয়ে এত লম্বা সময় পেরিয়ে গেলো দেখতে দেখতে, টেরই পাইনি। আর মোটে পাঁচ দিন মাত্র, তার পরেই আবার অন্য ঠিকানায়। ডিসেম্বরের মেঘলা দিন, সাথে মন উতলা করা ঝিরঝিরে ঠান্ডা বাতাসে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকা আমার স্বভাব না মোটে ও। তবু ও আজকে কোন নিয়মকা

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
নতুন দাদার বোনা বীজ-----------------------
এ শ্রাবণ সন্ধ্যায়
বৃষ্টিভেজা মৃদু বাতাস
অহেতুক, অকারণে
থমকে গেলো সময়।
হঠাৎ স্তব্ধতা।
নিঃশ্বাসের শব্দ।
কানে লাগে।
অসহ্য।
নিঃশ্বাসে বিষ যেন;
এ সন্ধ্যা,
মৃদু বাতাস,
সবকিছু স্তব্ধ- অসহ্য।
অসহ্য থমকে থাকা এ সময়।।
জুলাই ৩১, ২০০৬
কী বিপদেই না ফেলেছিলেন আমাকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল!
১.
ভকভক করে বেরুনো কালো ধোঁয়ার পাহাড় সামনে থাকা হলুদ বাসটিকে প্রায় আড়াল করে দিল। ধোঁয়া বেরুচ্ছে ওই নচ্ছার হলুদ ময়লা বাসটা থেকেই। ভাগ্যিস জানালাগুলো বন্ধ ছিল, নইলে এই বিশ্রী ভারী ধোঁয়ার কবলে পড়ে ধোপদুরস্ত সাদা শার্টের তেরোটা বাজতো। তবে নতুন কেনা নিশান ব্লু বার্ডের সাদা শরীরের পালিশের বারোটা বেজে গেছে নিশ্চয়ই। এই গাড়িটা নিয়ে অতিরিক্ত আহলাদ আছে নকীবের। সিঙ্গাপুর থেকে আসা পালিশ দিয়ে প্রতিদিন মেকাপ করায় গাড়িকে।
কল্পনাতে মনের ছবি
আঁকার তুলি কত,
সব কটা রং এক করেও
চেষ্টা করি যত,
...........................
ভারতে ফরাসী উপনিবেশ নিয়ে ১৮৯৩ সালে জর্জ ব্রুস মালেসন লিখিত "History of the French in India, from the founding of Pondichery in 1674 to the capture of that place in 1761" প্রকাশিত হয়। ইংরেজ সরকারী অফিসারের লিখা ফরাসী উপনিবেশের গল্প কতখানি সত্যি সে বিতর্কে যাচ্ছি না, দেখি পড়ে ভদ্রলোক কি বলতে চায়। নিচের লেখাটি বইয়ের একাদশ পরিচ্ছেদের ভাবানুবাদ।