এটা আমার প্রথম পোস্ট হবে এইখানে। ব্লগিং করতাম আগেও কিন্তু এখানে না, সামুতে। কেন ওখানে আর লিখা হয়না মনে হয় সবাই জানে, নতুন করে বলার কিছু নেই। যাই হোক, আমি কাতার প্রবাসী। পেশায় প্রকৌশলী, তড়িৎ কৌশল বুয়েট থেকে ২০০৭ এ পাশ দিয়েছি। এখন টেলিযোগাযোগ সেক্টরে কামলা দিই। এটা একটা ছবি ব্লগ হবে, নিকট অতীতে তোলা কিছু ছবি। আমি পেশাদার ফটোগ্রাফার না, নিজেই ক্যামেরা টিপাটিপি করে শিখেছি। ২/১ জন বন্ধু আছে ফয়সা
প্রথম পর্বঃ অভিযাত্রিক
আজকের দিনটা খুব গুমোট, দমবন্ধ করা, এই দুপুরবেলাতেও রোদের তেজ নেই, আকাশটা ঝিম ধরান, মাঝে মাঝে আকাশে যখন একফোঁটা মেঘ ও থাকে না তখন আকাশটাকে কেন যেন খুব অচেনা মনে হয়,বুকের ভিতরটা শূন্যতায় ভরে যায়। খোলা ছাদে দাড়িয়েও তাই নিশিতার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। ওর অনেক জোরে, খুব জোরে একটা চিৎকার দিতে ইচ্ছে হচ্ছিল, মাঝে মাঝেই হয়। যে চিৎকারটা বুকের মধ্যে জমতে জমতে ওর ফুসফুসটাই এখন বোধহয় লুপ্ত হতে চলেছে। যে চিৎ
মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
এ জাতির কপালে শুধু মাত্র আফসোসটাই করার আছে ...
আমি ব্যাকটেরিয়া বলছি। আজ কিছু মানুষের কথা বলবো। এই মানুষগুলো আমাকে নিয়ে এত টানাহ্যাঁচড়া করেছে জীবনভর, যেন তাদের আর কাজ ছিল না। আপনারাও ফেসবুকে এত্ত সময় দেন না, যতটা তারা আমাকে ভালবেসে দিয়েছিল। চলুন দেখে আসি তারা কারা-
(১) এন্টনি ভন লিউয়েনহুক
(২৪ অক্টোবর, ১৬৩২ - ২০ আগস্ট, ১৭২৩ )
ইতিহাসঃ
একটি কালজয়ী উপন্যাস, প্রকাশকাল ১৯৫৬। লেখক সল বেলো। মুলত ছোট্ট আকৃতি ও বিষয়বস্তুর ব্যপ্তিগত কারণে এটিকে নভেলা (novella) আখ্যা দেয়া হয়।
ব্রেকিং নিউজ, সাতসকালে দেশশুদ্ধ রটে যে
খালেদা আর শেখ হাসিনা একসঙ্গে কটেজে,
গলায় গলায় হেঁটে বেড়ান কক্সবাজারের তটে যে।
এক বিষয়ে মিল হয়েছে দুই নেত্রীর মতে যে,
সবার সাথে বয়স তাঁদের বাড়ছে যেমন সতেজে,
এই পৃথিবী আর কতদিন, ফিরতে হবে খ’তে যে।
আমরা বাংলাদেশিরা ব্যক্তিগতভাবে ভীষণ বিপ্লবীঃ ব্যক্তিগত জীবনে সেই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষার প্রকাশ বাথরুম ইচ্ছামত নোংরা করে ব্যবহার করা থেকে শুরু করে উড়োজাহাজের চাকায় চড়ে সাতসমুদ্র পাড়ি দেয়া সবকিছুতেই বিস্তৃত। আগে এই ধরনের বিপ্লবীদেরকে তাদের কাছের লোকগুলো ছাড়া তেমন কেউ চিনতো না- কারণ সত্যিকারের বীর সবার চোখের আড়ালে রয়ে যায়; ইনারা সত্যিকারের স্বদেশপ্রেমী- একদম নন্দলালের মতোই ইস্পাত-কঠিন এদের প্রত
জানি না দেশের মানুষ কতটা আগ্রহি মেইড ইন বাংলাদেশ লেখা পন্যের প্রতি, কিন্তু প্রবাশে থেকে আমার নিজের খুব ভাল লাগে যখন দেশি কোন পন্য দেখি দোকানে। চেষ্টা করি কিনতে এই ভেবে যে অন্তত কিছুটা পয়সা হলেও হাতে যাবে আমার দেশের খেটে খাওয়া হাসিমুখের মানুষের হাতে।
রিকশাটা থামল প্রকান্ড একটা গেটের সামনে । আমি আব্বুর কোল থেকে নামলাম , চোখ মেলে দেখলাম গেটের ওপাশে একটা ইটের রাস্তা শুরু হয়ে থেমে গেছে একটা পলেস্তরা খসে পরা বিল্ডিং এর সামনে । বিল্ডিং এর উপরের দিকে বড় বড় করে লেখা “খুলনা পাবলিক কলেজ” । কলেজ ?