মনটা বড়ই বিষন্ন। গত সন্ধ্যায় টিভিতে দেখলাম, গুলশান লেকপাড়ের বস্তি ভাঙার দৃশ্য আর বস্তিবাসীদের হা-হুতাশ। বস্তি ভাঙার সময় টিভি ক্যামেরার সামনে বস্তিবাসীদের কেউ কেউ অনুযোগ করে বলছেন, এইযে লেকের জমি দখল করে বহুতল ভবন নির্মিত হয়েছে, সেগুলো কেন ভাঙা হচ্ছেনা ? সেগুলো আগে ভাঙা হোক তারপরে নাহয় আমাদেরগুলো...।
তৃতীয় পর্বঃ কৌশলতত্ত্ব

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : দুই
বান্দরবন থেকে বের হবার আগে থেকেই প্যানপ্যান করে যাচ্ছিলো অঙ্কুর, তার প্যানপ্যানানির ঠেলায় অতিষ্ট হয়ে একবার রাদ প্রায় বলেই বসেছিলো, “তুই থাক, তোর যাওয়ার দরকার নাই|” কিন্তু চিন্তা করে বললোনা| একা একা গেস্ট হাউসে থেকে করবেই বা কি? আর ওদের ফিরতেও প্রায় দিন দশেক| এদিকে মোটা জামিল একবার দাঁত কেলিয়ে বলেছিলো, “কিরে অঙ্কুইরা, একলা থাকবি নাকি?
কামাল ভাইয়ের প্রতি আমার বিশেষ ভক্তি জন্মায় যেদিন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এস এম কিবরিয়া ঘাতকের হাতে প্রাণ দেন। আমরা রাতের খবরে জানতে পারি উনি গ্রেনেড হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন; তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে। কিন্তু সকালে টিভি খুলেই দেখি উনি আর নেই। বিষণ্ণ মনে অফিসে যাই; চায়ের টেবিলে আলোচনা চলে দেশের ভুত-ভবিষ্যৎ নিয়ে। কেউ কেউ সরকারকে ধুয়ে দিচ্ছে। দেশটাকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য বানানোর জন্য। আবার অনেক সরক
সারাটা গ্রামই আজ নীরব, প্রায় সবাই ঘুমে বিভোর। গাঢ় অন্ধকারের চাদরে ঢেকে আছে সব। রাস্তার পাশে সারি সারি গাছগুলোর অস্তিত্ব পর্যন্ত বোঝা যাচ্ছে না। ঝিরি ঝিরি বাতাসে গাছের পাতা নড়ার শব্দ হচ্ছে। সেই সাথে কিছুক্ষণ পরপরই থেমে থেমে শেয়াল ডেকে উঠছে ক্রমাগত। গ্রামকে একপাশে রেখে চলে গেছে এবড়ো-থেবড়ো মেঠোপথটি। মাঝে মাঝে শেয়াল ঝোপঝাড় থেকে বেরিয়ে এই পথের উপর চলে আসে। এই পথ ধরেই বাড়ির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নূরু মেম্বা
এখানে আগের পর্ব ৫। আমি আর আরেনুশ কিছু কিছু সকালের ক্লাস একসঙ্গে করি, প্রধানত চিত্রকলার ক্লাস৷ দুপুরে একসঙ্গে দু'জনে টিফিন খাই, তারপরেই আরেনুশ চলে যায় এক দূর প্রান্তরে যেখানে অনেক ছোটো বড়ো মিনার আর প্রার্থনালয় তৈরী হচ্ছে, সেখানে দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ও ভাস্কর্যের কাজ করে৷