Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

এ্যাকাডেমিক পাবলিশিং-১

কুমার এর ছবি
লিখেছেন কুমার [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০২/২০১২ - ৪:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দিনকাল ভালই কাটছিল। ঘুমথেকে উঠে মাঝেমধ্যে ইউনিভার্সিটি যাই, দোকানের ঝাঁপি খুলি, কফি-বিড়ি খাই, দুই-চার জন বন্ধুবান্ধবের সাথে গালগল্প মারি, সন্ধেবেলা বাসায় ফিরে টিভি দেখি – লুপটা এই রকমই চলছিল। দেশে থাকতে ভালই ছিলাম, ভালমন্ধ খাইতে পারতাম, এদিক-সেদিক যাইতে পারতাম, আড্ডাবাজির রমরমা দিন আছিলো সেইগুলান। হঠাৎ করে বলা নাই কওয়া নাই, যাদের সাথে গুলতানি মারতাম তাদের সিংহভাগই মেধাপাচারের শিকার হল। কিন্তু আ


কান কাটা দানো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০২/২০১২ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি আস্ত একটা ভীতুর ডিম। ছোট থাকতে অতি তুচ্ছাতিতুচ্ছ কারণে আমি ভীত হতাম, শংকিত হয়ে কাঁপতাম। কিন্তু বেজায় লাজুক হওয়ার কারণে আমার ভয় কাউকে বুঝতে দিতাম না। একমাত্র আম্মুর চোখে মাঝে মাঝে ধরা খেয়ে যেতাম। বড় হলে নাকি ভয়-ডর আস্তে আস্তে কমে যায়। কিজানি কী কারণে নিয়মের হেরফেরে আমার হলো এবং হতে থাকলো এর উলটো। উদ্ভট উদ্ভট সব কারণে আমি ভীত হতে থাকলাম।


সঙ্গীত, সাম্প্রতিক পরিস্থিতি ও একটি ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০২/২০১২ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিনোদনের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল সঙ্গীত। একটা সময় সমাজের কতগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণীতে সীমিত ভাবে আবদ্ধ থাকলেও প্রযুক্তির কল্যাণে বর্তমান সময়ে সঙ্গীত হয়ে উঠেছে সব বয়সী সব শ্রেণীর মানুষের বিনোদনের প্রথম ও প্রধান মাধ্যম। সঙ্গীতের গঠন, যন্ত্রব্যবহার, প্রকাশ ও উপস্থাপনরীতি দেশ, কাল এবং ভাষা ভেদে ভিন্ন হলেও সঙ্গীতের ভাব ও আবেগ মানুষের হৃদয়কোণে অনুপ্রবেশ করতে পারে খুব সহজেই। আর তাই শিক্ষিত,


রবীন্দ্রনাথের জমিদারগিরি এবং জমিদারের রবীন্দ্রগিরি : ষষ্ঠবিংশ পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

প্রজানিপীড়ণ খণ্ড : চার

ডঃ আহম্মেদ শরিফ লিখেছেন, ঠাকুর-পরিবার প্রজানীপিড়ন করেছেন। আবুল আহসান চৌধুরী ডঃ শরীফকে চিঠিতে উত্তর দিয়েছিলেন, সেখানে ঠাকুর-পরিবারের প্রজানীপিড়নের স্বপক্ষে কিছু কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, এ রকম কিছু তথ্য পাওয়া যায়। বলেছিলেন সেটা ১৯৮৫ সালের লেখা চিঠি। আর ২০১১ সালে আবুল আহসান চৌধুরী বলেছেন শাশ্বতিকী পত্রিকায়—


এলো ফাগুন

উপল মাহবুব এর ছবি
লিখেছেন উপল মাহবুব (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ১১:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রং লেগেছে গাছের পাতায়
রং লেগেছে মনে,
বছর ঘুরে ফের এসেছে
ফাগুন সংগোপনে।

গোপন তো নেই নির্মমতা,
নিত্য দেখি শোক,
আজকে রঙের মিছিল দেখে
জুড়াক দুটি চোখ।

চোখ জুড়ানো ফাগুন এনো
মন ভুলানো হাওয়া,
ধূসর রঙের সময়টাতে
এইতো মনের চাওয়া!


আমাদের টিভিতে আশিটা চ্যানেল, তোমাদের?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাসায় একটা টিভি কেনার জন্য বাবার সাথে কতবার অভিমানে গাল ফুলিয়েছি ঠিক নেই। ১৯৭৯ সালে মাসখানেকের জন্য একটা বারো ইঞ্চির সাদাকালো ন্যাশনাল টিভি বাসায় এসেছিল। কিন্তু মাত্র ১টা চ্যানেলের ৫ ঘন্টার প্রোগ্রামের কারণে পড়াশোনা 'উচ্ছন্নে' যাচ্ছে বলে ওটা বিক্রি করে দেয়া হয় শীঘ্রি।


গন্নিবিবির পন্নিকথা : একটি থ্রি ডি থ্রিলার

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাল্যে আমাদের জুতা ছিল না। এ কারণে অবাল্যে কখনোই জুত করতে পারি নি। এ বিষয়ে আমাদের ঠাকুরদা সাফ কথা বলে গিয়েছিলেন—জুতো থাকলেই জুতোজুতি হয়। সুতরাং নো জুতো। নো টুতো। তাইলে জীবন উইদাউট খুঁতখুঁতো।


এ-কেমন মৃত্যু ?

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সকালে মেইল চেক করার সময় বন্ধু চ্যাটে এল ও জানালো আজকের দিনের বিভীষিকাময় খবরটি - সাংবাদিক সাগর সরোয়ার ও টিভি রিপোর্টার মেহেরুন রুনীর নৃশংস হত্যাকান্ড । সে বলছিল "গতকাল রাতেই সাগরকে একটি প্রেস রিলিজ পাঠিয়েছিলাম - আজকে সেটাই হাতে নিয়ে স্তব্ধ হয়ে বসে আছি।"

এইতো একদিন আগেও যারা ছিলেন সুখী দম্পতি, আজ শুধুই স্মৃতি আর ছবি। সারাদিন ফেসবুকে সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে সাগর-রুনী নিয়ে শোকগাথা ও স্মৃতিচারণ, তাদের ছেলে মেঘকে নিয়ে নানা কথা পড়তে পড়তে ও ছবি দেখে আমরাও শোকাচ্ছন্ন ও ভারাক্রান্ত হই বইকি।


বইমেলার বারোয়ারি বকরবকর-২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০২/২০১২ - ৪:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]শিশুকালে দাদুবাড়িতে থাকতে “মেলা” বলতে আমি একটা জিনিসকেই বুঝতাম। সেটা হলো গ্রামের ঈদগাহ ময়দানে ঈদের দিনে হরেক রকম বাহারি জিনিসপত্রের বিশাল হাট। সপ্তাহের হাটের দিনে যেভাবে গ্রামের বাজারে ঢাকে করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে সবজির পসরা বসে ঠিক সেরকমভাবে ফেরিওয়ালারা ময়দানের পরিসীমা জুড়ে ছড়িয়ে বসতো। আর এই মেলার প্রধান লক্ষ্যবস্তুই ছিলাম আমরা মানে শিশুরা। শিশুদের আকর্ষণের জন্যে ফেরিওয়ালাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি থাকতো না। খেলনার আর মিষ্টি জাতীয় খাবারের বৈচিত্রে ভরপুর হয়ে থাকতো পুরো ঈদবেলায় সেই ময়দান।


বিসমিল্লায় গলদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১১/০২/২০১২ - ২:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]‘’রুট বিয়ার আছে?’’ একটা ফাস্ট ফুড শপে শোয়েবের এমন প্রশ্নে আমি তো থ! ও যেভাবে কথায় কথায় হাদিস শোনায়, তাতে তো এই ব্যাপারটা ওর সাথে যায় না। অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করি, ‘’তুই, বিয়ার খাওয়া শুরু করলি কবে থেকে?’’ শোয়েব আমাকে অভয় দেয়,‘’এই বিয়ারটা খাইতে পারস। এইটা হালাল। উইদাউট এলকোহল‘’। সেদিন কিঞ্চিত অবাক হলেও পরে আর হইনি; কারণ বিভিন্ন পার্টিতে শোয়েবের সাথে আমাকেও যে গলা ভেজাতে হয় কালে-ভদ্রে!