[justify]কদিন আগেই কনফারেন্সের বাহানায় সদ্য ঢোকা অফিস থেকে গাদা-খানিক ছুটি বাগিয়ে নিলাম। এইবারের গন্তব্য ছিল স্টকহোম। আমার বন্ধু রঞ্জু ওখানেই থাকে, ওকে জ্বালানোর এই মারাত্মক সুযোগ হাতছাড়া করাটা ভীষণ অন্যায় হয়ে যেত। যাবার আগেই আর এক দোস্তকে অনলাইনে জ্বালিয়ে মারলাম যেন স্টকহোমে এসে আমার সাথে যোগ দেয়। অবশেষে আমার ক্রমাগত ঘ্যনঘ্যন প্যনপ্যান সহ্য না করতে পেরে ইতালি থেকে স্টকহোমে উড়ে চলে আসব
[justify]গল্পের সারাংশ হল যে ছেলেটা মেয়েটাকে অন্ধভাবে ভালবাসবে এবং মেয়েটা ছেলেটাকে পাত্তাও দেবে না। তারপর ছেলেটা বিভোর হতেই থাকবে এবং মেয়েটা বিভোর হওয়ার সমানুপাতে বিরক্ত হতে থাকবে। এই একই কথা বলা হবে এই গল্পে, বিভিন্নভাবে, ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে। সারাংশ বলে দিলাম, মূল গল্পে ঢুকি।
পাঁচ বছর পর আফগানিস্তানে এলাম। পরিবর্তন বিশেষ কিছু চোখে পড়লো না শুধু মতুন নতুন কিছু বাড়ি ছাড়া। তবে সিকিউরিটির অনেক অবনতি হয়েছে। যাহোক, গত উইকেন্ডে তালিবান হামলার কারণে বেরোতে চেয়েও বেরোন হলোনা। তাই এই উইকেন্ড আর মিস করতে চাইলাম না। সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স আগেই নিয়ে রাখলাম। তবে তালিবান হামলার কারণে ক্বারঘা লেকে যাওয়ার অনুমতি মিললো না।
এটা আসলে কোনও রিভিউ নয়, এটা আপনাদের শোনার জন্যে। কিছু মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিচারণ এবং আরও কিছু কথা। ১৯৭১-এ কিভাবে নারীরা অসম সাহসে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো মুক্তির সংগ্রামে, তারই কিছু কথা জানতে পারবেন এই প্রামাণ্যচিত্রটি থেকে।
[justify]বেশ অনেকদিন ধরেই ভায়োলিন নিয়ে মাথা একটু আউলা হয়ে আছে। ইউটিউবে বসে বসে সেড মিউজিক শুনি আর কবে এই সেড মিউজিক নিজে ভায়োলিন দিয়ে তুলতে পারবো সেই আশায় দিন গুনি। কিন্তু অকাজ নামের কাজের ঝুট-ঝামেলায় মিউজিক স্কুলের খোঁজ নিয়ে উঠতে পারিনি। তো গেল সপ্তাহে শুরু করলাম অপারেশন “খোঁজ দ্যা সার্চ ফর ভায়োলিন স্কুল"। বাসার কাছেই যে দুটা স্কুল আছে সেগুলাতে খোঁজ নিয়ে জানলাম আমার মত কামলা মানুষ যা
(অফিসের কাজে ফাঁকি দিয়ে লেখা। ভুল ভ্রান্তি থাকাই স্বাভাবিক)
এক
- 'মিঠুনের বাবা, ও মিঠুনের বাবা … কি হল, কথা কানে যাচ্ছে না?'
[justify]প্রথমে দেওয়া লেখাটিতে বেশ কিছু টাইপ-এরর ছিল। যথাসম্ভব সংশোধন করে আবার দিলাম।
রুদ্র। প্রিয় মানুষ, প্রিয় কবি। পুরো নাম রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ। অনেকেই হয়তো তাকে চেনেন না কিংবা একটি বারের জন্যেও তার ছবিটি দেখেন নি কিন্তু রেডিও, টেলিভিশন, ইউটিউব কিংবা আড্ডায় ছেলে-ছোকরাদের গিটারে ঠিকই শুনেছেনঃ
আমার ভেতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে...
এক
সময়টা আজ থেকে আরো ১৮/২০ বছর আগের। যে যুগে ছিলো না ইন্টারনেট, ছিলো না মোবাইল, বা ডিশ (অন্যদের হয়তোবা ছিলো, কিন্তু আমাদের ছিলো না)। বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম ছিলো বিটিভি। হয়তোবা ক্লাস ৩/৪ এ পড়ি। গতকাল মাইকেল জ্যাকসনের নাক ভেঙে গেছে, এই খবর পরের দিন পেপার হাতে না আসা পর্যন্ত জানার উপায় অন্তত ১০/১২ বছর বয়সের সেই আমার ছিলো না। সেই যুগের কথা বলছি।