Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

কিশোর (১০ বছর বা তদুর্দ্ধ)

ফুরান্তিস বনাম অফুরান্তিস

দিগন্ত এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত (তারিখ: রবি, ০৪/১১/২০১২ - ৭:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে - এরকম প্রেডিকশন বোধহয় একমাত্র মায়া-সভ্যতার অবদান নয়। আদি-অনন্তকাল ধরেই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় বিভিন্ন সভ্যতায় এই ভবিষ্যতবাণী ব্যবহার হয়ে আসছে। মানব-সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাবার কথা আসে ঐ হাত ধরেই। তবে আজকাল বিজ্ঞানীরাও মাঝে মাঝে বলেন অমুক সালে অমুক জায়গায় দু’চারটে উল্কা পড়ে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। কিন্তু যখন একজন অর্থনীতিবিদ বা সমাজ-বিজ্ঞানী বলেন সভ্যতার শেষের কথা তখন তিনি ঠিক কি বোঝাতে চান?


আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি- [পর্ব এক]

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: রবি, ০৪/১১/২০১২ - ৩:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

the paro valley


উপনিবেশের পরে

দিগন্ত এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১১/২০১২ - ৬:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশ থেকে বাইরে কাটিয়ে দিলাম দীর্ঘ সাড়ে চার বছর। মাঝে দেশে গেছি বার-দুয়েক। দেশেও উন্নতি হচ্ছে, বড় বড় বিল্ডিং হচ্ছে, চাকরি হচ্ছে রাস্তাঘাট হচ্ছে - দিনে দিনে দিন-বদলের ছোঁয়া দেখা যায়। ধানক্ষেত জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে হাউসিং ডেভেলপমেন্ট জোনের জন্য। কিছু পরিবর্তন আমেরিকাতেও হচ্ছে। মন্দার পরবর্তী রাস্তাঘাট মেরামতের কাজ এখন কমে আসছে, যত মন্দা কাটছে ততই বোঝা যাচ্ছে মন্দার পরবর্তী রিকভারি হয়ত তত চাকরি আনবে না বাজারে। হাউসিং বাবল বার্স্ট করার পরে দাম আবার বাড়া শুরু হয়েছে বটে কিন্তু বাবলের সময়ের দামের কাছাকাছি পর্যায়ে যেতেও এখনও অন্তত বছর পাঁচেক বাকি। তাও তফাৎ চোখে পড়ে। প্রথম বিশ্ব আর তৃতীয় বিশ্ব নামগুলো ঠিক কে কিভাবে দিয়েছিল জানি না, দেশে গেলেই দুই বিশ্বের তফাতের কথা ভালভাবে বোঝা যায়। একটা বছর তিনেকের শিশু দুয়েক দিনেই হয়ত বুঝে যায় পার্থক্যটা।


বালক ভুল করে যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/১০/২০১২ - ১১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পূবের পথ ধরে সন্ধ্যা নেমেছে বেশ আগেই। পূবের আকাশ ধরেই পাখিরা ফিরে গেছে ঘরে। কিংবা যারা অন্যদিকে থাকে- সেই বকের সারিরা, একলা শালিক- সবাই ফিরে গেছে। ডানাগুলো এখন হয়তো জুড়িয়ে নিচ্ছে সবুজের নিভে যাওয়া ছায়ায়। ভাসান বেলা এইতো শেষ হল বলে। বালকেরও ফেরার কথা ঘরে এসময়- সাথে করে আজন্ম উড়া উড়ির সাধ নিয়ে পোষা ঘুড়ি। অদ্ভুত আঁধার নেমে গলি-ঘুপচি খুঁজে নেয়ার আগেই খুঁজে নিতে হবে নিকনো উঠোন- কেরোসিন বাতি


অবচেতন মন-৩

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/১০/২০১২ - ৫:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবচেতন মন-১

অবচেতন মন-২

যা দেখা যায় না কিন্তু অনুভব করা যায় এমন অনেক কিছু দ্বারা আমরা আবর্তিত, যার প্রভাব প্রতিনিয়ত আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করছে। অবচেতন মন তার মধ্যে অন্যতম।


পিংক ফ্লয়েড থেকে : উড়ন্ত শুয়োরছানা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১০/১০/২০১২ - ৩:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাক কথন অথবা ভণিতা


সাম্প্রদায়িক নির্যাতন, মানবিকতার "রোহিঙ্গা" ইস্যু এবং কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/১০/২০১২ - ১১:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে গত কিছুদিন ধরে যেই বিষয়টি নিয়ে সব থেকে বেশি আলোচনা হয়েছে সেটি সাম্প্রতিক সময়ে রামু,পটিয়া,উখিয়া এই অঞ্চলগুলোতে ঘটে যাওয়া সাম্প্রদায়িক নির্যাতন, এটি নির্দ্বিধায় বলা যায়। এই সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ যখন সোচ্চার হয়েছে, তখন অন্য সকল ঘটনার মতো এই ঘটনাতেও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সুযোগসন্ধানী একটি গোষ্ঠী। যেখানে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে শুভশক্তি ও মানবিকতার উত্থানের প্রশ্নে আ


হেকমত স্যারের ডাব খাওয়া

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০১/১০/২০১২ - ৮:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘ছিঃ ছিঃ, আমার নাকের ডগা দিয়ে চুরি, বলিহারি সাহস তোর!’ বিল্টুর পিঠে শপাং শপাং কঞ্চির লাঠি চালাতে চালাতে বললেন
হেকমত স্যার। ‘লোকে কী বলবে? কী বলবে, বল্। আমরা স্কুলে চুরি শেখাই! চুপ করে আছিস কেন হারামখোর, উত্তর দে...’
টিফিনের ফাঁকে স্কুলের পাশে রায়বাবুদের আমবাগানে আম চুরি করতে গিয়ে হেকমত স্যারের হাতে ধরা পড়ে গেছে বিল্টু। হেকমত স্যারের নামটা যেমন, তেমনি দশাসই তাঁর চেহারা। মুশকো জোয়ান, শুধু পেছন দিকে অড়হর ক্ষেতের লাইনের মতো একসারি চুল ছাড়া মাথার বাকিটুকু চকচকে টাক। আর এই চেহারায় যখন অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন তখন শুধু ছাত্র-ছাত্রীরা নয়, জুনিয়র শিক্ষকরা পর্যন্ত কেঁপে ওঠেন।


মুভি রিভিউঃ লুপার

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: রবি, ৩০/০৯/২০১২ - ৪:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঠিক এই সময়ের সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলার দুটা ভিন্ন রূপ খুব দেখা যাচ্ছে। প্রথম রূপটায় অসাধারণ গ্রাফিক্সের সাথে দুর্দান্ত এ্যাকশন থাকছে কিন্তু অনেক সময়ই গল্প খোঁড়া হয়ে যাচ্ছে। কিছু কিছু যে ভালো গল্প থাকছে না, তা নয়। তবে অধিকাংশ সময়ই চাকচিক্যের সাথে গল্পের গভীরতার সরল রৈখিক সম্পর্ক দেখা যায় না। অন্যদিকে আরেকটা রূপ দেখা যাচ্ছে যেখানে গল্পই মুভির মূল উপজীব্য। মুভিকে চাকচিক্য দিয়ে সাজানোর দিকে পরিচালকের নজর তেমন একটা থাকে না। “ডিসস্ট্রিক্ট নাইন”-এর কথা হয়তো মনে আছে অনেকের। এরপর এসেছে “মুন”, “সোর্স কোড”, “সুপার এইট” কিম্বা একদম নূতন “লুপার”। এই মুভিগুলোতে সায়েন্স ফিকশনের মাধ্যমে শুধুই চাকচিক্য দেখানোর পরিবর্তে মানবিক আবেদনকে একটা বড় ফ্রেমে বাঁধিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।