কোলকাতায় তেমন ছবি তোলা হয়নি। হাওড়া ব্রিজের এই ছবিটা তুলেছি অনেক শখ করে। বাকীটুকু ফটোশপের কাইতালি
কফি হাউজ একটা কী জানি, কোলকাতায় গেলে একবার এখানে না এলে ভালো লাগে না। এবারও গেলাম। তুললাম আড্ডার ছবি
কফি হাউজের মামা
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা এখনো আছে
হাওড়া ব্রিজের নিচে
কফি হাউজ থেকে কলেজ স্ট্রিট দেখা
কলেজ স্ট্রিটে ভেড়ার পাল
রবীন্দ্র সদনে নাগরিকের শো শে ...
হ্যালো, আমি ডেভিড।
হাই, আমি ক্যামিল!
খুব অন্তরঙ্গ একটা পরিস্থিতি ছিল কিন্তু এটা।
কোনটা?
এই যে, আমরা সিগারেট ধরাতে একই আগুন ভাগাভাগি করলাম।
যদি আপনার মনে হয়।
তাই। আপনার কিছুই মনে হয় না?
হুঁম?
আমাদের হাত কিন্তু একজন আরেকজনেরটা প্রায় ছুঁয়ে গিয়েছিলো। খেয়াল করেননি বোধ হয়; আমি আপনার দিকে তাকালাম, আপনি আস্তে করে নিজের মাথা তুললেন। আমরা একজন আরেকজনের দিকে তাকালাম। কি জানি, জিন ...
ছোট বেলায় একটা কৌতুক শুনে খুব মজা পেতাম। বাজী ধরে বিশাল ভিড়ের মধ্যে থেকে লাইনে না দাঁড়িয়েও সিনেমা হলে টিকেট কাটার কৌতুক। লুঙ্গি কাঁছা মেরে সারা গায়ে সরশের তেল মেখে তিনি সুড়ুৎ করে পিছলিয়ে টিকেট কাউন্টরের সামনে গিয়ে টিকেট কেটে আনলেন।
সংগ্রাহক
রংচটা একটা বিকেলকে কাঁচের বোতলে পুরে শোকেসে রেখে দিয়েছি,
ধূসর কোনো মেঘলা আকাশ গুড়ো করে রেখেছি রূপার অ্যাশট্রেতে ,
জোছনার মৃত আলোকে বন্দী করেছি মেহগনী কফিনে,
নীলচে শকুনের স্টাফ করা শব সাজানো ঘরের এক কোনে,
এক খন্ড জমাট বাধা লাভা এনেছি জ্যান্ত আগ্নেয়গিরি থেকে ,
আরো কিছু জিনিস খুঁজছি,
এই যেমন ধবধবে সাদা ইউনিকর্ন, নিশ্চুপ উপগ্রহ
আর কি যেন একটা..
ঠিক মনে পড়ছে না।
--রিম ...
তার বুকে ঢেউ ওঠে, তার চুলে রাত্রি নামাই, তার ঠোঁটে গোলাপ ফোটাই। অনুভবে...বন্ধু অনুভবে।
তাকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। তাকে নিয়ে ভাবি। ভাবনার ডানা উড়ে যায়, কতদূরে যায় সব আর মনে থাকে না বা মনে করি না। আকাশে তার ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা। মেঘ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে সে আকাশের নীল বারান্দায়। তাকে আমি দ্যাখি, দ্যাখে দ্যাখে চোখ পুড়াই, পরাণ জুড়াই।
সে এমনই ইচ্ছে করলেই ছুঁয়ে দেয়া যায় না অথচ অনিচ্ছায় সে আমার ...
১
আমেরিকায় বসে খালি আমেরিকা নিয়ে লিখতে বা ছবি দিতে ইচ্ছা করে না, যদিও গত দু'দিনে নিউ ইয়র্কে দারুণ কিছু ছবি তোলা হয়েছে। কেমন জানি একটা স্যাচুরেশন আসে।
বরং ইচ্ছা করে জগাখিচুড়ি ধরনের লেখা লিখতে। বিভিন্ন জিনিস নিয়ে। এটা অনেকটা সেরকমই একটা লেখা, পরীক্ষামূলক। কিছু ভ্রমন পর্যবেক্ষণ আছে, বিয়ে/রিলেশনশিপ ইত্যাদি নিয়ে কিছু চিন্তাভাবনা আছে।
লেখাটা লিখেছি বিভিন্ন জায়গায় বসে; কিছু অং ...
[আরিফ বুলবুল]
আমরা কোনদিন ছিলাম না শিশু
কিন্তু শৈশবস্মৃতি দুরন্ত শিশুর মতো
কলকলিয়ে আমাদেরর তাড়া করে ফেরে
আমরা কোনদিন পাই নি ব্যাথা
তবু ব্যাথাতুর হৃদয়ের কান্না
বেজে চলে প্রতিক্ষণ আমাদের বুকে।
এরকম আমরা কয়েকজন;
সন্ধ্যায় সূর্যাস্তকে সামনে রেখে
দিগন্তে তৈরি করি কিছু স্বপ্নময় সিলুয়েট;
দূরবর্তী কোন জীবনের সম্ভাবনা আমাদের
উদ্দীপ্ত করে; যেমন আচ্ছন্ন করে রাখে
অতীতের ম ...
মে মাসের এক সন্ধ্যায় ডির্পাটমেন্ট থেকে বের হবো। হঠাৎ সুপারভাইজারের ডাক।বেশ একটু উচ্চস্বরে। ভাবলাম আবার কোন কাজ করতে হবে। পরে দেখি বেশ চমৎকার এক হাসি খুশি ভাব । রুমে যেতেই বলা শুরু করলেন আগামী সামারে তোমার তো কাজ নেই। দেশে তো যাচ্ছো না। তার চেয়ে বরং জার্মানিতে একটি ট্রেনিং আছে ঘুরে এসো, একটু ইতস্তত করতেই বললেন ওরা তোমার সব খরচ দেবে আর ইরাসমুস প্রোগ্রাম তো তাই টাকা পয়সা যে একেবা ...
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
..পথ চলছে,
খেয়াল থাকুক আর নাই থাকুক..
তারপর কোন একদিন..
প্রতিদিনকার চেনা ঘুম,
অচেনা পথের পথিক করে দিবে..
প্রিয় ডায়রী'র লেখা পাতাগুলো হঠাৎ করেই দিশেহারা,
শুকনো ঝরা পাতা যেন..এক নিমিশেই স্তদ্ধ..
ক'ফোটা চোখের জল আর ঠোটের কোণে আলতো হাসি,
হঠাৎ করেই কোন একদিন..ফিকে হয়ে আসবে..
অতঃপর..
পথচলার খেরোখাতা আর এলোমেলো স্মৃতিধূলো,
বয়ে যাবে নিরন্তর..রয়ে যাবে..অমলিন..
অসী ...
[প্রথম কিস্তি]
[দ্বিতীয় কিস্তি]
[তৃতীয় কিস্তি]
[চতুর্থ কিস্তি]
[পঞ্চম কিস্তি]
১৬
“স্যার, ঘুমুচ্ছেন তো আরাম করেই।”
“খুব ক্লান্ত। ঘুমুতে তো হবেই। কাল আবার অফিস।”
“আপনার ম্যাডামের বাড়ি কি ঠিক হয়েছে?”
“এক দিনেতো আর ঠিক হবেনা। সময় লাগবে। ঘোরাঘুরি করে বাড়ি ঠিক করতে হবে। ...