আজাদের মা
১৯৮৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আজাদের মা। তার ঠিক ১৪ বছর আগে ৭১ এর আগস্টে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে ধরা পরে আজাদ। এই পুরা ১৪ বছর আজাদের মা ভাত না খেয়ে কাটিয়েছেন। কারণ শেষ দেখার সময় আজাদ তার কাছে ভাত চেয়ে পায়নি। ১৪ বছর কোন বিছানায় ঘুমাননি, তার ছেলে মিলিটারি টর্চার সেলে বিছানা পায় নি বলে।
ইয়াসিন এর মা
১।
আজ কলেজে যেতে একদম ইচ্ছা করছেনা রশিদ সাহেবের। শরীরটা ম্যাজম্যাজ করছে ঘুম ভাঙার পর থেকেই। শ্যামনগর বিদ্যাময়ী গার্লস কলেজের ইংরেজির শিক্ষক তিনি, সতের বছর যাবত এই কলেজেই শিক্ষকতা করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করার দুই বছর পর এখানে জয়েন করেন। বয়স তখন তাঁর আটাশ। তাগড়া যুবক। বছর তিন শিক্ষকতা করার পর, বিয়ে করেন। ছাত্রীর বাবা-মা চেপে ধরেছিল। স্যার কে তাঁদের খুব ভাল
কাজী সাহেব উসখুস করেন শুধু। আড়ে আড়ে স্ত্রীর দিকে তাকান, কিন্তু কিছু বলেন না।
মিসেস কাজী খনখনে গলায় বলেন, একুশ বছর বয়স কম নাকি? আইনেও তো বলা আছে, মেয়েদের আঠারো বছর আর ছেলেদের একুশ বছর বয়সে বিয়ে দেওয়া যায়। তুমি খালি ত্যানা প্যাচাও ক্যান?
কাজী সাহেব কাশেন দুয়েকবার। একবার ঘড়ি দেখেন। অস্ফূটে কী যেন বলেন।
বৃষ্টি পড়তে পড়তে পড়তে পড়তে বিলের পানি বাড়ির পেছনের টিন ছুঁয়েছে। বৃষ্টির অবিরত ফোঁটায় বাঁকা টিনের গায়ে নাচছে পানি। আমার পাঁচ বছর বয়সী বুবু খুব হিসাবনিকাশ করে অ্যালুমিনিয়ামের খেলনা হাড়িপাতিলগুলো ছুঁড়ে মারছে পানিতে। দুলতে দুলতে হাড়িগুলো সারি বেঁধে চলে যাচ্ছে অজানার দিকে। আমি মুগ্ধ দৃষ্টিতে একবার বুবুকে দেখছি একবার খেলনা গুলোকে।
মৈথুনরতা বীচটার অভিব্যক্তিহীন মুখটা ভুলতে পারছে না শিরিন।
ব্যলকনিতে ইজি চেয়ারে দুলতে দুলতে স্ট্রীট লাইটের হলদে আলোয় অপার্থিব লাগছিল দৃশ্যটা।একটুও অশ্লীল নয়, বরং সৃষ্টি-তত্ত্বের একটা অঙ্কের নির্ভুল মঞ্চায়ন- মনোযোগ দিয়ে দেখল কতক্ষণ।
[justify]কদিন হল বাড়ি খুঁজে খুঁজে হয়রান হচ্ছি। কারণ আমার ডোরপোক বাড়িওয়ালা আমাকে একমাসের নোটিসে বাসা ছেড়ে দিতে বলেছে। শুনেই আমার যথারীতি মাথা আউলা। ঈদের তিনদিন বন্ধে মোটামুটি জনা পঞ্চাশ এজেন্টকে ফোন করে করে একবেডের বাসা পেলাম অবশেষে। তো এই শনিবারে বাড়িওয়ালা এসেছে আমার সাথে কথা বলতে, এমন হঠাত করে বাসা ছেড়ে দিতে বলায় সে বেজায় দুঃখিত সেটা জানাতে। এই কথায় সেই কথায় হুট করে জিজ্ঞেস করছে আম
এই ক্বীন ব্রীজ দিয়ে হাঁটতে গেলে একটা মজার ব্যাপার চোখে পড়বেই; ধনুকের মত বাঁকা ব্রীজকির উপর দিয়ে রিক্সা জাতীয় কিছু পার হতে গেলে চারপাশ থেকে কয়েকটা ছেলে ছোকরা কিংবা বয়স্ক লোক এসে রিক্সার কাছে এসে ভীড় জমাবেই, আর চেঁচিয়ে উঠবেঃ
"ঠ্যালা লাগবে, ঠ্যালা?"
নাহ! আমাদের আগেও কখনো ঠ্যালা লাগে নি, আজও লাগবে না। কারণ, বরাবরের মত আজকেও আমরা বেশ কয়েকজন হেঁটে এ মাথা থেকে ও মাথা পর্যন্ত পাড়ি দিচ্ছি।
বড় অক্ষরে সেক্স সপ লেখাটা দেখেছি অনেকবার। আগ্রহ বা কৌতূহল যাই বলি না কেন সেটা আমার ছিল। কিন্তু কখনো যাওয়ার সুযোগ হয়ে উঠেনি। যখন সময় ছিল তখন পয়সা ছিল না। এই কাজে ব্যয় করার মত পয়সা এখনোও নাই, সময় তো নাইই। কিন্তু সোনিয়ার সাথে পরিচয়টা যদি কখনো হৃদয়কে উরুর ফাঁকে নামিয়ে আনে!
আইসিএসএফ: পাক্ষিক অনলাইন কর্মশালা সিরিজ!! (২য় পর্ব)
[স্কাইপ : ৩ নভেম্বর ২০১২, বাংলাদেশ সময় রাত ১০টা থেকে]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❖ এই পর্বের নির্ধারিত আলোচ্যসূচী:
---------------------------------------
☛ ট্রাইবুনালের সাক্ষী সংক্রান্ত বিষয়গুলো, যেমন:
-- ✔ সাক্ষীদের নিরাপত্তার বিধান
-- ✔ সাক্ষীদের মান
-- ✔ সাক্ষীদের ভয়ভীতি, লোভ এবং হয়রানীর ঘটনাসমূহ